কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা ও টোকিওর সম্পর্ক এগিয়ে নিতে ভারত–প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশলে (আইপিএস) সহযোগিতা বাড়ানো পরামর্শ দিয়েছেন ঢাকায় জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক নিয়ে এক সেমিনারে তিনি এ পরামর্শ দেন।
আজ রোববার রাতে ‘বাংলাদেশ-জাপান রিলেশন: প্রোগনোসিস ফর দ্য ফিউচার’ শীর্ষক ওয়েবিনারের আয়োজন করে কসমস গ্রুপের কসমস ফাউন্ডেশন। এতে প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি।
এ ছাড়া ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের বিশেষ দূত মো. আবুল কালাম আজাদ, জাপানের উন্নয়ন সংস্থা জাইকা বাংলাদেশের প্রধান প্রতিনিধি হায়াকাওয়া ইউহু, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদ, টোকিওর সেক্রেড হার্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাসাকি ওহাশি, টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব পাবলিক পলিসির ডিন অধ্যাপক তাকাহারা আকিও, কসমস ফাউন্ডেশনের সম্মানীয় উপদেষ্টা সাবকে রাষ্ট্রদূত তারিক এ করিম এতে উপস্থিত ছিলেন। ওয়েবিনারে প্রারম্ভিক বক্তব্য দেন কসমস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এনায়েতুল্লাহ খান।
ওয়েবিনারে জাপান ও বাংলাদেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে পাঁচটি চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। তিনি বলেন, সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করতে এবং আরও উচ্চ পর্যায়ে নিতে দুই দেশকেই একত্রে কাজ করতে হবে। সম্পর্ক এগিয়ে নিতে দুই দেশকে সম্পর্ককে কৌশলগত অংশীদারিত্বের পর্যায়ে নিতে হবে, ব্যবসায়ীদের জন্য বাংলাদেশকে আরও আকর্ষণীয় করতে হবে, মানুষে মানুষে যোগাযোগ বাড়াতে হবে, বাংলাদেশের মর্যাদা অঞ্চল ও অঞ্চল ছাড়িয়ে বিস্তৃত করার জন্য কাজ করতে হবে এবং মুক্ত ও অবাধ আইপিএসে অংশীদার হিসেবে সহযোগিতা বাড়াতে হবে বাংলাদেশকে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও জাপানের সম্পর্ককে অংশীদারি সম্পর্ককে কৌশলগত অংশীদারি সম্পর্কে উত্তরণে ২০২২ সাল একটি বিশেষ সুযোগ এনে দিয়েছে। বাংলাদেশ ও জাপানের বে অব বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ বা বিগ–বি শুধু বাংলাদেশকেই সমৃদ্ধি এনে দেবে না, এ অঞ্চলের শান্তি স্থিতিশীলতাকে সহযোগিতা করবে।
উল্লেখ্য, চীনের প্রভাব ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল (ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি) গ্রহণ করে। এই অঞ্চলে মিত্র হিসেবে জাপান, অস্ট্রেলিয়া, ভারত এবং বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়েই এই কৌশল বাস্তবায়ন করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশ এই জোট থাকার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বিনিয়োগ বাড়াতে বাংলাদেশের তিনটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলকে নির্ধারণ করে রেখেছে জাপান। তবে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার অর্থনৈতিক অঞ্চলটি জাপানের বিনিয়োগের জন্য সফল হলেই পরবর্তী দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ করবে জাপান। এ ছাড়া মিরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প নগরে ৩ হাজার একর ভূমি উন্নয়ন করা হয়েছে। আর মহেশখালী-মাতারবাড়িতে আরও একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি।
আড়াইহাজারকে এশিয়ার সেরা অর্থনৈতিক অঞ্চল বলে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, এর মাধ্যমে ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন এবং মিয়ানমারের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে পারবে বাংলাদেশ। এ অর্থনৈতিক অঞ্চল আগামী বছরের শেষের মধ্যে সম্পূর্ণ প্রস্তুত হয়ে যাবে। এতে এক শর বেশি জাপানি প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ করবে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশে জাপানের প্রতিষ্ঠানগুলোর তিনটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয় বলেও জানান ইতো নাওকি। তিনি বলেন, জাপানের প্রতিষ্ঠানগুলো কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স নিয়ে খুব একটা খুশি নয়। এখানে প্রচুর সময় ব্যয় হয় এবং পুরো প্রক্রিয়াটি খুবই কষ্টকর। এ ছাড়া বাণিজ্য অর্থায়ন বিশেষ করে লেটার অব ক্রেডিটের প্রক্রিয়া খুবই ধীর এবং টেলিফোনে অর্থ স্থানান্তর করা যায় না। এশিয়ার মধ্যে শুধু পাকিস্তান ও বাংলাদেশেই টেলিফোনে অর্থ স্থানান্তর করা যায় না।
রোহিঙ্গা ইস্যুটির দীর্ঘ মেয়াদি সমাধান এ অঞ্চলের ভবিষ্যৎ স্থিতিশীলতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন ইতো নাওকি। তিনি বলেন, সঠিক সময়ে মিয়ানমার ও তার সেনা বাহিনীকে রোহিঙ্গার মতো খুবই গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুটি সমাধানের জন্য বলবে জাপান। আর রোহিঙ্গাদের দ্রুত সময়ে প্রত্যাবাসনে সহায়ক পরিবেশ তৈরিতে সাধ্যমতো করবে জাপান।
জাপানি রাষ্ট্রদূত বলেন, ১ ফেব্রুয়ারির পর থেকে বর্তমান পরিস্থিতিতে মিয়ানমার কে চালাচ্ছে তা বলা মুশকিল। মিয়ানমার কোন দিকে যাচ্ছে তার কোনো পরিষ্কার চিত্র কারও কাছে নেই।

ঢাকা ও টোকিওর সম্পর্ক এগিয়ে নিতে ভারত–প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশলে (আইপিএস) সহযোগিতা বাড়ানো পরামর্শ দিয়েছেন ঢাকায় জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক নিয়ে এক সেমিনারে তিনি এ পরামর্শ দেন।
আজ রোববার রাতে ‘বাংলাদেশ-জাপান রিলেশন: প্রোগনোসিস ফর দ্য ফিউচার’ শীর্ষক ওয়েবিনারের আয়োজন করে কসমস গ্রুপের কসমস ফাউন্ডেশন। এতে প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি।
এ ছাড়া ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের বিশেষ দূত মো. আবুল কালাম আজাদ, জাপানের উন্নয়ন সংস্থা জাইকা বাংলাদেশের প্রধান প্রতিনিধি হায়াকাওয়া ইউহু, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদ, টোকিওর সেক্রেড হার্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাসাকি ওহাশি, টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব পাবলিক পলিসির ডিন অধ্যাপক তাকাহারা আকিও, কসমস ফাউন্ডেশনের সম্মানীয় উপদেষ্টা সাবকে রাষ্ট্রদূত তারিক এ করিম এতে উপস্থিত ছিলেন। ওয়েবিনারে প্রারম্ভিক বক্তব্য দেন কসমস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এনায়েতুল্লাহ খান।
ওয়েবিনারে জাপান ও বাংলাদেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে পাঁচটি চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। তিনি বলেন, সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করতে এবং আরও উচ্চ পর্যায়ে নিতে দুই দেশকেই একত্রে কাজ করতে হবে। সম্পর্ক এগিয়ে নিতে দুই দেশকে সম্পর্ককে কৌশলগত অংশীদারিত্বের পর্যায়ে নিতে হবে, ব্যবসায়ীদের জন্য বাংলাদেশকে আরও আকর্ষণীয় করতে হবে, মানুষে মানুষে যোগাযোগ বাড়াতে হবে, বাংলাদেশের মর্যাদা অঞ্চল ও অঞ্চল ছাড়িয়ে বিস্তৃত করার জন্য কাজ করতে হবে এবং মুক্ত ও অবাধ আইপিএসে অংশীদার হিসেবে সহযোগিতা বাড়াতে হবে বাংলাদেশকে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও জাপানের সম্পর্ককে অংশীদারি সম্পর্ককে কৌশলগত অংশীদারি সম্পর্কে উত্তরণে ২০২২ সাল একটি বিশেষ সুযোগ এনে দিয়েছে। বাংলাদেশ ও জাপানের বে অব বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ বা বিগ–বি শুধু বাংলাদেশকেই সমৃদ্ধি এনে দেবে না, এ অঞ্চলের শান্তি স্থিতিশীলতাকে সহযোগিতা করবে।
