নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্তকে ‘বৈষম্যপূর্ণ, অগণতান্ত্রিক ও নারীবিদ্বেষী’ হিসেবে অভিহিত করে তা প্রত্যাখ্যান করেছে নারীপক্ষ। তারা বলেছে, ‘জুলাই অভ্যুত্থানে বৈষম্যমুক্ত সমাজ গড়তে কাঠামোগত পরিবর্তন আনার যে প্রতিশ্রুতি ছিল, আমরা সেই প্রতিশ্রুতিতে বিশ্বাস রাখতে চাই। আমরা মনে করি, এখনই সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের উপযুক্ত সময়।’
আজ শনিবার এক বিবৃতিতে এসব মন্তব্য করে নারীদের অধিকার নিয়ে কাজ করা এই সংগঠন।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা চলছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে তথাকথিত ঐকমত্য আনার জন্য নানা রকম আপস করা হচ্ছে। অথচ এই সিদ্ধান্ত যাদের জন্য বা যাদের ওপর সরাসরি প্রভাব পড়বে, সেই নারীদের সঙ্গে কোনো রকম পরামর্শ করা বা মতামত নেওয়া হয়নি। ঐকমত্য কমিশনে কোনো নারী সদস্য নেই। আমরা ঐকমত্য কমিশনের এই একপেশে, পক্ষপাতদুষ্ট, বৈষম্যপূর্ণ, অগণতান্ত্রিক ও নারীবিদ্বেষী সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করছি।’
এতে বলা হয়, ‘সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত, দেশের মোট জনসংখ্যার ৫১ শতাংশ নারী এবং ভোটারদেরও অর্ধেক নারী। তারা যদি সংসদে যথাযথভাবে প্রতিনিধিত্ব না পায়, তাহলে গণতন্ত্র শুধু একটি ফাঁপা প্রতিশ্রুতিতেই পরিণত হবে। নারীপক্ষ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, নারী আসনে সরাসরি নির্বাচন অত্যন্ত জরুরি, যাতে তারা পুরুষ সংসদ সদস্যদের মতোই সম্মান, মর্যাদা, দায়িত্ব ও ক্ষমতা লাভ করতে পারে।
‘বাংলাদেশের ৫৩ বছরের ইতিহাসে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নারী রাজনীতিতে সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে যথেষ্ট অভিজ্ঞতা, নেতৃত্ব দেওয়ার দক্ষতা ও নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সক্ষমতা অর্জন করেছে এবং এর প্রমাণ রেখেছে। ২০২৪ সালের আগস্টে বৈষম্যমুক্ত সমাজ গঠনের জন্য কাঠামোগত পরিবর্তন আনার যে প্রতিশ্রুতি ছিল, আমরা সেই প্রতিশ্রুতিতে বিশ্বাস রাখতে চাই। আমরা মনে করি, এখনই সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের উপযুক্ত সময়।’
বিবৃতিতে নারীদের জন্য অন্তত ৩৩ শতাংশ আসনে সরাসরি নির্বাচন এবং প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে তাদের মনোনীত প্রার্থীর মধ্যে কমপক্ষে এক-তৃতীয়াংশ নারী প্রার্থী দেওয়ার দাবি জানানো হয়।
জাতীয় সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্তকে ‘বৈষম্যপূর্ণ, অগণতান্ত্রিক ও নারীবিদ্বেষী’ হিসেবে অভিহিত করে তা প্রত্যাখ্যান করেছে নারীপক্ষ। তারা বলেছে, ‘জুলাই অভ্যুত্থানে বৈষম্যমুক্ত সমাজ গড়তে কাঠামোগত পরিবর্তন আনার যে প্রতিশ্রুতি ছিল, আমরা সেই প্রতিশ্রুতিতে বিশ্বাস রাখতে চাই। আমরা মনে করি, এখনই সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের উপযুক্ত সময়।’
আজ শনিবার এক বিবৃতিতে এসব মন্তব্য করে নারীদের অধিকার নিয়ে কাজ করা এই সংগঠন।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা চলছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে তথাকথিত ঐকমত্য আনার জন্য নানা রকম আপস করা হচ্ছে। অথচ এই সিদ্ধান্ত যাদের জন্য বা যাদের ওপর সরাসরি প্রভাব পড়বে, সেই নারীদের সঙ্গে কোনো রকম পরামর্শ করা বা মতামত নেওয়া হয়নি। ঐকমত্য কমিশনে কোনো নারী সদস্য নেই। আমরা ঐকমত্য কমিশনের এই একপেশে, পক্ষপাতদুষ্ট, বৈষম্যপূর্ণ, অগণতান্ত্রিক ও নারীবিদ্বেষী সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করছি।’
এতে বলা হয়, ‘সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত, দেশের মোট জনসংখ্যার ৫১ শতাংশ নারী এবং ভোটারদেরও অর্ধেক নারী। তারা যদি সংসদে যথাযথভাবে প্রতিনিধিত্ব না পায়, তাহলে গণতন্ত্র শুধু একটি ফাঁপা প্রতিশ্রুতিতেই পরিণত হবে। নারীপক্ষ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, নারী আসনে সরাসরি নির্বাচন অত্যন্ত জরুরি, যাতে তারা পুরুষ সংসদ সদস্যদের মতোই সম্মান, মর্যাদা, দায়িত্ব ও ক্ষমতা লাভ করতে পারে।
‘বাংলাদেশের ৫৩ বছরের ইতিহাসে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নারী রাজনীতিতে সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে যথেষ্ট অভিজ্ঞতা, নেতৃত্ব দেওয়ার দক্ষতা ও নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সক্ষমতা অর্জন করেছে এবং এর প্রমাণ রেখেছে। ২০২৪ সালের আগস্টে বৈষম্যমুক্ত সমাজ গঠনের জন্য কাঠামোগত পরিবর্তন আনার যে প্রতিশ্রুতি ছিল, আমরা সেই প্রতিশ্রুতিতে বিশ্বাস রাখতে চাই। আমরা মনে করি, এখনই সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের উপযুক্ত সময়।’
বিবৃতিতে নারীদের জন্য অন্তত ৩৩ শতাংশ আসনে সরাসরি নির্বাচন এবং প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে তাদের মনোনীত প্রার্থীর মধ্যে কমপক্ষে এক-তৃতীয়াংশ নারী প্রার্থী দেওয়ার দাবি জানানো হয়।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের একটি ‘গুরুত্বপূর্ণ’ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। আগামী ১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠেয় ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে সামনে রেখে আজ বুধবার এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় বলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উই
৩৭ মিনিট আগেবৈঠকে অংশ নিতে প্রতিটি দলের দুজন প্রতিনিধির নাম বিকেল ৪টার মধ্যে কমিশনের কাছে পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে পাওয়া প্রতিনিধিরাই শুধু বৈঠকে অংশ নেবেন।
৩ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) আয়োজিত বার্ষিক ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে অংশ নিতে ১২ অক্টোবর বিকেলে রোমে পৌঁছান ড. ইউনূস।
৮ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে। ১৭ অক্টোবর দলগুলো এই সনদে স্বাক্ষর করবে। জাতীয় সংসদ ভবনে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণের চিঠিও পাঠানো হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে