কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিতে চায় চীন। বর্তমানে দুই দেশের কৌশলগত অংশীদারত্বমূলক সম্পর্ক রয়েছে। আর এ বিষয়ে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদকে চিঠি লিখেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। ঢাকায় চীনা দূতাবাসের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
চীন দূতাবাসের ফেসবুক পেজে জানানো হয়, বাংলাদেশের ৫১তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতিকে চীনের প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে চীনের প্রিমিয়ার এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী চিঠি লেখেন।
রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদকে লেখা চিঠিতে সি বলেন, বাংলাদেশ ও চীন কাছের প্রতিবেশী, ঐতিহ্যগত বন্ধু এবং কৌশলগত অংশীদার। বেল্ট অ্যান্ড রোড উদ্যোগের আওতায় নিকট সময়ে দুই দেশের সহযোগিতা বেশ ভালো এগিয়েছে। যা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়েছে এবং আমাদের জনগণের আরও উপকার বয়ে আনছে। যা দুই দেশের সম্পর্ককে একটি দৃষ্টান্ত হিসেবে তৈরি করেছে।
দুই দেশের সম্পর্ককে কৌশলগত অংশীদার থেকে আরও উঁচুতে নিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন তিনি।
এদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লেখা চিঠিতে চীনের প্রিমিয়ার লি কেকিয়াং বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীন-বাংলাদেশের কৌশলগত অংশীদারত্ব ভিত্তিক সম্পর্কে সহযোগিতা ভালো গতিতে এগোচ্ছে। সহযোগিতার সব ক্ষেত্রে এটি সুফল বয়ে আনছে। দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে আমি বেশ গুরুত্ব দিই। দুই দেশ উন্নয়ন কৌশল সমন্বয় এবং বেল্ট অ্যান্ড রোড সহযোগিতার মাধ্যমে দুই দেশের জনগণের কল্যাণে আপনার সঙ্গে একত্রে কাজ করার বিষয়ে আমার প্রতিশ্রুতির আবারও নিশ্চয়তা দিচ্ছি।
আর পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনকে লেখা চিঠিতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই বলেন, বাংলাদেশ ও চীনের কৌশলগত অংশীদারত্ব ভিত্তিক সম্পর্কের সহযোগিতা উন্নয়নের মাধ্যমে নতুন ফল আনতে চাই। যাতে আমাদের দুই দেশের শীর্ষ নেতারা গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্যে পৌঁছেছেন, তা বাস্তবায়ন করা যায়। আর এ বিষয়ে আমি আপনার সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী।
চিঠিগুলোতে চীনের প্রেসিডেন্ট, প্রিমিয়ার এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করেছেন। বাংলাদেশের এ উন্নয়ন সফলতায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিতে চায় চীন। বর্তমানে দুই দেশের কৌশলগত অংশীদারত্বমূলক সম্পর্ক রয়েছে। আর এ বিষয়ে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদকে চিঠি লিখেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। ঢাকায় চীনা দূতাবাসের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
চীন দূতাবাসের ফেসবুক পেজে জানানো হয়, বাংলাদেশের ৫১তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতিকে চীনের প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে চীনের প্রিমিয়ার এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী চিঠি লেখেন।
রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদকে লেখা চিঠিতে সি বলেন, বাংলাদেশ ও চীন কাছের প্রতিবেশী, ঐতিহ্যগত বন্ধু এবং কৌশলগত অংশীদার। বেল্ট অ্যান্ড রোড উদ্যোগের আওতায় নিকট সময়ে দুই দেশের সহযোগিতা বেশ ভালো এগিয়েছে। যা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়েছে এবং আমাদের জনগণের আরও উপকার বয়ে আনছে। যা দুই দেশের সম্পর্ককে একটি দৃষ্টান্ত হিসেবে তৈরি করেছে।
দুই দেশের সম্পর্ককে কৌশলগত অংশীদার থেকে আরও উঁচুতে নিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন তিনি।
এদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লেখা চিঠিতে চীনের প্রিমিয়ার লি কেকিয়াং বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীন-বাংলাদেশের কৌশলগত অংশীদারত্ব ভিত্তিক সম্পর্কে সহযোগিতা ভালো গতিতে এগোচ্ছে। সহযোগিতার সব ক্ষেত্রে এটি সুফল বয়ে আনছে। দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে আমি বেশ গুরুত্ব দিই। দুই দেশ উন্নয়ন কৌশল সমন্বয় এবং বেল্ট অ্যান্ড রোড সহযোগিতার মাধ্যমে দুই দেশের জনগণের কল্যাণে আপনার সঙ্গে একত্রে কাজ করার বিষয়ে আমার প্রতিশ্রুতির আবারও নিশ্চয়তা দিচ্ছি।
আর পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনকে লেখা চিঠিতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই বলেন, বাংলাদেশ ও চীনের কৌশলগত অংশীদারত্ব ভিত্তিক সম্পর্কের সহযোগিতা উন্নয়নের মাধ্যমে নতুন ফল আনতে চাই। যাতে আমাদের দুই দেশের শীর্ষ নেতারা গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্যে পৌঁছেছেন, তা বাস্তবায়ন করা যায়। আর এ বিষয়ে আমি আপনার সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী।
চিঠিগুলোতে চীনের প্রেসিডেন্ট, প্রিমিয়ার এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করেছেন। বাংলাদেশের এ উন্নয়ন সফলতায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
জুলাই ঘোষণাপত্রকে ‘বাস্তবতা’ বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি জানিয়েছেন, আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র দেওয়া হবে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টায় ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মাহফুজ আলম।
২ মিনিট আগেঐকমত্য কমিশনে নারী আসন বিষয়ে গত ১৪ জুলাই থেকে অন্তত চার দিন আলোচনা হয়েছে। এই আলোচনায় বিএনপি, জামায়াত, সিপিবি, বাসদ, এলডিপিসহ বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল নারী প্রতিনিধি ছাড়াই অংশ নিয়েছে। কমিশনের আলোচনায় এনসিপি, জেএসডি, গণসংহতি আন্দোলন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, এবি পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, বাসদ
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ৫ আগস্ট জুলাই জাতীয় সনদ ঘোষণা করতে চেয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সে অনুযায়ী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দুই পর্বের সংলাপ শেষে সনদ প্রণয়নের পথে অগ্রসর হচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। খসড়া চূড়ান্ত করে দলগুলোর মতামত ও স্বাক্ষর নেওয়ার কাজটুকুই এখন বাকি। তবে সনদের বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া
৭ ঘণ্টা আগেদর-কষাকষির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক কমিয়ে আনার বিষয়ে বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেছেন, ‘ফল দেখলেই বুঝবেন, কাজটা ঠিক হয়েছে কি না। আমরা তো ফল আনলাম এবং যেটা আনলাম, আমাদের প্রতিযোগীদের যে রেঞ্জে, সেই রেঞ্জে।’ ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মোর্তোজা
৮ ঘণ্টা আগে