নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ বলেছেন, ‘সাইবার নিরাপত্তা আইনের পাঁচটি ধারা সাংবাদিকদের বিপদে ফেলতে পারে। যেমন ২১, ২৩, ২৫, ২৭ ও ২৮। এই পাঁচটি ধারা যে কোনোভাবেই বিপদে ফেলতে পারে। এই ধারাগুলোতে অপরাধকে নির্দিষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়নি। অনেকে বলে থাকেন এই ধারাগুলোকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করার জন্য অস্পষ্ট রাখা হয়েছে।’
সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনের দক্ষিণ হলে ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম আয়োজিত কর্মশালায় বিচারপতি এসব কথা বলেন। ফোরামের সভাপতি শামীমা আক্তার এতে সভাপতিত্ব করেন। কর্মশালা পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান।
বিচারপতি হাসান আরিফ বলেন, ‘(সাইবার নিরাপত্তা আইনের) কয়েকটি ধারা মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে সাংবাদিকতায়। সংজ্ঞায়িত না করলে একেক সময় একেক সরকার আসবে একেক ভিউ নিয়ে। মন্ত্রীদের একেকজনের মাইন্ডসেট একেক রকম হবে। কেউ সাংবাদিকবান্ধব হবে, কেউ খুব বেশি সমালোচনা সহ্য করতে পারে না। অনেকের ইনটলারেন্স থাকে প্রচণ্ড। এ ছাড়া, আমাদের পলিটিক্যাল এনভায়রনমেন্টও ইনটলারেন্সের।’
এ সময় আপিল বিভাগের বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম বলেন, ‘আদালতের রিপোর্টিংয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। আদালত ও আইনজীবীদের কথোপকথন বড় করে না দেখে রায় ও আদেশ দেখতে হবে।’ এ ছাড়া শিশু অপরাধী ও শিশু ভুক্তভোগীর পরিচয় প্রকাশের ক্ষেত্রে আইন মানার ওপর জোর দেন তিনি।
বিচারপতি হাসান আরিফের বক্তব্য প্রসঙ্গে কর্মশালায় অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন নিয়ে সাংবাদিকদের চিন্তার কোনো কারণ নেই। সঠিক প্রমাণ নিয়ে সাংবাদিকতা করলে কারও কিছু বলার থাকবে না।’
হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ বলেছেন, ‘সাইবার নিরাপত্তা আইনের পাঁচটি ধারা সাংবাদিকদের বিপদে ফেলতে পারে। যেমন ২১, ২৩, ২৫, ২৭ ও ২৮। এই পাঁচটি ধারা যে কোনোভাবেই বিপদে ফেলতে পারে। এই ধারাগুলোতে অপরাধকে নির্দিষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়নি। অনেকে বলে থাকেন এই ধারাগুলোকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করার জন্য অস্পষ্ট রাখা হয়েছে।’
সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনের দক্ষিণ হলে ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম আয়োজিত কর্মশালায় বিচারপতি এসব কথা বলেন। ফোরামের সভাপতি শামীমা আক্তার এতে সভাপতিত্ব করেন। কর্মশালা পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান।
বিচারপতি হাসান আরিফ বলেন, ‘(সাইবার নিরাপত্তা আইনের) কয়েকটি ধারা মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে সাংবাদিকতায়। সংজ্ঞায়িত না করলে একেক সময় একেক সরকার আসবে একেক ভিউ নিয়ে। মন্ত্রীদের একেকজনের মাইন্ডসেট একেক রকম হবে। কেউ সাংবাদিকবান্ধব হবে, কেউ খুব বেশি সমালোচনা সহ্য করতে পারে না। অনেকের ইনটলারেন্স থাকে প্রচণ্ড। এ ছাড়া, আমাদের পলিটিক্যাল এনভায়রনমেন্টও ইনটলারেন্সের।’
এ সময় আপিল বিভাগের বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম বলেন, ‘আদালতের রিপোর্টিংয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। আদালত ও আইনজীবীদের কথোপকথন বড় করে না দেখে রায় ও আদেশ দেখতে হবে।’ এ ছাড়া শিশু অপরাধী ও শিশু ভুক্তভোগীর পরিচয় প্রকাশের ক্ষেত্রে আইন মানার ওপর জোর দেন তিনি।
বিচারপতি হাসান আরিফের বক্তব্য প্রসঙ্গে কর্মশালায় অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন নিয়ে সাংবাদিকদের চিন্তার কোনো কারণ নেই। সঠিক প্রমাণ নিয়ে সাংবাদিকতা করলে কারও কিছু বলার থাকবে না।’
উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বড় ধরনের ব্যর্থতা দেখিয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক দলের নেতারা। মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনায় মঙ্গলবার দিনভর রাজধানীতে বিক্ষোভ ছিল।
৮ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
১০ ঘণ্টা আগেবিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক রাত সাড়ে ৯টার পর শেষ হয়।
১২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থসহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেটিকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠলে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়
১৩ ঘণ্টা আগে