নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনেছেন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের দুই সংসদ সদস্য। জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে আজ মঙ্গলবার তাঁরা বলেন, দুর্নীতির কথা উঠলে রাজনীতিবিদদের দিকে আঙুল তোলা হয়। কিন্তু দফায় দফায় বেতন বাড়িয়েও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দুর্নীতি বন্ধ হয়নি।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়া-২ আসনের এমপি মাহবুব উল আলম হানিফ এবং লালমনিরহাট-১ আসনের এমপি ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন এসব কথা বলেন।
দুর্নীতির কারণে সরকারের অর্জন ম্লান হচ্ছে উল্লেখ করে মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, সরকারি কর্মচারীদের দফায় দফায় বেতন বাড়ানো হয়েছে। তাঁদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হয়েছে। তারপরও কেন দুর্নীতি হবে? আজকে দুর্নীতি কথা উঠলে প্রথমে আঙুল ওঠে রাজনীতিবিদদের দিকে। অথচ সংসদ সদস্যদের মধ্যে মন্ত্রী ছাড়া কারও নির্বাহী ক্ষমতা নেই। তাঁরা কীভাবে দুর্নীতি করবে?
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, জাতীয় পর্যায়ে রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হলে তাঁদের গ্রেপ্তারে অনুমতি নেওয়া লাগে না। কিন্তু সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে একই ধরনের মামলা হলে তাঁকে গ্রেপ্তার করতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অনুমতি নিতে হয়। সরকারি কর্মচারী আইন-২০১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দুর্নীতি করতে উৎসাহিত করেছে। সরকারি চাকরিজীবীরা এক বছরের কম শাস্তি পেলে চাকরি থেকে অব্যাহতি পাবেন না। তাঁকে তিরস্কার, বিভাগীয় শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে। যা সুশাসনের সহায়ক না। অথচ স্থানীয় প্রতিনিধিদের এরাই তাৎক্ষণিক বরখাস্ত রাখার ক্ষমতা রাখে। এই আইনের কারণে দুর্নীতি দমন কমিশন, তাঁদের আইনের আওতায় আনতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এটা কার্যত অপরাধী সুরক্ষা আইন হিসেবে বিবেচিত। আইনটি পুনর্বিবেচনার অনুরোধ করেন তিনি।
হানিফ আরও বলেন, ‘নির্বাচনের আগে আমাদের হলফনামা দিতে হয়, সকল সম্পদের বিবরণ দিতে হয়। কিন্তু সরকারি কর্মকর্তাদের হলফনামা দিতে হয় না। আমার প্রস্তাব থাকবে চাকরিতে নিয়োগের সময় হলফনামা বাধ্যতামূলক এবং প্রতি পাঁচ বছর পর বা পদোন্নতির সময় হলফনামা দিতে হবে। যাতে তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ জাতি জানতে পারে।’
১৫ শতাংশ কর দিয়ে কালোটাকা সাদা করার সুযোগের বিরোধিতা করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমি বৈধভাবে আয় করলে ৩০ শতাংশ কর দিতে হয়, আরেকজন অবৈধ, অপ্রদর্শিত আয় করে ১৫ শতাংশ কর দিয়ে বৈধ করবে এটাকে যৌক্তিক মনে করি না। এতে অনেকেই ট্যাক্স দিতে অনীহা প্রকাশ করবে। তারা ভাববে এই বছর অপ্রদর্শিত রেখে আগামী বছর ১৫ শতাংশ কর দিয়ে বৈধ করব।’ এ কারণে এ ক্ষেত্রে ৩০ শতাংশ কর দিয়ে বৈধ করার সুযোগ দেওয়ার দাবি করেন তিনি।
