নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে করা (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ (সংশোধিত ২০২১) অধীনে চুক্তিগুলো পর্যালোচনার জন্য জাতীয় রিভিউ কমিটি গঠন করেছে সরকার। সেই সঙ্গে এই আইনের অধীনে চুক্তিবদ্ধ দেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উৎপাদন ও সরবরাহকারী সংস্থার দুর্নীতি সংক্রান্ত যে কোনো তথ্য-উপাত্ত, প্রমাণাদিসহ কমিটির কাছে পাঠানোর আহ্বান জানানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে—আগামীকাল ৪ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যে কেউ তথ্য-প্রমাণসহ অভিযোগ জাতীয় রিভিউ কমিটিতে দাখিল করতে পারবেন। পরবর্তীতে কমিটির সদস্যরা প্রয়োজনবোধে অভিযোগ দাখিলকারী ও অভিযুক্ত ব্যক্তি বা তাঁর প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
আরও বলা হয়েছে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উৎপাদন ও সরবরাহকারী সংস্থা কর্তৃক দুর্নীতি সংক্রান্ত যে কোনো তথ্য-উপাত্ত, প্রমাণাদি ([email protected]) এই ই-মেইলে প্রেরণের জন্য অনুরোধ জানানো হলো।
উল্লেখ্য, এই আইনের অধীনে সম্পাদিত চুক্তিসমূহের অধীনে নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনাকারী সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ও সংস্থাসমূহের সঙ্গে পৃথকভাবে যোগাযোগপূর্বক জাতীয় কমিটি প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ ও সহায়তা গ্রহণের উদ্যোগ গ্রহণ করবে বলে গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা জানানো হয়েছে।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে করা (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ (সংশোধিত ২০২১) অধীনে চুক্তিগুলো পর্যালোচনার জন্য জাতীয় রিভিউ কমিটি গঠন করেছে সরকার। সেই সঙ্গে এই আইনের অধীনে চুক্তিবদ্ধ দেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উৎপাদন ও সরবরাহকারী সংস্থার দুর্নীতি সংক্রান্ত যে কোনো তথ্য-উপাত্ত, প্রমাণাদিসহ কমিটির কাছে পাঠানোর আহ্বান জানানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে—আগামীকাল ৪ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যে কেউ তথ্য-প্রমাণসহ অভিযোগ জাতীয় রিভিউ কমিটিতে দাখিল করতে পারবেন। পরবর্তীতে কমিটির সদস্যরা প্রয়োজনবোধে অভিযোগ দাখিলকারী ও অভিযুক্ত ব্যক্তি বা তাঁর প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
আরও বলা হয়েছে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উৎপাদন ও সরবরাহকারী সংস্থা কর্তৃক দুর্নীতি সংক্রান্ত যে কোনো তথ্য-উপাত্ত, প্রমাণাদি ([email protected]) এই ই-মেইলে প্রেরণের জন্য অনুরোধ জানানো হলো।
উল্লেখ্য, এই আইনের অধীনে সম্পাদিত চুক্তিসমূহের অধীনে নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনাকারী সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ও সংস্থাসমূহের সঙ্গে পৃথকভাবে যোগাযোগপূর্বক জাতীয় কমিটি প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ ও সহায়তা গ্রহণের উদ্যোগ গ্রহণ করবে বলে গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা জানানো হয়েছে।
মিয়ানমারকে করিডোর দিয়েছে বলে যে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে তা সর্বৈব মিথ্যা বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৩১ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে যে সময়সীমা ঘোষণা করেছেন, সে বিষয়ে ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) মিশন একটি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। আজ শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন মিশন নিজের ফেসবুক পেজে এ প্রতিক্রিয়া জানায়।
১ ঘণ্টা আগে‘চট্টগ্রাম বন্দর হলো বাংলাদেশের অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড। এই হৃৎপিণ্ড বড় এবং সুঠাম করতে হলে বহু উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। অভিজ্ঞদের সাহায্য লাগবে। আমরা যাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি, তারা বন্দর ব্যবস্থাপনায় বিশ্বের সেরা, সবচেয়ে অভিজ্ঞ। তারা ইউরোপ, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, পাকিস্তান, তুরস্ক,
১ ঘণ্টা আগে২০২৬ সালের এপ্রিল মাসের নির্বাচনের আগে অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ হিসেবে আসন্ন জুলাই মাসেই জাতির সামনে ঐতিহাসিক ‘জুলাই সনদ’ উপস্থাপন করার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (৬ জুন) সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ ঘোষণা দেন।
২ ঘণ্টা আগে