সুষ্ঠু নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করেন এমন সরকারি দল, বিরোধী দল, আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য এবং বিচার বিভাগের সংশ্লিষ্টদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা কার্যকর শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস জানালেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে বাধা হওয়া গণমাধ্যমের ওপরও ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে ওয়াশিংটন।
আজ রোববার দুপুরে বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল ২৪-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পিটার হাস এ কথা বলেন।
বিভিন্ন গণমাধ্যমের অফিস পরিদর্শনের অংশ হিসেবে আজ দুপুরে চ্যানেল ২৪-এর কার্যালয়ে যান পিটার হাস। সেখানে তিনি টকশোতে অংশ নেন।
ঠিক কতজনের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, সে প্রশ্নে পিটার হাস বলেন, ‘কতজনের ওপর দেওয়া হয়েছে সেটি গুরুত্বপূর্ণ নয়। সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থেই ভিসা নিষেধাজ্ঞা।’
কোন পর্যায়ের ব্যক্তির ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে সে ব্যাপারে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘সরকারি দল ও বিরোধী দলের সদস্য, সরকারি কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য, বিচার বিভাগ এবং এমনকি গণমাধ্যমের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে।’
তিনি যোগ করেন, গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে, এমন কার্যক্রম ও তৎপরতার ভিত্তিতে গণমাধ্যমের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে।
এ সময় পিটার হাস বলেন, তিনি নিজের এবং দূতাবাসের কর্মীদের নিরাপত্তা নিয়ে এখনো উদ্বিগ্ন।
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়া যারা বাধাগ্রস্ত করবে তাদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা জানায়।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধাদানকারী ব্যক্তি ও সহায়তাকারীদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা কার্যকর শুরু করেছে। এর মধ্যে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্যরা। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ উপায়ে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহায়তা অব্যাহত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
যাঁদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে সেসব ব্যক্তি এবং তাঁর পরিবার যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পারবে না। এ ছাড়া বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বলে প্রমাণিত অন্য ব্যক্তিরাও ভবিষ্যতে এ নীতির আওতায় ভিসার জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হতে পারেন। এ ব্যক্তিদের মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তা, বিরোধী ও ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের সদস্য এবং আইন প্রয়োগকারী, বিচার বিভাগ ও নিরাপত্তা পরিষেবার সদস্যরা রয়েছেন।
সুষ্ঠু নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করেন এমন সরকারি দল, বিরোধী দল, আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য এবং বিচার বিভাগের সংশ্লিষ্টদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা কার্যকর শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস জানালেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে বাধা হওয়া গণমাধ্যমের ওপরও ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে ওয়াশিংটন।
আজ রোববার দুপুরে বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল ২৪-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পিটার হাস এ কথা বলেন।
বিভিন্ন গণমাধ্যমের অফিস পরিদর্শনের অংশ হিসেবে আজ দুপুরে চ্যানেল ২৪-এর কার্যালয়ে যান পিটার হাস। সেখানে তিনি টকশোতে অংশ নেন।
ঠিক কতজনের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, সে প্রশ্নে পিটার হাস বলেন, ‘কতজনের ওপর দেওয়া হয়েছে সেটি গুরুত্বপূর্ণ নয়। সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থেই ভিসা নিষেধাজ্ঞা।’
কোন পর্যায়ের ব্যক্তির ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে সে ব্যাপারে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘সরকারি দল ও বিরোধী দলের সদস্য, সরকারি কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য, বিচার বিভাগ এবং এমনকি গণমাধ্যমের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে।’
তিনি যোগ করেন, গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে, এমন কার্যক্রম ও তৎপরতার ভিত্তিতে গণমাধ্যমের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে।
এ সময় পিটার হাস বলেন, তিনি নিজের এবং দূতাবাসের কর্মীদের নিরাপত্তা নিয়ে এখনো উদ্বিগ্ন।
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়া যারা বাধাগ্রস্ত করবে তাদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা জানায়।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধাদানকারী ব্যক্তি ও সহায়তাকারীদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা কার্যকর শুরু করেছে। এর মধ্যে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্যরা। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ উপায়ে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহায়তা অব্যাহত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
যাঁদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে সেসব ব্যক্তি এবং তাঁর পরিবার যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পারবে না। এ ছাড়া বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বলে প্রমাণিত অন্য ব্যক্তিরাও ভবিষ্যতে এ নীতির আওতায় ভিসার জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হতে পারেন। এ ব্যক্তিদের মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তা, বিরোধী ও ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের সদস্য এবং আইন প্রয়োগকারী, বিচার বিভাগ ও নিরাপত্তা পরিষেবার সদস্যরা রয়েছেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া আগামী সোমবার লন্ডন থেকে ঢাকায় ফিরছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে। এ ফ্লাইটে দায়িত্ব পালনের জন্য নির্বাচিত কেবিন ক্রুদের তালিকা চূড়ান্ত করা হলেও শেষ মুহূর্তে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে দুজনকে।
৩২ মিনিট আগেশ্রমিকদের বকেয়া মজুরি পরিশোধ না করা প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকদের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির প্রস্তাব দিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। মে দিবস উপলক্ষে আজ শনিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অনুষ্ঠিত এক ছায়া সংসদ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে
৩৬ মিনিট আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতার মাধ্যমে জুলাই সনদ তৈরি করা হবে মন্তব্য করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, জাতীয় সনদ নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন রকম আদর্শিক অবস্থান থেকে তাদের মতামত দিয়েছেন। আমরা আশা করি, জাতীয় স্বার্থে, রাষ্ট্র পুনর্গঠনের প্রশ্নে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য প্রত্যেকে যার যার অবস্থান থেকে বলবেন, প্রত্যেকটা দল ও জোট কিছুটা ছাড় দিতেও প্রস্তুত থাকবেন।
৮ ঘণ্টা আগে