নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতীয় নাগরিক জিবরান তায়েবী হত্যা মামলায় আসামি ইয়াছিন রহমান টিটুর রিভিউ আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ রিভিউ আবেদন খারিজ করে দেন। এর ফলে ইয়াছিনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বহাল থাকল বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
আদালতে টিটুর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মুনসুরুল হক চৌধুরী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুজিত চ্যাটার্জি বাপ্পী ও সারওয়ার হোসেন বাপ্পী। ২০১২ সালের ১ আগস্ট জিবরান তায়েবী হত্যা মামলায় আপিল বিভাগ সংখ্যাগরিষ্ঠের মতে টিটুর যাবজ্জীবন বহাল রাখেন। পরে ওই রায় রিভিউ (পুনর্বিবেচনা) চেয়ে টিটু আবেদন করেন।
চট্টগ্রাম সেন্ট্রাল মেরিটাইম (বিডি) লিমিটেডের প্রিন্সিপাল রিপ্রেজেনটেটিভ হিসেবে কর্মরত থাকাকালে ১৯৯৯ সালে জিবরান তায়েবীকে আগ্রাবাদের শেখ মুজিব রোডের চুংকিং রেস্টুরেন্টের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয়। ওই ঘটনায় পরদিন চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানায় জিবরানের সহকর্মী জেমস রায় মামলা করেন।
জিবরানের বাবা টি এ খান পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের তৎকালীন শীর্ষ কর্মকর্তা ছিলেন। চাকরির সূত্রে ওই সময় জিবরান তাঁর স্ত্রী তিতলী নন্দিনীকে নিয়ে চট্টগ্রামে অবস্থান করছিলেন। আর আসামি টিটু শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী গ্রুপ কেডিএসের চেয়ারম্যান খলিলুর রহমানের ছেলে।
ওই ঘটনায় করা মামলায় ১৯৯৯ সালে আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। আট আসামি হলেন ইয়াছিন রহমান টিটু, মো. ওসমান আলী, আলী আকবর ওরফে দিদারুল আলম, জিল্লুর রহমান, জাহিদ হোসেন ওরফে কিরণ, মো. সিদ্দিক, ওমর আলী ওরফে জাহাঙ্গীর কসাই ও আলমগীর।
বিচার শেষে ২০০২ সালে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালত রায় দেন। রায়ে পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া আসামি টিটু, ওমর আলী ও আলমগীর খালাস পান।
ওই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ হাইকোর্টে আপিল করে। এ ছাড়া আসামিরাও রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন। শুনানি শেষে ২০০৭ সালে হাইকোর্ট পলাতক টিটুকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। একই সঙ্গে নিম্ন আদালতের রায়ে খালাসপ্রাপ্ত ওমর আলী ওরফে জাহাঙ্গীর কসাই ও আলমগীরকেও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া নিম্ন আদালতের রায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত মো. সিদ্দিক খালাস পান।
হাইকোর্টের রায়ের পর ২০১১ সালে দেশে ফিরে চট্টগ্রামের আদালতে আত্মসমর্পণ করেন টিটু। পরে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। ওই বছরের ১৭ অক্টোবর টিটু আপিল বিভাগে আবেদন করেন। একই বছরের ২৪ অক্টোবর বিলম্ব মার্জনা করে আদালত আপিল শুনানির জন্য বিষয়টি তালিকাভুক্তির নির্দেশ দেন। আপিল শুনানি শেষে ২০১২ সালের ১ আগস্ট রায় দেন আদালত। রায়ে টিটুর যাবজ্জীবন সাজা বহাল রাখা হয়। পরে ওই রায় রিভিউ চেয়ে আবেদন করেন টিটু। শুনানি শেষে যা এখন খারিজ হলো।
ভারতীয় নাগরিক জিবরান তায়েবী হত্যা মামলায় আসামি ইয়াছিন রহমান টিটুর রিভিউ আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ রিভিউ আবেদন খারিজ করে দেন। এর ফলে ইয়াছিনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বহাল থাকল বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
আদালতে টিটুর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মুনসুরুল হক চৌধুরী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুজিত চ্যাটার্জি বাপ্পী ও সারওয়ার হোসেন বাপ্পী। ২০১২ সালের ১ আগস্ট জিবরান তায়েবী হত্যা মামলায় আপিল বিভাগ সংখ্যাগরিষ্ঠের মতে টিটুর যাবজ্জীবন বহাল রাখেন। পরে ওই রায় রিভিউ (পুনর্বিবেচনা) চেয়ে টিটু আবেদন করেন।
চট্টগ্রাম সেন্ট্রাল মেরিটাইম (বিডি) লিমিটেডের প্রিন্সিপাল রিপ্রেজেনটেটিভ হিসেবে কর্মরত থাকাকালে ১৯৯৯ সালে জিবরান তায়েবীকে আগ্রাবাদের শেখ মুজিব রোডের চুংকিং রেস্টুরেন্টের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয়। ওই ঘটনায় পরদিন চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানায় জিবরানের সহকর্মী জেমস রায় মামলা করেন।
জিবরানের বাবা টি এ খান পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের তৎকালীন শীর্ষ কর্মকর্তা ছিলেন। চাকরির সূত্রে ওই সময় জিবরান তাঁর স্ত্রী তিতলী নন্দিনীকে নিয়ে চট্টগ্রামে অবস্থান করছিলেন। আর আসামি টিটু শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী গ্রুপ কেডিএসের চেয়ারম্যান খলিলুর রহমানের ছেলে।
ওই ঘটনায় করা মামলায় ১৯৯৯ সালে আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। আট আসামি হলেন ইয়াছিন রহমান টিটু, মো. ওসমান আলী, আলী আকবর ওরফে দিদারুল আলম, জিল্লুর রহমান, জাহিদ হোসেন ওরফে কিরণ, মো. সিদ্দিক, ওমর আলী ওরফে জাহাঙ্গীর কসাই ও আলমগীর।
বিচার শেষে ২০০২ সালে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালত রায় দেন। রায়ে পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া আসামি টিটু, ওমর আলী ও আলমগীর খালাস পান।
ওই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ হাইকোর্টে আপিল করে। এ ছাড়া আসামিরাও রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন। শুনানি শেষে ২০০৭ সালে হাইকোর্ট পলাতক টিটুকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। একই সঙ্গে নিম্ন আদালতের রায়ে খালাসপ্রাপ্ত ওমর আলী ওরফে জাহাঙ্গীর কসাই ও আলমগীরকেও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া নিম্ন আদালতের রায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত মো. সিদ্দিক খালাস পান।
হাইকোর্টের রায়ের পর ২০১১ সালে দেশে ফিরে চট্টগ্রামের আদালতে আত্মসমর্পণ করেন টিটু। পরে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। ওই বছরের ১৭ অক্টোবর টিটু আপিল বিভাগে আবেদন করেন। একই বছরের ২৪ অক্টোবর বিলম্ব মার্জনা করে আদালত আপিল শুনানির জন্য বিষয়টি তালিকাভুক্তির নির্দেশ দেন। আপিল শুনানি শেষে ২০১২ সালের ১ আগস্ট রায় দেন আদালত। রায়ে টিটুর যাবজ্জীবন সাজা বহাল রাখা হয়। পরে ওই রায় রিভিউ চেয়ে আবেদন করেন টিটু। শুনানি শেষে যা এখন খারিজ হলো।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
১ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৩ ঘণ্টা আগে