কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশলে (আইপিএস) বাংলাদেশ যে অবস্থান নিয়েছে তাতে স্বাগত জানিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। সেই সঙ্গে কোনো দেশকে কোনো পক্ষ বাছাই করে নিতে বলবে না বলে জানিয়েছে ঢাকার অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার জেরেমি ব্রুয়র।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে কূটনৈতিক সংবাসদাতাদের সংগঠন ডিক্যাবের ‘ডিক্যাব টক’ অনুষ্ঠিত হয়। এতে যোগ দিয়ে ঢাকার অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার জেরেমি ব্রুয়র সংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। সংগঠনের সভাপতি পান্থ রহমানের সঞ্চালনায় এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক এ কে এম মইনুদ্দিন।
আইপিএস এ বাংলাদেশের অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন করলে ঢাকার অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার জেরেমি ব্রুয়র বলেন, বাংলাদেশের অবস্থানকে স্বাগত জানাই। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর তৈরি করা পররাষ্ট্রনীতিকে সম্মান জানাই। আমরা কোনো দেশের সামনে কোনো পক্ষ বাছাই করতে বলব না।
আসন্ন চার দেশীয় জোট কোয়াডের নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, অঞ্চলের সমৃদ্ধি, স্থিতিশীলতা এবং শান্তির উদ্দেশ্য নিয়ে এটি গঠন করা হয়েছে। এর উদ্দেশ্য ইতিবাচক। এখানে আমরা অভিন্ন স্বার্থ নিয়ে আলোচনা করি। আমরা এখানে করোনা মহামারি, পরিবেশ, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ এবং অঞ্চলের নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করি। এর মধ্যে থেকে কিছু বিষয়ে আসন্ন বৈঠকে আলোচনা হবে। সম্প্রতি কিছু প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছিল যে কোয়াডের আকার বড় করা হচ্ছে। তবে এ ধরনের কোনো পরিকল্পনা আমাদের নেই।
করোনার টিকার বিষয়ে কোয়াডের পরিকল্পনা নিয়ে প্রশ্ন করলে ঢাকার অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার বলেন, ৬৭ কোটি ডোজ করোনার টিকা দেওয়ার বিষয়ে একত্রে প্রতিশ্রুতি করেছি। যা অঞ্চলের দেশগুলোতে পৌঁছাতে শুরু করেছে। সেই সঙ্গে দেশগুলোতে জাতীয় টিকা প্রোগ্রামে কারিগরি সহযোগিতাও দিচ্ছি। আমরা টিকা সহযোগিতা, উৎপাদন এবং সরবরাহ জটিলতা কাটাতে কাজ করছি। এ সকল সহযোগিতা প্রতিবেশী, প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলের বিশেষ করে দক্ষিণ-পূর্ব দেশগুলোতে পাবে।
বাংলাদেশকে করোনার টিকা দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা রয়েছে কি-না না? এর উত্তরে জেরেমি ব্রুয়র বলেন, অঞ্চলে যারা নিরাপদ ও কার্যকরী টিকা পেয়েছে, তাঁদেরকে টিকা বিতরণের উচ্চ অগ্রাধিকারমূলক কোনো পরিকল্পনা নেই। অস্ট্রেলিয়ার ২ কোটি ডোজ টিকা বিতরণের পরিকল্পনা রয়েছে। প্রাথমিক ভাবে নিকট প্রতিবেশীরা সবার আগে পাবে। এ ছাড়া কোভ্যাক্স ও কোয়াডের মাধ্যমে আমরা টিকা দিচ্ছি।
প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশলে (আইপিএস) বাংলাদেশ যে অবস্থান নিয়েছে তাতে স্বাগত জানিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। সেই সঙ্গে কোনো দেশকে কোনো পক্ষ বাছাই করে নিতে বলবে না বলে জানিয়েছে ঢাকার অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার জেরেমি ব্রুয়র।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে কূটনৈতিক সংবাসদাতাদের সংগঠন ডিক্যাবের ‘ডিক্যাব টক’ অনুষ্ঠিত হয়। এতে যোগ দিয়ে ঢাকার অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার জেরেমি ব্রুয়র সংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। সংগঠনের সভাপতি পান্থ রহমানের সঞ্চালনায় এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক এ কে এম মইনুদ্দিন।
আইপিএস এ বাংলাদেশের অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন করলে ঢাকার অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার জেরেমি ব্রুয়র বলেন, বাংলাদেশের অবস্থানকে স্বাগত জানাই। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর তৈরি করা পররাষ্ট্রনীতিকে সম্মান জানাই। আমরা কোনো দেশের সামনে কোনো পক্ষ বাছাই করতে বলব না।
আসন্ন চার দেশীয় জোট কোয়াডের নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, অঞ্চলের সমৃদ্ধি, স্থিতিশীলতা এবং শান্তির উদ্দেশ্য নিয়ে এটি গঠন করা হয়েছে। এর উদ্দেশ্য ইতিবাচক। এখানে আমরা অভিন্ন স্বার্থ নিয়ে আলোচনা করি। আমরা এখানে করোনা মহামারি, পরিবেশ, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ এবং অঞ্চলের নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করি। এর মধ্যে থেকে কিছু বিষয়ে আসন্ন বৈঠকে আলোচনা হবে। সম্প্রতি কিছু প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছিল যে কোয়াডের আকার বড় করা হচ্ছে। তবে এ ধরনের কোনো পরিকল্পনা আমাদের নেই।
করোনার টিকার বিষয়ে কোয়াডের পরিকল্পনা নিয়ে প্রশ্ন করলে ঢাকার অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার বলেন, ৬৭ কোটি ডোজ করোনার টিকা দেওয়ার বিষয়ে একত্রে প্রতিশ্রুতি করেছি। যা অঞ্চলের দেশগুলোতে পৌঁছাতে শুরু করেছে। সেই সঙ্গে দেশগুলোতে জাতীয় টিকা প্রোগ্রামে কারিগরি সহযোগিতাও দিচ্ছি। আমরা টিকা সহযোগিতা, উৎপাদন এবং সরবরাহ জটিলতা কাটাতে কাজ করছি। এ সকল সহযোগিতা প্রতিবেশী, প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলের বিশেষ করে দক্ষিণ-পূর্ব দেশগুলোতে পাবে।
বাংলাদেশকে করোনার টিকা দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা রয়েছে কি-না না? এর উত্তরে জেরেমি ব্রুয়র বলেন, অঞ্চলে যারা নিরাপদ ও কার্যকরী টিকা পেয়েছে, তাঁদেরকে টিকা বিতরণের উচ্চ অগ্রাধিকারমূলক কোনো পরিকল্পনা নেই। অস্ট্রেলিয়ার ২ কোটি ডোজ টিকা বিতরণের পরিকল্পনা রয়েছে। প্রাথমিক ভাবে নিকট প্রতিবেশীরা সবার আগে পাবে। এ ছাড়া কোভ্যাক্স ও কোয়াডের মাধ্যমে আমরা টিকা দিচ্ছি।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরাপত্তা জোরদার করা হচ্ছে। এই মন্ত্রণালয়কে আরও সুরক্ষিত করতে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র স্থাপন করা হচ্ছে। বিশেষ করে দর্শনার্থীদের যথেচ্ছ চলাফেরা নিয়ন্ত্রণ করা এর উদ্দেশ্য।
৩ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আগ্নেয়াস্ত্রের ডিজিটাল ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার কাজ শেষ না করেই প্রায় ৭ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের একজন শীর্ষ কর্মকর্তার মদদে এই দুর্নীতি হয়েছে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। এটিসহ অন্য কিছু বিষয় তদন্তে কম
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে দেশে নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১ হাজার ৫৫৫ জন নারী ও কন্যাশিশু। এর মধ্যে ধর্ষণের শিকার ৩৫৪ জন, যার সিংহভাগই শিশু ও কিশোরী। কেবল জুন মাসেই ধর্ষণের শিকার ৬৫ জন, যার মধ্যে ৪৩ জনই শিশু। এমনকি ধর্ষণের পর প্রাণ হারিয়েছে তিনজন, যাদের দুজনই শিশু।
৫ ঘণ্টা আগেসাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ভ্যাট-ট্যাক্স নিয়ে স্টারলিংককে কিছু জটিলতায় পড়তে হয়েছে। এনবিআর, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ঢাকা বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ ভ্যাট-ট্যাক্সের বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে। সবার সঙ্গে একত্রে কাজ করতে গিয়ে কিছুটা সময় লাগে।
৮ ঘণ্টা আগে