নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবি সমর্থন করেন না বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। আজ শনিবার মামলাজট নিরসনে গভর্নমেন্ট প্লিডার (জিপি) ও পাবলিক প্রসিকিউটরদের (পিপি) সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা জানান। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে আইনসচিব মো. গোলাম সারওয়ার সভাপতিত্ব করেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট (নিরাপত্তা আইন) করার পর এর কিছু অপব্যবহার যে হয়নি, তা নয়। প্রযুক্তির উন্নয়নের সঙ্গে কিছু সমস্যারও সৃষ্টি হয়েছে—যেমন সাইবার ক্রাইম। সাইবার ক্রাইমের মতো অপরাধ মোকাবিলা করার জন্যই আমরা ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট করেছি। আগে দেখা যেত, এই আইনে মামলা হলেই সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করা হতো। আমি সেখানেও বলেছি, এই মামলা করার সঙ্গে সঙ্গে যেন কাউকে গ্রেপ্তার করা না হয়। আদালত যদি মনে করেন, তাহলে সে রকম ব্যবস্থা নিবে। আর যদি মনে করেন, সমন দিলেই যথেষ্ট, তাহলে সমন দিবেন। তবে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট বাতিল করে ফেলতে হবে, আমি এটা সমর্থন করি না।’
মামলাজট কমাতে সময় আবেদন না করতে আইনজীবীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেছেন, ‘সিপিসি (দেওয়ানি কার্যবিধি) যখন করা হয়েছিল, তখন প্রযুক্তি এত উন্নত হয়নি। প্রযুক্তির কারণে এখন আমেরিকায় খবর পাঠাতে সময় লাগে কয়েক সেকেন্ড। আমার মনে হয়, অমুকটার জন্য ৪৫ দিন সময় দিতে হবে, অমুকটার জন্য ৬০ দিন সময় দিতে হবে এগুলোর আর প্রয়োজন নেই।’
মন্ত্রী বলেন, আদালতের খরচ বাড়ানো হবে। খরচ বাড়ালে মানুষ চিন্তা করবে যদি তারিখ নিই তাহলে অতিরিক্ত ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা লাগবে। তখন আর সময় নিতে চেষ্টা করবে না। আর এটা প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে।
আনিসুল হক বলেন, ‘কেবল আমাদের দেশেই নয়, বিশ্বের অন্যান্য দেশেও মামলাজটের সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। ৪০ লাখের মতো মামলা আছে বলা হয়, আমাদের জনসংখ্যার বিবেচনায় মামলার এই জট কিন্তু তত বলা যাবে না। তবে বলব, এটাও থাকবে কেন?’ মামলাজট থেকে বেরিয়ে আসার জন্য বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তিতে জোর দেন আইনমন্ত্রী।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবি সমর্থন করেন না বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। আজ শনিবার মামলাজট নিরসনে গভর্নমেন্ট প্লিডার (জিপি) ও পাবলিক প্রসিকিউটরদের (পিপি) সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা জানান। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে আইনসচিব মো. গোলাম সারওয়ার সভাপতিত্ব করেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট (নিরাপত্তা আইন) করার পর এর কিছু অপব্যবহার যে হয়নি, তা নয়। প্রযুক্তির উন্নয়নের সঙ্গে কিছু সমস্যারও সৃষ্টি হয়েছে—যেমন সাইবার ক্রাইম। সাইবার ক্রাইমের মতো অপরাধ মোকাবিলা করার জন্যই আমরা ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট করেছি। আগে দেখা যেত, এই আইনে মামলা হলেই সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করা হতো। আমি সেখানেও বলেছি, এই মামলা করার সঙ্গে সঙ্গে যেন কাউকে গ্রেপ্তার করা না হয়। আদালত যদি মনে করেন, তাহলে সে রকম ব্যবস্থা নিবে। আর যদি মনে করেন, সমন দিলেই যথেষ্ট, তাহলে সমন দিবেন। তবে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট বাতিল করে ফেলতে হবে, আমি এটা সমর্থন করি না।’
মামলাজট কমাতে সময় আবেদন না করতে আইনজীবীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেছেন, ‘সিপিসি (দেওয়ানি কার্যবিধি) যখন করা হয়েছিল, তখন প্রযুক্তি এত উন্নত হয়নি। প্রযুক্তির কারণে এখন আমেরিকায় খবর পাঠাতে সময় লাগে কয়েক সেকেন্ড। আমার মনে হয়, অমুকটার জন্য ৪৫ দিন সময় দিতে হবে, অমুকটার জন্য ৬০ দিন সময় দিতে হবে এগুলোর আর প্রয়োজন নেই।’
মন্ত্রী বলেন, আদালতের খরচ বাড়ানো হবে। খরচ বাড়ালে মানুষ চিন্তা করবে যদি তারিখ নিই তাহলে অতিরিক্ত ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা লাগবে। তখন আর সময় নিতে চেষ্টা করবে না। আর এটা প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে।
আনিসুল হক বলেন, ‘কেবল আমাদের দেশেই নয়, বিশ্বের অন্যান্য দেশেও মামলাজটের সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। ৪০ লাখের মতো মামলা আছে বলা হয়, আমাদের জনসংখ্যার বিবেচনায় মামলার এই জট কিন্তু তত বলা যাবে না। তবে বলব, এটাও থাকবে কেন?’ মামলাজট থেকে বেরিয়ে আসার জন্য বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তিতে জোর দেন আইনমন্ত্রী।
জুলাই সনদ নিয়ে ‘বিশেষ আদেশ’ জারি করে তার ভিত্তিতে গণভোট এবং আগামী জাতীয় সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দেওয়ার সুপারিশের পরিকল্পনা করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিশেষ আদেশের ভিত্তি কী হবে, তা নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করা হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেআজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসাইন এই নির্দেশ দেন।
৯ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই, বরিশাল-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর নামে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) দুদকের উপপরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
৯ ঘণ্টা আগেফায়ার সার্ভিসের পরিচালক বলেন, প্রথমত উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ দাহ্য বস্তুর (কম্বাস্টিবল ম্যাটেরিয়াল) আধিক্য, দ্বিতীয়ত স্টিল স্ট্রাকচারের তাপ শোষণ, তৃতীয়ত অপরিষ্কার ও গাদাগাদি পরিবেশ, চতুর্থত অগ্নিনিরাপত্তা-ব্যবস্থার ঘাটতি এবং সর্বশেষ ছোট ছোট স্টিলের স্ট্রাকচার কেটে ভেতরে প্রবেশ করায় আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয়।
১২ ঘণ্টা আগে