নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে সচিবালয় অবরুদ্ধ করে ভাঙচুর ও হামলার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানার মামলায় গ্রেপ্তার ছয় আনসার সদস্যের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাকিল আহাম্মেদ এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রিমান্ড পাওয়া আনসার সদস্যরা হলেন শরিফুল ইসলাম, আহসান হাবিব, মনিরুজ্জামান, হাসিবুর রহমান, নাসির মিয়া ও শফিকুল ইসলাম। রিমান্ড আবেদনের ওপর শুনানির জন্য কারাগারে আটক ছয় আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক সাইফুল ইসলাম তাঁদের সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন। গত সোমবার ৩৯০ জন আনসার সদস্যের সঙ্গে এই ছয়জনকেও কারাগারে পাঠানো হয়।
সোমবার শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক শামীম মীর বাদী হয়ে ২০৮ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। এ ছাড়া মামলায় অজ্ঞাত তিন হাজার আনসার সদস্যকে আসামি করা হয়।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২৫ আগস্ট রাত ৯টার সময় বাংলাদেশ সচিবালয়ের সামনে সাধারণ আনসার ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়। এ সময় কিছু আনসার সদস্য পল্টন মডেল থানার জিরো পয়েন্ট এলাকায় চাকরি জাতীয়করণসহ বিভিন্ন দাবিতে রাজপথ অবরোধ করে রাখেন। পুলিশ তাঁদের ঘটনাস্থল থেকে চলে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করে। তাঁরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুরোধ অমান্য করে রাস্তা অবরোধের মাধ্যমে যান চলাচলের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ অন্য উপদেষ্টারা তাঁদের দাবিদাওয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থন দিয়ে দ্রুত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সাধারণ আনসারদের পক্ষে কয়েকজন প্রতিনিধির সঙ্গে তাৎক্ষণিক বৈঠক করেন এবং আংশিক দাবি পূরণ করেন।
এ ছাড়া, অন্য যৌক্তিক দাবিগুলো একটি কমিটি গঠন করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাস্তবায়নে আশ্বাস প্রদান করেন। কিন্তু সাধারণ আনসাররা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করে বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান তথা বাংলাদেশ সচিবালয়ের চারপাশে অবস্থান করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ অন্য কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে রাখেন এবং জিরো পয়েন্টসহ গুরুত্বপূর্ণ সড়কে অবরোধ করে দাবিদাওয়া পূরণ না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান করবে মর্মে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। বাংলাদেশ সচিবালয় রাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান তথা কেপিআই জানা সত্ত্বেও আনসার সদস্যরা কোনো অসৎ উদ্দেশ্যে অবস্থান করতে থাকেন।
একপর্যায়ে রাত সাড়ে ৯টায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা ঘটনাস্থলে এলে তাঁরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। এতে অসংখ্য পথচারী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী গুরুতর আহত হন। এ সময় আনসার সদস্যরা রাস্তার ওপর আগুন ধরিয়ে দেন এবং বিভিন্ন গাড়ি ভাঙচুর করেন।
পরে অভিযান চালিয়ে দুই দিনে ৩৯০ জন আনসার সদস্যকে আটক করা হয়। চারটি মামলায় ২৪ আগস্ট তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে সচিবালয় অবরুদ্ধ করে ভাঙচুর ও হামলার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানার মামলায় গ্রেপ্তার ছয় আনসার সদস্যের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাকিল আহাম্মেদ এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রিমান্ড পাওয়া আনসার সদস্যরা হলেন শরিফুল ইসলাম, আহসান হাবিব, মনিরুজ্জামান, হাসিবুর রহমান, নাসির মিয়া ও শফিকুল ইসলাম। রিমান্ড আবেদনের ওপর শুনানির জন্য কারাগারে আটক ছয় আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক সাইফুল ইসলাম তাঁদের সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন। গত সোমবার ৩৯০ জন আনসার সদস্যের সঙ্গে এই ছয়জনকেও কারাগারে পাঠানো হয়।
সোমবার শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক শামীম মীর বাদী হয়ে ২০৮ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। এ ছাড়া মামলায় অজ্ঞাত তিন হাজার আনসার সদস্যকে আসামি করা হয়।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২৫ আগস্ট রাত ৯টার সময় বাংলাদেশ সচিবালয়ের সামনে সাধারণ আনসার ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়। এ সময় কিছু আনসার সদস্য পল্টন মডেল থানার জিরো পয়েন্ট এলাকায় চাকরি জাতীয়করণসহ বিভিন্ন দাবিতে রাজপথ অবরোধ করে রাখেন। পুলিশ তাঁদের ঘটনাস্থল থেকে চলে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করে। তাঁরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুরোধ অমান্য করে রাস্তা অবরোধের মাধ্যমে যান চলাচলের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ অন্য উপদেষ্টারা তাঁদের দাবিদাওয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থন দিয়ে দ্রুত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সাধারণ আনসারদের পক্ষে কয়েকজন প্রতিনিধির সঙ্গে তাৎক্ষণিক বৈঠক করেন এবং আংশিক দাবি পূরণ করেন।
এ ছাড়া, অন্য যৌক্তিক দাবিগুলো একটি কমিটি গঠন করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাস্তবায়নে আশ্বাস প্রদান করেন। কিন্তু সাধারণ আনসাররা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করে বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান তথা বাংলাদেশ সচিবালয়ের চারপাশে অবস্থান করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ অন্য কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে রাখেন এবং জিরো পয়েন্টসহ গুরুত্বপূর্ণ সড়কে অবরোধ করে দাবিদাওয়া পূরণ না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান করবে মর্মে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। বাংলাদেশ সচিবালয় রাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান তথা কেপিআই জানা সত্ত্বেও আনসার সদস্যরা কোনো অসৎ উদ্দেশ্যে অবস্থান করতে থাকেন।
একপর্যায়ে রাত সাড়ে ৯টায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা ঘটনাস্থলে এলে তাঁরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। এতে অসংখ্য পথচারী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী গুরুতর আহত হন। এ সময় আনসার সদস্যরা রাস্তার ওপর আগুন ধরিয়ে দেন এবং বিভিন্ন গাড়ি ভাঙচুর করেন।
পরে অভিযান চালিয়ে দুই দিনে ৩৯০ জন আনসার সদস্যকে আটক করা হয়। চারটি মামলায় ২৪ আগস্ট তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের আবেদন সরাসরি আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে করা যাবে। এই মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটরের কাছে মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করতে হবে। আবেদনের সঙ্গে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট মামলার এজাহার ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অভিযোগপত্রের (চার্জশিট) সত্যায়িত অনুলিপি দাখিল করতে
২৯ মিনিট আগেকমডোর মো. শফিউল বারীকে নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এই নৌ কর্মকর্তাকে ওই পদে নিয়োগ দিতে তাঁর চাকরি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে আজ রোববার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হওয়া মামলায় আসামি গ্রেপ্তারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে ডিএমপির সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। আজ রোববার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. জসিম উদ্দিন রিটটি দায়ের করেন। এতে স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার...
২ ঘণ্টা আগে