অনলাইন ডেস্ক
সরকার গণমাধ্যমকে স্বাধীন, শক্তিশালী ও বস্তুনিষ্ঠ করার লক্ষ্যে ‘গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন’ গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক কামাল আহমেদ। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
কমিশনের উদ্দেশ্য
গণমাধ্যমের প্রয়োজনীয় সংস্কার প্রস্তাবনা তৈরি করে তা বাস্তবায়নের সুপারিশ করবে এই কমিশন। আগামী ৯০ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সবার মতামত সংগ্রহ করে প্রধান উপদেষ্টার কাছে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দেওয়ার সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে।
কমিশনের সদস্যরা হলেন:
এই কমিশনে দায়িত্ব পালন করবেন বিভিন্ন খাতের অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন—
-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গীতিআরা নাসরীন।
-সম্পাদক পরিষদের প্রতিনিধি ও দ্য ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের সম্পাদক শামসুল হক জাহিদ।
-নোয়াবের সচিব আখতার হোসেন খান।
-অ্যাটকো প্রতিনিধি।
-জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ।
-যমুনা টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহিম আহমেদ।
-মিডিয়া সাপোর্ট নেটওয়ার্কের আহ্বায়ক জিমি আমির।
-দ্য ডেইলি স্টারের প্রতিনিধি মোস্তফা সবুজ।
-দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের উপসম্পাদক টিটু দত্ত গুপ্ত।
-শিক্ষার্থী প্রতিনিধি আবদুল্লাহ আল মামুন।
সরকারি সুবিধা
কমিশনের প্রধান ও সদস্যরা সরকার নির্ধারিত সরকারি পদমর্যাদা, বেতন এবং সুযোগ–সুবিধা পাবেন। তবে কেউ চাইলে অবৈতনিক দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। কমিশন প্রয়োজনে নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্ত করতে পারবে।
সাচিবিক সহায়তা
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় কমিশনকে সাচিবিক সহায়তা দেবে।
সরকারের অন্যান্য সংস্কার কমিশন
এর আগে সরকার নির্বাচন, পুলিশ, বিচার বিভাগ, প্রশাসন ও দুর্নীতি দমনসহ ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। একই সঙ্গে আরও তিনটি কমিশন—স্বাস্থ্য, শ্রমিক অধিকার এবং নারীবিষয়ক সংস্কারের জন্য প্রধানদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন গঠনের মাধ্যমে সরকার একটি স্বাধীন, দায়িত্বশীল এবং শক্তিশালী গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠার দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যাশা করছে।
সরকার গণমাধ্যমকে স্বাধীন, শক্তিশালী ও বস্তুনিষ্ঠ করার লক্ষ্যে ‘গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন’ গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক কামাল আহমেদ। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
কমিশনের উদ্দেশ্য
গণমাধ্যমের প্রয়োজনীয় সংস্কার প্রস্তাবনা তৈরি করে তা বাস্তবায়নের সুপারিশ করবে এই কমিশন। আগামী ৯০ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সবার মতামত সংগ্রহ করে প্রধান উপদেষ্টার কাছে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দেওয়ার সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে।
কমিশনের সদস্যরা হলেন:
এই কমিশনে দায়িত্ব পালন করবেন বিভিন্ন খাতের অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন—
-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গীতিআরা নাসরীন।
-সম্পাদক পরিষদের প্রতিনিধি ও দ্য ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের সম্পাদক শামসুল হক জাহিদ।
-নোয়াবের সচিব আখতার হোসেন খান।
-অ্যাটকো প্রতিনিধি।
-জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ।
-যমুনা টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহিম আহমেদ।
-মিডিয়া সাপোর্ট নেটওয়ার্কের আহ্বায়ক জিমি আমির।
-দ্য ডেইলি স্টারের প্রতিনিধি মোস্তফা সবুজ।
-দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের উপসম্পাদক টিটু দত্ত গুপ্ত।
-শিক্ষার্থী প্রতিনিধি আবদুল্লাহ আল মামুন।
সরকারি সুবিধা
কমিশনের প্রধান ও সদস্যরা সরকার নির্ধারিত সরকারি পদমর্যাদা, বেতন এবং সুযোগ–সুবিধা পাবেন। তবে কেউ চাইলে অবৈতনিক দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। কমিশন প্রয়োজনে নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্ত করতে পারবে।
সাচিবিক সহায়তা
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় কমিশনকে সাচিবিক সহায়তা দেবে।
সরকারের অন্যান্য সংস্কার কমিশন
এর আগে সরকার নির্বাচন, পুলিশ, বিচার বিভাগ, প্রশাসন ও দুর্নীতি দমনসহ ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। একই সঙ্গে আরও তিনটি কমিশন—স্বাস্থ্য, শ্রমিক অধিকার এবং নারীবিষয়ক সংস্কারের জন্য প্রধানদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন গঠনের মাধ্যমে সরকার একটি স্বাধীন, দায়িত্বশীল এবং শক্তিশালী গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠার দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যাশা করছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরাপত্তা জোরদার করা হচ্ছে। এই মন্ত্রণালয়কে আরও সুরক্ষিত করতে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র স্থাপন করা হচ্ছে। বিশেষ করে দর্শনার্থীদের যথেচ্ছ চলাফেরা নিয়ন্ত্রণ করা এর উদ্দেশ্য।
৯ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আগ্নেয়াস্ত্রের ডিজিটাল ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার কাজ শেষ না করেই প্রায় ৭ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের একজন শীর্ষ কর্মকর্তার মদদে এই দুর্নীতি হয়েছে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। এটিসহ অন্য কিছু বিষয় তদন্তে কম
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে দেশে নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১ হাজার ৫৫৫ জন নারী ও কন্যাশিশু। এর মধ্যে ধর্ষণের শিকার ৩৫৪ জন, যার সিংহভাগই শিশু ও কিশোরী। কেবল জুন মাসেই ধর্ষণের শিকার ৬৫ জন, যার মধ্যে ৪৩ জনই শিশু। এমনকি ধর্ষণের পর প্রাণ হারিয়েছে তিনজন, যাদের দুজনই শিশু।
১১ ঘণ্টা আগেসাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ভ্যাট-ট্যাক্স নিয়ে স্টারলিংককে কিছু জটিলতায় পড়তে হয়েছে। এনবিআর, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ঢাকা বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ ভ্যাট-ট্যাক্সের বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে। সবার সঙ্গে একত্রে কাজ করতে গিয়ে কিছুটা সময় লাগে।
১৪ ঘণ্টা আগে