কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি মাসে রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে নেওয়া শুরু হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন, চলতি বছরের মধ্যে প্রায় ৮২ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নেওয়া হবে।
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ টুঙ্গিপাড়ায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাতে যান। সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য হিসেবে সেখানে যান পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
টুঙ্গিপাড়ায় সাংবাদিকদের এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, পৃথিবীর সব দেশ একসঙ্গে একমত হয়েছে যে, রোহিঙ্গারা যাতে নিজ দেশে ফেরত যায়। সর্বসম্মতিতে এ বিষয়ে জাতিসংঘে রেজুলেশন পাস হয়েছে, যার ফলে মিয়ানমারের ওপর আরও চাপ পড়বে। মিয়ানমার তাঁদের নাগরিকদের ফেরত নেবে।
তিনি বলেন, `মিয়ানমার কিন্তু কখনো আমাদের বলেনি যে তারা রোহিঙ্গাদের ফেরত নেবে না। রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তিও করেছে। রোহিঙ্গারা যাতে স্বেচ্ছায় যায়, এজন্য সহায়ক পরিবেশও তৈরি করবে। কিন্তু পাঁচ বছর হয়ে গেল মিয়ানমার তাঁদের কথা রাখেনি। তবে আমরা আশা করছি যে ভবিষ্যতে মিয়ানমার তাঁদের কথা রাখবে।'
ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের নিয়ে যাওয়া নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১ লাখ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হবে। এর জন্য অনেক অর্থ খরচ করে সেখানে স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত সাড়ে ১৮ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এ মাসেই আবারও রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া শুরু হবে। যাদের নেওয়া হচ্ছে, সবাই স্বেচ্ছায় যাচ্ছে, কাউকে জোর করে নেওয়া হচ্ছে না। আশা করছি এ বছরের মধ্যে বাকি রোহিঙ্গাদের সেখানে নিয়ে যাওয়া হবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভাসানচর রোহিঙ্গাদের জন্য ভালো স্থান। সেখানে তারা জীবিকা অর্জনে কাজ করতে পারবে। কক্সবাজারে রোহিঙ্গারা মাদকসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে, যা রোহিঙ্গাদের জন্য, বাংলাদেশের জন্য এবং অঞ্চলের জন্য খারাপ বিষয়। ফলে আমাদের প্রথম অগ্রাধিকার হচ্ছে রোহিঙ্গারা যাতে নিজ দেশে ফেরত যায়।
প্রত্যাবাসন কবে থেকে হবে? এর উত্তরে এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, যাওয়া শুরু হলে তাড়াতাড়ি অনেক রোহিঙ্গা চলে যাবে। আগে '৯২ সালে ২ লাখ ৫৩ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসেছিল। যখন যাওয়া শুরু হয়েছিল, অল্প কিছুদিনের মধ্যে ২ লাখ ৩৬ হাজার ফেরত গিয়েছিল।
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রোহিঙ্গা রেজল্যুশন নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, `নিরাপত্তা পরিষদে আমরা চেষ্টা করছি। পাঁচটি প্রধান দেশের সঙ্গে আমরা কথাবার্তা চালিয়ে যাচ্ছি। তারা আগের থেকে অনেক নমনীয় হয়েছে। মিয়ানমারের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বজায় রেখেছি। এ সমস্যা তাদের তৈরি, সমাধানও তাদের করতে হবে।'
সামরিক সরকারের পর মিয়ানমারের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে কি না, জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা রোহিঙ্গা পাঠানোর ব্যবস্থা করছি।
চলতি মাসে রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে নেওয়া শুরু হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন, চলতি বছরের মধ্যে প্রায় ৮২ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নেওয়া হবে।
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ টুঙ্গিপাড়ায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাতে যান। সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য হিসেবে সেখানে যান পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
