নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: দেশের ১৩৭টি বেসরকারি মাদক নিরাময় কেন্দ্রকে অনুদান হিসেবে দেড় কোটি টাকা দিয়েছে সরকার। আজ সোমবার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের হাতে অনুদানের চেক তুলে দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল।
মন্ত্রী বলেন, সবাই মিলে ভয়ংকর অবস্থা থেকে জাতিকে আমরা রক্ষা করব সেটাই আমাদের মূল লক্ষ্য। আমাদের একার পক্ষে সম্ভব নয়, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর একা পারবে না, সবাই মিলে মাদককে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
আসাদুজ্জামান খাঁন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শুরু থেকেই মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের নির্দেশনা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরকে দিয়েছেন। মাদকের চাহিদা, সরবরাহ এবং মাদকাসক্তি কমাতে আমরা কাজ করি।
মাদকাসক্তদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরাতে বেসরকারি ৩৬০টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে জানিয়ে কামাল বলেন, এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্য থেকে কয়েকটিকে আর্থিক অনুদান দেওয়া হল। তাদের উৎসাহ দেওয়ার জন্যই এই অনুদান দেওয়া হয়েছে। মূলত যুবসমাজ মাদকাসক্ত হয়ে যাচ্ছে। তারা যেন ভয়ংকর পরিস্থিতি থেকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারেন সে জন্য তারা সেবা দিচ্ছেন।
মন্ত্রী জানান, গত বছর ৯১টি বেসরকারি মাদক নিরাময় কেন্দ্রকে এক কোটি টাকা অনুদান হিসেবে দেওয়া হয়েছিল। এই টাকা চিকিৎসক, নার্স ও কাউন্সিলরদের বেতন-ভাতা বাবদ পরিশোধ করে প্রতিষ্ঠানগুলো।
অনুষ্ঠানে সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব মো. মোকাব্বির হোসেন বলেন, মাদক সমস্যা পুরো দুনিয়াজুড়ে। বাংলাদেশে এই সমস্যা প্রকট। আমরা মাদক উৎপাদন করি না কিন্তু যারা মাদক উৎপাদন ও ব্যবসা করে আমরা তাদের স্বীকার। যারা মাদক ব্যবসা করে তারা আমাদের ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করে। মাদকের ব্যবসা করতে বিভিন্ন কৌশল করে থাকে। যারা মাদকাসক্ত হয়ে পরেছেন তাদের চিকিৎসা দিয়ে ফিরেয়ে আনতে হবে।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আহসানুল জব্বার সভায় বক্তব্য দেন।
ঢাকা: দেশের ১৩৭টি বেসরকারি মাদক নিরাময় কেন্দ্রকে অনুদান হিসেবে দেড় কোটি টাকা দিয়েছে সরকার। আজ সোমবার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের হাতে অনুদানের চেক তুলে দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল।
মন্ত্রী বলেন, সবাই মিলে ভয়ংকর অবস্থা থেকে জাতিকে আমরা রক্ষা করব সেটাই আমাদের মূল লক্ষ্য। আমাদের একার পক্ষে সম্ভব নয়, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর একা পারবে না, সবাই মিলে মাদককে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
আসাদুজ্জামান খাঁন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শুরু থেকেই মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের নির্দেশনা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরকে দিয়েছেন। মাদকের চাহিদা, সরবরাহ এবং মাদকাসক্তি কমাতে আমরা কাজ করি।
মাদকাসক্তদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরাতে বেসরকারি ৩৬০টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে জানিয়ে কামাল বলেন, এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্য থেকে কয়েকটিকে আর্থিক অনুদান দেওয়া হল। তাদের উৎসাহ দেওয়ার জন্যই এই অনুদান দেওয়া হয়েছে। মূলত যুবসমাজ মাদকাসক্ত হয়ে যাচ্ছে। তারা যেন ভয়ংকর পরিস্থিতি থেকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারেন সে জন্য তারা সেবা দিচ্ছেন।
মন্ত্রী জানান, গত বছর ৯১টি বেসরকারি মাদক নিরাময় কেন্দ্রকে এক কোটি টাকা অনুদান হিসেবে দেওয়া হয়েছিল। এই টাকা চিকিৎসক, নার্স ও কাউন্সিলরদের বেতন-ভাতা বাবদ পরিশোধ করে প্রতিষ্ঠানগুলো।
অনুষ্ঠানে সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব মো. মোকাব্বির হোসেন বলেন, মাদক সমস্যা পুরো দুনিয়াজুড়ে। বাংলাদেশে এই সমস্যা প্রকট। আমরা মাদক উৎপাদন করি না কিন্তু যারা মাদক উৎপাদন ও ব্যবসা করে আমরা তাদের স্বীকার। যারা মাদক ব্যবসা করে তারা আমাদের ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করে। মাদকের ব্যবসা করতে বিভিন্ন কৌশল করে থাকে। যারা মাদকাসক্ত হয়ে পরেছেন তাদের চিকিৎসা দিয়ে ফিরেয়ে আনতে হবে।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আহসানুল জব্বার সভায় বক্তব্য দেন।
‘অন্তত ২২৭ জনকে মারার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’—ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও গাইবান্ধার আওয়ামী লীগ নেতা শাকিল আহমেদের মধ্যে এমন কথোপকথনের বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
২১ মিনিট আগেবেসরকারি টেলিভিশনের তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান-সম্পর্কিত মামলায় ৪ জেলায় কমপক্ষে ১৩৭ জন সাংবাদিককে আসামি করা এবং সংস্কৃতিকর্মীদের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা দায়েরের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। গতকাল বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে উদ্বেগ জানিয়েছে
১ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে বাস্তবায়নযোগ্য নির্বাচনী আইন-বিধিসংশ্লিষ্ট সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ে আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত না আসায় আইনি বাধ্যবাধকতা থাকায় ইশরাক হোসেনের নামে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ‘চতুর্থ কমিশন সভা’ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে