আজকের পত্রিকা ডেস্ক
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) নতুন চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেন কাজে যোগ দিয়েছেন। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আসেন তিনি। এ সময় দুদকের অন্য কর্মকর্তারা তাঁদের স্বাগত জানান।
এদিকে দুদকের কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পাওয়া কমিশনার মিঞা মুহাম্মদ আলি আকবার আজিজীও আজ কাজে যোগ দিয়েছেন। তবে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত আরেক কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাফিজ আহ্সান ফরিদ ব্যক্তিগত কারণে যোগ দিতে পারেননি। তিনি পরে যোগ দেবেন বলে দুদক সূত্রে জানা গেছে।
এর আগে মঙ্গলবার দুদকের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান সদ্য পদত্যাগ করা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন ও কমিশনার হিসেবে অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মিঞা মুহাম্মদ আলি আকবার আজিজী ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাফিজ আহ্সান ফরিদ।
গতকাল মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশিদের সই করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ (২০০৪ সনের ৫ নম্বর আইন)-এর ৬(১) ধারার বিধান অনুসারে তাঁদের দুর্নীতি দমন কমিশনের কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হলো। এর মধ্যে দুদক আইন, ২০০৪-এর ৫(১) ধারার বিধানমতে ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেনকে কমিশনের চেয়ারম্যান নিয়োগ করা হলো।
প্রজ্ঞাপনের আরও বলা হয়, দুদক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেনের বেতন, ভাতা, অন্যান্য সুবিধা ও পদমর্যাদা সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের একজন বিচারকের এবং কমিশনার মিঞা মুহাম্মদ আলি আকবার আজিজী এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাফিজ আহ্সান ফরিদের বেতন, ভাতা, অন্যান্য সুবিধা ও পদমর্যাদা সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারকের সমরূপ হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছে।
গত ২৯ অক্টোবর দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ এবং কমিশনার (তদন্ত) মো. জহুরুল হক ও কমিশনার (অনুসন্ধান) মোছা. আছিয়া খাতুন পদত্যাগ করেন। তাঁরা সবাই আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে নিয়োগ পেয়েছিলেন।
গত ৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর গত ১০ নভেম্বর দুদকের নতুন চেয়ারম্যান ও কমিশনার নিয়োগে সুপারিশ দিতে বাছাই কমিটি গঠন করে সরকার। পাঁচ সদস্যের এ কমিটির সভাপতি ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. রেজাউল হক।
কমিটিতে সদস্য হিসেবে ছিলেন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব, বাংলাদেশের মহাহিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মো. নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোবাশ্বের মোনেম ও মো. মাহবুব হোসেন (সর্বশেষ অবসরপ্রাপ্ত মন্ত্রিপরিষদ সচিব)।
দুর্নীতি দমন কমিশন আইন অনুযায়ী বাছাই কমিটি কমিশনার নিয়োগে সুপারিশ দিতে উপস্থিত সদস্যদের কমপক্ষে তিনজনের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে কমিশনারের প্রতিটি শূন্যপদের বিপরীতে দুজন ব্যক্তির নামের তালিকা রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠান। তাঁদের মধ্য থেকে রাষ্ট্রপতি এ নিয়োগ দিয়েছেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) নতুন চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেন কাজে যোগ দিয়েছেন। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আসেন তিনি। এ সময় দুদকের অন্য কর্মকর্তারা তাঁদের স্বাগত জানান।
এদিকে দুদকের কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পাওয়া কমিশনার মিঞা মুহাম্মদ আলি আকবার আজিজীও আজ কাজে যোগ দিয়েছেন। তবে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত আরেক কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাফিজ আহ্সান ফরিদ ব্যক্তিগত কারণে যোগ দিতে পারেননি। তিনি পরে যোগ দেবেন বলে দুদক সূত্রে জানা গেছে।
এর আগে মঙ্গলবার দুদকের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান সদ্য পদত্যাগ করা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন ও কমিশনার হিসেবে অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মিঞা মুহাম্মদ আলি আকবার আজিজী ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাফিজ আহ্সান ফরিদ।
গতকাল মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশিদের সই করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ (২০০৪ সনের ৫ নম্বর আইন)-এর ৬(১) ধারার বিধান অনুসারে তাঁদের দুর্নীতি দমন কমিশনের কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হলো। এর মধ্যে দুদক আইন, ২০০৪-এর ৫(১) ধারার বিধানমতে ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেনকে কমিশনের চেয়ারম্যান নিয়োগ করা হলো।
প্রজ্ঞাপনের আরও বলা হয়, দুদক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেনের বেতন, ভাতা, অন্যান্য সুবিধা ও পদমর্যাদা সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের একজন বিচারকের এবং কমিশনার মিঞা মুহাম্মদ আলি আকবার আজিজী এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাফিজ আহ্সান ফরিদের বেতন, ভাতা, অন্যান্য সুবিধা ও পদমর্যাদা সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারকের সমরূপ হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছে।
গত ২৯ অক্টোবর দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ এবং কমিশনার (তদন্ত) মো. জহুরুল হক ও কমিশনার (অনুসন্ধান) মোছা. আছিয়া খাতুন পদত্যাগ করেন। তাঁরা সবাই আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে নিয়োগ পেয়েছিলেন।
গত ৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর গত ১০ নভেম্বর দুদকের নতুন চেয়ারম্যান ও কমিশনার নিয়োগে সুপারিশ দিতে বাছাই কমিটি গঠন করে সরকার। পাঁচ সদস্যের এ কমিটির সভাপতি ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. রেজাউল হক।
কমিটিতে সদস্য হিসেবে ছিলেন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব, বাংলাদেশের মহাহিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মো. নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোবাশ্বের মোনেম ও মো. মাহবুব হোসেন (সর্বশেষ অবসরপ্রাপ্ত মন্ত্রিপরিষদ সচিব)।
দুর্নীতি দমন কমিশন আইন অনুযায়ী বাছাই কমিটি কমিশনার নিয়োগে সুপারিশ দিতে উপস্থিত সদস্যদের কমপক্ষে তিনজনের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে কমিশনারের প্রতিটি শূন্যপদের বিপরীতে দুজন ব্যক্তির নামের তালিকা রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠান। তাঁদের মধ্য থেকে রাষ্ট্রপতি এ নিয়োগ দিয়েছেন।
বাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে সংস্কার এগিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি মানবাধিকার লঙ্ঘন রোধে ব্যবস্থা নিতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ছয়টি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা। তাদের চিঠিটি গতকাল রোববার যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের (এইচআরডব্লিউ)
১৬ মিনিট আগেদীর্ঘদিন ধরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) থাকা ৯ জন সিনিয়র সচিব ও সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) রাতে আলাদা আলাদা প্রজ্ঞাপনে তাঁদের বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠায়।
১ ঘণ্টা আগেদেশের সব সরকারি ও বেসরকারি স্কুল-কলেজে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের সন্তানদের বিনা বেতনে শিক্ষার সুযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা...
১ ঘণ্টা আগেএস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট ১০৫টি কোম্পানির ৫১৩ কোটি ১৮ লাখ ৩২ হাজার ২৮২টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৮ হাজার ৩ কোটি ৭৮ লাখ ৭২ হাজার ৯৫০ টাকা।
২ ঘণ্টা আগে