আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বাংলাদেশে সাংবাদিকের অধিকার ও পেশাগত দায়িত্ব পালনের স্বাধীনতা নিশ্চিতের আহ্বান জানিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। পাশাপাশি মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার রক্ষায় আবার জোর দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশবিষয়ক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন দপ্তরের উপমুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল।
বেদান্ত প্যাটেলকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, বাংলাদেশে সম্প্রতি অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের ব্যুরো চিফসহ ১৮৪ জন সাংবাদিকের অ্যাক্রিডিটেশন বাতিল করা হয়েছে। এই অবস্থায় বাংলাদেশ সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকের অধিকার রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্র কী ধরনের পদক্ষেপের কথা বিবেচনা করছে?
জবাবে পররাষ্ট্র দপ্তরের উপমুখপাত্র বলেন, ‘এ ধরনের সংবাদ আমার চোখে পড়েনি। যদি এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়ে থাকে, তাহলে তা দুঃখজনক। যেকোনো পরিস্থিতিতে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা অত্যন্ত জরুরি। এটাই আমাদের দৃঢ় অবস্থান। সাংবাদিকের অধিকার রক্ষা ও পেশাগত দায়িত্ব পালনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার বিষয়টিকে প্রেসিডেন্ট (জো বাইডেন), পররাষ্ট্রমন্ত্রী (অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন) এবং আমরা উৎসাহিত করি।’
অপর এক প্রশ্নে বেদান্ত প্যাটেলের কাছে জানতে চাওয়া হয়, ১০ নভেম্বর ঢাকায় আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকদের কর্মসূচি পালনে বাধা দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের বার্তা কী? প্রধান উপদেষ্টার সমর্থকেরা এর আগে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকারের পক্ষে কথা বলেছেন।
জবাবে বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘আমরা ভিন্ন মতাবলম্বী, বিরোধীসহ সবার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকারকে সমর্থন করি। এসব স্বাধীনতা আমাদের দৃষ্টিতে গণতন্ত্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারসহ অংশীদারদের সঙ্গে এ নিয়ে নিয়মিত যোগাযোগ করি। বাংলাদেশে এসব স্বাধীনতা নিশ্চিত করা ও সমুন্নত রাখা দেশটির প্রকৃত গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের জন্য জরুরি।’
বাংলাদেশে সাংবাদিকের অধিকার ও পেশাগত দায়িত্ব পালনের স্বাধীনতা নিশ্চিতের আহ্বান জানিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। পাশাপাশি মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার রক্ষায় আবার জোর দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশবিষয়ক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন দপ্তরের উপমুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল।
বেদান্ত প্যাটেলকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, বাংলাদেশে সম্প্রতি অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের ব্যুরো চিফসহ ১৮৪ জন সাংবাদিকের অ্যাক্রিডিটেশন বাতিল করা হয়েছে। এই অবস্থায় বাংলাদেশ সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকের অধিকার রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্র কী ধরনের পদক্ষেপের কথা বিবেচনা করছে?
জবাবে পররাষ্ট্র দপ্তরের উপমুখপাত্র বলেন, ‘এ ধরনের সংবাদ আমার চোখে পড়েনি। যদি এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়ে থাকে, তাহলে তা দুঃখজনক। যেকোনো পরিস্থিতিতে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা অত্যন্ত জরুরি। এটাই আমাদের দৃঢ় অবস্থান। সাংবাদিকের অধিকার রক্ষা ও পেশাগত দায়িত্ব পালনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার বিষয়টিকে প্রেসিডেন্ট (জো বাইডেন), পররাষ্ট্রমন্ত্রী (অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন) এবং আমরা উৎসাহিত করি।’
অপর এক প্রশ্নে বেদান্ত প্যাটেলের কাছে জানতে চাওয়া হয়, ১০ নভেম্বর ঢাকায় আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকদের কর্মসূচি পালনে বাধা দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের বার্তা কী? প্রধান উপদেষ্টার সমর্থকেরা এর আগে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকারের পক্ষে কথা বলেছেন।
জবাবে বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘আমরা ভিন্ন মতাবলম্বী, বিরোধীসহ সবার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকারকে সমর্থন করি। এসব স্বাধীনতা আমাদের দৃষ্টিতে গণতন্ত্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারসহ অংশীদারদের সঙ্গে এ নিয়ে নিয়মিত যোগাযোগ করি। বাংলাদেশে এসব স্বাধীনতা নিশ্চিত করা ও সমুন্নত রাখা দেশটির প্রকৃত গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের জন্য জরুরি।’
বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার ও ভরণপোষণে সমান অধিকারের জন্য অধ্যাদেশ জারির সুপারিশ করেছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া প্রতিবেদনে এই সুপারিশ করা হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন
১৫ মিনিট আগেনারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নযোগ্য, সেসব দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগেনিজের অধীনে থাকা তিনটি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের অফিস সময়ে সভায় অংশ নেওয়ার জন্য সম্মানী না নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
২ ঘণ্টা আগেসমালোচনার মুখে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র (গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া) হিসেবে মুহাম্মদ আবু আবিদের নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সার্বিক কার্যক্রম তুলে ধরার জন্য ১৫ এপ্রিল তাঁকে খণ্ডকালীন নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে