নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
সংবিধানের কাঠামোয় থেকে শর্তহীনভাবে কোনো রাজনৈতিক দল সংলাপে এলে স্বাগত জানানো হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ বুধবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠকের পর সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘উল্লেখযোগ্য কোনো আলাপ হয়নি। তিনি বলেছেন, সংলাপ হচ্ছে প্রধান হাতিয়ার। আমরা বলেছি, আমরা সব সময় সংলাপকে স্বাগত জানাই। সংলাপের মাধ্যমে রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান হওয়া উচিত বলে আমরাও মনে করি।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সংবিধান যেভাবে কাঠামো করে দিয়েছে, সেটা অনুসারে সংলাপ করতে হবে। সংলাপের বিকল্প নেই। সব অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করার কথা তিনিও বলেছেন। এটা কোনো পরামর্শ না, এটা আলাপচারিতা হয়েছে।’
আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব সময় বলছেন, আমরা সবকিছু শান্তিপূর্ণভাবে করতে চাই। সংবিধান মাথায় রেখে আলোচনা করতে চাই। আমরা শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চাই, সহিংসতা চাই না। তিনি আলাপ-আলোচনা করার জন্য সব সময় নির্দেশ দেন, যাতে পরিস্থিতি শান্ত থাকে, সেটা আমরা চালিয়ে যাচ্ছি।’
সংলাপের বিষয়ে আপনারা কোনো উদ্যোগ নিচ্ছেন কিনা এই প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘যারা আসবে, তাদের সঙ্গে আমরা কথা বলব। শর্তহীনভাবে আসতে হবে। সংবিধানের কাঠামো মেনেই আমাদের সঙ্গে কথা বলতে হবে। সংবিধানের বাইরে যদি কেউ কিছু বলেন, তাহলে তো সেটা হবে না।’
সরকারের পক্ষ থেকে সংলাপে ডাকা হবে কিনা এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘অনেকেই তো আসছেন। তাদের প্রয়োজনে আমাদের ফোন করছেন। তারাও তো বলতে পারেন, আমরা কথা বলতে চাই, আমরা হরতাল চাই না, এটা তো তারা বলেননি কোনো দিন। আমরা তো বলছি, দরজা তো বন্ধ হয়নি। আমরা যে কোনো আলোচনায় রাজি আছে, সেটা সংবিধানের কাঠামোর মধ্য থেকে।’
গত শনিবার ৪৪টি রাজনৈতিক দলকে ডেকেছে নির্বাচন কমিশন। সেখানে বিএনপি বলে দিয়েছে, তারা আলোচনায় যাবে না। এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সেটা তারা সব সময় বলে থাকে। ২০১৪ সালেও বলেছে। সব সময় তারা এগুলো বলে থাকে। যে দলের প্রতি দেশের জনগণ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে, সেই দল নিশ্চিতভাবে নির্বাচনে এলে জয়লাভ করতে পারবে না। তারা সংলাপ চায় না, সহিংসতা চায়। সহিংসতা করে তারা একটি পরিবেশ তৈরি করতে চায়। কিন্তু আমাদের দেশের জনগণ সহিংসতা চায় না।’
সংবিধানের কাঠামোয় থেকে শর্তহীনভাবে কোনো রাজনৈতিক দল সংলাপে এলে স্বাগত জানানো হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ বুধবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠকের পর সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘উল্লেখযোগ্য কোনো আলাপ হয়নি। তিনি বলেছেন, সংলাপ হচ্ছে প্রধান হাতিয়ার। আমরা বলেছি, আমরা সব সময় সংলাপকে স্বাগত জানাই। সংলাপের মাধ্যমে রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান হওয়া উচিত বলে আমরাও মনে করি।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সংবিধান যেভাবে কাঠামো করে দিয়েছে, সেটা অনুসারে সংলাপ করতে হবে। সংলাপের বিকল্প নেই। সব অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করার কথা তিনিও বলেছেন। এটা কোনো পরামর্শ না, এটা আলাপচারিতা হয়েছে।’
আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব সময় বলছেন, আমরা সবকিছু শান্তিপূর্ণভাবে করতে চাই। সংবিধান মাথায় রেখে আলোচনা করতে চাই। আমরা শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চাই, সহিংসতা চাই না। তিনি আলাপ-আলোচনা করার জন্য সব সময় নির্দেশ দেন, যাতে পরিস্থিতি শান্ত থাকে, সেটা আমরা চালিয়ে যাচ্ছি।’
সংলাপের বিষয়ে আপনারা কোনো উদ্যোগ নিচ্ছেন কিনা এই প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘যারা আসবে, তাদের সঙ্গে আমরা কথা বলব। শর্তহীনভাবে আসতে হবে। সংবিধানের কাঠামো মেনেই আমাদের সঙ্গে কথা বলতে হবে। সংবিধানের বাইরে যদি কেউ কিছু বলেন, তাহলে তো সেটা হবে না।’
সরকারের পক্ষ থেকে সংলাপে ডাকা হবে কিনা এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘অনেকেই তো আসছেন। তাদের প্রয়োজনে আমাদের ফোন করছেন। তারাও তো বলতে পারেন, আমরা কথা বলতে চাই, আমরা হরতাল চাই না, এটা তো তারা বলেননি কোনো দিন। আমরা তো বলছি, দরজা তো বন্ধ হয়নি। আমরা যে কোনো আলোচনায় রাজি আছে, সেটা সংবিধানের কাঠামোর মধ্য থেকে।’
গত শনিবার ৪৪টি রাজনৈতিক দলকে ডেকেছে নির্বাচন কমিশন। সেখানে বিএনপি বলে দিয়েছে, তারা আলোচনায় যাবে না। এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সেটা তারা সব সময় বলে থাকে। ২০১৪ সালেও বলেছে। সব সময় তারা এগুলো বলে থাকে। যে দলের প্রতি দেশের জনগণ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে, সেই দল নিশ্চিতভাবে নির্বাচনে এলে জয়লাভ করতে পারবে না। তারা সংলাপ চায় না, সহিংসতা চায়। সহিংসতা করে তারা একটি পরিবেশ তৈরি করতে চায়। কিন্তু আমাদের দেশের জনগণ সহিংসতা চায় না।’
উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বড় ধরনের ব্যর্থতা দেখিয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক দলের নেতারা। মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনায় মঙ্গলবার দিনভর রাজধানীতে বিক্ষোভ ছিল।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
৭ ঘণ্টা আগেবিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক রাত সাড়ে ৯টার পর শেষ হয়।
১০ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থসহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেটিকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠলে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়
১০ ঘণ্টা আগে