অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর ট্রাফিক ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনতে ১ হাজার ছাত্রের পাশাপাশি অবসরপ্রাপ্ত বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যদের নিয়োগের প্রস্তাব জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার দুপুরে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ ও সিআইডির প্রধান কার্যালয় পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা জানান।
রাজধানীর ট্রাফিক ব্যবস্থা প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘ট্রাফিকের একটা সমস্যা রয়ে গেছে। ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে আমরা ১ হাজার ছাত্র নিয়োগ দেওয়ার বিষয়ে প্রপোজাল পাঠিয়েছিলাম। এখন পর্যন্ত ৪০০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমরা আরও একটি প্রপোজাল পাঠিয়েছিলাম যে, বিভিন্ন বাহিনীর যাঁরা অবসরে গিয়েছেন, তাঁদের নিয়োগ দিয়ে ট্রাফিক শৃঙ্খলায় নিয়োজিত করা। তবে অবসরপ্রাপ্তরা এ বিষয়ে রেসপন্স খুব কম দিয়েছেন। আমি ভেবেছিলাম, তাঁরা অনেকে আসতে চাইবেন। কিন্তু ওই রকম সংখ্যা পাইনি। তবে আমরা আপাতত ৫০-৬০ জনের মতো পেয়েছি। আমরা চেয়েছিলাম অন্তত ৫০০ জন দিয়ে শুরু করি।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘যাঁরা আহত হয়েছেন, তাদের পুলিশে চাকরি দেওয়ার বিষয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সবাইকে তো আর নেওয়া যাবে না, তবে একেকজন একেকভাবে আহত হয়েছেন। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আহতদের মধ্যে কয়েকজনকে আমরা পুলিশে নেব। আমরা দ্রুত এ বিষয়ে কার্যক্রম শুরু করব। আমরা আপাতত ১০০ জন আহতকে দিয়ে শুরু করতে যাচ্ছি। পরে এই সংখ্যা আরও বাড়াব।’
শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার সঙ্গে ট্রাফিকিংয়ের বিষয়টা কেমন হবে প্রশ্ন করা হলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘তাঁরা যেন পড়াশোনা ঠিক রাখতে পারেন, সে জন্য তাঁদের আমরা সময় কম দিয়েছি। তাঁরা যেন পড়াশোনাও করতে পারেন এবং ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণেও কাজ করতে পারেন সেই ব্যবস্থা করেছি। তাঁদের একটা সম্মানীও দেওয়া হচ্ছে। তারা রাস্তায় দু-তিন ঘণ্টা কাজ করবেন।’
রাজধানীর ট্রাফিক ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনতে ১ হাজার ছাত্রের পাশাপাশি অবসরপ্রাপ্ত বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যদের নিয়োগের প্রস্তাব জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার দুপুরে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ ও সিআইডির প্রধান কার্যালয় পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা জানান।
রাজধানীর ট্রাফিক ব্যবস্থা প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘ট্রাফিকের একটা সমস্যা রয়ে গেছে। ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে আমরা ১ হাজার ছাত্র নিয়োগ দেওয়ার বিষয়ে প্রপোজাল পাঠিয়েছিলাম। এখন পর্যন্ত ৪০০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমরা আরও একটি প্রপোজাল পাঠিয়েছিলাম যে, বিভিন্ন বাহিনীর যাঁরা অবসরে গিয়েছেন, তাঁদের নিয়োগ দিয়ে ট্রাফিক শৃঙ্খলায় নিয়োজিত করা। তবে অবসরপ্রাপ্তরা এ বিষয়ে রেসপন্স খুব কম দিয়েছেন। আমি ভেবেছিলাম, তাঁরা অনেকে আসতে চাইবেন। কিন্তু ওই রকম সংখ্যা পাইনি। তবে আমরা আপাতত ৫০-৬০ জনের মতো পেয়েছি। আমরা চেয়েছিলাম অন্তত ৫০০ জন দিয়ে শুরু করি।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘যাঁরা আহত হয়েছেন, তাদের পুলিশে চাকরি দেওয়ার বিষয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সবাইকে তো আর নেওয়া যাবে না, তবে একেকজন একেকভাবে আহত হয়েছেন। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আহতদের মধ্যে কয়েকজনকে আমরা পুলিশে নেব। আমরা দ্রুত এ বিষয়ে কার্যক্রম শুরু করব। আমরা আপাতত ১০০ জন আহতকে দিয়ে শুরু করতে যাচ্ছি। পরে এই সংখ্যা আরও বাড়াব।’
শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার সঙ্গে ট্রাফিকিংয়ের বিষয়টা কেমন হবে প্রশ্ন করা হলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘তাঁরা যেন পড়াশোনা ঠিক রাখতে পারেন, সে জন্য তাঁদের আমরা সময় কম দিয়েছি। তাঁরা যেন পড়াশোনাও করতে পারেন এবং ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণেও কাজ করতে পারেন সেই ব্যবস্থা করেছি। তাঁদের একটা সম্মানীও দেওয়া হচ্ছে। তারা রাস্তায় দু-তিন ঘণ্টা কাজ করবেন।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে যে সময়সীমা ঘোষণা করেছেন, সে বিষয়ে ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) মিশন একটি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। আজ শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন মিশন নিজের ফেসবুক পেজে এ প্রতিক্রিয়া জানায়।
৬ মিনিট আগে‘চট্টগ্রাম বন্দর হলো বাংলাদেশের অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড। এই হৃৎপিণ্ড বড় এবং সুঠাম করতে হলে বহু উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। অভিজ্ঞদের সাহায্য লাগবে। আমরা যাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি, তারা বন্দর ব্যবস্থাপনায় বিশ্বের সেরা, সবচেয়ে অভিজ্ঞ। তারা ইউরোপ, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, পাকিস্তান, তুরস্ক,
২৫ মিনিট আগে২০২৬ সালের এপ্রিল মাসের নির্বাচনের আগে অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ হিসেবে আসন্ন জুলাই মাসেই জাতির সামনে ঐতিহাসিক ‘জুলাই সনদ’ উপস্থাপন করার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (৬ জুন) সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ ঘোষণা দেন।
১ ঘণ্টা আগেআগামী জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধের যেকোনো একটি দিনে অনুষ্ঠিত হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, এই ঘোষণার ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন উপযুক্ত সময়ে বিস্তারিত রোডম্যাপ দেবে।
২ ঘণ্টা আগে