এস এম নূর মোহাম্মদ, ঢাকা
সিনিয়র সহকারী জজ থেকে শুরু করে জেলা জজ পদমর্যাদার অর্ধশতাধিক পদ খালি। বিচারকদের এসব পদ পূরণের জন্য প্যানেলও হয়ে আছে। এরপরও ঝুলে আছে পদায়ন। এতে হতাশ বিচার বিভাগের মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা।
আইন মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, জেলা জজ পদমর্যাদার ২২টি, অতিরিক্ত জেলা জজের ১৩টি, যুগ্ম জেলা জজের ১০টি পদ খালি আছে। এ ছাড়া সিনিয়র সহকারী জজের ১৫টির বেশি পদ খালি রয়েছে বলে জানা গেছে। বিপরীতে অতিরিক্ত জেলা জজ থেকে জেলা জজ হওয়ার প্যানেলে ২৯ জন, যুগ্ম জেলা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা জজ হওয়ার প্যানেলে ৬৪ জন এবং সিনিয়র সহকারী জজ থেকে যুগ্ম জেলা জজ হওয়ার প্যানেলে আছেন ৬ জন। প্যানেল থেকে বিচারকদের পদায়ন করে আইন মন্ত্রণালয়।
জানতে চাইলে আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, পদ শূন্য হওয়া ও পদোন্নতির বিষয়টি চলমান প্রক্রিয়া। শূন্য পদগুলো পদোন্নতির মাধ্যমে পূরণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তবে খালি থাকা পদের সংখ্যাও খুব বেশি নয়।
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস বিধিমালা, ২০০৭ অনুযায়ী সিনিয়র সহকারী জজ পদে পদোন্নতির জন্য সহকারী জজদের এই পদে চার বছর দায়িত্ব পালনের শর্ত পূরণ করতে হয়। সিনিয়র সহকারী জজদের যুগ্ম জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছর, যুগ্ম জেলা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছর এবং অতিরিক্ত জেলা জজ থেকে জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছরের অভিজ্ঞতার শর্ত পূরণ করতে হয়।
সূত্র বলেছে, অভিজ্ঞতার শর্ত পূরণ করা যুগ্ম জেলা জজ ও অতিরিক্ত জেলা জজ পদমর্যাদার বিচারকদের পদোন্নতির প্যানেল করা হয়েছিল ২০১৯ সালে। তাঁদের মধ্যে অনেকের ইতিমধ্যে পদোন্নতি হলেও পাঁচ বছরেও পদায়ন হয়নি ৯৩ জনের।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এমন কয়েকজন বিচারক হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, একই সঙ্গে পদোন্নতির প্যানেল হলেও এখনো তাঁদের পরবর্তী ধাপে পদোন্নতি হয়নি। বিচারকদের ক্ষেত্রে পদ খালি হওয়া সাপেক্ষে সময়ে সময়ে পদোন্নতির সরকারি আদেশ (জিও) জারি করা হয়। অথচ প্রশাসন ক্যাডারসহ অন্যান্য সার্ভিসে পদ খালি না থাকলেও প্যানেলের সবার পদোন্নতির আদেশ জারি হয়।
সূত্র বলেছে, সব মন্ত্রণালয়ে পদোন্নতির জন্য বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটি থাকে। ওই কমিটি পদোন্নতির প্যানেল চূড়ান্ত করার পর তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হয়ে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে যায়। রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দিলে এক দিনেই প্যানেলের সবার পদোন্নতির জিও জারি হয়। তবে বিচারকদের ক্ষেত্রে কমিটি প্যানেল চূড়ান্ত করলে তা সুপ্রিম কোর্টে পাঠানো হয়।
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মো. সাইফুর রহমান বলেন, ‘পদায়নের বিষয়টি গোপনীয়। এটি আমার জানা নেই।’
সিনিয়র সহকারী জজ থেকে শুরু করে জেলা জজ পদমর্যাদার অর্ধশতাধিক পদ খালি। বিচারকদের এসব পদ পূরণের জন্য প্যানেলও হয়ে আছে। এরপরও ঝুলে আছে পদায়ন। এতে হতাশ বিচার বিভাগের মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা।
আইন মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, জেলা জজ পদমর্যাদার ২২টি, অতিরিক্ত জেলা জজের ১৩টি, যুগ্ম জেলা জজের ১০টি পদ খালি আছে। এ ছাড়া সিনিয়র সহকারী জজের ১৫টির বেশি পদ খালি রয়েছে বলে জানা গেছে। বিপরীতে অতিরিক্ত জেলা জজ থেকে জেলা জজ হওয়ার প্যানেলে ২৯ জন, যুগ্ম জেলা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা জজ হওয়ার প্যানেলে ৬৪ জন এবং সিনিয়র সহকারী জজ থেকে যুগ্ম জেলা জজ হওয়ার প্যানেলে আছেন ৬ জন। প্যানেল থেকে বিচারকদের পদায়ন করে আইন মন্ত্রণালয়।
