নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিবাহ নিবন্ধন ও বিচ্ছেদের তথ্য সংরক্ষণ করতে ‘বন্ধন’ নামে নতুন একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তৈরি করছে সরকার। বাল্য বিয়ে প্রতিরোধে কাজ করবে এই প্ল্যাটফর্ম। এখানে বিবাহ ও নিকাহর তথ্য দিতে হবে কাজিদের। আন্তর্জাতিক কন্যা শিশু দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘বাল্যবিবাহ ও শিশুশ্রম প্রতিরোধে প্রযুক্তির ভূমিকা’ শীর্ষক সভায় এসব তথ্য জানিয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
সোমবার বিকেলে রাজধানীর ব্রাক সেন্টার মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বিবাহ ও নিকাহ ব্যবস্থাকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসতে কাজ করছি। এ জন্য ‘বন্ধন ডট জিওবি’ নামে একটি প্ল্যাটফর্ম আমরা তৈরি করছি। খুব শিগগিরই এই সিস্টেমটি চালু হবে। সেখানে বিবাহ ও নিকাহ হওয়ার পর কাজিদের পাত্র-পাত্রী বা বিচ্ছেদ হওয়া ব্যক্তিদের বিভিন্ন তথ্য সংযুক্ত করতে হবে।’
প্রতিমন্ত্রী জানান, বন্ধন প্ল্যাটফর্মে ডিজিটাল ভেরিফিকেশন আইডি থাকবে। এর মাধ্যমে বিয়ে নিবন্ধন পদ্ধতি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসা হবে। এ জন্য সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আরও আলোচনা হচ্ছে। এভাবে প্রযুক্তির মধ্য দিয়ে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ সম্ভব বলে মনে করেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী।
সভায় ন্যাশনাল ইমার্জেন্সি সার্ভিসের ডিআইজি মোহাম্মদ তাবারক উল্লাহ জানান, এখন পর্যন্ত ৯৯৯-নম্বরে ফোনকলের মাধ্যমে ১১ হাজার ৬৬৮টি বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন, ‘সফলতার সঙ্গে আমরা বাল্যবিয়ে প্রতিরোধ করছি। তবে রাতের বেলায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পেতে বেগ পোহাতে হয়। সে ক্ষেত্রে আমরা পুলিশ দিয়ে বিয়ে বন্ধ করাই। বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার আইন সহজ দরকার।’
ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ বলেন, ‘বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে আমাদের মানসিকতা পরিবর্তন জরুরি। আমাদের কন্যাশিশুকে বোঝা হিসেবে না দেখে শক্তি হিসেবে ভাবতে হবে।’
সভায় মূল উপস্থাপনা তুলে ধরে ব্র্যাকের কর্মকর্তা তাকবির হুদা বলেন, বাল্যবিবাহ ও শিশুশ্রম আইনত অপরাধ। কিন্তু অভিভাবকদের এ ক্ষেত্রে সম্মতি থাকায় এই অপরাধগুলো আরও বেড়ে যায়। দারিদ্র্যতা এর একটি কারণ। তিনি শিশুশ্রম ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে প্রযুক্তি ব্যবহারের গুরুত্ব তুলে ধরেন।
এ সভায় ব্র্যাকের পরিচালক নবনীতা চৌধুরী, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক নোভা আহমেদসহ অনেকই বক্তব্য দেন।
বিবাহ নিবন্ধন ও বিচ্ছেদের তথ্য সংরক্ষণ করতে ‘বন্ধন’ নামে নতুন একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তৈরি করছে সরকার। বাল্য বিয়ে প্রতিরোধে কাজ করবে এই প্ল্যাটফর্ম। এখানে বিবাহ ও নিকাহর তথ্য দিতে হবে কাজিদের। আন্তর্জাতিক কন্যা শিশু দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘বাল্যবিবাহ ও শিশুশ্রম প্রতিরোধে প্রযুক্তির ভূমিকা’ শীর্ষক সভায় এসব তথ্য জানিয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
সোমবার বিকেলে রাজধানীর ব্রাক সেন্টার মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বিবাহ ও নিকাহ ব্যবস্থাকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসতে কাজ করছি। এ জন্য ‘বন্ধন ডট জিওবি’ নামে একটি প্ল্যাটফর্ম আমরা তৈরি করছি। খুব শিগগিরই এই সিস্টেমটি চালু হবে। সেখানে বিবাহ ও নিকাহ হওয়ার পর কাজিদের পাত্র-পাত্রী বা বিচ্ছেদ হওয়া ব্যক্তিদের বিভিন্ন তথ্য সংযুক্ত করতে হবে।’
প্রতিমন্ত্রী জানান, বন্ধন প্ল্যাটফর্মে ডিজিটাল ভেরিফিকেশন আইডি থাকবে। এর মাধ্যমে বিয়ে নিবন্ধন পদ্ধতি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসা হবে। এ জন্য সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আরও আলোচনা হচ্ছে। এভাবে প্রযুক্তির মধ্য দিয়ে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ সম্ভব বলে মনে করেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী।
সভায় ন্যাশনাল ইমার্জেন্সি সার্ভিসের ডিআইজি মোহাম্মদ তাবারক উল্লাহ জানান, এখন পর্যন্ত ৯৯৯-নম্বরে ফোনকলের মাধ্যমে ১১ হাজার ৬৬৮টি বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন, ‘সফলতার সঙ্গে আমরা বাল্যবিয়ে প্রতিরোধ করছি। তবে রাতের বেলায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পেতে বেগ পোহাতে হয়। সে ক্ষেত্রে আমরা পুলিশ দিয়ে বিয়ে বন্ধ করাই। বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার আইন সহজ দরকার।’
ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ বলেন, ‘বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে আমাদের মানসিকতা পরিবর্তন জরুরি। আমাদের কন্যাশিশুকে বোঝা হিসেবে না দেখে শক্তি হিসেবে ভাবতে হবে।’
সভায় মূল উপস্থাপনা তুলে ধরে ব্র্যাকের কর্মকর্তা তাকবির হুদা বলেন, বাল্যবিবাহ ও শিশুশ্রম আইনত অপরাধ। কিন্তু অভিভাবকদের এ ক্ষেত্রে সম্মতি থাকায় এই অপরাধগুলো আরও বেড়ে যায়। দারিদ্র্যতা এর একটি কারণ। তিনি শিশুশ্রম ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে প্রযুক্তি ব্যবহারের গুরুত্ব তুলে ধরেন।
এ সভায় ব্র্যাকের পরিচালক নবনীতা চৌধুরী, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক নোভা আহমেদসহ অনেকই বক্তব্য দেন।
উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বড় ধরনের ব্যর্থতা দেখিয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক দলের নেতারা। মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনায় মঙ্গলবার দিনভর রাজধানীতে বিক্ষোভ ছিল।
১০ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
১২ ঘণ্টা আগেবিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক রাত সাড়ে ৯টার পর শেষ হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থসহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেটিকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠলে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়
১৪ ঘণ্টা আগে