উল্লেখ্য, চীনের প্রভাব ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল (ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি) গ্রহণ করে। এই অঞ্চলে মিত্র হিসেবে জাপান, অস্ট্রেলিয়া, ভারত এবং বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়েই এই কৌশল বাস্তবায়ন করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশ এই জোট থাকার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বিনিয়োগ বাড়াতে বাংলাদেশের তিনটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলকে নির্ধারণ করে রেখেছে জাপান। তবে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার অর্থনৈতিক অঞ্চলটি জাপানের বিনিয়োগের জন্য সফল হলেই পরবর্তী দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ করবে জাপান। এ ছাড়া মিরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প নগরে ৩ হাজার একর ভূমি উন্নয়ন করা হয়েছে। আর মহেশখালী-মাতারবাড়িতে আরও একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি।
আড়াইহাজারকে এশিয়ার সেরা অর্থনৈতিক অঞ্চল বলে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, এর মাধ্যমে ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন এবং মিয়ানমারের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে পারবে বাংলাদেশ। এ অর্থনৈতিক অঞ্চল আগামী বছরের শেষের মধ্যে সম্পূর্ণ প্রস্তুত হয়ে যাবে। এতে এক শর বেশি জাপানি প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ করবে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশে জাপানের প্রতিষ্ঠানগুলোর তিনটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয় বলেও জানান ইতো নাওকি। তিনি বলেন, জাপানের প্রতিষ্ঠানগুলো কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স নিয়ে খুব একটা খুশি নয়। এখানে প্রচুর সময় ব্যয় হয় এবং পুরো প্রক্রিয়াটি খুবই কষ্টকর। এ ছাড়া বাণিজ্য অর্থায়ন বিশেষ করে লেটার অব ক্রেডিটের প্রক্রিয়া খুবই ধীর এবং টেলিফোনে অর্থ স্থানান্তর করা যায় না। এশিয়ার মধ্যে শুধু পাকিস্তান ও বাংলাদেশেই টেলিফোনে অর্থ স্থানান্তর করা যায় না।
রোহিঙ্গা ইস্যুটির দীর্ঘ মেয়াদি সমাধান এ অঞ্চলের ভবিষ্যৎ স্থিতিশীলতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন ইতো নাওকি। তিনি বলেন, সঠিক সময়ে মিয়ানমার ও তার সেনা বাহিনীকে রোহিঙ্গার মতো খুবই গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুটি সমাধানের জন্য বলবে জাপান। আর রোহিঙ্গাদের দ্রুত সময়ে প্রত্যাবাসনে সহায়ক পরিবেশ তৈরিতে সাধ্যমতো করবে জাপান।
জাপানি রাষ্ট্রদূত বলেন, ১ ফেব্রুয়ারির পর থেকে বর্তমান পরিস্থিতিতে মিয়ানমার কে চালাচ্ছে তা বলা মুশকিল। মিয়ানমার কোন দিকে যাচ্ছে তার কোনো পরিষ্কার চিত্র কারও কাছে নেই।
কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা ও টোকিওর সম্পর্ক এগিয়ে নিতে ভারত–প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশলে (আইপিএস) সহযোগিতা বাড়ানো পরামর্শ দিয়েছেন ঢাকায় জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক নিয়ে এক সেমিনারে তিনি এ পরামর্শ দেন।
আজ রোববার রাতে ‘বাংলাদেশ-জাপান রিলেশন: প্রোগনোসিস ফর দ্য ফিউচার’ শীর্ষক ওয়েবিনারের আয়োজন করে কসমস গ্রুপের কসমস ফাউন্ডেশন। এতে প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি।
এ ছাড়া ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের বিশেষ দূত মো. আবুল কালাম আজাদ, জাপানের উন্নয়ন সংস্থা জাইকা বাংলাদেশের প্রধান প্রতিনিধি হায়াকাওয়া ইউহু, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদ, টোকিওর সেক্রেড হার্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাসাকি ওহাশি, টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব পাবলিক পলিসির ডিন অধ্যাপক তাকাহারা আকিও, কসমস ফাউন্ডেশনের সম্মানীয় উপদেষ্টা সাবকে রাষ্ট্রদূত তারিক এ করিম এতে উপস্থিত ছিলেন। ওয়েবিনারে প্রারম্ভিক বক্তব্য দেন কসমস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এনায়েতুল্লাহ খান।
ওয়েবিনারে জাপান ও বাংলাদেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে পাঁচটি চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। তিনি বলেন, সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করতে এবং আরও উচ্চ পর্যায়ে নিতে দুই দেশকেই একত্রে কাজ করতে হবে। সম্পর্ক এগিয়ে নিতে দুই দেশকে সম্পর্ককে কৌশলগত অংশীদারিত্বের পর্যায়ে নিতে হবে, ব্যবসায়ীদের জন্য বাংলাদেশকে আরও আকর্ষণীয় করতে হবে, মানুষে মানুষে যোগাযোগ বাড়াতে হবে, বাংলাদেশের মর্যাদা অঞ্চল ও অঞ্চল ছাড়িয়ে বিস্তৃত করার জন্য কাজ করতে হবে এবং মুক্ত ও অবাধ আইপিএসে অংশীদার হিসেবে সহযোগিতা বাড়াতে হবে বাংলাদেশকে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও জাপানের সম্পর্ককে অংশীদারি সম্পর্ককে কৌশলগত অংশীদারি সম্পর্কে উত্তরণে ২০২২ সাল একটি বিশেষ সুযোগ এনে দিয়েছে। বাংলাদেশ ও জাপানের বে অব বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ বা বিগ–বি শুধু বাংলাদেশকেই সমৃদ্ধি এনে দেবে না, এ অঞ্চলের শান্তি স্থিতিশীলতাকে সহযোগিতা করবে।
উল্লেখ্য, চীনের প্রভাব ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল (ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি) গ্রহণ করে। এই অঞ্চলে মিত্র হিসেবে জাপান, অস্ট্রেলিয়া, ভারত এবং বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়েই এই কৌশল বাস্তবায়ন করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশ এই জোট থাকার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বিনিয়োগ বাড়াতে বাংলাদেশের তিনটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলকে নির্ধারণ করে রেখেছে জাপান। তবে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার অর্থনৈতিক অঞ্চলটি জাপানের বিনিয়োগের জন্য সফল হলেই পরবর্তী দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ করবে জাপান। এ ছাড়া মিরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প নগরে ৩ হাজার একর ভূমি উন্নয়ন করা হয়েছে। আর মহেশখালী-মাতারবাড়িতে আরও একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি।
আড়াইহাজারকে এশিয়ার সেরা অর্থনৈতিক অঞ্চল বলে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, এর মাধ্যমে ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন এবং মিয়ানমারের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে পারবে বাংলাদেশ। এ অর্থনৈতিক অঞ্চল আগামী বছরের শেষের মধ্যে সম্পূর্ণ প্রস্তুত হয়ে যাবে। এতে এক শর বেশি জাপানি প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ করবে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশে জাপানের প্রতিষ্ঠানগুলোর তিনটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয় বলেও জানান ইতো নাওকি। তিনি বলেন, জাপানের প্রতিষ্ঠানগুলো কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স নিয়ে খুব একটা খুশি নয়। এখানে প্রচুর সময় ব্যয় হয় এবং পুরো প্রক্রিয়াটি খুবই কষ্টকর। এ ছাড়া বাণিজ্য অর্থায়ন বিশেষ করে লেটার অব ক্রেডিটের প্রক্রিয়া খুবই ধীর এবং টেলিফোনে অর্থ স্থানান্তর করা যায় না। এশিয়ার মধ্যে শুধু পাকিস্তান ও বাংলাদেশেই টেলিফোনে অর্থ স্থানান্তর করা যায় না।
রোহিঙ্গা ইস্যুটির দীর্ঘ মেয়াদি সমাধান এ অঞ্চলের ভবিষ্যৎ স্থিতিশীলতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন ইতো নাওকি। তিনি বলেন, সঠিক সময়ে মিয়ানমার ও তার সেনা বাহিনীকে রোহিঙ্গার মতো খুবই গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুটি সমাধানের জন্য বলবে জাপান। আর রোহিঙ্গাদের দ্রুত সময়ে প্রত্যাবাসনে সহায়ক পরিবেশ তৈরিতে সাধ্যমতো করবে জাপান।
জাপানি রাষ্ট্রদূত বলেন, ১ ফেব্রুয়ারির পর থেকে বর্তমান পরিস্থিতিতে মিয়ানমার কে চালাচ্ছে তা বলা মুশকিল। মিয়ানমার কোন দিকে যাচ্ছে তার কোনো পরিষ্কার চিত্র কারও কাছে নেই।

ঢাকা ও টোকিওর সম্পর্ক এগিয়ে নিতে ভারত–প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশলে (আইপিএস) সহযোগিতা বাড়ানো পরামর্শ দিয়েছেন ঢাকায় জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক নিয়ে এক সেমিনারে তিনি এ পরামর্শ দেন।
আজ রোববার রাতে ‘বাংলাদেশ-জাপান রিলেশন: প্রোগনোসিস ফর দ্য ফিউচার’ শীর্ষক ওয়েবিনারের আয়োজন করে কসমস গ্রুপের কসমস ফাউন্ডেশন। এতে প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি।
এ ছাড়া ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের বিশেষ দূত মো. আবুল কালাম আজাদ, জাপানের উন্নয়ন সংস্থা জাইকা বাংলাদেশের প্রধান প্রতিনিধি হায়াকাওয়া ইউহু, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদ, টোকিওর সেক্রেড হার্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাসাকি ওহাশি, টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব পাবলিক পলিসির ডিন অধ্যাপক তাকাহারা আকিও, কসমস ফাউন্ডেশনের সম্মানীয় উপদেষ্টা সাবকে রাষ্ট্রদূত তারিক এ করিম এতে উপস্থিত ছিলেন। ওয়েবিনারে প্রারম্ভিক বক্তব্য দেন কসমস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এনায়েতুল্লাহ খান।
ওয়েবিনারে জাপান ও বাংলাদেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে পাঁচটি চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। তিনি বলেন, সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করতে এবং আরও উচ্চ পর্যায়ে নিতে দুই দেশকেই একত্রে কাজ করতে হবে। সম্পর্ক এগিয়ে নিতে দুই দেশকে সম্পর্ককে কৌশলগত অংশীদারিত্বের পর্যায়ে নিতে হবে, ব্যবসায়ীদের জন্য বাংলাদেশকে আরও আকর্ষণীয় করতে হবে, মানুষে মানুষে যোগাযোগ বাড়াতে হবে, বাংলাদেশের মর্যাদা অঞ্চল ও অঞ্চল ছাড়িয়ে বিস্তৃত করার জন্য কাজ করতে হবে এবং মুক্ত ও অবাধ আইপিএসে অংশীদার হিসেবে সহযোগিতা বাড়াতে হবে বাংলাদেশকে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও জাপানের সম্পর্ককে অংশীদারি সম্পর্ককে কৌশলগত অংশীদারি সম্পর্কে উত্তরণে ২০২২ সাল একটি বিশেষ সুযোগ এনে দিয়েছে। বাংলাদেশ ও জাপানের বে অব বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ বা বিগ–বি শুধু বাংলাদেশকেই সমৃদ্ধি এনে দেবে না, এ অঞ্চলের শান্তি স্থিতিশীলতাকে সহযোগিতা করবে।
উল্লেখ্য, চীনের প্রভাব ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল (ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি) গ্রহণ করে। এই অঞ্চলে মিত্র হিসেবে জাপান, অস্ট্রেলিয়া, ভারত এবং বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়েই এই কৌশল বাস্তবায়ন করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশ এই জোট থাকার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বিনিয়োগ বাড়াতে বাংলাদেশের তিনটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলকে নির্ধারণ করে রেখেছে জাপান। তবে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার অর্থনৈতিক অঞ্চলটি জাপানের বিনিয়োগের জন্য সফল হলেই পরবর্তী দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ করবে জাপান। এ ছাড়া মিরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প নগরে ৩ হাজার একর ভূমি উন্নয়ন করা হয়েছে। আর মহেশখালী-মাতারবাড়িতে আরও একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি।
আড়াইহাজারকে এশিয়ার সেরা অর্থনৈতিক অঞ্চল বলে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, এর মাধ্যমে ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন এবং মিয়ানমারের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে পারবে বাংলাদেশ। এ অর্থনৈতিক অঞ্চল আগামী বছরের শেষের মধ্যে সম্পূর্ণ প্রস্তুত হয়ে যাবে। এতে এক শর বেশি জাপানি প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ করবে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশে জাপানের প্রতিষ্ঠানগুলোর তিনটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয় বলেও জানান ইতো নাওকি। তিনি বলেন, জাপানের প্রতিষ্ঠানগুলো কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স নিয়ে খুব একটা খুশি নয়। এখানে প্রচুর সময় ব্যয় হয় এবং পুরো প্রক্রিয়াটি খুবই কষ্টকর। এ ছাড়া বাণিজ্য অর্থায়ন বিশেষ করে লেটার অব ক্রেডিটের প্রক্রিয়া খুবই ধীর এবং টেলিফোনে অর্থ স্থানান্তর করা যায় না। এশিয়ার মধ্যে শুধু পাকিস্তান ও বাংলাদেশেই টেলিফোনে অর্থ স্থানান্তর করা যায় না।
রোহিঙ্গা ইস্যুটির দীর্ঘ মেয়াদি সমাধান এ অঞ্চলের ভবিষ্যৎ স্থিতিশীলতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন ইতো নাওকি। তিনি বলেন, সঠিক সময়ে মিয়ানমার ও তার সেনা বাহিনীকে রোহিঙ্গার মতো খুবই গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুটি সমাধানের জন্য বলবে জাপান। আর রোহিঙ্গাদের দ্রুত সময়ে প্রত্যাবাসনে সহায়ক পরিবেশ তৈরিতে সাধ্যমতো করবে জাপান।
জাপানি রাষ্ট্রদূত বলেন, ১ ফেব্রুয়ারির পর থেকে বর্তমান পরিস্থিতিতে মিয়ানমার কে চালাচ্ছে তা বলা মুশকিল। মিয়ানমার কোন দিকে যাচ্ছে তার কোনো পরিষ্কার চিত্র কারও কাছে নেই।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি বিশেষ আহ্বান জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কিছু দেখলেই তা বিশ্বাস করবেন না, শেয়ার করবেন না। আগে সেই তথ্যের সঠিকতা যাচাই করবেন। তথ্য সঠিক হলে তারপর তা শেয়ার করবেন।’
২ ঘণ্টা আগে
সিইসি বলেন, ‘ভবিষ্যতের জন্য কী বাংলাদেশ রেখে যাব, কোন ধরনের বাংলাদেশ রেখে যাব, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ রেখে যাব কি না, কীভাবে রেখে যাব—সেই চিন্তা আমাকে সারাক্ষণ ভাবায়। এটাকে (সিইসির পদ) আমি ব্যক্তিগতভাবে রুটিন দায়িত্ব হিসেবে নিইনি, চাকরি হিসেবে নিইনি। এটাকে আমি মিশন হিসেবে নিয়েছি, চ্যালেঞ্জ হিসেবে...
৩ ঘণ্টা আগে
সোমবার সকালে উত্তরা মেট্রোরেল ডিপিতে মেট্রোর সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ।
৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোকে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত জানানোর অনুরোধ করেছে সরকার। এ সময়ের মধ্যে দলগুলোর পক্ষ থেকে দিকনির্দেশনা পেলে সরকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি বিশেষ আহ্বান জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কিছু দেখলেই তা বিশ্বাস করবেন না, শেয়ার করবেন না। আগে সেই তথ্যের সঠিকতা যাচাই করবেন। তথ্য সঠিক হলে তারপর তা শেয়ার করবেন।’
আজ সোমবার রাজধানীর ভাটারার আনসার গার্ড ব্যাটালিয়নে (এজিবি) জাতীয় নির্বাচনে আনসার-ভিডিপির ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা মহড়া ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সিইসি এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ বর্তমানে এক ‘সংকটময় অবস্থায়’ দাঁড়িয়ে আছে এবং আগামী সংসদ নির্বাচন দেশের ভবিষ্যৎ গতিপথ ও গণতন্ত্রের পথচলা নির্ধারণ করবে উল্লেখ করে সিইসি বলেন, তিনি তাঁর দায়িত্বকে গতানুগতিক ‘রুটিন কাজ’ বা ‘চাকরি’ হিসেবে না দেখে এটিকে ‘মিশন’ এবং ‘চ্যালেঞ্জ’ হিসেবে নিয়ে কাজ করছেন।
সিইসি বলেন, ‘ভবিষ্যতের জন্য কী বাংলাদেশ রেখে যাব, কোন ধরনের বাংলাদেশ রেখে যাব, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ রেখে যাব কি না, কীভাবে রেখে যাব—সেই চিন্তা আমাকে সারাক্ষণ ভাবায়।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, দেশের এই সংকটময় মুহূর্তে গতানুগতিক ধারায় কাজ করলে চলবে না, বরং ‘দায়িত্বসীমার বাইরে গিয়ে আমাদের কাজ করতে হবে।’
সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা কামনা করে সিইসি বলেন, ‘ভোটার, রাজনৈতিক দল, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়। সবাই মিলে আমরা একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দেব।’
সিইসি জানান, এবারের নির্বাচনে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, রিটার্নিং কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থেকে শুরু করে প্রায় ১০ লাখ লোক যুক্ত থাকবে। তাঁদের সুবিধার্থে নির্বাচন কমিশন এবার একটি বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। সাধারণত যারা নির্বাচনের দায়িত্বে থাকেন, তারা নিজেরা ভোট দিতে পারেন না। কিন্তু এবার সেই দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা যেন সবাই ভোট দিতে পারেন, সেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
নাসির উদ্দিন আরও বলেন, ‘আইনি হেফাজতে যাঁরা কারাগারে রয়েছেন, তাঁরা এ দেশের নাগরিক। তাঁরাও যাতে ভোট দিতে পারেন, সে ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি। এ ছাড়া প্রবাসীরা এবার ভোট দিতে পারবেন।’
ভোটকেন্দ্রের শৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রে আনসার সদস্যদের ভূমিকার প্রশংসা করে সিইসি তাঁদের ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষার মূল শক্তি’ হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে যারা দায়িত্বে থাকবেন, তাঁদের ওপর আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণের দায়িত্ব এসে পড়েছে।’
আনসার প্লাটুন সদস্যদের প্রশিক্ষণকে ‘স্বস্তির’ উল্লেখ করে সিইসি দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশাল নেটওয়ার্ক কাজে লাগিয়ে এআইসহ যেকোনো অপপ্রচার রোধে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব জানান, নির্বাচনে প্রায় পাঁচ লাখ সদস্য মোতায়েন থাকবে। সুষ্ঠু ভোট আয়োজনের প্রস্তুতি হিসেবে গত এক বছরে বাহিনীর সক্ষমতা বাড়াতে ১ লাখ ৪৫ হাজার নতুন সদস্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি বিশেষ আহ্বান জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কিছু দেখলেই তা বিশ্বাস করবেন না, শেয়ার করবেন না। আগে সেই তথ্যের সঠিকতা যাচাই করবেন। তথ্য সঠিক হলে তারপর তা শেয়ার করবেন।’
আজ সোমবার রাজধানীর ভাটারার আনসার গার্ড ব্যাটালিয়নে (এজিবি) জাতীয় নির্বাচনে আনসার-ভিডিপির ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা মহড়া ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সিইসি এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ বর্তমানে এক ‘সংকটময় অবস্থায়’ দাঁড়িয়ে আছে এবং আগামী সংসদ নির্বাচন দেশের ভবিষ্যৎ গতিপথ ও গণতন্ত্রের পথচলা নির্ধারণ করবে উল্লেখ করে সিইসি বলেন, তিনি তাঁর দায়িত্বকে গতানুগতিক ‘রুটিন কাজ’ বা ‘চাকরি’ হিসেবে না দেখে এটিকে ‘মিশন’ এবং ‘চ্যালেঞ্জ’ হিসেবে নিয়ে কাজ করছেন।
সিইসি বলেন, ‘ভবিষ্যতের জন্য কী বাংলাদেশ রেখে যাব, কোন ধরনের বাংলাদেশ রেখে যাব, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ রেখে যাব কি না, কীভাবে রেখে যাব—সেই চিন্তা আমাকে সারাক্ষণ ভাবায়।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, দেশের এই সংকটময় মুহূর্তে গতানুগতিক ধারায় কাজ করলে চলবে না, বরং ‘দায়িত্বসীমার বাইরে গিয়ে আমাদের কাজ করতে হবে।’
সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা কামনা করে সিইসি বলেন, ‘ভোটার, রাজনৈতিক দল, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়। সবাই মিলে আমরা একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দেব।’
সিইসি জানান, এবারের নির্বাচনে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, রিটার্নিং কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থেকে শুরু করে প্রায় ১০ লাখ লোক যুক্ত থাকবে। তাঁদের সুবিধার্থে নির্বাচন কমিশন এবার একটি বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। সাধারণত যারা নির্বাচনের দায়িত্বে থাকেন, তারা নিজেরা ভোট দিতে পারেন না। কিন্তু এবার সেই দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা যেন সবাই ভোট দিতে পারেন, সেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
নাসির উদ্দিন আরও বলেন, ‘আইনি হেফাজতে যাঁরা কারাগারে রয়েছেন, তাঁরা এ দেশের নাগরিক। তাঁরাও যাতে ভোট দিতে পারেন, সে ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি। এ ছাড়া প্রবাসীরা এবার ভোট দিতে পারবেন।’
ভোটকেন্দ্রের শৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রে আনসার সদস্যদের ভূমিকার প্রশংসা করে সিইসি তাঁদের ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষার মূল শক্তি’ হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে যারা দায়িত্বে থাকবেন, তাঁদের ওপর আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণের দায়িত্ব এসে পড়েছে।’
আনসার প্লাটুন সদস্যদের প্রশিক্ষণকে ‘স্বস্তির’ উল্লেখ করে সিইসি দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশাল নেটওয়ার্ক কাজে লাগিয়ে এআইসহ যেকোনো অপপ্রচার রোধে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব জানান, নির্বাচনে প্রায় পাঁচ লাখ সদস্য মোতায়েন থাকবে। সুষ্ঠু ভোট আয়োজনের প্রস্তুতি হিসেবে গত এক বছরে বাহিনীর সক্ষমতা বাড়াতে ১ লাখ ৪৫ হাজার নতুন সদস্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

ওয়েবিনারে জাপান ও বাংলাদেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে পাঁচটি চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। তিনি বলেন, সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করতে এবং আরও উচ্চ পর্যায়ে নিতে দুই দেশকেই একত্রে কাজ করতে হবে।
২৫ জুলাই ২০২১
সিইসি বলেন, ‘ভবিষ্যতের জন্য কী বাংলাদেশ রেখে যাব, কোন ধরনের বাংলাদেশ রেখে যাব, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ রেখে যাব কি না, কীভাবে রেখে যাব—সেই চিন্তা আমাকে সারাক্ষণ ভাবায়। এটাকে (সিইসির পদ) আমি ব্যক্তিগতভাবে রুটিন দায়িত্ব হিসেবে নিইনি, চাকরি হিসেবে নিইনি। এটাকে আমি মিশন হিসেবে নিয়েছি, চ্যালেঞ্জ হিসেবে...
