তাসনিম মহসিন
ঢাকা: বাংলাদেশের অভ্যন্তরে রোহিঙ্গাদের চলাচলে স্বাধীনতা চায় জাতিসংঘ। জাতিসংঘের এ প্রস্তাব সরাসরি নাকচ না করে বরং মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের চলাচল নিশ্চিতে জোর দিতে বলেছে ঢাকা। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও জাতিসংঘের সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে প্রবেশ করতে শুরু করে। পরে বাংলাদেশ সরকার কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়ায় তাদের থাকার জন্য জায়গা করে দেয়। আর ২০১৮ সালে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তরে ভাসানচর প্রকল্প নেয় সরকার। পরবর্তী সময়ে রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনের জন্য সেখানে অবকাঠামোও নির্মাণ করা হয়। আর বর্তমানে সেখানে প্রায় ১৮ হাজার রোহিঙ্গাকে স্থানান্তর করেছে বাংলাদেশ।
সূত্র জানায়, ভাসানচরকে জাতিসংঘের যৌথ সাড়াদান পরিকল্পনা বা জেআরপিতে অন্তর্ভুক্ত করে অর্থায়নের জন্য অনুরোধ করে আসছে বাংলাদেশ। কিন্তু ভাসানচরে অর্থায়ন নিয়ে এখনো কোনো পরিকল্পনা করেনি জাতিসংঘ। ফলে তা জেআরপিতে এখনো অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। তবে ২০২০ সাল কৌশলী অবস্থান নিয়েছে জাতিসংঘ। ভাসানচরকে মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা ও অর্থায়নের জন্য শর্ত যোগ করে দিয়েছে জাতিসংঘ। রোহিঙ্গাদের স্বাধীন ভাবে চলাচলের শর্ত রেখেছে বাংলাদেশের সামনে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের দুই শীর্ষ কর্মকর্তা বাংলাদেশ সফরে আসলে তাদের ভাসানচর পরিদর্শনে নিয়ে যাওয়া হয়। আর এ সময়ে রোহিঙ্গারা সেখানে বন্দী অবস্থায় রয়েছে বলে বিক্ষোভ করে। চলাচলের স্বাধীনতার ইস্যুটি বেশ আগে থেকেই জাতিসংঘ বলে আসছিল। তবে এবারের ঘটনায় জাতিসংঘের দুই সহকারী হাইকমিশনার আরও জোর দিয়ে প্রস্তাবটি বাংলাদেশের সামনে উপস্থাপন করেছে। ভাসানচর থেকে পালিয়ে যাওয়া রোহিঙ্গাদের আটক ও গ্রেপ্তারের বিভিন্ন খবরে তারা সরকারের কাছে উদ্বিগ্নতা প্রকাশ করেছে। সেই সঙ্গে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে রোহিঙ্গাদের ভাসান চরে স্থানান্তরকে এ দুই সহকারি হাইকমিশনার দৃঢ়ভাবে নিরুৎসাহিত করে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, বর্তমানে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফে প্রায় ১০ লাখের ওপর রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। আর এর মধ্যে থেকে মাত্র ১৮ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তর করা হয়েছে। উখিয়া ও টেকনাফে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৮৪ হাজার রোহিঙ্গা বসবাস করছে। যা অস্বাস্থ্যকর ও অমানবিক। সেই বিবেচনায় রোহিঙ্গা ঘনবসতির চাপ কমাতে এক লাখের মত রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তরের পরিকল্পনা সরকারের।
বাংলাদেশের পরিবর্তে মিয়ানমারের রাখাইনে চলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিতে জাতিসংঘকে জোর দিতে বললেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘের দাবি থাকলেই তো হবে না। তাদের দাবি থাকা উচিত এসব রোহিঙ্গারা যাতে মিয়ানমারের রাখাইনে চলাচলের স্বাধীনতা পায়। আগে রাখাইনের ভেতরে চলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেন, তারপর অন্য কথা বলেন।’
মন্ত্রী বলেন, বলা খুব সহজ। জাতিসংঘের দায়িত্ব রোহিঙ্গাদের নিয়ে যাওয়া। প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে তারা একেবারেই অগ্রসর হচ্ছে না। মুখে বলে আমরা কাজ করছি। চার বছর হয়ে গেল জাতিসংঘ কি করল বলেও প্রশ্ন রাখেন মন্ত্রী।
তাহলে জাতিসংঘের এ প্রস্তাব কি বাংলাদেশ নাকচ করে দিয়েছে এর উত্তরে ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘না, নাকচ কথা না। এই ইস্যুটি তারা আমাদের কাছে উপস্থাপন করেছে। আমরা এ নিয়ে কাজ করবো।’
