যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক
আজকের পত্রিকা ডেস্ক
দর-কষাকষির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক কমিয়ে আনার বিষয়ে বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেছেন, ‘ফল দেখলেই বুঝবেন, কাজটা ঠিক হয়েছে কি না। আমরা তো ফল আনলাম এবং যেটা আনলাম, আমাদের প্রতিযোগীদের যে রেঞ্জে, সেই রেঞ্জে।’ ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মোর্তোজাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিনিধিদলের দক্ষতা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে খলিলুর রহমান বলেন, ‘কম্পিটেন্স নিয়ে প্রশ্ন তোলার কারণটা আমি কিন্তু নিজেও বুঝিনি। একটা হতে পারে, এটা যে নিছক শুল্ক চুক্তি নয়, এটা সম্পর্কে সম্ভবত সম্যক ধারণা ছিল না। এটা যদি এমন হতো, আমরা আমাদের ডিউটিগুলো অ্যাডজাস্ট করে নিচ্ছি আমেরিকান প্রোডাক্টের জন্য, তাহলে পরে এই কাজটা কিন্তু আমরা দেড় দুই বেলাতেই করে ফেলতে পারতাম।’
খলিলুর রহমান আরও বলেন, ‘এইখানে চারটা জিনিস প্রতিটি দেশকে এই কাজটা করতে হয়েছে। শুধু আমাদের নয়। একটা হচ্ছে আপনার ট্যারিফ রেইটগুলো অ্যাডজাস্ট করতে হয়েছে অ্যামেরিকান প্রোডাক্টের ওপরে। দুই নম্বর, প্রধান বিষয়টা হচ্ছে, আমেরিকার যে ট্রেড ডেফিসিট আছে অন্যান্য দেশের সঙ্গে, সেটা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কমাতে চাচ্ছেন। সুতরাং শুল্ক বাধা হচ্ছে একটা বাধা, আর অশুল্ক বাধা যেগুলো আছে এবং সেগুলো ধরেন, একটা দেশের আমদানিকারক দেশের বিভিন্ন নীতিতে সেগুলো প্রতিফলিত হয় এবং তারা চাইছে সেই নীতিগুলো পরিমার্জন করা হোক, যাতে করে আমেরিকান এক্সপোর্টের ওপরে বিধিনিষেধ কমে যায়।’
খলিলুর রহমান বলেন, ‘তৃতীয় যে জিনিসটা, সেটা হচ্ছে আমাদেরকে কিছু পারচেজ কমিটমেন্ট নগদ করতে হবে, যাতে করে তাৎক্ষণিকভাবে আপনার ট্রেড ডেফিসিটটা আমেরিকার জন্য কিছু কমে যায়। চতুর্থত, যে আইনে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই রিসিপ্রোকাল ট্যারিফটা দিয়েছেন, ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিকস ইমার্জেন্সি পাওয়ারস অ্যাক্ট, তাতে বলা আছে, যদি প্রেসিডেন্ট মনে করেন, আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক, কূটনৈতিক কিংবা জাতীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে—এ ধরনের কারণে তিনি যদি আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বাধা; বিশেষ করে বিদেশি পণ্য আমেরিকার বাজারে প্রবেশের বিষয়ে উনি নিয়ন্ত্রণ করতে চান, তাহলে সেটা তিনি পারবেন। ওই আইনে কিন্তু ন্যাশনাল সিকিউরিটির কথাটা আছে। যারা শুরু থেকে বিষয়টি পর্যালোচনা করছেন, তাঁরা জানতেন।’
খলিলুর রহমান বলেন, ‘এখানে আমরা ক্রেডিট নিতে চাচ্ছি না। সে কারণে কিন্তু আমি আসিনি এবং এই সরকারও ছয় মাস, সাত মাস, আট মাস আছি। আমরা চলে যাব। ক্রেডিট নেওয়ার কিছু নেই। লক্ষ করবেন, আমাদের প্রতিযোগী যারা আছে—ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা—সবাই কিন্তু নেগোশিয়েট করছে, ভিয়েতনাম করেছে। তা না করলে আপনি রেট পেতেন না। আপনি পঁয়ত্রিশে আটকে থাকতেন এবং আজ পর্যন্ত ভারত সেটা শেষ করতে পারেনি।’
দর-কষাকষির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক কমিয়ে আনার বিষয়ে বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেছেন, ‘ফল দেখলেই বুঝবেন, কাজটা ঠিক হয়েছে কি না। আমরা তো ফল আনলাম এবং যেটা আনলাম, আমাদের প্রতিযোগীদের যে রেঞ্জে, সেই রেঞ্জে।’ ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মোর্তোজাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিনিধিদলের দক্ষতা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে খলিলুর রহমান বলেন, ‘কম্পিটেন্স নিয়ে প্রশ্ন তোলার কারণটা আমি কিন্তু নিজেও বুঝিনি। একটা হতে পারে, এটা যে নিছক শুল্ক চুক্তি নয়, এটা সম্পর্কে সম্ভবত সম্যক ধারণা ছিল না। এটা যদি এমন হতো, আমরা আমাদের ডিউটিগুলো অ্যাডজাস্ট করে নিচ্ছি আমেরিকান প্রোডাক্টের জন্য, তাহলে পরে এই কাজটা কিন্তু আমরা দেড় দুই বেলাতেই করে ফেলতে পারতাম।’
খলিলুর রহমান আরও বলেন, ‘এইখানে চারটা জিনিস প্রতিটি দেশকে এই কাজটা করতে হয়েছে। শুধু আমাদের নয়। একটা হচ্ছে আপনার ট্যারিফ রেইটগুলো অ্যাডজাস্ট করতে হয়েছে অ্যামেরিকান প্রোডাক্টের ওপরে। দুই নম্বর, প্রধান বিষয়টা হচ্ছে, আমেরিকার যে ট্রেড ডেফিসিট আছে অন্যান্য দেশের সঙ্গে, সেটা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কমাতে চাচ্ছেন। সুতরাং শুল্ক বাধা হচ্ছে একটা বাধা, আর অশুল্ক বাধা যেগুলো আছে এবং সেগুলো ধরেন, একটা দেশের আমদানিকারক দেশের বিভিন্ন নীতিতে সেগুলো প্রতিফলিত হয় এবং তারা চাইছে সেই নীতিগুলো পরিমার্জন করা হোক, যাতে করে আমেরিকান এক্সপোর্টের ওপরে বিধিনিষেধ কমে যায়।’
খলিলুর রহমান বলেন, ‘তৃতীয় যে জিনিসটা, সেটা হচ্ছে আমাদেরকে কিছু পারচেজ কমিটমেন্ট নগদ করতে হবে, যাতে করে তাৎক্ষণিকভাবে আপনার ট্রেড ডেফিসিটটা আমেরিকার জন্য কিছু কমে যায়। চতুর্থত, যে আইনে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই রিসিপ্রোকাল ট্যারিফটা দিয়েছেন, ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিকস ইমার্জেন্সি পাওয়ারস অ্যাক্ট, তাতে বলা আছে, যদি প্রেসিডেন্ট মনে করেন, আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক, কূটনৈতিক কিংবা জাতীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে—এ ধরনের কারণে তিনি যদি আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বাধা; বিশেষ করে বিদেশি পণ্য আমেরিকার বাজারে প্রবেশের বিষয়ে উনি নিয়ন্ত্রণ করতে চান, তাহলে সেটা তিনি পারবেন। ওই আইনে কিন্তু ন্যাশনাল সিকিউরিটির কথাটা আছে। যারা শুরু থেকে বিষয়টি পর্যালোচনা করছেন, তাঁরা জানতেন।’
খলিলুর রহমান বলেন, ‘এখানে আমরা ক্রেডিট নিতে চাচ্ছি না। সে কারণে কিন্তু আমি আসিনি এবং এই সরকারও ছয় মাস, সাত মাস, আট মাস আছি। আমরা চলে যাব। ক্রেডিট নেওয়ার কিছু নেই। লক্ষ করবেন, আমাদের প্রতিযোগী যারা আছে—ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা—সবাই কিন্তু নেগোশিয়েট করছে, ভিয়েতনাম করেছে। তা না করলে আপনি রেট পেতেন না। আপনি পঁয়ত্রিশে আটকে থাকতেন এবং আজ পর্যন্ত ভারত সেটা শেষ করতে পারেনি।’
বাণিজ্য-সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য দেশে বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সুপ্রিম কোর্ট এ বিষয়ে প্রস্তাব ও আইনের খসড়া পাঠানোর পর আইন মন্ত্রণালয় এ নিয়ে কাজ করছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা আশা করছেন, বাণিজ্যিক আদালত গঠন করে আইন মন্ত্রণালয় শিগগির প্রজ্ঞাপন জারি করবে।
৭ ঘণ্টা আগেচূড়ান্ত হয়েছে জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫। এখন সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর স্বাক্ষর করাটাই শুধু বাকি। কিন্তু এই পর্যায়ে এসে শেষ সময়ের কাজটুকু সমাধা হওয়া নিয়েই দেখা দেয় গুরুতর সংকট। সংকট সমাধানের উপায় খুঁজতে গতকাল বুধবার দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠক করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশনের সভাপতি ও অন্তর্বর্তী সরকারের...
৭ ঘণ্টা আগেপশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে অফিস ৫০টি ভিআইপি পর্দা কিনতে ৪৪ লাখ ৪১ হাজার ৩০০ টাকা খরচ দেখিয়েছে। সেই হিসাবে একটি পর্দার দাম পড়েছে ৮৮ হাজার ৮২৬ টাকা। শুধু তাই নয়, বাজারে একটি তালার দাম ১৭৩ টাকা; অথচ সেটি কেনা হয়েছে ৫ হাজার ৫৯০ টাকায়। তেমনি ২৬০ টাকার বালতি ১ হাজার ৮৯০ এবং ৯৮ টাকার ঝাড়ু ১ হাজার ৪৪০ টাকায়...
৮ ঘণ্টা আগেবিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের সাময়িক বরখাস্ত করা উপমহাব্যবস্থাপক (আইনবিষয়ক) মো. আল মাসুদ খানের বিরুদ্ধে অনুমতি ছাড়া অফিসে প্রবেশ ও গুরুত্বপূর্ণ নথি সরানোর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ওই কর্মকর্তাকে ‘কারণ দর্শানোর নোটিশ’ দিয়েছে বিমান কর্তৃপক্ষ।
৯ ঘণ্টা আগে