টুঙ্গিপাড়ায় সাংবাদিকদের এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, পৃথিবীর সব দেশ একসঙ্গে একমত হয়েছে যে, রোহিঙ্গারা যাতে নিজ দেশে ফেরত যায়। সর্বসম্মতিতে এ বিষয়ে জাতিসংঘে রেজুলেশন পাস হয়েছে, যার ফলে মিয়ানমারের ওপর আরও চাপ পড়বে। মিয়ানমার তাঁদের নাগরিকদের ফেরত নেবে।
তিনি বলেন, `মিয়ানমার কিন্তু কখনো আমাদের বলেনি যে তারা রোহিঙ্গাদের ফেরত নেবে না। রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তিও করেছে। রোহিঙ্গারা যাতে স্বেচ্ছায় যায়, এজন্য সহায়ক পরিবেশও তৈরি করবে। কিন্তু পাঁচ বছর হয়ে গেল মিয়ানমার তাঁদের কথা রাখেনি। তবে আমরা আশা করছি যে ভবিষ্যতে মিয়ানমার তাঁদের কথা রাখবে।'
ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের নিয়ে যাওয়া নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১ লাখ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হবে। এর জন্য অনেক অর্থ খরচ করে সেখানে স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত সাড়ে ১৮ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এ মাসেই আবারও রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া শুরু হবে। যাদের নেওয়া হচ্ছে, সবাই স্বেচ্ছায় যাচ্ছে, কাউকে জোর করে নেওয়া হচ্ছে না। আশা করছি এ বছরের মধ্যে বাকি রোহিঙ্গাদের সেখানে নিয়ে যাওয়া হবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভাসানচর রোহিঙ্গাদের জন্য ভালো স্থান। সেখানে তারা জীবিকা অর্জনে কাজ করতে পারবে। কক্সবাজারে রোহিঙ্গারা মাদকসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে, যা রোহিঙ্গাদের জন্য, বাংলাদেশের জন্য এবং অঞ্চলের জন্য খারাপ বিষয়। ফলে আমাদের প্রথম অগ্রাধিকার হচ্ছে রোহিঙ্গারা যাতে নিজ দেশে ফেরত যায়।
প্রত্যাবাসন কবে থেকে হবে? এর উত্তরে এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, যাওয়া শুরু হলে তাড়াতাড়ি অনেক রোহিঙ্গা চলে যাবে। আগে '৯২ সালে ২ লাখ ৫৩ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসেছিল। যখন যাওয়া শুরু হয়েছিল, অল্প কিছুদিনের মধ্যে ২ লাখ ৩৬ হাজার ফেরত গিয়েছিল।
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রোহিঙ্গা রেজল্যুশন নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, `নিরাপত্তা পরিষদে আমরা চেষ্টা করছি। পাঁচটি প্রধান দেশের সঙ্গে আমরা কথাবার্তা চালিয়ে যাচ্ছি। তারা আগের থেকে অনেক নমনীয় হয়েছে। মিয়ানমারের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বজায় রেখেছি। এ সমস্যা তাদের তৈরি, সমাধানও তাদের করতে হবে।'
সামরিক সরকারের পর মিয়ানমারের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে কি না, জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা রোহিঙ্গা পাঠানোর ব্যবস্থা করছি।
সাদপন্থীরা আগামী বছর থেকে টঙ্গীর তুরাগ নদের পাশে বিশ্ব ইজতেমা করতে পারবেন না, এমন শর্তে রাজি হলে চলতি বছর তাঁদের ইজতেমা করার অনুমোদন দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের...
২৮ মিনিট আগেপরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানার কাছে ১৫ মিনিট সময় চেয়ে পাননি বলে জানিয়েছেন দেশের প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ড. আবেদ চৌধুরী। তিনি আক্ষেপ করে বলেছেন, ‘বাংলাদেশের শাসনব্যবস্থায় গবেষকদের মূল্যায়ন করা হয় না, তাঁদের কথা শোনার আগ্রহও কারও নেই। আমি যদি
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে কানাডায় পাচার হওয়া কয়েক বিলিয়ন ডলার উদ্ধারে দেশটির সহায়তা চেয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘শেখ হাসিনার একনায়কতান্ত্রিক শাসনের সঙ্গে জড়িত অলিগার্ক, ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং রাজনীতিবিদরা বাংলাদেশ থেকে শত শত বিলিয়ন ডলার চুরি করেছে। যার একটি অংশ কানাডায়
৩ ঘণ্টা আগেজনপ্রশাসন সংস্কারে শতাধিক সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী। সংস্কার সংক্রান্ত প্রতিবেদনে এসব সুপারিশ তুলে ধরা হবে বলেও জানান তিনি। এ ছাড়া, আগামীকাল বুধবার এই প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে...
৪ ঘণ্টা আগে