জাতিসংঘের সূত্র জানায়, যে নীতি ও সুরক্ষা ফ্রেমওয়ার্কের আওতায় ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের জীবন নিয়ন্ত্রণ করা হবে তা নিয়ে বর্তমানে সরকারের সঙ্গে দেন দরবার করছে জাতিসংঘ। এর মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের অধিকার নিশ্চিত করার বিষয় রয়েছে। এ ছাড়া ভাসানচর থেকে মূল ভূখণ্ডে বিশেষ করে কক্সবাজারে চলাচল, যাতায়াত সেবা ও নৌযানের সহজলভ্যতা এবং রোহিঙ্গাদের নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণকালে তাদের অংশগ্রহণের বিষয়গুলো রয়েছে। এর পাশাপাশি কোভিড-১৯ ও এর কারণে শরণার্থী ক্যাম্পে বিধি-নিষেধের ফলে কিছু চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে। জীবিকার সুযোগ দেওয়াসহ যৌন নিপীড়ন, বাল্য বিবাহ ও শিশুশ্রমের ঝুঁকিতে থাকা নারী ও শিশুদের পাশাপাশি বিভিন্ন ঝুঁকিতে থাকা শরণার্থীদের অপরিহার্য সুরক্ষা সেবার জন্য সফর করা সহকারি হাইকমিশনারেরা বাংলাদেশকে আহ্বান জানায়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশের যে স্থানে শরণার্থী থাকবে সেখানেই মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করবে জাতিসংঘ। বর্তমানে ভাসানচর নিয়ে সরকারের সঙ্গে সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা নিয়ে আলোচনা চলছে। কোন সংস্থার কতটুকু সংশ্লিষ্টতা থাকবে। শিগগিরই ভাসানচরে কার্যক্রম শুরু করবে জাতিসংঘ।
ঢাকা: বাংলাদেশের অভ্যন্তরে রোহিঙ্গাদের চলাচলে স্বাধীনতা চায় জাতিসংঘ। জাতিসংঘের এ প্রস্তাব সরাসরি নাকচ না করে বরং মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের চলাচল নিশ্চিতে জোর দিতে বলেছে ঢাকা। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও জাতিসংঘের সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে প্রবেশ করতে শুরু করে। পরে বাংলাদেশ সরকার কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়ায় তাদের থাকার জন্য জায়গা করে দেয়। আর ২০১৮ সালে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তরে ভাসানচর প্রকল্প নেয় সরকার। পরবর্তী সময়ে রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনের জন্য সেখানে অবকাঠামোও নির্মাণ করা হয়। আর বর্তমানে সেখানে প্রায় ১৮ হাজার রোহিঙ্গাকে স্থানান্তর করেছে বাংলাদেশ।
সূত্র জানায়, ভাসানচরকে জাতিসংঘের যৌথ সাড়াদান পরিকল্পনা বা জেআরপিতে অন্তর্ভুক্ত করে অর্থায়নের জন্য অনুরোধ করে আসছে বাংলাদেশ। কিন্তু ভাসানচরে অর্থায়ন নিয়ে এখনো কোনো পরিকল্পনা করেনি জাতিসংঘ। ফলে তা জেআরপিতে এখনো অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। তবে ২০২০ সাল কৌশলী অবস্থান নিয়েছে জাতিসংঘ। ভাসানচরকে মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা ও অর্থায়নের জন্য শর্ত যোগ করে দিয়েছে জাতিসংঘ। রোহিঙ্গাদের স্বাধীন ভাবে চলাচলের শর্ত রেখেছে বাংলাদেশের সামনে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের দুই শীর্ষ কর্মকর্তা বাংলাদেশ সফরে আসলে তাদের ভাসানচর পরিদর্শনে নিয়ে যাওয়া হয়। আর এ সময়ে রোহিঙ্গারা সেখানে বন্দী অবস্থায় রয়েছে বলে বিক্ষোভ করে। চলাচলের স্বাধীনতার ইস্যুটি বেশ আগে থেকেই জাতিসংঘ বলে আসছিল। তবে এবারের ঘটনায় জাতিসংঘের দুই সহকারী হাইকমিশনার আরও জোর দিয়ে প্রস্তাবটি বাংলাদেশের সামনে উপস্থাপন করেছে। ভাসানচর থেকে পালিয়ে যাওয়া রোহিঙ্গাদের আটক ও গ্রেপ্তারের বিভিন্ন খবরে তারা সরকারের কাছে উদ্বিগ্নতা প্রকাশ করেছে। সেই সঙ্গে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে রোহিঙ্গাদের ভাসান চরে স্থানান্তরকে এ দুই সহকারি হাইকমিশনার দৃঢ়ভাবে নিরুৎসাহিত করে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, বর্তমানে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফে প্রায় ১০ লাখের ওপর রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। আর এর মধ্যে থেকে মাত্র ১৮ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তর করা হয়েছে। উখিয়া ও টেকনাফে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৮৪ হাজার রোহিঙ্গা বসবাস করছে। যা অস্বাস্থ্যকর ও অমানবিক। সেই বিবেচনায় রোহিঙ্গা ঘনবসতির চাপ কমাতে এক লাখের মত রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তরের পরিকল্পনা সরকারের।
