নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় বাজেটে সড়ক ও পরিবহন খাতে বরাদ্দের ১৫ শতাংশ সড়ক নিরাপত্তা কার্যক্রমের জন্য বরাদ্দের দাবি জানিয়েছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন। আজ বুধবার রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই দাবি জানানো হয়।
সংগঠনটি বলছে, আগামী ২০২৫-২৬ অর্থ বছরের জাতীয় বাজেটে সড়ক ও পরিবহন খাতে মোট বরাদ্দের ১৫ শতাংশ সড়ক নিরাপত্তায় অবকাঠামো নির্মাণ, গবেষণা, পথচারীদের নিরাপত্তা বৃদ্ধিকরণ, সড়ক ব্যবহারকারীদের জন্য প্রশিক্ষণ ও সচেতনতামূলক প্রচারণা এবং ট্রাফিক আইন বাস্তবায়ন সংক্রান্ত কার্যক্রমে জন্য বরাদ্দের দাবি জানাচ্ছেন তারা।
সংস্থার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনের নেতারা বলেন, সড়ক দুর্ঘটনারোধে উন্নতমানের সড়ক এবং ত্রুটিমুক্ত যানবাহনের পাশাপাশি সড়ক নিরাপত্তা অবকাঠামো নির্মাণ, সড়ক ব্যবহারকারীদের জন্য প্রশিক্ষণ, সচেতনতামূলক প্রচারণা, আইনের সুষ্ঠু প্রয়োগ এবং গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা অতীব জরুরি। কিন্তু এসব কার্যক্রমের জন্য বাজেটে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ নেই।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সরকার লাখ কোটি টাকা ব্যয় করে সড়ক নির্মাণ করছে। কিন্তু সড়ক নিরাপত্তা কার্যক্রমের জন্য জাতীয় বাজেটে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ দিচ্ছে না। এটা আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত। প্রতিবছর নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির পরিবারের ব্যাপকসংখ্যক শিশু, কিশোর এবং কর্মক্ষম মানুষ নিহত হচ্ছে, আহত হয়ে পঙ্গুত্ববরণ করছে, যা দেশের আর্থসামাজিক সংকটকে তীব্রতর করছে। বিষয়টি জাতীয় অগ্রাধিকার হিসেবে বিবেচনা করা জরুরি।
সংগঠনটি বলছে, এই প্রেক্ষাপটে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন আগামী জাতীয় বাজেটে আলাদা ইকোনমিক বাজেট কোড প্রবর্তন করে সড়ক পরিবহন খাতে মোট বরাদ্দের ১৫ শতাংশ সড়ক নিরাপত্তা কার্যক্রমে বরাদ্দের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
জাতীয় বাজেটে সড়ক ও পরিবহন খাতে বরাদ্দের ১৫ শতাংশ সড়ক নিরাপত্তা কার্যক্রমের জন্য বরাদ্দের দাবি জানিয়েছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন। আজ বুধবার রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই দাবি জানানো হয়।
সংগঠনটি বলছে, আগামী ২০২৫-২৬ অর্থ বছরের জাতীয় বাজেটে সড়ক ও পরিবহন খাতে মোট বরাদ্দের ১৫ শতাংশ সড়ক নিরাপত্তায় অবকাঠামো নির্মাণ, গবেষণা, পথচারীদের নিরাপত্তা বৃদ্ধিকরণ, সড়ক ব্যবহারকারীদের জন্য প্রশিক্ষণ ও সচেতনতামূলক প্রচারণা এবং ট্রাফিক আইন বাস্তবায়ন সংক্রান্ত কার্যক্রমে জন্য বরাদ্দের দাবি জানাচ্ছেন তারা।
সংস্থার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনের নেতারা বলেন, সড়ক দুর্ঘটনারোধে উন্নতমানের সড়ক এবং ত্রুটিমুক্ত যানবাহনের পাশাপাশি সড়ক নিরাপত্তা অবকাঠামো নির্মাণ, সড়ক ব্যবহারকারীদের জন্য প্রশিক্ষণ, সচেতনতামূলক প্রচারণা, আইনের সুষ্ঠু প্রয়োগ এবং গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা অতীব জরুরি। কিন্তু এসব কার্যক্রমের জন্য বাজেটে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ নেই।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সরকার লাখ কোটি টাকা ব্যয় করে সড়ক নির্মাণ করছে। কিন্তু সড়ক নিরাপত্তা কার্যক্রমের জন্য জাতীয় বাজেটে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ দিচ্ছে না। এটা আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত। প্রতিবছর নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির পরিবারের ব্যাপকসংখ্যক শিশু, কিশোর এবং কর্মক্ষম মানুষ নিহত হচ্ছে, আহত হয়ে পঙ্গুত্ববরণ করছে, যা দেশের আর্থসামাজিক সংকটকে তীব্রতর করছে। বিষয়টি জাতীয় অগ্রাধিকার হিসেবে বিবেচনা করা জরুরি।
সংগঠনটি বলছে, এই প্রেক্ষাপটে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন আগামী জাতীয় বাজেটে আলাদা ইকোনমিক বাজেট কোড প্রবর্তন করে সড়ক পরিবহন খাতে মোট বরাদ্দের ১৫ শতাংশ সড়ক নিরাপত্তা কার্যক্রমে বরাদ্দের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচি ঘিরে হতাহতের ঘটনায় নিন্দা এবং সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন শিক্ষক, আইনজীবী, মানবাধিকারকর্মীসহ ২১ বিশিষ্ট নাগরিক। আজ শনিবার (১৯ জুলাই) গণমাধ্যমে এই বিবৃতি পাঠানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্টে দাবি করা হয়েছে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একটি রাজনৈতিক দলকে তাদের কর্মসূচির জন্য বাস সরবরাহ করেছে। বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মন্তব্য করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৫ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় (ওএইচসিএইচআর), বিশ্বজুড়ে মানবাধিকারের প্রচার ও সুরক্ষায় রাষ্ট্রপুঞ্জের প্রধান সংস্থা হিসেবে কাজ করে। ১৯৯৩ সালের ডিসেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত এই সংস্থা জাতিসংঘ সচিবালয়ের একটি বিভাগ হিসেবে পরিচালিত হয়। এ সংস্থার ম্যান্ডেট জাতিসংঘের সনদ...
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়ের (ওএইচসিএইচআর) মিশন শুরু হয়েছে। এ লক্ষ্যে ৩ বছরের জন্য একটি সমঝোতা স্মারকও স্বাক্ষরিত হয়েছে। বিষয়টি প্রকাশিত হওয়ার পর সমাজের বিভিন্ন স্তর থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে