নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কৃষিতে সরকার যে পরিমাণ ভর্তুকি দিচ্ছে তা সারা বিশ্বে বিরল বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেছেন, ‘খাদ্য নিরাপত্তার জন্য কৃষিতে বিশাল পরিমাণ ভর্তুকি দিয়ে যাচ্ছে সরকার। এত বিপুল পরিমাণ ভর্তুকি সারা বিশ্বেই বিরল। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের তুলনায় আমরা অনেক বেশি ভর্তুকি দিচ্ছি। ভবিষ্যতেও এই ভর্তুকি অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ সরকার।’
আজ মঙ্গলবার ইতালির রোমে স্থানীয় সময় সকালে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) সদর দপ্তরে চলমান ইউএন ফুড সিস্টেমস সামিটের ‘কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তর’ শীর্ষক প্লেনারি সেশনে প্যানেলিস্ট হিসেবে কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ভবিষ্যতে খাদ্যনিরাপত্তা বজায় রাখতে বাংলাদেশ সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সব রকমের প্রস্তুতি নিয়ে এগোচ্ছে জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা বৃদ্ধি, কৃষিজমি হ্রাস, জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানামুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে খাদ্যনিরাপত্তা টেকসই করতে হলে কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থাকে রূপান্তর করে যুগোপযোগী করতে হবে। বাংলাদেশ সরকার সে লক্ষ্যেই কাজ করে যাচ্ছে।’
কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তরে বাংলাদেশ সরকার সমন্বিত বিশাল কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কৃষি উৎপাদন আরও বৃদ্ধি করা, বিপণন ব্যবস্থা আধুনিকীকরণ, জলবায়ু সহনশীল কৃষি গড়ে তোলা ও কৃষিপণ্যের প্রক্রিয়াজাতকরণে ৭ হাজার ২০০ কোটি টাকার পার্টনার প্রকল্পের বাস্তবায়ন কাজ শুরু হয়েছে। এফএওর নিকট থেকেও সহযোগিতা নেওয়া হচ্ছে।’
বিশ্বের কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তরের মাধ্যমে প্রতিটি মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে পাঁচ দফা প্রস্তাব পেশ করেছেন, তা বাস্তবায়ন জরুরি বলেও উল্লেখ করেন কৃষিমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ মো. বখতিয়ার, ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক শাহজাহান কবীর, কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক দেবাশীষ সরকার ও পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম প্রমুখ।
ইউএন ফুড সিস্টেমস সামিটে জানানো হয়, ২০২১ সালে বিশ্বব্যাপী ৭০-৮৮ কোটি মানুষ ক্ষুধায় আক্রান্ত হয়েছে, ক্ষুধায় কষ্ট করেছে। ২০৩০ সালে ৬৭ কোটি মানুষকে ক্ষুধা মোকাবিলা করতে হবে। এই অবস্থায়, ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজির ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থা রূপান্তর মূল নিয়ামক হিসেবে কাজ করবে।
কৃষিতে সরকার যে পরিমাণ ভর্তুকি দিচ্ছে তা সারা বিশ্বে বিরল বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেছেন, ‘খাদ্য নিরাপত্তার জন্য কৃষিতে বিশাল পরিমাণ ভর্তুকি দিয়ে যাচ্ছে সরকার। এত বিপুল পরিমাণ ভর্তুকি সারা বিশ্বেই বিরল। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের তুলনায় আমরা অনেক বেশি ভর্তুকি দিচ্ছি। ভবিষ্যতেও এই ভর্তুকি অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ সরকার।’
আজ মঙ্গলবার ইতালির রোমে স্থানীয় সময় সকালে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) সদর দপ্তরে চলমান ইউএন ফুড সিস্টেমস সামিটের ‘কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তর’ শীর্ষক প্লেনারি সেশনে প্যানেলিস্ট হিসেবে কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ভবিষ্যতে খাদ্যনিরাপত্তা বজায় রাখতে বাংলাদেশ সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সব রকমের প্রস্তুতি নিয়ে এগোচ্ছে জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা বৃদ্ধি, কৃষিজমি হ্রাস, জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানামুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে খাদ্যনিরাপত্তা টেকসই করতে হলে কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থাকে রূপান্তর করে যুগোপযোগী করতে হবে। বাংলাদেশ সরকার সে লক্ষ্যেই কাজ করে যাচ্ছে।’
কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তরে বাংলাদেশ সরকার সমন্বিত বিশাল কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কৃষি উৎপাদন আরও বৃদ্ধি করা, বিপণন ব্যবস্থা আধুনিকীকরণ, জলবায়ু সহনশীল কৃষি গড়ে তোলা ও কৃষিপণ্যের প্রক্রিয়াজাতকরণে ৭ হাজার ২০০ কোটি টাকার পার্টনার প্রকল্পের বাস্তবায়ন কাজ শুরু হয়েছে। এফএওর নিকট থেকেও সহযোগিতা নেওয়া হচ্ছে।’
বিশ্বের কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তরের মাধ্যমে প্রতিটি মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে পাঁচ দফা প্রস্তাব পেশ করেছেন, তা বাস্তবায়ন জরুরি বলেও উল্লেখ করেন কৃষিমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ মো. বখতিয়ার, ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক শাহজাহান কবীর, কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক দেবাশীষ সরকার ও পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম প্রমুখ।
ইউএন ফুড সিস্টেমস সামিটে জানানো হয়, ২০২১ সালে বিশ্বব্যাপী ৭০-৮৮ কোটি মানুষ ক্ষুধায় আক্রান্ত হয়েছে, ক্ষুধায় কষ্ট করেছে। ২০৩০ সালে ৬৭ কোটি মানুষকে ক্ষুধা মোকাবিলা করতে হবে। এই অবস্থায়, ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজির ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থা রূপান্তর মূল নিয়ামক হিসেবে কাজ করবে।
মিয়ানমারকে করিডোর দেওয়ার খবরটি ‘চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প’ বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। গতকাল শুক্রবার (৬ জুন) সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেকোরবানির ঈদ উপলক্ষে সীমান্তপথে কুরবানির পশুর চামড়া পাচারের আশঙ্কায় কড়া অবস্থান নিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সীমান্তের নিরাপত্তা বিধান ও দেশের অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি এবার বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে চামড়া পাচার প্রতিরোধে।
২ ঘণ্টা আগেপবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আজ শনিবার দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথিভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ করেছেন সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান।
৫ ঘণ্টা আগেমুসলমানদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসবের মধ্যে একটি হলো ঈদুল আজহা। যথাযোগ্য মর্যাদা, ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য এবং ত্যাগের মহিমায় সারা দেশে এবারের ঈদ উদ্যাপিত হচ্ছে। বাংলাদেশে এটি কোরবানির ঈদ নামেও পরিচিত। যুগ যুগ ধরে এই ঈদ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ত্যাগের আদর্শে উদ্ভাসিত করে আসছে।
৭ ঘণ্টা আগে