আজকের পত্রিকা ডেস্ক
একাত্তরে যুদ্ধাপরাধের মামলায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ড থেকে জামায়াতে ইসলামীর নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের খালাসের রায়ের পর প্রসিকিউটর নিয়োগে স্বার্থের দ্বন্দ্ব বিবেচনায় নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। এক ফেসবুক পোস্টে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল কেন বিষয়টি এড়িয়ে গেলেন, সেই প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।
ওই পোস্টে জ্যোতির্ময় বলেন, ‘ধরেন, একজন আইনজীবী কোনো এক ব্যক্তির মামলা লড়ছিলেন। একপর্যায়ে ওই ব্যক্তি আইনজীবীর ওপর আস্থা চলে যাওয়ায় আইনজীবী পরিবর্তন করেন। পরে যে আইনজীবী মামলার দায়িত্ব নিলেন, তিনি আগের আইনজীবীর কৃত কাজের দায়িত্ব অস্বীকার করতে পারবেন না। যেহেতু আইনজীবী নিজে কিছু বলেন না; যা বলেন, তাঁর মক্কেলের হয়ে বলেন, তাই সকল কাজ বা বক্তব্য পরে; যে-ই আসুন না কেন, তাঁকে স্বীকার করে নিয়ে কাজ করতে হবে।’
‘কিন্তু এ টি এম আজহারের মামলায় আইনজীবী বলেছেন, তিনি আগের প্রসিকিউশনের কাজের দায়িত্ব নেবেন না। তিনি এ-ও বলেছেন, তিনি আগে বিরাটসংখ্যক অভিযুক্তের পক্ষে লড়েছেন। এটা নিশ্চিত কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট। তা ছাড়া তিনি যে মুহূর্তে বললেন, তিনি আগের প্রসিকিউশনের বক্তব্য সমর্থন করেন না, সেই মুহূর্তে তিনি পেশাগত অসদাচরণের দায়ে অভিযুক্ত হবেন বিধায় তাঁকে বার কাউন্সিলে পাঠানো উচিত ছিল লাইসেন্স বাতিলের জন্য। সেটা করা হয়নি।’
জ্যোতির্ময় বলেন, ‘আইসিটি ট্রাইব্যুনালের পক্ষে বলা হয়েছে, আইন ঠিক ছিল; কিন্তু এটি অন্যায়ভাবে ব্যবহার করা হয়েছে। আসামিপক্ষের আইনজীবীর দুর্দান্ত সাবমিশনের বিপরীতে ট্রাইব্যুনালপক্ষের আইনজীবী ছিলেন নেহায়েত শিশু। এ রকম পরিস্থিতিতে আসামিকে খালাস দেওয়া ছাড়া কোর্টের কিছুই করার ছিল না। ফলে এ ক্ষেত্রে আইন উপদেষ্টা ভালো বলতে পারবেন, কেন তিনি কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট বিবেচনায় রেখে প্রসিকিউটর নিয়োগ দিলেন না।’
জ্যোতির্ময় আরও বলেন, ‘কেবলই ব্যক্তিগত মতামত। আমি নিতান্ত নগণ্য একজন আইনের ছাত্র।’
আরো পড়ুন:
একাত্তরে যুদ্ধাপরাধের মামলায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ড থেকে জামায়াতে ইসলামীর নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের খালাসের রায়ের পর প্রসিকিউটর নিয়োগে স্বার্থের দ্বন্দ্ব বিবেচনায় নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। এক ফেসবুক পোস্টে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল কেন বিষয়টি এড়িয়ে গেলেন, সেই প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।
ওই পোস্টে জ্যোতির্ময় বলেন, ‘ধরেন, একজন আইনজীবী কোনো এক ব্যক্তির মামলা লড়ছিলেন। একপর্যায়ে ওই ব্যক্তি আইনজীবীর ওপর আস্থা চলে যাওয়ায় আইনজীবী পরিবর্তন করেন। পরে যে আইনজীবী মামলার দায়িত্ব নিলেন, তিনি আগের আইনজীবীর কৃত কাজের দায়িত্ব অস্বীকার করতে পারবেন না। যেহেতু আইনজীবী নিজে কিছু বলেন না; যা বলেন, তাঁর মক্কেলের হয়ে বলেন, তাই সকল কাজ বা বক্তব্য পরে; যে-ই আসুন না কেন, তাঁকে স্বীকার করে নিয়ে কাজ করতে হবে।’
‘কিন্তু এ টি এম আজহারের মামলায় আইনজীবী বলেছেন, তিনি আগের প্রসিকিউশনের কাজের দায়িত্ব নেবেন না। তিনি এ-ও বলেছেন, তিনি আগে বিরাটসংখ্যক অভিযুক্তের পক্ষে লড়েছেন। এটা নিশ্চিত কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট। তা ছাড়া তিনি যে মুহূর্তে বললেন, তিনি আগের প্রসিকিউশনের বক্তব্য সমর্থন করেন না, সেই মুহূর্তে তিনি পেশাগত অসদাচরণের দায়ে অভিযুক্ত হবেন বিধায় তাঁকে বার কাউন্সিলে পাঠানো উচিত ছিল লাইসেন্স বাতিলের জন্য। সেটা করা হয়নি।’
জ্যোতির্ময় বলেন, ‘আইসিটি ট্রাইব্যুনালের পক্ষে বলা হয়েছে, আইন ঠিক ছিল; কিন্তু এটি অন্যায়ভাবে ব্যবহার করা হয়েছে। আসামিপক্ষের আইনজীবীর দুর্দান্ত সাবমিশনের বিপরীতে ট্রাইব্যুনালপক্ষের আইনজীবী ছিলেন নেহায়েত শিশু। এ রকম পরিস্থিতিতে আসামিকে খালাস দেওয়া ছাড়া কোর্টের কিছুই করার ছিল না। ফলে এ ক্ষেত্রে আইন উপদেষ্টা ভালো বলতে পারবেন, কেন তিনি কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট বিবেচনায় রেখে প্রসিকিউটর নিয়োগ দিলেন না।’
জ্যোতির্ময় আরও বলেন, ‘কেবলই ব্যক্তিগত মতামত। আমি নিতান্ত নগণ্য একজন আইনের ছাত্র।’
আরো পড়ুন:
কাতার থেকে ৫৫৬ কোটি ৭৬ লাখ টাকা ব্যয়ে এক কার্গো তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস বা এলএনজি আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এই অনুমোদন দেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।
২ ঘণ্টা আগেগণভবনকে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ বানাতে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ১১১ কোটি ১৯ লাখ ৮১ হাজার টাকা। এই বরাদ্দ কোনো দরপত্র আহ্বান না করে সরাসরি ক্রয়পদ্ধতিতে দেওয়া হয়েছে, যা পেয়েছে মের্সাস শুভ্রা টেডার্স ও দ্য সিভিল ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড।
২ ঘণ্টা আগেসভায় নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকার এক প্রশ্নের জবাবে শিরীন পারভীন হক বলেন, ‘নারী কমিশনকে বিভিন্ন জায়গা থেকে বাদ দিয়ে রাখা হয়েছে। তার মধ্যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন একটা। আমরা তাদের অ্যাপ্রোচ করেছিলাম। তারা বলেছে, অনেক দিন হয়ে গেছে, এখন আর নতুন করে হবে না।
৩ ঘণ্টা আগেগণভবনকে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘরে’ রূপান্তর করতে পূর্তকাজের অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জাদুঘরে রূপান্তরের কার্যক্রম সমাপ্ত করতে নির্মাণ বা সংস্কারকাজ সরাসরি ক্রয়পদ্ধতিতে করবে পূর্ত মন্ত্রণালয়। এতে ব্যয় হবে ১১১ কোটি ১৯ লাখ ৮১ হাজার টাক
৪ ঘণ্টা আগে