বাসস
অসাম্প্রদায়িক, সুখী-সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ সোমবার বঙ্গভবনে বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে এক ভাষণে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।
এ সময় তাঁর সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা, তাঁর পরিবারের সদস্যবৃন্দ, সংশ্লিষ্ট সচিবেরা উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন পূরণ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত সুখী-সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, সব ধর্মই মানুষের কল্যাণের কথা বলে। ধর্ম উপলব্ধির বিষয়, তর্কের নয়। তাই ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করতে হবে।
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, আবহমানকাল থেকে এ দেশে সব ধর্মের মানুষ নিজ নিজ ধর্ম ও আচার-অনুষ্ঠানাদি স্বাধীনভাবে পালন করে আসছে।
বড়দিন উপলক্ষে তিনি দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়সহ বিশ্ববাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, যিশুখ্রিষ্ট ছিলেন সত্যান্বেষী এবং আলোর দিশারি।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, মহামতি যিশুখ্রিষ্ট পথভ্রষ্ট মানুষকে সত্য ও ন্যায়ের পথ দেখিয়েছেন এবং স্রষ্টা ও সৃষ্টির মধ্যে যোগাযোগ স্থাপনের পাশাপাশি পৃথিবীকে শান্তির আবাস ভূমিতে পরিণত করতে কাজ করেছেন।
রাষ্ট্রপতি মনে করেন, যিশুর এই শিক্ষা সবার জীবনে প্রতিফলিত হলেই সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে।
‘মন্দের বিনিময়ে কারোর মন্দ করো না। সকল মানুষের দৃষ্টিতে যা উত্তম, ভেবে-চিন্তে তাই করো’—যিশুর এই অমর উক্তি উল্লেখ করে তিনি বলেন, যিশুখ্রিষ্ট মানুষকে ভালোবাসা, সেবা, ক্ষমা, ত্যাগ, সংযম ও ন্যায় প্রতিষ্ঠাসহ শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের শিক্ষা দিয়েছেন।
বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মধ্যে সম্প্রীতি ও ঐক্য স্থাপনসহ বর্তমান যুদ্ধবিগ্রহপূর্ণ বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় যিশুখ্রিষ্টের শিক্ষা ও আদর্শ কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে বলে রাষ্ট্রপতি আশা করেন।
ঢাকার আর্চবিশপ বিজয় নিসেফরাস ডিক্রুজ, বাংলাদেশ খ্রিষ্টান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নির্মল রোজারিওসহ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও ধর্মীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি দরবার হলে একটি কেক কাটেন এবং অতিথিদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন।
অসাম্প্রদায়িক, সুখী-সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ সোমবার বঙ্গভবনে বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে এক ভাষণে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।
এ সময় তাঁর সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা, তাঁর পরিবারের সদস্যবৃন্দ, সংশ্লিষ্ট সচিবেরা উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন পূরণ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত সুখী-সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, সব ধর্মই মানুষের কল্যাণের কথা বলে। ধর্ম উপলব্ধির বিষয়, তর্কের নয়। তাই ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করতে হবে।
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, আবহমানকাল থেকে এ দেশে সব ধর্মের মানুষ নিজ নিজ ধর্ম ও আচার-অনুষ্ঠানাদি স্বাধীনভাবে পালন করে আসছে।
বড়দিন উপলক্ষে তিনি দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়সহ বিশ্ববাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, যিশুখ্রিষ্ট ছিলেন সত্যান্বেষী এবং আলোর দিশারি।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, মহামতি যিশুখ্রিষ্ট পথভ্রষ্ট মানুষকে সত্য ও ন্যায়ের পথ দেখিয়েছেন এবং স্রষ্টা ও সৃষ্টির মধ্যে যোগাযোগ স্থাপনের পাশাপাশি পৃথিবীকে শান্তির আবাস ভূমিতে পরিণত করতে কাজ করেছেন।
রাষ্ট্রপতি মনে করেন, যিশুর এই শিক্ষা সবার জীবনে প্রতিফলিত হলেই সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে।
‘মন্দের বিনিময়ে কারোর মন্দ করো না। সকল মানুষের দৃষ্টিতে যা উত্তম, ভেবে-চিন্তে তাই করো’—যিশুর এই অমর উক্তি উল্লেখ করে তিনি বলেন, যিশুখ্রিষ্ট মানুষকে ভালোবাসা, সেবা, ক্ষমা, ত্যাগ, সংযম ও ন্যায় প্রতিষ্ঠাসহ শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের শিক্ষা দিয়েছেন।
বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মধ্যে সম্প্রীতি ও ঐক্য স্থাপনসহ বর্তমান যুদ্ধবিগ্রহপূর্ণ বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় যিশুখ্রিষ্টের শিক্ষা ও আদর্শ কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে বলে রাষ্ট্রপতি আশা করেন।
ঢাকার আর্চবিশপ বিজয় নিসেফরাস ডিক্রুজ, বাংলাদেশ খ্রিষ্টান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নির্মল রোজারিওসহ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও ধর্মীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি দরবার হলে একটি কেক কাটেন এবং অতিথিদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের বিক্ষোভ কর্মসূচিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বলপ্রয়োগের প্রতিবাদ জানিয়েছে সিপিবি, বাসদ ও বাংলাদেশ জাসদ। আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ থেকে ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট করে দলগুলো।
৪১ মিনিট আগেউত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বড় ধরনের ব্যর্থতা দেখিয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক দলের নেতারা। মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনায় মঙ্গলবার দিনভর রাজধানীতে বিক্ষোভ ছিল।
১১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
১৩ ঘণ্টা আগেবিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক রাত সাড়ে ৯টার পর শেষ হয়।
১৫ ঘণ্টা আগে