মোতাহার হোসেন বলেন, আজকে আমরা ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে আছি। আমি ১৯৮৫ সালে যখন উপজেলা চেয়ারম্যান হই তখন হাতীবান্ধায় ১০টি ইউনিয়ন ছিল। ১৯৮৭ সালে সার্ভে করে হিসেব করলাম ইউনিয়নগুলোর পাকাবাড়িগুলো কাদের। দেখলাম ৯২ শতাংশ বাড়ি হচ্ছে সরকারি কর্মকর্তাদের। এখনতো আর বলাই যাবে না। এত বাড়ি, এত জমি এত ঘরবাড়ি হলো আমাদের এত ইন্টেলিজেন্স কেউই টের পেল না। রক্ষক ভক্ষক হলে যা হয়। সেটাই হয়েছে। এদের হাতেই সবকিছু। আমাদের টিআর কাবিখার বরাদ্দ দেওয়া হয়। এখন ডিসি সাহেবকে দেওয়া হয়। বিভাগীয় কমিশনারদের দেওয়া হয়। ইউএনওকেও দেওয়া হয়। আমরা কারা? আমাদের গুরুত্ব তো এভাবেই কমে যাচ্ছে।
মোতাহার হোসেন আরও বলেন, ‘সব পলিটিশিয়ানরা নাকি দুর্নীতি করে। আর তাঁরা সবকিছু করেন। অন্য কিছু করেন না। বাড়ি-গাড়ি করেন দেশে-বিদেশে, বেগমপাড়ায়। সুইস ব্যাংকে টাকা রাখেন। আজকে দোষ কিন্তু আমাদেরই, পলিটিশিয়ানদের।’
স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনকে ইঙ্গিত করে মোতাহার হোসেন বলেন, ‘ব্যারিস্টার সাহেব ফেসবুকে দিয়েছে, তিনি নাকি ২৮ কোটি টাকা পেয়েছেন। তিনি এই টাকা পেলেন কোথায়? রাখলেন কোথায়? কোন ব্যাংকে রেখেছেন? এ হিসাবটি কি তিনি দিতে পারবেন? ২৫ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে ৫ বছরের উন্নয়নকাজের জন্য। মানে বছরে ৫ কিলোমিটার করে রাস্তা আমরা করতে পারব। সেটা আবার আমরা দেব প্রস্তাব। এলজিইডি সার্ভে করবে। টেন্ডারও করবে তাঁরা। ওয়ার্ক অর্ডারও দেবে তাঁরা। তাহলে আমরা কোথায় টাকা পেলাম।’
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ বলেন, মূল্যস্ফীতি সামনে আরও বাড়তে পারে। প্রবাস আয় বাড়ছে না। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে না। তিনি বলেন, ব্যাংক খাতে অন্যতম সমস্যা খেলাপি ঋণ। এখন এই ঋণ প্রায় ৩ লাখ কোটি টাকা। এই টাকা পাচার হচ্ছে। তারল্য সংকট কাটিয়ে ব্যাংক খাত কীভাবে ঠিক করা যায়, তা দেখতে হবে। ব্যাংক খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য একরামুজ্জামান বলেন, এর আগেও কালো বাজেটে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়েছিল। কিন্তু তাতে আশানুরূপ ফল দেখা যায়নি। তিনি শেয়ার বাজার ও শিল্পে কালোটাকা বিনিয়োগ করার সুযোগ দেওয়ার দাবি করেন।
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনেছেন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের দুই সংসদ সদস্য। জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে আজ মঙ্গলবার তাঁরা বলেন, দুর্নীতির কথা উঠলে রাজনীতিবিদদের দিকে আঙুল তোলা হয়। কিন্তু দফায় দফায় বেতন বাড়িয়েও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দুর্নীতি বন্ধ হয়নি।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়া-২ আসনের এমপি মাহবুব উল আলম হানিফ এবং লালমনিরহাট-১ আসনের এমপি ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন এসব কথা বলেন।
দুর্নীতির কারণে সরকারের অর্জন ম্লান হচ্ছে উল্লেখ করে মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, সরকারি কর্মচারীদের দফায় দফায় বেতন বাড়ানো হয়েছে। তাঁদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হয়েছে। তারপরও কেন দুর্নীতি হবে? আজকে দুর্নীতি কথা উঠলে প্রথমে আঙুল ওঠে রাজনীতিবিদদের দিকে। অথচ সংসদ সদস্যদের মধ্যে মন্ত্রী ছাড়া কারও নির্বাহী ক্ষমতা নেই। তাঁরা কীভাবে দুর্নীতি করবে?
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, জাতীয় পর্যায়ে রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হলে তাঁদের গ্রেপ্তারে অনুমতি নেওয়া লাগে না। কিন্তু সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে একই ধরনের মামলা হলে তাঁকে গ্রেপ্তার করতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অনুমতি নিতে হয়। সরকারি কর্মচারী আইন-২০১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দুর্নীতি করতে উৎসাহিত করেছে। সরকারি চাকরিজীবীরা এক বছরের কম শাস্তি পেলে চাকরি থেকে অব্যাহতি পাবেন না। তাঁকে তিরস্কার, বিভাগীয় শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে। যা সুশাসনের সহায়ক না। অথচ স্থানীয় প্রতিনিধিদের এরাই তাৎক্ষণিক বরখাস্ত রাখার ক্ষমতা রাখে। এই আইনের কারণে দুর্নীতি দমন কমিশন, তাঁদের আইনের আওতায় আনতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এটা কার্যত অপরাধী সুরক্ষা আইন হিসেবে বিবেচিত। আইনটি পুনর্বিবেচনার অনুরোধ করেন তিনি।
হানিফ আরও বলেন, ‘নির্বাচনের আগে আমাদের হলফনামা দিতে হয়, সকল সম্পদের বিবরণ দিতে হয়। কিন্তু সরকারি কর্মকর্তাদের হলফনামা দিতে হয় না। আমার প্রস্তাব থাকবে চাকরিতে নিয়োগের সময় হলফনামা বাধ্যতামূলক এবং প্রতি পাঁচ বছর পর বা পদোন্নতির সময় হলফনামা দিতে হবে। যাতে তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ জাতি জানতে পারে।’
১৫ শতাংশ কর দিয়ে কালোটাকা সাদা করার সুযোগের বিরোধিতা করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমি বৈধভাবে আয় করলে ৩০ শতাংশ কর দিতে হয়, আরেকজন অবৈধ, অপ্রদর্শিত আয় করে ১৫ শতাংশ কর দিয়ে বৈধ করবে এটাকে যৌক্তিক মনে করি না। এতে অনেকেই ট্যাক্স দিতে অনীহা প্রকাশ করবে। তারা ভাববে এই বছর অপ্রদর্শিত রেখে আগামী বছর ১৫ শতাংশ কর দিয়ে বৈধ করব।’ এ কারণে এ ক্ষেত্রে ৩০ শতাংশ কর দিয়ে বৈধ করার সুযোগ দেওয়ার দাবি করেন তিনি।
মোতাহার হোসেন বলেন, আজকে আমরা ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে আছি। আমি ১৯৮৫ সালে যখন উপজেলা চেয়ারম্যান হই তখন হাতীবান্ধায় ১০টি ইউনিয়ন ছিল। ১৯৮৭ সালে সার্ভে করে হিসেব করলাম ইউনিয়নগুলোর পাকাবাড়িগুলো কাদের। দেখলাম ৯২ শতাংশ বাড়ি হচ্ছে সরকারি কর্মকর্তাদের। এখনতো আর বলাই যাবে না। এত বাড়ি, এত জমি এত ঘরবাড়ি হলো আমাদের এত ইন্টেলিজেন্স কেউই টের পেল না। রক্ষক ভক্ষক হলে যা হয়। সেটাই হয়েছে। এদের হাতেই সবকিছু। আমাদের টিআর কাবিখার বরাদ্দ দেওয়া হয়। এখন ডিসি সাহেবকে দেওয়া হয়। বিভাগীয় কমিশনারদের দেওয়া হয়। ইউএনওকেও দেওয়া হয়। আমরা কারা? আমাদের গুরুত্ব তো এভাবেই কমে যাচ্ছে।
মোতাহার হোসেন আরও বলেন, ‘সব পলিটিশিয়ানরা নাকি দুর্নীতি করে। আর তাঁরা সবকিছু করেন। অন্য কিছু করেন না। বাড়ি-গাড়ি করেন দেশে-বিদেশে, বেগমপাড়ায়। সুইস ব্যাংকে টাকা রাখেন। আজকে দোষ কিন্তু আমাদেরই, পলিটিশিয়ানদের।’
