নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত ৭ জানুয়ারি অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে উল্লেখ করে নব নির্বাচিত সংসদ সদস্যের উদ্দেশে জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, ‘প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ। জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে তাদের প্রত্যাশা পূরণে, তাদের কল্যাণ নিশ্চিতকরণে আপনাদের কাজ করতে হবে। পাঁচ বছর পূর্ণ হলে কৃতকর্ম নিয়েই জনগণের কাছে তাদের ফিরে যেতে হবে। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার মাধ্যমেই সংসদ সদস্যগণ কাজ করার সুযোগ পান।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদের শপথ কক্ষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদে নব-নির্বাচিত সংসদ সদস্যগণের অংশগ্রহণে ওরিয়েন্টেশন কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন স্পিকার। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো বিজয়ী এবং একাদশ জাতীয় সংসদের উপনির্বাচনে বিজয়ী এমপিরা এ ওরিয়েন্টেশন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।
শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ‘সংসদ ভবন একটি অনন্য স্থাপত্য শিল্প। অনেক রক্তের বিনিময়ে আমাদের শাসনতন্ত্র। এই শাসনতন্ত্র শহীদের রক্তে ভেজা। সংবিধানই সর্বোচ্চ আইন। এর আলোকেই রাষ্ট্র পরিচালিত হয়। সংসদ সংবিধানের চারটি মূলনীতি-জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্ম-নিরপেক্ষতা। আমাদের দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র প্রচলিত। আমাদের জাতীয় সংসদ এক কক্ষ বিশিষ্ট। নির্বাহী বিভাগ ও সরকারের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা আইনসভার সদস্যদের অন্যতম কাজ।’
স্পিকার বলেন, ‘আমাদের সংসদ নেতা শেখ হাসিনা মোট পাঁচবারের ও টানা চারবারের প্রধানমন্ত্রী। জনগণের ভোট ও সমর্থন নিয়ে তিনি নির্বাচিত হন। জাতীয় সংসদের প্রতিটি ব্যাপারে তিনি অত্যন্ত সচেতন ও মনোযোগী। প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীদের প্রশ্নোত্তর পর্বের মাধ্যমে সংসদ প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট ও উন্নত বাংলাদেশ গঠনে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।’ তাঁর নেতৃত্বে স্মার্ট সংসদ ও দেশ গড়ে তুলতে সংসদ সদস্যদের একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান স্পিকার।
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন—জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু, চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী। কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ অনুষ্ঠানে সংসদীয় কার্যক্রম সম্পর্কে সেশন এবং জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম অনুষ্ঠানে প্রশ্নোত্তর পর্ব পরিচালনা করেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন ও হুইপ নজরুল ইসলাম।
গত ৭ জানুয়ারি অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে উল্লেখ করে নব নির্বাচিত সংসদ সদস্যের উদ্দেশে জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, ‘প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ। জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে তাদের প্রত্যাশা পূরণে, তাদের কল্যাণ নিশ্চিতকরণে আপনাদের কাজ করতে হবে। পাঁচ বছর পূর্ণ হলে কৃতকর্ম নিয়েই জনগণের কাছে তাদের ফিরে যেতে হবে। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার মাধ্যমেই সংসদ সদস্যগণ কাজ করার সুযোগ পান।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদের শপথ কক্ষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদে নব-নির্বাচিত সংসদ সদস্যগণের অংশগ্রহণে ওরিয়েন্টেশন কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন স্পিকার। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো বিজয়ী এবং একাদশ জাতীয় সংসদের উপনির্বাচনে বিজয়ী এমপিরা এ ওরিয়েন্টেশন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।
শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ‘সংসদ ভবন একটি অনন্য স্থাপত্য শিল্প। অনেক রক্তের বিনিময়ে আমাদের শাসনতন্ত্র। এই শাসনতন্ত্র শহীদের রক্তে ভেজা। সংবিধানই সর্বোচ্চ আইন। এর আলোকেই রাষ্ট্র পরিচালিত হয়। সংসদ সংবিধানের চারটি মূলনীতি-জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্ম-নিরপেক্ষতা। আমাদের দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র প্রচলিত। আমাদের জাতীয় সংসদ এক কক্ষ বিশিষ্ট। নির্বাহী বিভাগ ও সরকারের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা আইনসভার সদস্যদের অন্যতম কাজ।’
স্পিকার বলেন, ‘আমাদের সংসদ নেতা শেখ হাসিনা মোট পাঁচবারের ও টানা চারবারের প্রধানমন্ত্রী। জনগণের ভোট ও সমর্থন নিয়ে তিনি নির্বাচিত হন। জাতীয় সংসদের প্রতিটি ব্যাপারে তিনি অত্যন্ত সচেতন ও মনোযোগী। প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীদের প্রশ্নোত্তর পর্বের মাধ্যমে সংসদ প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট ও উন্নত বাংলাদেশ গঠনে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।’ তাঁর নেতৃত্বে স্মার্ট সংসদ ও দেশ গড়ে তুলতে সংসদ সদস্যদের একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান স্পিকার।
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন—জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু, চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী। কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ অনুষ্ঠানে সংসদীয় কার্যক্রম সম্পর্কে সেশন এবং জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম অনুষ্ঠানে প্রশ্নোত্তর পর্ব পরিচালনা করেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন ও হুইপ নজরুল ইসলাম।
উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বড় ধরনের ব্যর্থতা দেখিয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক দলের নেতারা। মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনায় মঙ্গলবার দিনভর রাজধানীতে বিক্ষোভ ছিল।
১০ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
১২ ঘণ্টা আগেবিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক রাত সাড়ে ৯টার পর শেষ হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থসহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেটিকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠলে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়
১৪ ঘণ্টা আগে