নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আঠারো হাজার টাকা চুরির অভিযোগে মামলা হয় ১৯৯২ সালের ৭ আগস্ট। ওই মামলায় বিচারিক আদালত চারজনকে সাজা দেন ১৯৯৩ সালের ১৫ মে। এরপর তাঁরা রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলেও তা খারিজ হয়। অবশেষে হাইকোর্টে আবেদন করলে গত বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি আসামিদের অভিযোগ থেকে খালাস দেওয়া হয়।
হাইকোর্ট রায়ে বলেন, সার্বিক পর্যালোচনায় প্রতীয়মান হয় যে, রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ প্রমাণে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়েছে। হয়রানি করার হীন মানসে এই মিথ্যা মামলা করেছেন বাদী। বিচারিক আদালত ও আপিল আদালত সঠিকভাবে দালিলিক এবং মৌখিক সাক্ষ্য পর্যালোচনা ছাড়াই রায় দিয়েছেন, যা হস্তক্ষেপযোগ্য।
রায়ে আরও বলা হয়, এক নম্বর সাক্ষী হচ্ছেন এই মামলার বাদী। এজাহারের সঙ্গে তাঁর সাক্ষ্যে যথেষ্ট গরমিল রয়েছে। ২,৩, ৫,৬ ও ৭ নম্বর সাক্ষী চুরির কথা শুনেছেন। চার নম্বর সাক্ষী টাকা উদ্ধারের সময় উপস্থিত ছিলেন না। আর ৮ নম্বর সাক্ষী তদন্তকারী কর্মকর্তা।
বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের একক বেঞ্চের দেওয়া ১৩ পৃষ্ঠার ওই রায় সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আশেক মোমিন। আসামিপক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, ৯৯২ সালের ৩০ জুলাই সোনালী ব্যাংক থেকে ১৮ হাজার ৭৫০ টাকা তুলে ঘরের ট্রাঙ্কে রাখেন জব্বার মিয়া। পাশের কক্ষে বসবাসকারী ইব্রাহিম সেই টাকা রাখতে দেখেন। ওই বছরের ৫ আগস্ট রাতে ঘুম থেকে উঠে দেখেন ট্রাঙ্কটি নেই। বাইরে গিয়ে দেখেন ইব্রাহিম ও কবির ট্রাঙ্ক ফেলে দৌড়ে পালাচ্ছেন। পরে ৭ আগস্ট নরসিংদী থানায় মামলা করা হয়।
মামলার বিচার শেষে ১৯৯৩ সালের ১৫ মে আসামিদের কারাদণ্ড দেন আদালত। রায়ে আসামি কবির, রাজ্জাক ও ইব্রাহিমকে ছয় মাসের কারাদণ্ড এবং রাজ্জাকের মা কিরণ নেছাকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আর আলামত হিসেবে জব্দ টাকা বাদীকে ফেরত দিতে বলা হয়।
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে নরসিংদীর দায়রা জজ আদালত ১৯৯৫ সালের ২৫ মার্চ তা নামঞ্জুর করেন। এরপর আব্দুর রাজ্জাকসহ অন্য আসামিরা আপিল খারিজের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিভিশন আবেদন করেন।
আঠারো হাজার টাকা চুরির অভিযোগে মামলা হয় ১৯৯২ সালের ৭ আগস্ট। ওই মামলায় বিচারিক আদালত চারজনকে সাজা দেন ১৯৯৩ সালের ১৫ মে। এরপর তাঁরা রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলেও তা খারিজ হয়। অবশেষে হাইকোর্টে আবেদন করলে গত বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি আসামিদের অভিযোগ থেকে খালাস দেওয়া হয়।
হাইকোর্ট রায়ে বলেন, সার্বিক পর্যালোচনায় প্রতীয়মান হয় যে, রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ প্রমাণে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়েছে। হয়রানি করার হীন মানসে এই মিথ্যা মামলা করেছেন বাদী। বিচারিক আদালত ও আপিল আদালত সঠিকভাবে দালিলিক এবং মৌখিক সাক্ষ্য পর্যালোচনা ছাড়াই রায় দিয়েছেন, যা হস্তক্ষেপযোগ্য।
রায়ে আরও বলা হয়, এক নম্বর সাক্ষী হচ্ছেন এই মামলার বাদী। এজাহারের সঙ্গে তাঁর সাক্ষ্যে যথেষ্ট গরমিল রয়েছে। ২,৩, ৫,৬ ও ৭ নম্বর সাক্ষী চুরির কথা শুনেছেন। চার নম্বর সাক্ষী টাকা উদ্ধারের সময় উপস্থিত ছিলেন না। আর ৮ নম্বর সাক্ষী তদন্তকারী কর্মকর্তা।
বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের একক বেঞ্চের দেওয়া ১৩ পৃষ্ঠার ওই রায় সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আশেক মোমিন। আসামিপক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, ৯৯২ সালের ৩০ জুলাই সোনালী ব্যাংক থেকে ১৮ হাজার ৭৫০ টাকা তুলে ঘরের ট্রাঙ্কে রাখেন জব্বার মিয়া। পাশের কক্ষে বসবাসকারী ইব্রাহিম সেই টাকা রাখতে দেখেন। ওই বছরের ৫ আগস্ট রাতে ঘুম থেকে উঠে দেখেন ট্রাঙ্কটি নেই। বাইরে গিয়ে দেখেন ইব্রাহিম ও কবির ট্রাঙ্ক ফেলে দৌড়ে পালাচ্ছেন। পরে ৭ আগস্ট নরসিংদী থানায় মামলা করা হয়।
মামলার বিচার শেষে ১৯৯৩ সালের ১৫ মে আসামিদের কারাদণ্ড দেন আদালত। রায়ে আসামি কবির, রাজ্জাক ও ইব্রাহিমকে ছয় মাসের কারাদণ্ড এবং রাজ্জাকের মা কিরণ নেছাকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আর আলামত হিসেবে জব্দ টাকা বাদীকে ফেরত দিতে বলা হয়।
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে নরসিংদীর দায়রা জজ আদালত ১৯৯৫ সালের ২৫ মার্চ তা নামঞ্জুর করেন। এরপর আব্দুর রাজ্জাকসহ অন্য আসামিরা আপিল খারিজের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিভিশন আবেদন করেন।
জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের সামারি অর অ্যারবিট্রেরি এক্সিকিউশনের স্পেশাল র্যাপোর্টিয়ার অন এক্সট্রা জুডিশিয়াল ড. মরিস টিডবল বিঞ্জ বাংলাদেশ পুলিশের আইজিপি বাহারুল আলমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
৪৪ মিনিট আগেবাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেছেন, বিগত সরকারের শেষ ১০ বছরে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে চীনের যোগাযোগে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয়েছিল। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে ডিপ্লোমেটিক করেসপনডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ডিকাব) আয়োজিত ‘ডিকাব টক’ অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য
১ ঘণ্টা আগেপ্রেস কাউন্সিলের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল সোমবার তথ্য মন্ত্রণালয় এ–সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন কমিটিতে বিভিন্ন মহলের প্রতিনিধিদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেসরকার আর কোনো সংস্থাকে প্রতীকী মূল্যে সরকারি জমি হস্তান্তর করবে না বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি আরও বলেন, সরকারি জমির প্রকৃত মূল্য নির্ধারণ করেই তা ব্যবহারে আগ্রহী সংস্থাগুলোর কাছ থেকে অর্থ আদায় করা হবে। প্রতীকী দামে জমি দিয়ে অপচয়ের সুযোগ আর রাখা হবে না।
২ ঘণ্টা আগে