বাংলাদেশের পরিবর্তে মিয়ানমারের রাখাইনে চলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিতে জাতিসংঘকে জোর দিতে বললেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘের দাবি থাকলেই তো হবে না। তাদের দাবি থাকা উচিত এসব রোহিঙ্গারা যাতে মিয়ানমারের রাখাইনে চলাচলের স্বাধীনতা পায়। আগে রাখাইনের ভেতরে চলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেন, তারপর অন্য কথা বলেন।’
মন্ত্রী বলেন, বলা খুব সহজ। জাতিসংঘের দায়িত্ব রোহিঙ্গাদের নিয়ে যাওয়া। প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে তারা একেবারেই অগ্রসর হচ্ছে না। মুখে বলে আমরা কাজ করছি। চার বছর হয়ে গেল জাতিসংঘ কি করল বলেও প্রশ্ন রাখেন মন্ত্রী।
তাহলে জাতিসংঘের এ প্রস্তাব কি বাংলাদেশ নাকচ করে দিয়েছে এর উত্তরে ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘না, নাকচ কথা না। এই ইস্যুটি তারা আমাদের কাছে উপস্থাপন করেছে। আমরা এ নিয়ে কাজ করবো।’
জাতিসংঘের সূত্র জানায়, যে নীতি ও সুরক্ষা ফ্রেমওয়ার্কের আওতায় ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের জীবন নিয়ন্ত্রণ করা হবে তা নিয়ে বর্তমানে সরকারের সঙ্গে দেন দরবার করছে জাতিসংঘ। এর মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের অধিকার নিশ্চিত করার বিষয় রয়েছে। এ ছাড়া ভাসানচর থেকে মূল ভূখণ্ডে বিশেষ করে কক্সবাজারে চলাচল, যাতায়াত সেবা ও নৌযানের সহজলভ্যতা এবং রোহিঙ্গাদের নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণকালে তাদের অংশগ্রহণের বিষয়গুলো রয়েছে। এর পাশাপাশি কোভিড-১৯ ও এর কারণে শরণার্থী ক্যাম্পে বিধি-নিষেধের ফলে কিছু চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে। জীবিকার সুযোগ দেওয়াসহ যৌন নিপীড়ন, বাল্য বিবাহ ও শিশুশ্রমের ঝুঁকিতে থাকা নারী ও শিশুদের পাশাপাশি বিভিন্ন ঝুঁকিতে থাকা শরণার্থীদের অপরিহার্য সুরক্ষা সেবার জন্য সফর করা সহকারি হাইকমিশনারেরা বাংলাদেশকে আহ্বান জানায়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশের যে স্থানে শরণার্থী থাকবে সেখানেই মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করবে জাতিসংঘ। বর্তমানে ভাসানচর নিয়ে সরকারের সঙ্গে সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা নিয়ে আলোচনা চলছে। কোন সংস্থার কতটুকু সংশ্লিষ্টতা থাকবে। শিগগিরই ভাসানচরে কার্যক্রম শুরু করবে জাতিসংঘ।
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ভুয়া প্রোফাইল খুলে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। এ বিষয়ে সতর্ক করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
১৪ মিনিট আগেদফায় দফায় ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নামা পাহাড়ি ঢলে ছয় জেলার নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। কয়েকটি স্থানে ইতিমধ্যে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে পানি। এতে ডুবে গেছে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি ও ফসলের খেত। বাধ্য হয়ে অনেকে কাঁচা ধান কেটে ঘরে তুলছে। অনেকেই পরিবার নিয়ে আশ্রয় নিয়েছে নিরাপদ স্থানে।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পূর্তিতে ৫ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এর সাত দিন পর গত মঙ্গলবার বেসরকারি মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, এই ঘোষণাপত্রের সঙ্গে সরকারের কার্যকলাপ সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
২ ঘণ্টা আগেড্রোন শো পরিচালনার জন্য প্রশিক্ষণ নিতে বাংলাদেশ থেকে চীনে যাচ্ছেন ১১ তরুণ গণমাধ্যমকর্মী। এক মাসের এ প্রশিক্ষণ চীনের সাংহাই ও গুয়াংজুতে অনুষ্ঠিত হবে। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) ঢাকার চীনা দূতাবাসে ড্রোন প্রশিক্ষণ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠান ও প্রেস কনফারেন্সে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ তথ্য জানান
৩ ঘণ্টা আগে