নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর পঁচাত্তর পরবর্তী সময়ে দেশের বরেণ্য ব্যক্তিদের কোন সম্মান ছিলনা। সে সময় তাদের সম্মানকে ক্রয়-বিক্রয় করা হতো। ক্ষমতায় আঁকড়ে ধরে রাখার পুঁজি হিসেবে ব্যবহার করা হতো। ওই জায়গা থেকে আমরা বেরিয়ে আসতে পেরেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের আলোর দিশারী হিসেবে কাজ করছেন। প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক স্মরণসভায় এসব মন্তব্য করেছেন নৌ প্রতিমন্ত্রী খালেদ মাহমুদ চৌধুরি।
শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে সাংস্কৃতিক ও সমাজকল্যাণ সংগঠন ‘নাট্যসভা’ আয়োজিত দেশবরেণ্য বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব ড. আনিসুজ্জামান, কামাল লোহানী, রাবেয়া খাতুন, সারাহ বেগম কবরী, এস এম মহসীন ও ফকির আলমগীরের স্মরণসভায় এসব কথা বলেন তিনি।
নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশ অত্যন্ত মেধাবী একটা দেশ। আমাদের শুধু প্রয়োজন পথ দেখানো। সেই পথটা বঙ্গবন্ধু দেখিয়েছেন। তিনি একটা স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ দিয়েছেন। সেই সার্বভৌম বাংলাদেশকে মাথা তুলে দাঁড়ানোর জন্য তিনি কর্মসূচি দিয়েছিলেন। তাকে হত্যা করা হয়েছে। আমরা অন্ধকারে চলে গিয়েছিলাম।
বরণীয় এসব ব্যক্তিদের স্মরণীয় করে রাখতে তাদের জীবনী পুস্তিকা আকারে প্রকাশের প্রস্তাব রেখে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, এই মানুষগুলোর জীবনী প্রকাশিত হয়না। সে কারণে পরবর্তী প্রজন্ম এ মানুষগুলো সম্পর্কে জানতে পারছে না। শুধু সাহিত্যিক বুদ্ধিজীবীর না; আমাদের রাজনীতিবিদরা, তাদেরও কিন্তু অনেক বর্ণাঢ্য জীবন। কঠিন জীবন। সেগুলোও কিন্তু আমরা সেভাবে পাইনা। মরে যাবার পর শেষ হয়ে যায়। একটা স্মরণ সভা করে আমরা মনে করলাম আমাদের দায়িত্ব শেষ। কিন্তু প্রকাশনা থাকলে তার যে দীর্ঘ জীবন, সেই জীবনের যে ধারাবাহিকতা সেগুলো প্রজন্মের পর প্রজন্ম জানতে পারবে। নিজেকে সেভাবে তৈরি করার আগ্রহ তৈরি হবে। সে জায়গাটায় কিন্তু আমাদের অনেক দুর্বলতা রয়ে গেছে। আশা করি এ দুর্বলতা আমরা কাটিয়ে উঠব।
তিনি বলেন, আমরা এ পথে চলতে পারলে নিশ্চয়ই বরেণ্য ব্যক্তিরা আমাদের মধ্যে থাকবেন। তাদের কর্ম নিয়ে যদি আমরা সামনে এগুতে পারি তাহলে বরেণ্য ব্যক্তিদের প্রকৃত সম্মান আমরা দেখাতে পারব।
সংগঠনের চেয়ারম্যান শহীদুল হক খান অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন। সাবেক তথ্য সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন প্রয়াত ফকির আলমগীর পত্নী সুরাইয়া আলমগীর বনলক্ষী, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব আব্দুস সামাদ প্রমুখ।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর পঁচাত্তর পরবর্তী সময়ে দেশের বরেণ্য ব্যক্তিদের কোন সম্মান ছিলনা। সে সময় তাদের সম্মানকে ক্রয়-বিক্রয় করা হতো। ক্ষমতায় আঁকড়ে ধরে রাখার পুঁজি হিসেবে ব্যবহার করা হতো। ওই জায়গা থেকে আমরা বেরিয়ে আসতে পেরেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের আলোর দিশারী হিসেবে কাজ করছেন। প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক স্মরণসভায় এসব মন্তব্য করেছেন নৌ প্রতিমন্ত্রী খালেদ মাহমুদ চৌধুরি।
শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে সাংস্কৃতিক ও সমাজকল্যাণ সংগঠন ‘নাট্যসভা’ আয়োজিত দেশবরেণ্য বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব ড. আনিসুজ্জামান, কামাল লোহানী, রাবেয়া খাতুন, সারাহ বেগম কবরী, এস এম মহসীন ও ফকির আলমগীরের স্মরণসভায় এসব কথা বলেন তিনি।
নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশ অত্যন্ত মেধাবী একটা দেশ। আমাদের শুধু প্রয়োজন পথ দেখানো। সেই পথটা বঙ্গবন্ধু দেখিয়েছেন। তিনি একটা স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ দিয়েছেন। সেই সার্বভৌম বাংলাদেশকে মাথা তুলে দাঁড়ানোর জন্য তিনি কর্মসূচি দিয়েছিলেন। তাকে হত্যা করা হয়েছে। আমরা অন্ধকারে চলে গিয়েছিলাম।
বরণীয় এসব ব্যক্তিদের স্মরণীয় করে রাখতে তাদের জীবনী পুস্তিকা আকারে প্রকাশের প্রস্তাব রেখে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, এই মানুষগুলোর জীবনী প্রকাশিত হয়না। সে কারণে পরবর্তী প্রজন্ম এ মানুষগুলো সম্পর্কে জানতে পারছে না। শুধু সাহিত্যিক বুদ্ধিজীবীর না; আমাদের রাজনীতিবিদরা, তাদেরও কিন্তু অনেক বর্ণাঢ্য জীবন। কঠিন জীবন। সেগুলোও কিন্তু আমরা সেভাবে পাইনা। মরে যাবার পর শেষ হয়ে যায়। একটা স্মরণ সভা করে আমরা মনে করলাম আমাদের দায়িত্ব শেষ। কিন্তু প্রকাশনা থাকলে তার যে দীর্ঘ জীবন, সেই জীবনের যে ধারাবাহিকতা সেগুলো প্রজন্মের পর প্রজন্ম জানতে পারবে। নিজেকে সেভাবে তৈরি করার আগ্রহ তৈরি হবে। সে জায়গাটায় কিন্তু আমাদের অনেক দুর্বলতা রয়ে গেছে। আশা করি এ দুর্বলতা আমরা কাটিয়ে উঠব।
তিনি বলেন, আমরা এ পথে চলতে পারলে নিশ্চয়ই বরেণ্য ব্যক্তিরা আমাদের মধ্যে থাকবেন। তাদের কর্ম নিয়ে যদি আমরা সামনে এগুতে পারি তাহলে বরেণ্য ব্যক্তিদের প্রকৃত সম্মান আমরা দেখাতে পারব।
সংগঠনের চেয়ারম্যান শহীদুল হক খান অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন। সাবেক তথ্য সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন প্রয়াত ফকির আলমগীর পত্নী সুরাইয়া আলমগীর বনলক্ষী, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব আব্দুস সামাদ প্রমুখ।
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ৮৬তম জন্মদিন আজ। তিনি ১৯৪০ সালের ২৮ জুন চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার বথুয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। দেড় দশক ধরে তাঁর জন্মদিনকে বৈশ্বিকভাবে পালন করা হয় সামাজিক ব্যবসা দিবস হিসেবে।
১ ঘণ্টা আগেশ্রীশ্রী জগন্নাথ, বলদেব, সুভদ্রা মহারাণী ও সুদর্শন মহারাজের পবিত্র রথযাত্রা উৎসব সুশৃঙ্খল, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এই উপলক্ষে ইসকন বাংলাদেশ গভীর আনন্দ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় দেশব্যাপী বর্ণাঢ্য কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। ইতিমধ্যে বর্ষপূর্তি উদ্যাপন-সংক্রান্ত একটি প্রস্তুতিমূলক সভাও হয়েছে। সেখানে একাধিক কর্মসূচি গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় পরিচয়পত্রে ভুল সংশোধনের পরও বেতন পাচ্ছেন না এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রায় পাঁচ হাজার শিক্ষক ও কর্মচারী। এ অবস্থায় অর্থসংকটে তাঁরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
১৬ ঘণ্টা আগে