নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কালো টাকা নিয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের বক্তব্যের একদিন পর এর ব্যাখ্যা দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এ সম্পর্কিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অর্থমন্ত্রীর বক্তব্যকে অতিরঞ্জিতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে সংবাদমাধ্যমে। তাই বিভ্রান্তি এড়াতে সবাইকে সচেতন থাকার পরামর্শ দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী।
মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা গাজী তৌহিদুল ইসলামের সই করা এ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সংবাদ শিরোনামকে অতি আকর্ষণীয় করার তাগিদে কিছু অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও দৈনিক পত্রিকার অনলাইন সংস্করণে মাননীয় অর্থমন্ত্রীর একটি বক্তব্যের অংশবিশেষ “ঢাকায় যাদের জমি ও ফ্ল্যাট আছে সবাই কালো টাকার মালিক: অর্থমন্ত্রী” ব্যবহার করায় একটি অনাকাঙ্ক্ষিত বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টিগোচর হয়েছে।
পুরো সংবাদটি যদি কেউ না পড়ে, তবে এ ধরনের শিরোনামে ভুল বার্তা পৌঁছাবে। তাই প্রকৃত বার্তাটি পৌঁছে দিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত বিভ্রান্তি সৃষ্টি থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘প্রকৃতপক্ষে অর্থমন্ত্রী বলেন, “রাজধানীর গুলশান এলাকায় জমির যে দাম দেখিয়ে নিবন্ধন করা হয়, প্রকৃত দাম তার চেয়ে বেশি। তবে বেশি দামে তো নিবন্ধন করানো যায় না। প্রতিটি মৌজার জন্য দাম ঠিক করে দেওয়া আছে। তাই বেশি দামে নিবন্ধন করা যাবে না। সুতরাং কালো টাকা তো সেখানেই সৃষ্টি হচ্ছে। কে কালো টাকার বাইরে আছে? ”’
অপর এক প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, বাস্তবতা হচ্ছে হয়তো যে ফ্ল্যাট দুই কোটি টাকায় নিবন্ধিত হচ্ছে, সে ফ্ল্যাটের প্রকৃত দাম ১০ কোটি টাকা। ফলে সরকার বাড়তি নিবন্ধন মাশুল পাচ্ছে না। এখানেই কালো টাকা সৃষ্টি হচ্ছে। এ বিষয়গুলো সবাইকে বুঝতে হবে। ঢাকা শহরে যার জায়গা আছে, কিংবা যে ব্যক্তি জায়গা কিনেছেন, শুধু তিনিই বলতে পারবেন, কত টাকায় নিবন্ধন হয়েছে এবং জমির প্রকৃত বাজারদর কত?’
কালো টাকা নিয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের বক্তব্যের একদিন পর এর ব্যাখ্যা দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এ সম্পর্কিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অর্থমন্ত্রীর বক্তব্যকে অতিরঞ্জিতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে সংবাদমাধ্যমে। তাই বিভ্রান্তি এড়াতে সবাইকে সচেতন থাকার পরামর্শ দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী।
মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা গাজী তৌহিদুল ইসলামের সই করা এ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সংবাদ শিরোনামকে অতি আকর্ষণীয় করার তাগিদে কিছু অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও দৈনিক পত্রিকার অনলাইন সংস্করণে মাননীয় অর্থমন্ত্রীর একটি বক্তব্যের অংশবিশেষ “ঢাকায় যাদের জমি ও ফ্ল্যাট আছে সবাই কালো টাকার মালিক: অর্থমন্ত্রী” ব্যবহার করায় একটি অনাকাঙ্ক্ষিত বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টিগোচর হয়েছে।
পুরো সংবাদটি যদি কেউ না পড়ে, তবে এ ধরনের শিরোনামে ভুল বার্তা পৌঁছাবে। তাই প্রকৃত বার্তাটি পৌঁছে দিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত বিভ্রান্তি সৃষ্টি থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘প্রকৃতপক্ষে অর্থমন্ত্রী বলেন, “রাজধানীর গুলশান এলাকায় জমির যে দাম দেখিয়ে নিবন্ধন করা হয়, প্রকৃত দাম তার চেয়ে বেশি। তবে বেশি দামে তো নিবন্ধন করানো যায় না। প্রতিটি মৌজার জন্য দাম ঠিক করে দেওয়া আছে। তাই বেশি দামে নিবন্ধন করা যাবে না। সুতরাং কালো টাকা তো সেখানেই সৃষ্টি হচ্ছে। কে কালো টাকার বাইরে আছে? ”’
অপর এক প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, বাস্তবতা হচ্ছে হয়তো যে ফ্ল্যাট দুই কোটি টাকায় নিবন্ধিত হচ্ছে, সে ফ্ল্যাটের প্রকৃত দাম ১০ কোটি টাকা। ফলে সরকার বাড়তি নিবন্ধন মাশুল পাচ্ছে না। এখানেই কালো টাকা সৃষ্টি হচ্ছে। এ বিষয়গুলো সবাইকে বুঝতে হবে। ঢাকা শহরে যার জায়গা আছে, কিংবা যে ব্যক্তি জায়গা কিনেছেন, শুধু তিনিই বলতে পারবেন, কত টাকায় নিবন্ধন হয়েছে এবং জমির প্রকৃত বাজারদর কত?’
উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বড় ধরনের ব্যর্থতা দেখিয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক দলের নেতারা। মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনায় মঙ্গলবার দিনভর রাজধানীতে বিক্ষোভ ছিল।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
৭ ঘণ্টা আগেবিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক রাত সাড়ে ৯টার পর শেষ হয়।
১০ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থসহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেটিকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠলে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়
১০ ঘণ্টা আগে