নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নিয়ন্ত্রণে একটি করে কবরস্থান স্থাপনের জন্য নীতিমালা তৈরির সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি। আজ রোববার জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়।
কমিটির সদস্যরা বলেন, দেশের যত্রতত্র রাস্তার পাশে মসজিদ, কবরস্থান, শ্মশান নির্মাণ করা হয়। অবকাঠামোগত উন্নয়নের সময় এগুলোর দেয়াল ভাঙা যায় না। এজন্য এগুলো রাস্তার পাশে নির্মাণের আগে স্থানীয় প্রশাসনকে অবহিত করার জন্য নির্দেশনা আগেই দেওয়া হয়েছে। যা নির্মাণে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় আর্থিক সহায়তা দেবে।
কমিটির সদস্য ছানোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেহেতু আমরা বিভিন্ন জায়গায় মডেল মসজিদ করতেছি। কবরস্থান আমাদের খুবই প্রয়োজনীয় হয়ে গেছে। কারণ বর্ষাকালে অনেক কবরস্থানে দাফন করা যায় না। সেই জন্য ইউপির তত্ত্বাবধানে একটি কবরস্থান থাকবে। বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
জাতীয় সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজকের বৈঠকে ৮ম বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তগুলোর বাস্তবায়ন অগ্রগতি সম্পর্কে বিশদ আলোচনা হয় এবং সিদ্ধান্তগুলো দ্রুততম সময়ে বাস্তবায়নের জন্য কমিটি মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করে। কমিটি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে স্টাডি কার্যক্রমের বর্তমান অবস্থা বিস্তারিতভাবে পরবর্তী বৈঠকে উপস্থাপনের জন্য সুপারিশ করে।
সভায় সমবায় অধিদপ্তরের সার্বিক কার্যাবলী এবং ‘আমার গ্রাম আমার শহর’-এর কার্যক্রম বাস্তবায়নের হালনাগাদ তথ্য সংসদীয় কমিটির আগামী সভায় উপস্থাপন করার জন্য বলা হয়।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি খন্দকার মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন-স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী তাজুল ইসলাম, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য, মসিউর রহমান রাঙ্গা, শাহে আলম, ছানোয়ার হোসেন, আব্দুস সালাম মূর্শের্দী।
দেশের প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নিয়ন্ত্রণে একটি করে কবরস্থান স্থাপনের জন্য নীতিমালা তৈরির সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি। আজ রোববার জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়।
কমিটির সদস্যরা বলেন, দেশের যত্রতত্র রাস্তার পাশে মসজিদ, কবরস্থান, শ্মশান নির্মাণ করা হয়। অবকাঠামোগত উন্নয়নের সময় এগুলোর দেয়াল ভাঙা যায় না। এজন্য এগুলো রাস্তার পাশে নির্মাণের আগে স্থানীয় প্রশাসনকে অবহিত করার জন্য নির্দেশনা আগেই দেওয়া হয়েছে। যা নির্মাণে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় আর্থিক সহায়তা দেবে।
কমিটির সদস্য ছানোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেহেতু আমরা বিভিন্ন জায়গায় মডেল মসজিদ করতেছি। কবরস্থান আমাদের খুবই প্রয়োজনীয় হয়ে গেছে। কারণ বর্ষাকালে অনেক কবরস্থানে দাফন করা যায় না। সেই জন্য ইউপির তত্ত্বাবধানে একটি কবরস্থান থাকবে। বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
জাতীয় সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজকের বৈঠকে ৮ম বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তগুলোর বাস্তবায়ন অগ্রগতি সম্পর্কে বিশদ আলোচনা হয় এবং সিদ্ধান্তগুলো দ্রুততম সময়ে বাস্তবায়নের জন্য কমিটি মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করে। কমিটি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে স্টাডি কার্যক্রমের বর্তমান অবস্থা বিস্তারিতভাবে পরবর্তী বৈঠকে উপস্থাপনের জন্য সুপারিশ করে।
সভায় সমবায় অধিদপ্তরের সার্বিক কার্যাবলী এবং ‘আমার গ্রাম আমার শহর’-এর কার্যক্রম বাস্তবায়নের হালনাগাদ তথ্য সংসদীয় কমিটির আগামী সভায় উপস্থাপন করার জন্য বলা হয়।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি খন্দকার মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন-স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী তাজুল ইসলাম, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য, মসিউর রহমান রাঙ্গা, শাহে আলম, ছানোয়ার হোসেন, আব্দুস সালাম মূর্শের্দী।
জাতীয় ঐকমত্যের বহুল প্রতীক্ষিত ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এ স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
৩ ঘণ্টা আগেসিপিবি-বাসদসহ চারটি বামপন্থী দলের আপত্তির পর জুলাই জাতীয় সনদ–২০২৫-এ পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর ফলে সংবিধান থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাদ পড়ছে না। স্বাক্ষর শেষে রাজনৈতিক দল ও আমন্ত্রিত অতিথিদের দেওয়া জুলাই সনদে বিষয়টি উল্লেখ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
৩ ঘণ্টা আগে‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে সনদের অঙ্গীকারনামায় জরুরি সংশোধন এনেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ আন্দোলনরত ‘জুলাই বীর যোদ্ধাদের’ উদ্দেশে বলেছেন, গতকাল বৃহস্পতিবারের আলোচনা ও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’-এর অঙ্গীকারনামার ৫ নম্বর দফার পরিবর্ত
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের উদ্যোগে আয়োজিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে দেশের প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দল ও জোটের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিরা উপস্থিত হয়েছেন। এই ঐতিহাসিক মুহূর্তে বিএনপি, জামায়াত, খেলাফত মজলিস, গণসংহতি আন্দোলন, জেএসডি, গণঅধিকার পরিষদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ মোট ২৫টি দল ও জোটের
৭ ঘণ্টা আগে