নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক। তিনি বলেছেন, না হলে আরও যারা বেনজীর আছেন তাঁরা আশকারা পাবেন। এ সময় বেনজীরের বিদেশ চলে যাওয়ার বিষয়ে সরকারের কাছে কোনো তথ্য না থাকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে পয়েন্ট অব অর্ডারে দেওয়া বক্তব্যে মুজিবুল হক এ কথা বলেন। এ সময় একটি গণমাধ্যমের সম্পাদকীয় পড়ে শোনান মুজিবুল হক। তিনি বলেন, ‘আসলেই কী বিচিত্র!’
দেশের বিভিন্ন জায়গায় বেনজীরের সম্পদ বিপুল সম্পদ গড়ে তোলার তথ্য তুলে ধরে জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, ‘বেনজীর যখন র্যাবের ডিজি ও ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার ছিলেন তখন হিন্দু সম্প্রদায়ের অনেককে ভয় দেখিয়ে জমি কিনেছেন। তিনি কয়েক দিন আগে ৮০ কোটি টাকা ব্যাংক থেকে তুলে বিদেশে চলে গেলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, বেনজীর আহমেদ বিদেশে চলে গেছেন কিনা তিনি জানেন না। তিনি জানবেন না কেন। বেনজীর ইমিগ্রেশন পার হয়ে গেছেন। সারা দেশে আলোচিত এই ব্যক্তি ইমিগ্রেশন পার হয়েছেন ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তা সরকারকে জানায়নি, তাহলে সব কর্মচারীকে বরখাস্ত করা উচিত।’
মুজিবুল হক বলেন, ‘বিরোধী দলের কোনো নেতা চিকিৎসার জন্য যান তখন তাঁদের দুই ঘণ্টা আটকে রাখা হয়। আর এ রকম একজন ব্যক্তি বিদেশে চলে যাবেন সরকার জানবে না তা হতে পারে না। এত বাহিনী, এত এজেন্সি তারা কী খবর রাখে?’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ ও সাবেক আইজিপি বেনজীর আওয়ামী লীগের কেউ নন। আর তাঁরা যোগ্যতা ও জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে পদোন্নতি পেয়েছিলেন। ফলে তাঁদের দুর্নীতির দায় সরকার নেবে না।
এ প্রসঙ্গে মুজিবুল হক বলেন, ‘সরকারের দায় নেই বললে মানুষ তা মানবে না। কারণ এই সরকারের আমলে বেনজীর আহমেদের পদোন্নতি, পোস্টিং হয়েছে। এই সরকারের আমলে দুর্নীতি করে তিনি এসব সম্পদ গড়েছেন। তাঁর দুর্নীতিতে প্রমাণিত হয়েছে, সব সম্ভবের দেশ বাংলাদেশ!’
এ সময় স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী বলেন, ‘সেনাবাহিনী প্রধান, পুলিশ বাহিনীর প্রধান, দেশতো তাঁদের। বেনজীর, আজিজ, আনোয়ারুল আজীমের ঘটনা নিয়ে তিনি নির্বিকার। লক্ষ লক্ষ আজিজ, বেনজীর সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে গেছে।’
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক। তিনি বলেছেন, না হলে আরও যারা বেনজীর আছেন তাঁরা আশকারা পাবেন। এ সময় বেনজীরের বিদেশ চলে যাওয়ার বিষয়ে সরকারের কাছে কোনো তথ্য না থাকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে পয়েন্ট অব অর্ডারে দেওয়া বক্তব্যে মুজিবুল হক এ কথা বলেন। এ সময় একটি গণমাধ্যমের সম্পাদকীয় পড়ে শোনান মুজিবুল হক। তিনি বলেন, ‘আসলেই কী বিচিত্র!’
দেশের বিভিন্ন জায়গায় বেনজীরের সম্পদ বিপুল সম্পদ গড়ে তোলার তথ্য তুলে ধরে জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, ‘বেনজীর যখন র্যাবের ডিজি ও ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার ছিলেন তখন হিন্দু সম্প্রদায়ের অনেককে ভয় দেখিয়ে জমি কিনেছেন। তিনি কয়েক দিন আগে ৮০ কোটি টাকা ব্যাংক থেকে তুলে বিদেশে চলে গেলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, বেনজীর আহমেদ বিদেশে চলে গেছেন কিনা তিনি জানেন না। তিনি জানবেন না কেন। বেনজীর ইমিগ্রেশন পার হয়ে গেছেন। সারা দেশে আলোচিত এই ব্যক্তি ইমিগ্রেশন পার হয়েছেন ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তা সরকারকে জানায়নি, তাহলে সব কর্মচারীকে বরখাস্ত করা উচিত।’
মুজিবুল হক বলেন, ‘বিরোধী দলের কোনো নেতা চিকিৎসার জন্য যান তখন তাঁদের দুই ঘণ্টা আটকে রাখা হয়। আর এ রকম একজন ব্যক্তি বিদেশে চলে যাবেন সরকার জানবে না তা হতে পারে না। এত বাহিনী, এত এজেন্সি তারা কী খবর রাখে?’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ ও সাবেক আইজিপি বেনজীর আওয়ামী লীগের কেউ নন। আর তাঁরা যোগ্যতা ও জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে পদোন্নতি পেয়েছিলেন। ফলে তাঁদের দুর্নীতির দায় সরকার নেবে না।
এ প্রসঙ্গে মুজিবুল হক বলেন, ‘সরকারের দায় নেই বললে মানুষ তা মানবে না। কারণ এই সরকারের আমলে বেনজীর আহমেদের পদোন্নতি, পোস্টিং হয়েছে। এই সরকারের আমলে দুর্নীতি করে তিনি এসব সম্পদ গড়েছেন। তাঁর দুর্নীতিতে প্রমাণিত হয়েছে, সব সম্ভবের দেশ বাংলাদেশ!’
এ সময় স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী বলেন, ‘সেনাবাহিনী প্রধান, পুলিশ বাহিনীর প্রধান, দেশতো তাঁদের। বেনজীর, আজিজ, আনোয়ারুল আজীমের ঘটনা নিয়ে তিনি নির্বিকার। লক্ষ লক্ষ আজিজ, বেনজীর সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে গেছে।’
মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় সাক্ষ্য দেবেন দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
২৩ মিনিট আগেসভায় উপদেষ্টা জানান, বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিকেরা শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধে ব্যর্থ হওয়ায় শ্রম অসন্তোষ নিরসনের লক্ষ্যে বার্ডস গ্রুপ, টিএনজেড গ্রুপ, বেক্সিমকো গ্রুপ, ডার্ড গ্রুপ, নায়াগ্রা টেক্সটাইলস লিমিটেড, রোয়ার ফ্যাশন লিমিটেড, মাহমুদ জিন্স লিমিটেড, স্টাইল ক্রাফট লিমিটেড ও গোল্ডস্টার গার্মেন্টস
১ ঘণ্টা আগেদুদকের মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর বেঙ্গল ও অ্যান্ড এম সার্ভিসেসের নামে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির কারওয়ান বাজার শাখায় হিসাব খোলেন জন হক সিকদার। একই দিনে বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুটি কার্যাদেশ বাস্তবায়নের কথা বলে ১৫০ কোটি টাকার বাই-মুরাবাহা ঋণের আবেদন করেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে৪৭ তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার সময় কেন্দ্রের ভেতরে ও বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রশাসন ক্যাডারের ১২০ জন কর্মকর্তাকে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার ক্ষমতা দিয়ে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
২ ঘণ্টা আগে