পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার মধ্যমগ্রামে একটি সাংস্কৃতিক উৎসবে বাংলাদেশের খ্যাতনামা রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার অংশগ্রহণ নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ এবং ভারতের জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে এই বিরোধিতা করেছে মধ্যমগ্রামের নাগরিক সমাজ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ওয়ান ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মধ্যমগ্রাম পৌরসভার উদ্যোগে প্রতিবছর ‘পরিবেশ মেলা’র আয়োজন করা হয়। এই মেলার অন্যতম আকর্ষণ থাকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। যেখানে ভারত ও বাংলাদেশের খ্যাতনামা শিল্পীরা অংশগ্রহণ করেন। ২৮ ডিসেম্বরের এই অনুষ্ঠানে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার নাম ঘোষণা করা হয়েছিল। তবে, মধ্যমগ্রামের নাগরিক সমাজ সংগঠন ‘মধ্যমগ্রাম নাগরিকবৃন্দ’ রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার আমন্ত্রণের ব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছে। তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পৌরসভার কাছে একটি আবেদন জানিয়ে, রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার আমন্ত্রণ বাতিলের দাবিতে।
প্রায় ৮০ হাজার সদস্যবিশিষ্ট মধ্যমগ্রাম নাগরিক সমাজ নামে একটি গ্রুপ ফেসবুক পোস্টে পৌরসভা কর্তৃপক্ষের কাছে আহ্বান জানিয়েছে, ‘ভারতীয় নাগরিক হিসেবে আমরা মধ্যমগ্রাম পৌরসভাকে অনুরোধ করছি, রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার আমন্ত্রণ বাতিল করুন। দেশের সম্মান সবার আগে। অনুগ্রহ করে বিষয়টি বিবেচনা করুন।’
এই গ্রুপের এডমিন রূপক দে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘বাংলাদেশের কোনো শিল্পী সেখানে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাননি বা ভারতের ত্রিবর্ণ রঙের পতাকা অবমাননার বিরুদ্ধে কোনো কথা বলেননি। এই পরিস্থিতিতে আমরা কোনো বাংলাদেশি শিল্পীর আমন্ত্রণকে সমর্থন করতে পারি না। দেশপ্রেম আমাদের কাছে সবার আগে।’
তবে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানায়নি। পৌরসভার চেয়ারম্যান নিমাই ঘোষ জানান, শিল্পীদের তালিকা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তিনি বলেন, ‘আমরা শিল্পীদের জাতীয়তার ভিত্তিতে বিভাজন করি না। পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতিতে এ ধরনের বিভেদ নেই।’ তিনি আরও জানান, এই বিষয়ে পৌরসভায় কোনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দায়ের করা হয়নি।
যদিও এই বিতর্ক ভারতের সম্মান ও বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতি সংহতি প্রকাশ। তবে ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে এই বিতর্ক প্রতিবেশী দুই দেশের সাংস্কৃতিক বিনিময়ের জটিলতাকেও প্রতিফলিত করে।
পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার মধ্যমগ্রামে একটি সাংস্কৃতিক উৎসবে বাংলাদেশের খ্যাতনামা রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার অংশগ্রহণ নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ এবং ভারতের জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে এই বিরোধিতা করেছে মধ্যমগ্রামের নাগরিক সমাজ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ওয়ান ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মধ্যমগ্রাম পৌরসভার উদ্যোগে প্রতিবছর ‘পরিবেশ মেলা’র আয়োজন করা হয়। এই মেলার অন্যতম আকর্ষণ থাকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। যেখানে ভারত ও বাংলাদেশের খ্যাতনামা শিল্পীরা অংশগ্রহণ করেন। ২৮ ডিসেম্বরের এই অনুষ্ঠানে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার নাম ঘোষণা করা হয়েছিল। তবে, মধ্যমগ্রামের নাগরিক সমাজ সংগঠন ‘মধ্যমগ্রাম নাগরিকবৃন্দ’ রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার আমন্ত্রণের ব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছে। তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পৌরসভার কাছে একটি আবেদন জানিয়ে, রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার আমন্ত্রণ বাতিলের দাবিতে।
প্রায় ৮০ হাজার সদস্যবিশিষ্ট মধ্যমগ্রাম নাগরিক সমাজ নামে একটি গ্রুপ ফেসবুক পোস্টে পৌরসভা কর্তৃপক্ষের কাছে আহ্বান জানিয়েছে, ‘ভারতীয় নাগরিক হিসেবে আমরা মধ্যমগ্রাম পৌরসভাকে অনুরোধ করছি, রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার আমন্ত্রণ বাতিল করুন। দেশের সম্মান সবার আগে। অনুগ্রহ করে বিষয়টি বিবেচনা করুন।’
এই গ্রুপের এডমিন রূপক দে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘বাংলাদেশের কোনো শিল্পী সেখানে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাননি বা ভারতের ত্রিবর্ণ রঙের পতাকা অবমাননার বিরুদ্ধে কোনো কথা বলেননি। এই পরিস্থিতিতে আমরা কোনো বাংলাদেশি শিল্পীর আমন্ত্রণকে সমর্থন করতে পারি না। দেশপ্রেম আমাদের কাছে সবার আগে।’
তবে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানায়নি। পৌরসভার চেয়ারম্যান নিমাই ঘোষ জানান, শিল্পীদের তালিকা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তিনি বলেন, ‘আমরা শিল্পীদের জাতীয়তার ভিত্তিতে বিভাজন করি না। পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতিতে এ ধরনের বিভেদ নেই।’ তিনি আরও জানান, এই বিষয়ে পৌরসভায় কোনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দায়ের করা হয়নি।
যদিও এই বিতর্ক ভারতের সম্মান ও বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতি সংহতি প্রকাশ। তবে ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে এই বিতর্ক প্রতিবেশী দুই দেশের সাংস্কৃতিক বিনিময়ের জটিলতাকেও প্রতিফলিত করে।
তাজুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালে বলেন, সাক্ষীরা বলেছেন, গুলি করে আন্দোলনকারীদের হত্যার নির্দেশ দিয়েছেন শেখ হাসিনা, যা আসাদুজ্জামান খান কামাল থেকে আইজিপি ও তাঁর থেকে প্রলয় কুমার জোয়ার্দারের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনারের কাছে পৌঁছায়। ডিএমপি কমিশনার অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তার কাছে পৌঁছান, যা পৌঁছে যায় আওয়ামী লীগের
২১ মিনিট আগেমামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ভুয়া প্রতিষ্ঠান মেসার্স এ এম ট্রেডিংয়ের নামে জাল কাগজপত্র তৈরি করে ঋণের নামে ৩৪ কোটি টাকা ঋণ সুবিধা গ্রহণ করেন, যা সুদে-আসলে দাঁড়ায় ১০৪ কোটি ২০ লাখ ৭৭ হাজার ৭০৮ টাকা।
৪০ মিনিট আগেতিনি বলেন, ‘আমরা লক্ষ করেছি, গতকাল মঙ্গলবার ও আজকে কিছু তথ্য এদিক-সেদিক করে প্রচারিত হয়েছে। অনেক রাজনৈতিক দলের নেতা ও সাংবাদিক আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে আমি জাতীয় কমিশনের পক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে বলতে চাই, আমাদের প্রস্তুতি সম্পূর্ণ এবং আপনাদের সহযোগিতায় আমরা আশাবাদী, প্রতিকূল পরিস্থিতি সত্ত্বেও
২ ঘণ্টা আগেবিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় গঠনের প্রস্তাব কয়েক সপ্তাহের মধ্যে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উত্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগে