নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে অযৌক্তিক কারণে কাউকে বদলি করা হবে না। তবে যদি কারও নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হয় তাহলে তাঁকে সরিয়ে নেওয়া হবে।
আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রশাসনে রদবদলের কোনো চিন্তা আছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে এ নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘এই বিষয়ে আপনাদের নিজস্ব কিছু চিন্তাভাবনা আছে। সেই ভাবনা থেকে আপনারা এগুলো বলেন। আইনের ব্যাখ্যাটা হলো পুলিশের কমিশনার, বিভাগীয় কমিশনার এবং এর নিচের যত কর্মকর্তা আছেন, তাঁরা নির্বাচন কমিশনের অনুমতি ছাড়া বদলি করতে পারবেন না। এই হলো আদেশ।’
তিনি আরও বলেন, ‘সবাই আমাদের অধীনে এসেছে এই আইনটা আপনারা কোথায় পেলেন? যদি একটু দয়া করে দেখাতে পারেন, তাহলে...। ২ নম্বর হলো কোনো বিভাগের কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী যদি নির্বাচন কমিশনের কাছে মনে হয় তাঁর আচরণ নিরপেক্ষ নির্বাচনের বিপক্ষে, তখন নির্বাচন কমিশন সেই বিভাগ বা সেই কর্তৃপক্ষকে সেখান থেকে বদলি করতে বলবে। ৩ নম্বর হলো রিটার্নিং অফিসার কাদের নিয়ে নির্বাচন করবেন অর্থাৎ ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের যে তালিকা করবেন সেই তালিকার কাউকে অনুমতি ছাড়া বদলি করা যাবে না। এই হলো আইন।’
ইসি আলমগীর বলেন, ‘একটা লজিক (যুক্তি) থাকতে হবে, তাঁর বিরুদ্ধে স্পেসেফিক অভিযোগ থাকতে হবে। যদি কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকে তিনি নিরপেক্ষ নন, কারোর পক্ষে কাজ করছেন, তখন দেখব। হাজার হাজার কর্মকর্তাকে বদলি করা হলে প্রশাসনে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায়, দেশ পরিচালনায়, নির্বাচন পরিচালনায়, যে বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে, এই দায়িত্ব কে নেবে? কোন যুক্তিতে আমরা সবাইকে বদলি করব? একটা যুক্তি তো থাকতে হবে।’
এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘এ ছাড়া তাদের যে ভ্রমণভাতা, কে দেবে? কয়েক শ কোটি টাকা, এই টাকা কে দেবে? অবশ্যই বদলি করব, যার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকবে তা প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা হবে।’
সরকারি দল নিজেদের মতো প্রশাসন সাজিয়ে রেখেছে বলে অভিযোগ রয়েছে, এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি আলমগীর বলেন, ‘১৯৭০ সাল থেকে এই অভিযোগ শুনছি।’
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে অযৌক্তিক কারণে কাউকে বদলি করা হবে না। তবে যদি কারও নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হয় তাহলে তাঁকে সরিয়ে নেওয়া হবে।
আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রশাসনে রদবদলের কোনো চিন্তা আছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে এ নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘এই বিষয়ে আপনাদের নিজস্ব কিছু চিন্তাভাবনা আছে। সেই ভাবনা থেকে আপনারা এগুলো বলেন। আইনের ব্যাখ্যাটা হলো পুলিশের কমিশনার, বিভাগীয় কমিশনার এবং এর নিচের যত কর্মকর্তা আছেন, তাঁরা নির্বাচন কমিশনের অনুমতি ছাড়া বদলি করতে পারবেন না। এই হলো আদেশ।’
তিনি আরও বলেন, ‘সবাই আমাদের অধীনে এসেছে এই আইনটা আপনারা কোথায় পেলেন? যদি একটু দয়া করে দেখাতে পারেন, তাহলে...। ২ নম্বর হলো কোনো বিভাগের কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী যদি নির্বাচন কমিশনের কাছে মনে হয় তাঁর আচরণ নিরপেক্ষ নির্বাচনের বিপক্ষে, তখন নির্বাচন কমিশন সেই বিভাগ বা সেই কর্তৃপক্ষকে সেখান থেকে বদলি করতে বলবে। ৩ নম্বর হলো রিটার্নিং অফিসার কাদের নিয়ে নির্বাচন করবেন অর্থাৎ ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের যে তালিকা করবেন সেই তালিকার কাউকে অনুমতি ছাড়া বদলি করা যাবে না। এই হলো আইন।’
ইসি আলমগীর বলেন, ‘একটা লজিক (যুক্তি) থাকতে হবে, তাঁর বিরুদ্ধে স্পেসেফিক অভিযোগ থাকতে হবে। যদি কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকে তিনি নিরপেক্ষ নন, কারোর পক্ষে কাজ করছেন, তখন দেখব। হাজার হাজার কর্মকর্তাকে বদলি করা হলে প্রশাসনে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায়, দেশ পরিচালনায়, নির্বাচন পরিচালনায়, যে বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে, এই দায়িত্ব কে নেবে? কোন যুক্তিতে আমরা সবাইকে বদলি করব? একটা যুক্তি তো থাকতে হবে।’
এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘এ ছাড়া তাদের যে ভ্রমণভাতা, কে দেবে? কয়েক শ কোটি টাকা, এই টাকা কে দেবে? অবশ্যই বদলি করব, যার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকবে তা প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা হবে।’
সরকারি দল নিজেদের মতো প্রশাসন সাজিয়ে রেখেছে বলে অভিযোগ রয়েছে, এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি আলমগীর বলেন, ‘১৯৭০ সাল থেকে এই অভিযোগ শুনছি।’
ধানের শীষের মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেনের দায়েরকৃত নির্বাচনী মামলার রায় ও নির্বাচন কমিশনের আপিল দায়ের না করা বিষয়ে কোন আইনি জটিলতা আছে কিনা-সে বিষয়ে আইন ও বিচার বিভাগে চিঠি দিয়েছে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়।
৪৪ মিনিট আগেইন্টারনেটের দাম জুলাই থেকে ২০ শতাংশ কমছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব। তিনি বলেছেন, ‘মূল্য এ বছরের জুলাই মাস থেকে ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী (আইএসপি) ও আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট গেটওয়ে (আইআইজি) স্তরে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ হারে কমানো হবে।’
১ ঘণ্টা আগেতথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর পানির বোতল নিক্ষেপের ঘটনার ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে বোতল নিক্ষেপকারীকে শনাক্ত করেছে পুলিশ। পুলিশ বলেছে, তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের একজন শিক্ষার্থী। তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য খোঁজা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেস্বচ্ছতা ও যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে দ্রুত প্রকৃত সাংবাদিকদের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া সভাকক্ষে ‘গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী গণমাধ্যমের হালচাল’ শীর্ষক এক
১ ঘণ্টা আগে