নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দক্ষ জনবলের অভাব ও কারিগরি ত্রুটির কারণে সরকারি ওয়েবসাইটে নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য উন্মুক্ত ছিল। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ থেকে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে এসব বিষয় উঠে এসেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
গত ৭ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনলাইন সংবাদমাধ্যম টেকত্রঞ্চ এক প্রতিবেদনে জানায়, সরকারি একটি ওয়েবসাইট থেকে নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়েছে বলে একটি সাইবার সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠান প্রমাণ পেয়েছে। সেই সাইটে দেশের মানুষের নাম, মোবাইল ফোন নম্বর, ই-মেইল ঠিকানা, এনআইডি নম্বরসহ ব্যক্তিগত গোপনীয় তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। যদিও নিরাপত্তার কারণে আনুষ্ঠানিকভাবে নাম প্রকাশ করা হয়নি, তবে সেই প্রতিষ্ঠানটি যে জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন কার্যালয় তা নিশ্চিত হওয়া গেছে।
তথ্য ফাঁসের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসলে এ বিষয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছিলেন, তথ্য কেউ হ্যাক করে নিয়ে যায়নি। কারিগরি ত্রুটির কারণে তথ্যগুলো উন্মুক্ত ছিল। সেই দিন তিনি নাম না বললেও জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন কার্যালয় থেকে যে তথ্য ফাঁস হয়েছে তার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন।
নাগরিকের তথ্য ফাঁসের বিষয়টি প্রকাশ হওয়ার পর গত ১০ জুলাই একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে দেয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির (ডিজিএ) মহাপরিচালক আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামানকে প্রধান করে গঠিত কমিটিকে সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়।
এ বিষয়ে আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান জানান, নির্ধারিত সময়ের শেষ কর্মদিবসে গতকাল বৃহস্পতিবার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে।
তদন্ত প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এখনো হাতে পাইনি। মন্ত্রী মহোদয় দেশের বাইরে রয়েছেন। তিনি আসলে এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করবেন।’
এ দিকে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সূত্র জানায়, নাগরিকের তথ্য ফাঁসের ঘটনা প্রকাশের পর থেকে জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন কার্যালয় থেকে এনআইডি সেবা দেওয়া বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ইসি থেকে এই সেবা বন্ধ করে দেওয়ার পর থেকে জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন কার্যালয় থেকে এখন পর্যন্ত কোনো যোগাযোগ করা হয়নি বলেও জানা গেছে।
দক্ষ জনবলের অভাব ও কারিগরি ত্রুটির কারণে সরকারি ওয়েবসাইটে নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য উন্মুক্ত ছিল। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ থেকে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে এসব বিষয় উঠে এসেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
গত ৭ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনলাইন সংবাদমাধ্যম টেকত্রঞ্চ এক প্রতিবেদনে জানায়, সরকারি একটি ওয়েবসাইট থেকে নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়েছে বলে একটি সাইবার সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠান প্রমাণ পেয়েছে। সেই সাইটে দেশের মানুষের নাম, মোবাইল ফোন নম্বর, ই-মেইল ঠিকানা, এনআইডি নম্বরসহ ব্যক্তিগত গোপনীয় তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। যদিও নিরাপত্তার কারণে আনুষ্ঠানিকভাবে নাম প্রকাশ করা হয়নি, তবে সেই প্রতিষ্ঠানটি যে জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন কার্যালয় তা নিশ্চিত হওয়া গেছে।
তথ্য ফাঁসের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসলে এ বিষয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছিলেন, তথ্য কেউ হ্যাক করে নিয়ে যায়নি। কারিগরি ত্রুটির কারণে তথ্যগুলো উন্মুক্ত ছিল। সেই দিন তিনি নাম না বললেও জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন কার্যালয় থেকে যে তথ্য ফাঁস হয়েছে তার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন।
নাগরিকের তথ্য ফাঁসের বিষয়টি প্রকাশ হওয়ার পর গত ১০ জুলাই একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে দেয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির (ডিজিএ) মহাপরিচালক আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামানকে প্রধান করে গঠিত কমিটিকে সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়।
এ বিষয়ে আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান জানান, নির্ধারিত সময়ের শেষ কর্মদিবসে গতকাল বৃহস্পতিবার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে।
তদন্ত প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এখনো হাতে পাইনি। মন্ত্রী মহোদয় দেশের বাইরে রয়েছেন। তিনি আসলে এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করবেন।’
এ দিকে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সূত্র জানায়, নাগরিকের তথ্য ফাঁসের ঘটনা প্রকাশের পর থেকে জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন কার্যালয় থেকে এনআইডি সেবা দেওয়া বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ইসি থেকে এই সেবা বন্ধ করে দেওয়ার পর থেকে জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন কার্যালয় থেকে এখন পর্যন্ত কোনো যোগাযোগ করা হয়নি বলেও জানা গেছে।
জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নির্দেশদাতা উল্লেখ করে তার বিরুদ্ধে আনা ৫টি অভিযোগ আমলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
৪ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ দিন পর্যন্ত গঙ্গা ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়তে পারে, তবে বিপদসীমার নীচ দিয়ে তা প্রবাহিত হতে পারে। আজ শনিবার গঙ্গা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়ছে ।
৫ ঘণ্টা আগেছবিতে দেখা যায়, সেনাপ্রধান ও তাঁর স্ত্রী সারাহনাজ কমলিকা রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও বঙ্গবভনের কর্মকর্তারা। তাঁরা শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতির সঙ্গে করমর্দন ও উষ্ণ আলিঙ্গন করেন।
৬ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) তাঁর মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।
৬ ঘণ্টা আগে