নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার মানোন্নয়ন ও সম্প্রসারণের জন্য টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজে (টিএসসি) কর্মরত শিক্ষকদের পদোন্নতি, সিলেকশন গ্রেড ও টাইমস্কেল প্রদানের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজশিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ। দাবি আদায়ের জন্য আগামী ১৫ আগস্ট থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানান শিক্ষকেরা।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা দাবি করেন, ২০২১ সালে ৬৪টি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের অনুকূলে ২৬৯টি পদ এবং ১০০টি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের জন্য ৬৪০০টি নতুন পদ রাজস্ব খাতে সৃজন করছে। আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে এই টেকনিক্যাল শিক্ষা চলছে ধীর গতিতে। ৬৪টি টিএসসিতে ২০০৪ সালের পর থেকে কোনো শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ না দেওয়ায় সরকারের লক্ষ্য অর্জনের জন্য টিএসসিতে কর্মরত শিক্ষকেরা ৩-৪ গুণ বেশি দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। ২০১৭ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত বিনা পারিশ্রমিকে তাঁরা ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স সফলতার সঙ্গে পরিচালনা করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন বাংলাদেশ টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজশিক্ষক সমিতি সাধারণ সম্পাদক আ স ম আহছান উল্লাহ্। এতে বলা হয়, নিয়োগ বিধি ২০২০ এবং সরকারি চাকরি আইনের বিধি ৮ (১) অনুযায়ী পদোন্নতির সব শর্ত পূর্ণ থাকার পরও দেশ-বিদেশে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত দক্ষ শিক্ষকদের পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে না। টিএসসিতে কর্মরত শিক্ষকেরা দীর্ঘ ২২-২৩ বছর চাকরিজীবন অতিবাহিত করায় তাঁদের মূল বেতন পদোন্নতির পর প্রাপ্য বেতনের চেয়ে বেশি।
সংবাদ সম্মেলনে আ স ম আহছান উল্লাহ্ বলেন, সব শিক্ষককে পদোন্নতি দিলে সরকারের আর্থিক ব্যয় বাড়বে না। এতে টিএসসিতে কর্মরত শিক্ষকদের সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধির পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় তাদের কর্মস্পৃহা বাড়বে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা আরও বলেন, কর্মীদের কর্মস্পৃহা বাড়াতে সরকারি কর্মচারীদের বিভিন্ন প্রণোদনা; যেমন-সিলেকশন গ্রেড, টাইমস্কেল, ওভারটাইম, লভ্যাংশ, বোনাস দেওয়া হয়। টিএসসিতে কর্মরত শিক্ষকদের পদোন্নতি, টাইমস্কেল ও সিলেকশন গ্রেডের দাবিতে বারবার কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে চিঠি দিয়ে দাবি জানানো হয়েছে। কিন্তু দাবিগুলো বাস্তবায়নে কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি হচ্ছে না।
বাংলাদেশ টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজশিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ সংবাদ সম্মেলনে তাঁদের পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করেন। ঘোষিত কর্মসূচির অনুযায়ী ১৫ আগস্ট ২২ টিএসসিতে জাতির পিতার মৃত্যুবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালন, ২২ আগস্ট ২২ টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ শাখা কমিটি কর্তৃক অধ্যক্ষের মাধ্যমে কারিগরি মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিবকে স্মারকলিপি প্রদান, ২৩-৩১ আগস্ট ২২ দেশের প্রতিটি বিভাগে বিভাগীয় প্রেসক্লাবের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ এবং আগামী ৪ সেপ্টেম্বর ২২ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন। এরপরও দাবি বাস্তবায়নে দৃশ্যমান অগ্রগতি না হলে পরবর্তীতে আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণ করা হবে।
কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার মানোন্নয়ন ও সম্প্রসারণের জন্য টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজে (টিএসসি) কর্মরত শিক্ষকদের পদোন্নতি, সিলেকশন গ্রেড ও টাইমস্কেল প্রদানের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজশিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ। দাবি আদায়ের জন্য আগামী ১৫ আগস্ট থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানান শিক্ষকেরা।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা দাবি করেন, ২০২১ সালে ৬৪টি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের অনুকূলে ২৬৯টি পদ এবং ১০০টি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের জন্য ৬৪০০টি নতুন পদ রাজস্ব খাতে সৃজন করছে। আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে এই টেকনিক্যাল শিক্ষা চলছে ধীর গতিতে। ৬৪টি টিএসসিতে ২০০৪ সালের পর থেকে কোনো শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ না দেওয়ায় সরকারের লক্ষ্য অর্জনের জন্য টিএসসিতে কর্মরত শিক্ষকেরা ৩-৪ গুণ বেশি দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। ২০১৭ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত বিনা পারিশ্রমিকে তাঁরা ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স সফলতার সঙ্গে পরিচালনা করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন বাংলাদেশ টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজশিক্ষক সমিতি সাধারণ সম্পাদক আ স ম আহছান উল্লাহ্। এতে বলা হয়, নিয়োগ বিধি ২০২০ এবং সরকারি চাকরি আইনের বিধি ৮ (১) অনুযায়ী পদোন্নতির সব শর্ত পূর্ণ থাকার পরও দেশ-বিদেশে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত দক্ষ শিক্ষকদের পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে না। টিএসসিতে কর্মরত শিক্ষকেরা দীর্ঘ ২২-২৩ বছর চাকরিজীবন অতিবাহিত করায় তাঁদের মূল বেতন পদোন্নতির পর প্রাপ্য বেতনের চেয়ে বেশি।
সংবাদ সম্মেলনে আ স ম আহছান উল্লাহ্ বলেন, সব শিক্ষককে পদোন্নতি দিলে সরকারের আর্থিক ব্যয় বাড়বে না। এতে টিএসসিতে কর্মরত শিক্ষকদের সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধির পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় তাদের কর্মস্পৃহা বাড়বে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা আরও বলেন, কর্মীদের কর্মস্পৃহা বাড়াতে সরকারি কর্মচারীদের বিভিন্ন প্রণোদনা; যেমন-সিলেকশন গ্রেড, টাইমস্কেল, ওভারটাইম, লভ্যাংশ, বোনাস দেওয়া হয়। টিএসসিতে কর্মরত শিক্ষকদের পদোন্নতি, টাইমস্কেল ও সিলেকশন গ্রেডের দাবিতে বারবার কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে চিঠি দিয়ে দাবি জানানো হয়েছে। কিন্তু দাবিগুলো বাস্তবায়নে কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি হচ্ছে না।
বাংলাদেশ টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজশিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ সংবাদ সম্মেলনে তাঁদের পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করেন। ঘোষিত কর্মসূচির অনুযায়ী ১৫ আগস্ট ২২ টিএসসিতে জাতির পিতার মৃত্যুবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালন, ২২ আগস্ট ২২ টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ শাখা কমিটি কর্তৃক অধ্যক্ষের মাধ্যমে কারিগরি মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিবকে স্মারকলিপি প্রদান, ২৩-৩১ আগস্ট ২২ দেশের প্রতিটি বিভাগে বিভাগীয় প্রেসক্লাবের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ এবং আগামী ৪ সেপ্টেম্বর ২২ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন। এরপরও দাবি বাস্তবায়নে দৃশ্যমান অগ্রগতি না হলে পরবর্তীতে আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণ করা হবে।
গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে গত ১৫ বছরে ছাত্রলীগসহ আওয়ামী লীগের অন্যান্য সংগঠনের সন্ত্রাসীদের হামলা ও তৎকালীন সরকারের নির্দেশে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর হাতে নিহত ব্যক্তিদের তালিকা করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের নির্যাতনে নিহত বুয়েট...
৭ ঘণ্টা আগেচীনের হুবেই প্রদেশের উহান থার্ড হসপিটালের পাঁচ সদস্যের একটি বিশেষ বার্ন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও নার্সদের দল বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সন্ধ্যায় ঢাকায় পৌঁছেছে। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ রোগীদের চিকিৎসায় সহায়তা করতেই এ টিম পাঠানো হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে যাত্রাবাড়ী থানার কিশোর আব্দুল কাইয়ূম আহাদ হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হককে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
১০ ঘণ্টা আগেমামলার তদন্ত কর্মকর্তা যাত্রাবাড়ী থানার এসআই খালিদ হাসান সাবেক প্রধান বিচারপতিকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১২ ঘণ্টা আগে