নিজস্ব প্রতিবেদক, শ্রীপুর (গাজীপুর) থেকে
দেশের আরও সাত জেলার সব উপজেলাসহ ১৫৯ উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে তিনি ভূমিহীন-গৃহহীন মুক্ত জেলা-উপজেলাগুলোতে প্রাকৃতিক দুর্যোগে সেখানে কেউ নতুন করে ভূমিহীন-গৃহহীন হলে তাদের ঘর করে দেওয়ার কথাও জানান।
আজ বুধবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে চতুর্থ দফায় আরও ৩৯ হাজার ৩৬৫ ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে জমিসহ বিনা মূল্যে ঘর হস্তান্তর অনুষ্ঠান থেকে তিনি এ ঘোষণা দেন। এ দফায় মাদারীপুর, গাজীপুর, নরসিংদী, রাজশাহী, জয়পুরহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও চুয়াডাঙ্গা জেলা সব উপজেলাসহ সারা দেশের ১৫৯ উপজেলাকে ভূমিহীন-গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এর আগে আরও দুটি জেলার (পঞ্চগড় ও মাগুরা) সব উপজেলাসহ মোট ৫২ উপজেলাকে ভূমিহীন-গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। দেশে এখন সর্বমোট ৯টি জেলা এবং ২১১টি উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
চতুর্থ ধাপে এসব ঘর হস্তান্তর উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য একই বাংলাদেশে কেউ ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না।’
৭ জেলা ও ১৫৯ উপজেলা ভূমিহীন-গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইনশাল্লাহ পর্যায়ক্রমে সকল উপজেলা ভূমিহীন-গৃহহীন মুক্ত করা হবে। ভূমিহীন-গৃহহীন মুক্ত জেলা-উপজেলাগুলোতে প্রাকৃতিক দুর্যোগে সেখানে কেউ নতুন করে ভূমিহীন-গৃহহীন হলে তাদের ঘর করে দেওয়া হবে। এ ছাড়া এখনো যদি সেখানে কেউ বাকি থাকে তাদেরও ঘর দেওয়া হবে।’ মুজিব বর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ উদ্যোগ হিসেবে ২ শতক জমিসহ পাকা ঘর দিচ্ছে সরকার।
‘এর আগে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফায় আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় জমির মালিকানাসহ ১ লাখ ৭৬ হাজার ৪৬২টি ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের ৪ মেয়াদে ১৯৯৭ সাল থেকে ২১ মার্চ ২০২৩ সাল পর্যায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে ৫ লাখ ৫৪ হাজার ৫৯৭টি ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। আশ্রয়ণ ও অন্যান্য মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মাধ্যমে মোট পুনর্বাসন করা হয়েছে ৭ লাখ ৭১ হাজার ৩০১ পরিবার। প্রতি পরিবারে গড়ে ৫ জন সদস্য ধরে হিসেব করলে মোট উপকারভোগী সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৮ লাখ ৫৬ হাজার ৫০৫ জন।’
উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার নয়াপাড়া আশ্রয়ণ কেন্দ্র, সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার নন্দিরগাঁও ইউনিয়নের নওয়াগাঁও আশ্রয়ণ কেন্দ্র, বরিশাল জেলার বানারীপাড়া উপজেলার বানারীপাড়া পৌরসভার উত্তরপাড় আশ্রয়ণ কেন্দ্রে সংযুক্ত হয়ে উপকারভোগীদের সঙ্গে কথা বলেন। গণভবন থেকে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।
দেশের আরও সাত জেলার সব উপজেলাসহ ১৫৯ উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে তিনি ভূমিহীন-গৃহহীন মুক্ত জেলা-উপজেলাগুলোতে প্রাকৃতিক দুর্যোগে সেখানে কেউ নতুন করে ভূমিহীন-গৃহহীন হলে তাদের ঘর করে দেওয়ার কথাও জানান।
আজ বুধবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে চতুর্থ দফায় আরও ৩৯ হাজার ৩৬৫ ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে জমিসহ বিনা মূল্যে ঘর হস্তান্তর অনুষ্ঠান থেকে তিনি এ ঘোষণা দেন। এ দফায় মাদারীপুর, গাজীপুর, নরসিংদী, রাজশাহী, জয়পুরহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও চুয়াডাঙ্গা জেলা সব উপজেলাসহ সারা দেশের ১৫৯ উপজেলাকে ভূমিহীন-গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এর আগে আরও দুটি জেলার (পঞ্চগড় ও মাগুরা) সব উপজেলাসহ মোট ৫২ উপজেলাকে ভূমিহীন-গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। দেশে এখন সর্বমোট ৯টি জেলা এবং ২১১টি উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
চতুর্থ ধাপে এসব ঘর হস্তান্তর উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য একই বাংলাদেশে কেউ ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না।’
৭ জেলা ও ১৫৯ উপজেলা ভূমিহীন-গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইনশাল্লাহ পর্যায়ক্রমে সকল উপজেলা ভূমিহীন-গৃহহীন মুক্ত করা হবে। ভূমিহীন-গৃহহীন মুক্ত জেলা-উপজেলাগুলোতে প্রাকৃতিক দুর্যোগে সেখানে কেউ নতুন করে ভূমিহীন-গৃহহীন হলে তাদের ঘর করে দেওয়া হবে। এ ছাড়া এখনো যদি সেখানে কেউ বাকি থাকে তাদেরও ঘর দেওয়া হবে।’ মুজিব বর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ উদ্যোগ হিসেবে ২ শতক জমিসহ পাকা ঘর দিচ্ছে সরকার।
‘এর আগে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফায় আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় জমির মালিকানাসহ ১ লাখ ৭৬ হাজার ৪৬২টি ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের ৪ মেয়াদে ১৯৯৭ সাল থেকে ২১ মার্চ ২০২৩ সাল পর্যায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে ৫ লাখ ৫৪ হাজার ৫৯৭টি ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। আশ্রয়ণ ও অন্যান্য মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মাধ্যমে মোট পুনর্বাসন করা হয়েছে ৭ লাখ ৭১ হাজার ৩০১ পরিবার। প্রতি পরিবারে গড়ে ৫ জন সদস্য ধরে হিসেব করলে মোট উপকারভোগী সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৮ লাখ ৫৬ হাজার ৫০৫ জন।’
উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার নয়াপাড়া আশ্রয়ণ কেন্দ্র, সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার নন্দিরগাঁও ইউনিয়নের নওয়াগাঁও আশ্রয়ণ কেন্দ্র, বরিশাল জেলার বানারীপাড়া উপজেলার বানারীপাড়া পৌরসভার উত্তরপাড় আশ্রয়ণ কেন্দ্রে সংযুক্ত হয়ে উপকারভোগীদের সঙ্গে কথা বলেন। গণভবন থেকে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।
উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বড় ধরনের ব্যর্থতা দেখিয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক দলের নেতারা। মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনায় মঙ্গলবার দিনভর রাজধানীতে বিক্ষোভ ছিল।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
৮ ঘণ্টা আগেবিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক রাত সাড়ে ৯টার পর শেষ হয়।
১০ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থসহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেটিকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠলে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়
১০ ঘণ্টা আগে