স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনকে ইঙ্গিত করে মোতাহার হোসেন বলেন, ‘ব্যারিস্টার সাহেব ফেসবুকে দিয়েছে, তিনি নাকি ২৮ কোটি টাকা পেয়েছেন। তিনি এই টাকা পেলেন কোথায়? রাখলেন কোথায়? কোন ব্যাংকে রেখেছেন? এ হিসাবটি কি তিনি দিতে পারবেন? ২৫ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে ৫ বছরের উন্নয়নকাজের জন্য। মানে বছরে ৫ কিলোমিটার করে রাস্তা আমরা করতে পারব। সেটা আবার আমরা দেব প্রস্তাব। এলজিইডি সার্ভে করবে। টেন্ডারও করবে তাঁরা। ওয়ার্ক অর্ডারও দেবে তাঁরা। তাহলে আমরা কোথায় টাকা পেলাম।’
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ বলেন, মূল্যস্ফীতি সামনে আরও বাড়তে পারে। প্রবাস আয় বাড়ছে না। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে না। তিনি বলেন, ব্যাংক খাতে অন্যতম সমস্যা খেলাপি ঋণ। এখন এই ঋণ প্রায় ৩ লাখ কোটি টাকা। এই টাকা পাচার হচ্ছে। তারল্য সংকট কাটিয়ে ব্যাংক খাত কীভাবে ঠিক করা যায়, তা দেখতে হবে। ব্যাংক খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য একরামুজ্জামান বলেন, এর আগেও কালো বাজেটে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়েছিল। কিন্তু তাতে আশানুরূপ ফল দেখা যায়নি। তিনি শেয়ার বাজার ও শিল্পে কালোটাকা বিনিয়োগ করার সুযোগ দেওয়ার দাবি করেন।
কৃষি খাতে রাষ্ট্রীয় ভর্তুকি বিতরণে স্বচ্ছতার জন্য কৃষকদের স্মার্ট কার্ডের আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এর জন্য কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) ইতিমধ্যে পার্টনার প্রকল্পের আওতায় ‘কৃষক স্মার্ট কার্ড নীতিমালা, ২০২৫’-এর খসড়া তৈরি করেছে। গত ৩০ জানুয়ারি ছিল এ বিষয়ে অংশীজনদের মতামত জানানোর শেষ দিন।
১ ঘণ্টা আগেহাবিব হোটেল ইন্টারন্যাশনাল ও মরিয়ম কনস্ট্রাকশনের নামে তিন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন আলম আহমেদ। সেই টাকায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে গড়ে তুলেছেন তারকা হোটেল ‘হলিডে ইন’। বছরের পর বছর হোটেল ব্যবসাও করছে, কিন্তু ব্যাংকের ঋণের টাকা পরিশোধ করেননি। তিন ব্যাংকের প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা পরিশোধ না করে পাড়ি...
১ ঘণ্টা আগেগতকাল শুক্রবার ছিল ছুটির দিন। তাই রাজধানীর বাংলাবাজারের সৃজনশীল প্রকাশনীগুলো বন্ধ থাকার কথা। কিন্তু পরদিন থেকে বইমেলার শুরু; এ কারণে প্রকাশকদের ব্যস্ততার শেষ নেই। পিকআপ ও ভ্যানে ওঠানো হচ্ছে নতুন বই। ছাপা, বাঁধাইয়ের কর্মী, শ্রমিক সবাই ব্যস্ত প্রথম দিনে নতুন বই পাঠকের সামনে তুলে ধরার কাজে। গতকাল রাতভ
৭ ঘণ্টা আগেজ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
১৩ ঘণ্টা আগে