৩ ঘণ্টা আগে
সোমবার সকালে উত্তরা মেট্রোরেল ডিপিতে মেট্রোর সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ।
৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোকে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত জানানোর অনুরোধ করেছে সরকার। এ সময়ের মধ্যে দলগুলোর পক্ষ থেকে দিকনির্দেশনা পেলে সরকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ ‘সংকটময় অবস্থায়’ দাঁড়িয়ে আছে উল্লেখ করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, দেশ কোন দিকে যাবে, গণতন্ত্রের পথে কীভাবে হাঁটবে, সেটা নির্ভর করছে আগামী সংসদ নির্বাচনের ওপর। নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের গতিপথ নির্ধারণ হবে।
আজ সোমবার জাতীয় নির্বাচনে আনসার-ভিডিপির ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা মহড়া ও ২০২৫-২৬ সালের চতুর্থ ধাপের আনসার প্লাটুন সদস্যদের মৌলিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর ভাটারার আনসার গার্ড ব্যাটালিয়নে (এজিবি) এই প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়।
সিইসি বলেন, ‘ভবিষ্যতের জন্য কী বাংলাদেশ রেখে যাব, কোন ধরনের বাংলাদেশ রেখে যাব, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ রেখে যাব কি না, কীভাবে রেখে যাব—সেই চিন্তা আমাকে সারাক্ষণ ভাবায়। এটাকে (সিইসির পদ) আমি ব্যক্তিগতভাবে রুটিন দায়িত্ব হিসেবে নিইনি, চাকরি হিসেবে নিইনি। এটাকে আমি মিশন হিসেবে নিয়েছি, চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছি। আমি গতানুগতিক ধারার কাজে বিশ্বাসী নই। বিশেষ করে, এ ধরনের সংকটময় মুহূর্তে দেশ যখন রয়েছে—এখানে গতানুগতিক ধারায় কাজ করলে হবে না। দায়িত্বসীমার বাইরে গিয়ে আমাদের কাজ করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘ভোটার, রাজনৈতিক দল, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়। সবাই মিলে আমরা একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দেব, যাতে দেশ এগিয়ে যায়, গণতন্ত্র এগিয়ে যায়।’
নির্বাচনে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, রিটার্নিং কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থেকে শুরু করে প্রায় ১০ লাখ লোক যুক্ত থাকবে জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘যাঁরা নির্বাচনের দায়িত্বে থাকেন, তাঁরা নিজেরাই ভোট দিতে পারেন না। আমরা এবার উদ্যোগ নিয়েছি, যাঁরা ভোটের দায়িত্বে থাকবেন, তাঁরা যেন সবাই ভোট দিতে পারেন। আইনি হেফাজতে যাঁরা কারাগারে রয়েছেন, তাঁরা এ দেশের নাগরিক। তাঁরাও যাতে ভোট দিতে পারেন, সে ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি। এ ছাড়া প্রবাসীরা এবার ভোট দিতে পারবেন।’
তিনি বলেন, ভোটকেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার মূল শক্তি আনসার বাহিনীর সদস্যরা। তাঁরাই অধিকসংখ্যায় নিয়োজিত থাকেন। আগামী নির্বাচনে যারা দায়িত্বে থাকবেন, তাঁদের ওপর আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণের দায়িত্ব এসে পড়েছে। আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের যে গতিপথ নির্ধারণ হবে, সেখানে আনসার বাহিনীর বিশাল একটি ভূমিকা থাকবে।
এ সময় ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় আনসার প্লাটুন সদস্যদের প্রশিক্ষণ ‘স্বস্তির’ উল্লেখ করে দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশাল নেটওয়ার্ক কাজে লাগিয়ে এআইসহ যেকোনো অপপ্রচার রোধে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান সিইসি।
এ ছাড়া নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা সব বাহিনীর সদস্যদের নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রশিক্ষণ দেওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
আনসার সদস্যসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে নাসির উদ্দিন বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কিছু দেখলেই তা বিশ্বাস করবেন না, শেয়ার করবেন না। আগে সেই তথ্যের সঠিকতা যাচাই করবেন। তথ্য সঠিক হলে তারপর তা শেয়ার করবেন।’
এ সময় ইসির ম্যান্ডেট অনুযায়ী আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী কাজ করবে বলে জানান বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব।
তিনি জানান, নির্বাচনে প্রায় পাঁচ লাখ সদস্য মোতায়েন থাকবে। বাহিনীর সক্ষমতা বাড়ানো ও সুষ্ঠু ভোট আয়োজনে গত এক বছরে ১ লাখ ৪৫ হাজার নতুন সদস্য নিয়োগ দেওয়া হয়।

বাংলাদেশ ‘সংকটময় অবস্থায়’ দাঁড়িয়ে আছে উল্লেখ করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, দেশ কোন দিকে যাবে, গণতন্ত্রের পথে কীভাবে হাঁটবে, সেটা নির্ভর করছে আগামী সংসদ নির্বাচনের ওপর। নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের গতিপথ নির্ধারণ হবে।
আজ সোমবার জাতীয় নির্বাচনে আনসার-ভিডিপির ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা মহড়া ও ২০২৫-২৬ সালের চতুর্থ ধাপের আনসার প্লাটুন সদস্যদের মৌলিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর ভাটারার আনসার গার্ড ব্যাটালিয়নে (এজিবি) এই প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়।
সিইসি বলেন, ‘ভবিষ্যতের জন্য কী বাংলাদেশ রেখে যাব, কোন ধরনের বাংলাদেশ রেখে যাব, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ রেখে যাব কি না, কীভাবে রেখে যাব—সেই চিন্তা আমাকে সারাক্ষণ ভাবায়। এটাকে (সিইসির পদ) আমি ব্যক্তিগতভাবে রুটিন দায়িত্ব হিসেবে নিইনি, চাকরি হিসেবে নিইনি। এটাকে আমি মিশন হিসেবে নিয়েছি, চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছি। আমি গতানুগতিক ধারার কাজে বিশ্বাসী নই। বিশেষ করে, এ ধরনের সংকটময় মুহূর্তে দেশ যখন রয়েছে—এখানে গতানুগতিক ধারায় কাজ করলে হবে না। দায়িত্বসীমার বাইরে গিয়ে আমাদের কাজ করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘ভোটার, রাজনৈতিক দল, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়। সবাই মিলে আমরা একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দেব, যাতে দেশ এগিয়ে যায়, গণতন্ত্র এগিয়ে যায়।’
নির্বাচনে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, রিটার্নিং কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থেকে শুরু করে প্রায় ১০ লাখ লোক যুক্ত থাকবে জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘যাঁরা নির্বাচনের দায়িত্বে থাকেন, তাঁরা নিজেরাই ভোট দিতে পারেন না। আমরা এবার উদ্যোগ নিয়েছি, যাঁরা ভোটের দায়িত্বে থাকবেন, তাঁরা যেন সবাই ভোট দিতে পারেন। আইনি হেফাজতে যাঁরা কারাগারে রয়েছেন, তাঁরা এ দেশের নাগরিক। তাঁরাও যাতে ভোট দিতে পারেন, সে ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি। এ ছাড়া প্রবাসীরা এবার ভোট দিতে পারবেন।’
তিনি বলেন, ভোটকেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার মূল শক্তি আনসার বাহিনীর সদস্যরা। তাঁরাই অধিকসংখ্যায় নিয়োজিত থাকেন। আগামী নির্বাচনে যারা দায়িত্বে থাকবেন, তাঁদের ওপর আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণের দায়িত্ব এসে পড়েছে। আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের যে গতিপথ নির্ধারণ হবে, সেখানে আনসার বাহিনীর বিশাল একটি ভূমিকা থাকবে।
এ সময় ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় আনসার প্লাটুন সদস্যদের প্রশিক্ষণ ‘স্বস্তির’ উল্লেখ করে দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশাল নেটওয়ার্ক কাজে লাগিয়ে এআইসহ যেকোনো অপপ্রচার রোধে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান সিইসি।
এ ছাড়া নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা সব বাহিনীর সদস্যদের নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রশিক্ষণ দেওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
আনসার সদস্যসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে নাসির উদ্দিন বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কিছু দেখলেই তা বিশ্বাস করবেন না, শেয়ার করবেন না। আগে সেই তথ্যের সঠিকতা যাচাই করবেন। তথ্য সঠিক হলে তারপর তা শেয়ার করবেন।’
এ সময় ইসির ম্যান্ডেট অনুযায়ী আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী কাজ করবে বলে জানান বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব।
তিনি জানান, নির্বাচনে প্রায় পাঁচ লাখ সদস্য মোতায়েন থাকবে। বাহিনীর সক্ষমতা বাড়ানো ও সুষ্ঠু ভোট আয়োজনে গত এক বছরে ১ লাখ ৪৫ হাজার নতুন সদস্য নিয়োগ দেওয়া হয়।

ওয়েবিনারে জাপান ও বাংলাদেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে পাঁচটি চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। তিনি বলেন, সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করতে এবং আরও উচ্চ পর্যায়ে নিতে দুই দেশকেই একত্রে কাজ করতে হবে।
২৫ জুলাই ২০২১
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি বিশেষ আহ্বান জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কিছু দেখলেই তা বিশ্বাস করবেন না, শেয়ার করবেন না। আগে সেই তথ্যের সঠিকতা যাচাই করবেন। তথ্য সঠিক হলে তারপর তা শেয়ার করবেন।’
২ ঘণ্টা আগে
সোমবার সকালে উত্তরা মেট্রোরেল ডিপিতে মেট্রোর সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ।
৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোকে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত জানানোর অনুরোধ করেছে সরকার। এ সময়ের মধ্যে দলগুলোর পক্ষ থেকে দিকনির্দেশনা পেলে সরকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অনেকগুলো ত্রুটি রেখেই তাড়াহুড়া করে মেট্রোরেল চালু করা হয়েছিল। মেট্রোরেলের কোনো ‘সেফটি অডিট’ (নিরাপত্তা নিরীক্ষা) হয়নি। তাই ইউরোপীয় কোনো প্রতিষ্ঠান দিয়ে সেফটি অডিট করাবে সরকার।
আজ সোমবার সকালে উত্তরা মেট্রোরেল ডিপিতে মেট্রোর সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ।
তিনি বলেন, ‘মেট্রোরেল প্রকল্পের নির্মাণকাজে কিছুটা তাড়াহুড়া হয়েছে। আর যেখানে দুর্ঘটনা (ফার্মগেটে বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে পথচারীর মৃত্যু) ঘটেছিল সেই অংশে অনেক ত্রুটি আছে।’
দ্রুতই সেফটি অডিট করানো হবে জানিয়ে ডিএমটিসিএলের এমডি বলেন, ‘আমাদের কাছে ফ্রান্সের দুটি প্রতিষ্ঠান আবেদন করেছে। সেফটি অডিট করার জন্য আমরা খুব শিগগিরই টেন্ডার প্রক্রিয়ায় যাব।’
মেট্রোর বেয়ারিং প্যাড সম্পর্কে ডিএমটিসিএলের এমডি বলেন, ‘মেট্রোর বিয়ারিং প্যাড হঠাৎ করে পড়ে যায়নি। এটা হঠাৎ করে পড়ে যাওয়ার জিনিস না। যেহেতু এটা নিয়ে তদন্ত চলছে ফলে এ বিষয়ে আমি জাজমেন্টাল হতে চাই না। তবে যেটা হতে পারে সেটা বলতে পারি— ডিজাইন ফল্ট হতে পারে। যে জিনিসের ওপর বসানোর কথা বলা হয়েছিল, যা যা দেওয়ার কথা ছিল সেটা বসানো হয়নি। যে ডিজাইনে হওয়ার কথা ছিল সেটা হয়তো ঠিকাদার করেনি। যে পরামর্শককে বুঝে নেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তারা হয়তো ঠিক করে জিনিসটা বুঝে নেয়নি। এই চারটা কারণে হতে পারে অথবা এর মধ্যে কোনো একটি কারণেও হতে পারে।’
ডিএমটিসিএলের এমডি বলেন, ‘দোষ কিন্তু বিয়ারিংয়ের না। বিয়ারিং যে লাগিয়েছে, বাজেভাবে লাগানো হয়েছে কিনা, যার আসলে বুঝে নেওয়ার দায়িত্ব ছিল সে বুঝে নিয়েছে কিনা—সেগুলো এখন আমাদের দেখতে হবে। আমরা বিদেশি পরামর্শক রেখেছি, বুঝে নেওয়ার দায়িত্ব তাদের এবং পরামর্শকদের আমাদের বুঝিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব। আর ডিএমটিসিএল পরামর্শকের কাছ থেকে বুঝে নেবে। তখন এই কাজগুলো কিছুটা তাড়াহুড়া হয়েছে। কেন হয়েছে সেটার উত্তর তো আমি দিতে পারব না। যেখানে দুর্ঘটনা ঘটেছিল সেই অংশে অনেক ডিফেক্ট (ত্রুটি) আছে। ফলে সেটা এখনো আমরা বুঝে নিইনি।’
বিয়ারিং প্যাডের দুর্ঘটনার বিষয়ে ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ‘যেখানে বিয়ারিং প্যাড পড়ে গিয়েছিল ওই অংশের ডিফেক্ট লায়াবিলিটি পিরিয়ড আছে ২০২৫ সালের ২৯ জুন পর্যন্ত। কিন্তু আমরা এই ডিফেক্ট লায়াবিলিটি পিরিয়ড একসেপ্ট করিনি এখনো। কারণ এখনো অনেক মেজর ডিফেক্ট রয়ে গেছে। সেগুলো ঠিক না করা পর্যন্ত ডিফেক্ট লায়াবিলিটির নোটিফিকেশন পিরিয়ড একসেপ্ট করব না। এটা এখনো ডিফেক্ট লায়াবিলিটি নোটিফিকেশন পিরিয়ডে আছে। যত সমস্যা আছে এগুলো ঠিকাদারকে মেরামত করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘দুর্ঘটনার পর আমরা আবার সব পিলার পরিদর্শন করছি। আগেও যেসব স্থানে ত্রুটি শনাক্ত করে নোটিফিকেশন দেওয়া হয়েছিল, সেগুলোও পুনরায় যাচাই করা হচ্ছে। আমাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হলো—যেখানে ত্রুটি বা সমস্যা পাওয়া যাবে, সেখানে বিয়ারিং প্যাড অবশ্যই পরিবর্তন করা হবে।’
এমআরটি লাইন-৬ সম্পর্কে ডিএমটিসিএলের এমডি বলেন, ‘প্রকল্পটি চালুর আগে ন্যূনতম ৬ থেকে ৯ মাসের ট্রায়াল রান ও বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু আমরা সে সময়টি দিতে পারিনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘তিন বছরে মেট্রো চালু হবে বা পাঁচ বছরে মেট্রো সম্পূর্ণ হবে—এ ধরনের ধারণা আসলে ভুল। কোনো মেট্রোর প্রথম সিভিল কন্ট্রাক্ট থেকে রাজস্ব অপারেশন শুরু করতে সাধারণত ছয় থেকে সাত বছর লাগে।’
মেট্রো প্রকল্প ব্যর্থ হয়নি—সরকার এই প্রকল্প সম্পন্ন করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ জানিয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো, দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন এই প্রকল্পের ঋণ পরিশোধ করতে সক্ষম হয়। বিপুল অর্থ ব্যয়ে লাইন-১-এর কাজ করা হয়েছে, আর এর মান সবাই নিশ্চয়ই উপলব্ধি করেছেন। সরকারের উদ্দেশ্য হলো, একটি প্রতিযোগিতামূলক বাজার তৈরি করা, যাতে একাধিক প্রতিষ্ঠান অংশ নিতে পারে এবং কম খরচে উন্নতমানের মেট্রো নির্মাণ সম্ভব হয়। মেট্রো আমাদের করতেই হবে—তবে তা হবে স্মার্ট ফাইন্যান্সিংয়ের মাধ্যমে।’
আরও খবর পড়ুন:

অনেকগুলো ত্রুটি রেখেই তাড়াহুড়া করে মেট্রোরেল চালু করা হয়েছিল। মেট্রোরেলের কোনো ‘সেফটি অডিট’ (নিরাপত্তা নিরীক্ষা) হয়নি। তাই ইউরোপীয় কোনো প্রতিষ্ঠান দিয়ে সেফটি অডিট করাবে সরকার।
আজ সোমবার সকালে উত্তরা মেট্রোরেল ডিপিতে মেট্রোর সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ।
তিনি বলেন, ‘মেট্রোরেল প্রকল্পের নির্মাণকাজে কিছুটা তাড়াহুড়া হয়েছে। আর যেখানে দুর্ঘটনা (ফার্মগেটে বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে পথচারীর মৃত্যু) ঘটেছিল সেই অংশে অনেক ত্রুটি আছে।’
দ্রুতই সেফটি অডিট করানো হবে জানিয়ে ডিএমটিসিএলের এমডি বলেন, ‘আমাদের কাছে ফ্রান্সের দুটি প্রতিষ্ঠান আবেদন করেছে। সেফটি অডিট করার জন্য আমরা খুব শিগগিরই টেন্ডার প্রক্রিয়ায় যাব।’
মেট্রোর বেয়ারিং প্যাড সম্পর্কে ডিএমটিসিএলের এমডি বলেন, ‘মেট্রোর বিয়ারিং প্যাড হঠাৎ করে পড়ে যায়নি। এটা হঠাৎ করে পড়ে যাওয়ার জিনিস না। যেহেতু এটা নিয়ে তদন্ত চলছে ফলে এ বিষয়ে আমি জাজমেন্টাল হতে চাই না। তবে যেটা হতে পারে সেটা বলতে পারি— ডিজাইন ফল্ট হতে পারে। যে জিনিসের ওপর বসানোর কথা বলা হয়েছিল, যা যা দেওয়ার কথা ছিল সেটা বসানো হয়নি। যে ডিজাইনে হওয়ার কথা ছিল সেটা হয়তো ঠিকাদার করেনি। যে পরামর্শককে বুঝে নেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তারা হয়তো ঠিক করে জিনিসটা বুঝে নেয়নি। এই চারটা কারণে হতে পারে অথবা এর মধ্যে কোনো একটি কারণেও হতে পারে।’
ডিএমটিসিএলের এমডি বলেন, ‘দোষ কিন্তু বিয়ারিংয়ের না। বিয়ারিং যে লাগিয়েছে, বাজেভাবে লাগানো হয়েছে কিনা, যার আসলে বুঝে নেওয়ার দায়িত্ব ছিল সে বুঝে নিয়েছে কিনা—সেগুলো এখন আমাদের দেখতে হবে। আমরা বিদেশি পরামর্শক রেখেছি, বুঝে নেওয়ার দায়িত্ব তাদের এবং পরামর্শকদের আমাদের বুঝিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব। আর ডিএমটিসিএল পরামর্শকের কাছ থেকে বুঝে নেবে। তখন এই কাজগুলো কিছুটা তাড়াহুড়া হয়েছে। কেন হয়েছে সেটার উত্তর তো আমি দিতে পারব না। যেখানে দুর্ঘটনা ঘটেছিল সেই অংশে অনেক ডিফেক্ট (ত্রুটি) আছে। ফলে সেটা এখনো আমরা বুঝে নিইনি।’
বিয়ারিং প্যাডের দুর্ঘটনার বিষয়ে ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ‘যেখানে বিয়ারিং প্যাড পড়ে গিয়েছিল ওই অংশের ডিফেক্ট লায়াবিলিটি পিরিয়ড আছে ২০২৫ সালের ২৯ জুন পর্যন্ত। কিন্তু আমরা এই ডিফেক্ট লায়াবিলিটি পিরিয়ড একসেপ্ট করিনি এখনো। কারণ এখনো অনেক মেজর ডিফেক্ট রয়ে গেছে। সেগুলো ঠিক না করা পর্যন্ত ডিফেক্ট লায়াবিলিটির নোটিফিকেশন পিরিয়ড একসেপ্ট করব না। এটা এখনো ডিফেক্ট লায়াবিলিটি নোটিফিকেশন পিরিয়ডে আছে। যত সমস্যা আছে এগুলো ঠিকাদারকে মেরামত করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘দুর্ঘটনার পর আমরা আবার সব পিলার পরিদর্শন করছি। আগেও যেসব স্থানে ত্রুটি শনাক্ত করে নোটিফিকেশন দেওয়া হয়েছিল, সেগুলোও পুনরায় যাচাই করা হচ্ছে। আমাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হলো—যেখানে ত্রুটি বা সমস্যা পাওয়া যাবে, সেখানে বিয়ারিং প্যাড অবশ্যই পরিবর্তন করা হবে।’
এমআরটি লাইন-৬ সম্পর্কে ডিএমটিসিএলের এমডি বলেন, ‘প্রকল্পটি চালুর আগে ন্যূনতম ৬ থেকে ৯ মাসের ট্রায়াল রান ও বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু আমরা সে সময়টি দিতে পারিনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘তিন বছরে মেট্রো চালু হবে বা পাঁচ বছরে মেট্রো সম্পূর্ণ হবে—এ ধরনের ধারণা আসলে ভুল। কোনো মেট্রোর প্রথম সিভিল কন্ট্রাক্ট থেকে রাজস্ব অপারেশন শুরু করতে সাধারণত ছয় থেকে সাত বছর লাগে।’
মেট্রো প্রকল্প ব্যর্থ হয়নি—সরকার এই প্রকল্প সম্পন্ন করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ জানিয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো, দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন এই প্রকল্পের ঋণ পরিশোধ করতে সক্ষম হয়। বিপুল অর্থ ব্যয়ে লাইন-১-এর কাজ করা হয়েছে, আর এর মান সবাই নিশ্চয়ই উপলব্ধি করেছেন। সরকারের উদ্দেশ্য হলো, একটি প্রতিযোগিতামূলক বাজার তৈরি করা, যাতে একাধিক প্রতিষ্ঠান অংশ নিতে পারে এবং কম খরচে উন্নতমানের মেট্রো নির্মাণ সম্ভব হয়। মেট্রো আমাদের করতেই হবে—তবে তা হবে স্মার্ট ফাইন্যান্সিংয়ের মাধ্যমে।’
আরও খবর পড়ুন:

ওয়েবিনারে জাপান ও বাংলাদেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে পাঁচটি চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। তিনি বলেন, সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করতে এবং আরও উচ্চ পর্যায়ে নিতে দুই দেশকেই একত্রে কাজ করতে হবে।
২৫ জুলাই ২০২১
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি বিশেষ আহ্বান জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কিছু দেখলেই তা বিশ্বাস করবেন না, শেয়ার করবেন না। আগে সেই তথ্যের সঠিকতা যাচাই করবেন। তথ্য সঠিক হলে তারপর তা শেয়ার করবেন।’
২ ঘণ্টা আগে
সিইসি বলেন, ‘ভবিষ্যতের জন্য কী বাংলাদেশ রেখে যাব, কোন ধরনের বাংলাদেশ রেখে যাব, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ রেখে যাব কি না, কীভাবে রেখে যাব—সেই চিন্তা আমাকে সারাক্ষণ ভাবায়। এটাকে (সিইসির পদ) আমি ব্যক্তিগতভাবে রুটিন দায়িত্ব হিসেবে নিইনি, চাকরি হিসেবে নিইনি। এটাকে আমি মিশন হিসেবে নিয়েছি, চ্যালেঞ্জ হিসেবে...
৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোকে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত জানানোর অনুরোধ করেছে সরকার। এ সময়ের মধ্যে দলগুলোর পক্ষ থেকে দিকনির্দেশনা পেলে সরকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়ন
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত জানানোর অনুরোধ করেছে সরকার। এ সময়ের মধ্যে দলগুলোর পক্ষ থেকে দিকনির্দেশনা পেলে সরকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
আজ সোমবার জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের পর প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান উপদেষ্টা।
সকাল ১০টার দিকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে রাজধানীর তেজগাঁও কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।
আইন উপদেষ্টা বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে সরকারকে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত জানাতে অনুরোধ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আজ জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কর্তৃক প্রণীত জুলাই সনদ এবং এর বাস্তবায়ন সংক্রান্ত বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদের একটি জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সংস্কার বিষয়ে ঐকমত্য স্থাপনের প্রচেষ্টার জন্য এবং বহু বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার জন্য ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয়। ’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদের সভায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবিত জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) আদেশ চূড়ান্তকরণ এবং এতে উল্লেখিত গণভোট আয়োজন ও গণভোটের বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করা হয়। এতে লক্ষ্য করা হয় যে, ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘদিন আলোচনার পরও কয়েকটি সংস্কারের সুপারিশ বিষয়ে ভিন্ন মত রয়েছে। এ ছাড়া, গণভোট কবে অনুষ্ঠিত হবে ও এর বিষয়বস্তু কী হবে এসব প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে মতভেদ দেখা দিয়েছে, সে জন্য সভায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।’
তিনি বলেন, ‘এই পরিপ্রেক্ষিতে গণভোটের সময় কখন হবে, গণভোটের বিষয়বস্তু কী হবে, জুলাই সনদে বর্ণিত ভিন্নমতগুলো প্রসঙ্গে কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে, তা নিয়ে ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবগুলোর আলোকে জরুরি ভিত্তিতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা প্রয়োজন বলে সভা অভিমত ব্যক্ত করে।’
এসব ক্ষেত্রে ফ্যসিবাদ বিরোধী আন্দোলনের দীর্ঘদিনের মিত্র রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজেদের মধ্যে আলাপ আলোচনা করে দ্রুততম সময়ে (সম্ভব হলে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে) সরকারকে ঐক্যবদ্ধ দিকনির্দেশনা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। এমন নির্দেশনা পেলে সরকারের পক্ষে সিদ্ধান্ত গ্রহণ অনেক সহজ হবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে কালক্ষেপণের যে কোনো সুযোগ নাই সেটাও আমাদের সবার বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন। ’
সভায় ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্থে আগামী সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে সরকারের সংকল্প পুনর্ব্যক্ত করা হয় বলে উল্লেখ করেন আইন উপদেষ্টা।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ কবে জারি হতে পারে— এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনে রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করেছে। ওনাদের কিছু সময় দিতে চাই। যেসব বিষয় উল্লেখ করেছি সেগুলোতে ওনারা আলোচনা করে একমত হতে পারেন কিনা আমরা দেখি।’ দলগুলে একমত না হলে সরকার কী করবে এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমরা অপেক্ষা করব, তারপর অবশ্যই সরকার সরকারের মতো অ্যাক্ট (পদক্ষেপ) নেবে।’
সরকার কি রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে নতি স্বীকার করেছে— এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমি বলেছিলাম চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে উপদেষ্টা পরিষদ। এ সিদ্ধান্ত থেকে আমরা মোটেও সরে আসি নাই। সেক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ঐক্যবদ্ধ সুপারিশ প্রত্যাশা করা ইতিবাচক হিসেবে দেখতে পারেন।’
রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আলোচনার আয়োজন সরকার করে দেবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘সরকার আয়োজন করে বহু আলোচনা করেছে। সরকার আর কোনো আয়োজন করতে যাচ্ছে না। ফ্যাসিবাদ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো গত ১৫ বছর নিজেরা নিজেরা আলোচনা করে বহু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ওনারা অত্যন্ত প্রতিকূল সময়ে একসঙ্গে আন্দোলন করেছেন, নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এখন ওনারা নিজ উদ্যোগে আলোচনা করে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত নেবেন, এ প্রত্যাশা করছি। আমি কালকেই দেখলাম, একটি দলের পক্ষ থেকে আলোচনার আহ্বান জানানো হয়েছে—আমরা এটাকে স্বাগত জানাই।’
জুলাই জাতীয় সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর আপত্তি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘এ প্রসঙ্গে আমাদের এখন কোনো মন্তব্য নেই। দলগুলো এ বিষয়ে একটা ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত নেবেন বলে আশা করি। তাঁরা আলাপ-আলোচনা করলে আমাদের কাজটা সহজ হবে। তাঁরা ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত দিতে না পারলে, অবশ্যই সরকার সরকারের মতো সিদ্ধান্ত নেবে।’
আরও খবর পড়ুন:

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত জানানোর অনুরোধ করেছে সরকার। এ সময়ের মধ্যে দলগুলোর পক্ষ থেকে দিকনির্দেশনা পেলে সরকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
আজ সোমবার জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের পর প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান উপদেষ্টা।
সকাল ১০টার দিকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে রাজধানীর তেজগাঁও কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।
আইন উপদেষ্টা বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে সরকারকে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত জানাতে অনুরোধ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আজ জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কর্তৃক প্রণীত জুলাই সনদ এবং এর বাস্তবায়ন সংক্রান্ত বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদের একটি জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সংস্কার বিষয়ে ঐকমত্য স্থাপনের প্রচেষ্টার জন্য এবং বহু বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার জন্য ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয়। ’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদের সভায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবিত জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) আদেশ চূড়ান্তকরণ এবং এতে উল্লেখিত গণভোট আয়োজন ও গণভোটের বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করা হয়। এতে লক্ষ্য করা হয় যে, ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘদিন আলোচনার পরও কয়েকটি সংস্কারের সুপারিশ বিষয়ে ভিন্ন মত রয়েছে। এ ছাড়া, গণভোট কবে অনুষ্ঠিত হবে ও এর বিষয়বস্তু কী হবে এসব প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে মতভেদ দেখা দিয়েছে, সে জন্য সভায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।’
তিনি বলেন, ‘এই পরিপ্রেক্ষিতে গণভোটের সময় কখন হবে, গণভোটের বিষয়বস্তু কী হবে, জুলাই সনদে বর্ণিত ভিন্নমতগুলো প্রসঙ্গে কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে, তা নিয়ে ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবগুলোর আলোকে জরুরি ভিত্তিতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা প্রয়োজন বলে সভা অভিমত ব্যক্ত করে।’
এসব ক্ষেত্রে ফ্যসিবাদ বিরোধী আন্দোলনের দীর্ঘদিনের মিত্র রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজেদের মধ্যে আলাপ আলোচনা করে দ্রুততম সময়ে (সম্ভব হলে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে) সরকারকে ঐক্যবদ্ধ দিকনির্দেশনা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। এমন নির্দেশনা পেলে সরকারের পক্ষে সিদ্ধান্ত গ্রহণ অনেক সহজ হবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে কালক্ষেপণের যে কোনো সুযোগ নাই সেটাও আমাদের সবার বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন। ’
সভায় ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্থে আগামী সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে সরকারের সংকল্প পুনর্ব্যক্ত করা হয় বলে উল্লেখ করেন আইন উপদেষ্টা।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ কবে জারি হতে পারে— এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনে রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করেছে। ওনাদের কিছু সময় দিতে চাই। যেসব বিষয় উল্লেখ করেছি সেগুলোতে ওনারা আলোচনা করে একমত হতে পারেন কিনা আমরা দেখি।’ দলগুলে একমত না হলে সরকার কী করবে এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমরা অপেক্ষা করব, তারপর অবশ্যই সরকার সরকারের মতো অ্যাক্ট (পদক্ষেপ) নেবে।’
সরকার কি রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে নতি স্বীকার করেছে— এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমি বলেছিলাম চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে উপদেষ্টা পরিষদ। এ সিদ্ধান্ত থেকে আমরা মোটেও সরে আসি নাই। সেক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ঐক্যবদ্ধ সুপারিশ প্রত্যাশা করা ইতিবাচক হিসেবে দেখতে পারেন।’
রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আলোচনার আয়োজন সরকার করে দেবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘সরকার আয়োজন করে বহু আলোচনা করেছে। সরকার আর কোনো আয়োজন করতে যাচ্ছে না। ফ্যাসিবাদ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো গত ১৫ বছর নিজেরা নিজেরা আলোচনা করে বহু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ওনারা অত্যন্ত প্রতিকূল সময়ে একসঙ্গে আন্দোলন করেছেন, নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এখন ওনারা নিজ উদ্যোগে আলোচনা করে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত নেবেন, এ প্রত্যাশা করছি। আমি কালকেই দেখলাম, একটি দলের পক্ষ থেকে আলোচনার আহ্বান জানানো হয়েছে—আমরা এটাকে স্বাগত জানাই।’
জুলাই জাতীয় সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর আপত্তি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘এ প্রসঙ্গে আমাদের এখন কোনো মন্তব্য নেই। দলগুলো এ বিষয়ে একটা ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত নেবেন বলে আশা করি। তাঁরা আলাপ-আলোচনা করলে আমাদের কাজটা সহজ হবে। তাঁরা ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত দিতে না পারলে, অবশ্যই সরকার সরকারের মতো সিদ্ধান্ত নেবে।’
আরও খবর পড়ুন:

ওয়েবিনারে জাপান ও বাংলাদেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে পাঁচটি চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। তিনি বলেন, সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করতে এবং আরও উচ্চ পর্যায়ে নিতে দুই দেশকেই একত্রে কাজ করতে হবে।
২৫ জুলাই ২০২১
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি বিশেষ আহ্বান জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কিছু দেখলেই তা বিশ্বাস করবেন না, শেয়ার করবেন না। আগে সেই তথ্যের সঠিকতা যাচাই করবেন। তথ্য সঠিক হলে তারপর তা শেয়ার করবেন।’
২ ঘণ্টা আগে
সিইসি বলেন, ‘ভবিষ্যতের জন্য কী বাংলাদেশ রেখে যাব, কোন ধরনের বাংলাদেশ রেখে যাব, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ রেখে যাব কি না, কীভাবে রেখে যাব—সেই চিন্তা আমাকে সারাক্ষণ ভাবায়। এটাকে (সিইসির পদ) আমি ব্যক্তিগতভাবে রুটিন দায়িত্ব হিসেবে নিইনি, চাকরি হিসেবে নিইনি। এটাকে আমি মিশন হিসেবে নিয়েছি, চ্যালেঞ্জ হিসেবে...
৩ ঘণ্টা আগে
সোমবার সকালে উত্তরা মেট্রোরেল ডিপিতে মেট্রোর সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ।
৪ ঘণ্টা আগে