অনলাইন ডেস্ক
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রের বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপ আগামী সপ্তাহের মধ্যে জানানো হবে। এমনটাই জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। আজ বৃহস্পতিবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রের বিষয়ে আগামী সপ্তাহের মধ্যে সরকারের পদক্ষেপ জানানো হবে উল্লেখ করে উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রের বিষয়ে আগামী সপ্তাহ থেকে রাজনৈতিক দল ও শ্রেণি-পেশার সঙ্গে আলোচনা হবে।’
এর আগে, গত ৩১ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ডাকা মার্চ ফর ইউনিটিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশে অন্তর্বর্তী সরকারকে আলটিমেটাম দেওয়া হয়। সেদিন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘খুনি হাসিনার আর এই দেশে পুনর্বাসন হবে না। গত ১৬ বছর খুনি হাসিনা প্রত্যেকটা রাজনৈতিক শক্তিকে নির্যাতন করে জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে। আমরা এই হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি। সরকারকে বলতে চাই, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক হয় নাই, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ হয় নাই। আমরা এখনো ১৬ বছরের বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করতে পারি নাই। এত দিন আমাদের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের কোনো ঘোষণাপত্র ছিল না। ১৫ জানুয়ারি মধ্যে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র জারি করতে হবে। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই, সংগ্রাম জারি থাকবে।’
এদিকে, গতকাল বুধবার ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানের ‘ঘোষণাপত্র’ ঘোষণা করতে অন্তর্বর্তী সরকারকে সময় বেঁধে দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। কুমিল্লার কান্দিরপাড়ের টাউন হল মাঠে ঘোষণাপত্রের সমর্থনে লিফলেট বিতরণকালে সাংবাদিকদের কাছে এ কথা বলেন তিনি।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের স্বীকৃতির বিষয়ে সরকার ও অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর দরকার ছিল পদক্ষেপ নেওয়ার। কিন্তু তারা কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। আমরা (বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন) ৩১ ডিসেম্বর জুলাই অভ্যুত্থানের স্বীকৃতি ঘোষণা করতে গিয়েছিলাম। কিন্তু যেহেতু সরকার দায়িত্ব নিয়েছে সকল রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র তৈরির, সে জন্য আমরা সরকারের কথায় আশ্বস্ত হয়ে ৩১ ডিসেম্বর কোনো ঘোষণা দিইনি, আমরা ভরসা রেখেছি। কিন্তু ৩১ ডিসেম্বরের পর এত দিন পার হলেও আমরা সরকারের দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ দেখতে পাইনি। আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে স্পষ্ট করে বলতে চাই, আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র ঘোষণা করতে।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রের বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপ আগামী সপ্তাহের মধ্যে জানানো হবে। এমনটাই জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। আজ বৃহস্পতিবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রের বিষয়ে আগামী সপ্তাহের মধ্যে সরকারের পদক্ষেপ জানানো হবে উল্লেখ করে উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রের বিষয়ে আগামী সপ্তাহ থেকে রাজনৈতিক দল ও শ্রেণি-পেশার সঙ্গে আলোচনা হবে।’
এর আগে, গত ৩১ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ডাকা মার্চ ফর ইউনিটিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশে অন্তর্বর্তী সরকারকে আলটিমেটাম দেওয়া হয়। সেদিন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘খুনি হাসিনার আর এই দেশে পুনর্বাসন হবে না। গত ১৬ বছর খুনি হাসিনা প্রত্যেকটা রাজনৈতিক শক্তিকে নির্যাতন করে জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে। আমরা এই হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি। সরকারকে বলতে চাই, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক হয় নাই, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ হয় নাই। আমরা এখনো ১৬ বছরের বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করতে পারি নাই। এত দিন আমাদের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের কোনো ঘোষণাপত্র ছিল না। ১৫ জানুয়ারি মধ্যে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র জারি করতে হবে। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই, সংগ্রাম জারি থাকবে।’
এদিকে, গতকাল বুধবার ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানের ‘ঘোষণাপত্র’ ঘোষণা করতে অন্তর্বর্তী সরকারকে সময় বেঁধে দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। কুমিল্লার কান্দিরপাড়ের টাউন হল মাঠে ঘোষণাপত্রের সমর্থনে লিফলেট বিতরণকালে সাংবাদিকদের কাছে এ কথা বলেন তিনি।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের স্বীকৃতির বিষয়ে সরকার ও অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর দরকার ছিল পদক্ষেপ নেওয়ার। কিন্তু তারা কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। আমরা (বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন) ৩১ ডিসেম্বর জুলাই অভ্যুত্থানের স্বীকৃতি ঘোষণা করতে গিয়েছিলাম। কিন্তু যেহেতু সরকার দায়িত্ব নিয়েছে সকল রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র তৈরির, সে জন্য আমরা সরকারের কথায় আশ্বস্ত হয়ে ৩১ ডিসেম্বর কোনো ঘোষণা দিইনি, আমরা ভরসা রেখেছি। কিন্তু ৩১ ডিসেম্বরের পর এত দিন পার হলেও আমরা সরকারের দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ দেখতে পাইনি। আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে স্পষ্ট করে বলতে চাই, আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র ঘোষণা করতে।’
উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বড় ধরনের ব্যর্থতা দেখিয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক দলের নেতারা। মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনায় মঙ্গলবার দিনভর রাজধানীতে বিক্ষোভ ছিল।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
৫ ঘণ্টা আগেবিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক রাত সাড়ে ৯টার পর শেষ হয়।
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থসহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেটিকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠলে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়
৭ ঘণ্টা আগে