জানতে চাইলে আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, পদ শূন্য হওয়া ও পদোন্নতির বিষয়টি চলমান প্রক্রিয়া। শূন্য পদগুলো পদোন্নতির মাধ্যমে পূরণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তবে খালি থাকা পদের সংখ্যাও খুব বেশি নয়।
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস বিধিমালা, ২০০৭ অনুযায়ী সিনিয়র সহকারী জজ পদে পদোন্নতির জন্য সহকারী জজদের এই পদে চার বছর দায়িত্ব পালনের শর্ত পূরণ করতে হয়। সিনিয়র সহকারী জজদের যুগ্ম জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছর, যুগ্ম জেলা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছর এবং অতিরিক্ত জেলা জজ থেকে জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছরের অভিজ্ঞতার শর্ত পূরণ করতে হয়।
সূত্র বলেছে, অভিজ্ঞতার শর্ত পূরণ করা যুগ্ম জেলা জজ ও অতিরিক্ত জেলা জজ পদমর্যাদার বিচারকদের পদোন্নতির প্যানেল করা হয়েছিল ২০১৯ সালে। তাঁদের মধ্যে অনেকের ইতিমধ্যে পদোন্নতি হলেও পাঁচ বছরেও পদায়ন হয়নি ৯৩ জনের।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এমন কয়েকজন বিচারক হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, একই সঙ্গে পদোন্নতির প্যানেল হলেও এখনো তাঁদের পরবর্তী ধাপে পদোন্নতি হয়নি। বিচারকদের ক্ষেত্রে পদ খালি হওয়া সাপেক্ষে সময়ে সময়ে পদোন্নতির সরকারি আদেশ (জিও) জারি করা হয়। অথচ প্রশাসন ক্যাডারসহ অন্যান্য সার্ভিসে পদ খালি না থাকলেও প্যানেলের সবার পদোন্নতির আদেশ জারি হয়।
সূত্র বলেছে, সব মন্ত্রণালয়ে পদোন্নতির জন্য বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটি থাকে। ওই কমিটি পদোন্নতির প্যানেল চূড়ান্ত করার পর তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হয়ে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে যায়। রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দিলে এক দিনেই প্যানেলের সবার পদোন্নতির জিও জারি হয়। তবে বিচারকদের ক্ষেত্রে কমিটি প্যানেল চূড়ান্ত করলে তা সুপ্রিম কোর্টে পাঠানো হয়।
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মো. সাইফুর রহমান বলেন, ‘পদায়নের বিষয়টি গোপনীয়। এটি আমার জানা নেই।’
ঐকমত্য কমিশনে নারী আসন বিষয়ে গত ১৪ জুলাই থেকে অন্তত চার দিন আলোচনা হয়েছে। এই আলোচনায় বিএনপি, জামায়াত, সিপিবি, বাসদ, এলডিপিসহ বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল নারী প্রতিনিধি ছাড়াই অংশ নিয়েছে। কমিশনের আলোচনায় এনসিপি, জেএসডি, গণসংহতি আন্দোলন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, এবি পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, বাসদ
২ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ৫ আগস্ট জুলাই জাতীয় সনদ ঘোষণা করতে চেয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সে অনুযায়ী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দুই পর্বের সংলাপ শেষে সনদ প্রণয়নের পথে অগ্রসর হচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। খসড়া চূড়ান্ত করে দলগুলোর মতামত ও স্বাক্ষর নেওয়ার কাজটুকুই এখন বাকি। তবে সনদের বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া
৩ ঘণ্টা আগেদর-কষাকষির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক কমিয়ে আনার বিষয়ে বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেছেন, ‘ফল দেখলেই বুঝবেন, কাজটা ঠিক হয়েছে কি না। আমরা তো ফল আনলাম এবং যেটা আনলাম, আমাদের প্রতিযোগীদের যে রেঞ্জে, সেই রেঞ্জে।’ ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মোর্তোজা
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাত সংস্কারে কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে একটি খোলাচিঠি দিয়েছেন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যনীতি বিশেষজ্ঞেরা। তাঁরা এই সুপারিশগুলোকে আগামী ‘জুলাই চার্টার ২০২৫’-এ অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে