নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে বর্তমানে ১২ বছর বয়সীদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। ভবিষ্যতে দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বৃহস্পতিবার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক বিজ্ঞানী গবেষক এবং বিজ্ঞান শিক্ষার্থীদের মধ্যে বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ, এনএসসি ফেলোশিপ এবং বিশেষ গবেষণা অনুদান প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। ওসমানী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে তিনি গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হন।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালুর প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘স্কুল-কলেজ আমরা খুলে দিয়েছি। এখন স্বাভাবিকভাবেই চলবে। আমরা ১২ বছর বয়স পর্যন্ত দিচ্ছি। তাঁদের সুরক্ষাটা একান্তভাবে দরকার এবং আমরা সেটা করব।’ তিনি বলেন, ‘ডব্লিউএইচওর কাছে ইতিমধ্যে আবেদন করা হয়েছে অল্প বয়সের শিশুদের টিকা দেওয়ার অনুমতি দেওয়ার জন্য। আমার মনে হয় এটা এসে যাবে। কাজেই আমরা তখন মনে হয় সবাইকে টিকা দিতে পারব। অন্তত ৭-৮ বছর থেকে বা ১০ বছর থেকে টিকা দিতে পারলে আমাদের প্রাইমারিতে আর কোনো অসুবিধা হবে না। তারা নিশ্চিন্তে স্কুলে যেতে পারবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশের প্রায় ৭০ ভাগের কাছাকাছি মানুষ টিকা পেয়েছে। টিকা এখন সবাইকে নিতে হবে। এর আগে আমি দেখেছি অনীহা। কিন্তু এখন দেখতে পাচ্ছি মানুষের ভেতরে আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিতে হবে। আগামী দিনের বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য কাজ করতে হবে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। দেশকে এমনভাবে গড়তে চাই, যেন সবাই প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন হয়। কিছুটা হলেও যেন তারা প্রযুক্তির বিষয়ে জানতে পারে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘গবেষণা না থাকলে আজকে আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পারতাম না। এর জন্য আমি গবেষণার ওপর গুরুত্ব দিই। বিশেষ করে বিজ্ঞান আর মেডিকেল সায়েন্সের গবেষণা। মেডিকেলের ওপর আমাদের গবেষণা কিছুটা কম। সেখানে আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি। বেশি করে আমাদের গবেষণা করতে হবে। গবেষণাই পারে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে।’
প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান বৃত্তিপ্রাপ্তদের হাতে পদক তুলে দেন।
দেশে বর্তমানে ১২ বছর বয়সীদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। ভবিষ্যতে দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বৃহস্পতিবার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক বিজ্ঞানী গবেষক এবং বিজ্ঞান শিক্ষার্থীদের মধ্যে বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ, এনএসসি ফেলোশিপ এবং বিশেষ গবেষণা অনুদান প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। ওসমানী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে তিনি গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হন।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালুর প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘স্কুল-কলেজ আমরা খুলে দিয়েছি। এখন স্বাভাবিকভাবেই চলবে। আমরা ১২ বছর বয়স পর্যন্ত দিচ্ছি। তাঁদের সুরক্ষাটা একান্তভাবে দরকার এবং আমরা সেটা করব।’ তিনি বলেন, ‘ডব্লিউএইচওর কাছে ইতিমধ্যে আবেদন করা হয়েছে অল্প বয়সের শিশুদের টিকা দেওয়ার অনুমতি দেওয়ার জন্য। আমার মনে হয় এটা এসে যাবে। কাজেই আমরা তখন মনে হয় সবাইকে টিকা দিতে পারব। অন্তত ৭-৮ বছর থেকে বা ১০ বছর থেকে টিকা দিতে পারলে আমাদের প্রাইমারিতে আর কোনো অসুবিধা হবে না। তারা নিশ্চিন্তে স্কুলে যেতে পারবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশের প্রায় ৭০ ভাগের কাছাকাছি মানুষ টিকা পেয়েছে। টিকা এখন সবাইকে নিতে হবে। এর আগে আমি দেখেছি অনীহা। কিন্তু এখন দেখতে পাচ্ছি মানুষের ভেতরে আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিতে হবে। আগামী দিনের বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য কাজ করতে হবে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। দেশকে এমনভাবে গড়তে চাই, যেন সবাই প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন হয়। কিছুটা হলেও যেন তারা প্রযুক্তির বিষয়ে জানতে পারে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘গবেষণা না থাকলে আজকে আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পারতাম না। এর জন্য আমি গবেষণার ওপর গুরুত্ব দিই। বিশেষ করে বিজ্ঞান আর মেডিকেল সায়েন্সের গবেষণা। মেডিকেলের ওপর আমাদের গবেষণা কিছুটা কম। সেখানে আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি। বেশি করে আমাদের গবেষণা করতে হবে। গবেষণাই পারে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে।’
প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান বৃত্তিপ্রাপ্তদের হাতে পদক তুলে দেন।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের বিক্ষোভ কর্মসূচিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বলপ্রয়োগের প্রতিবাদ জানিয়েছে সিপিবি, বাসদ ও বাংলাদেশ জাসদ। আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ থেকে ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট করে দলগুলো।
১ ঘণ্টা আগেউত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বড় ধরনের ব্যর্থতা দেখিয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক দলের নেতারা। মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনায় মঙ্গলবার দিনভর রাজধানীতে বিক্ষোভ ছিল।
১২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
১৪ ঘণ্টা আগেবিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক রাত সাড়ে ৯টার পর শেষ হয়।
১৬ ঘণ্টা আগে