নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও সাতক্ষীরার বিখ্যাত আম এবার ঢাকাবাসীর দোরগোড়ায় পৌঁছাবে সরাসরি চাষিদের হাত থেকে। ডাক বিভাগের বিশ্বস্ত নেটওয়ার্ক এবং পরিবহন ও সেবা কাঠামো ব্যবহার করে কওমির তরুণ উদ্যোক্তাদের উদ্যোগে এ কর্মকাণ্ড শুরু হতে যাচ্ছে, যার মাধ্যমে প্রতিদিন প্রায় ৪ হাজার কেজি আম ঢাকার গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে। আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের ডাক ভবনে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘বাংলাদেশ ডাক বিভাগকে আমরা সংস্কারের মধ্যে দিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। এই সংস্কার কার্যক্রমের একটি অংশ হচ্ছে সাপ্লাই চেইনগুলোকে সচল করা। ডাক বিভাগের বিদ্যমান অবকাঠামোগুলোকে কাজে লাগিয়ে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা কীভাবে উপকৃত হতে পারে, আমরা সেই চেষ্টা করছি। যেহেতু ডাক বিভাগ অত্যন্ত প্রাচীন একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান, যাদের দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে শাখা রয়েছে, তাই আমরা মনে করি, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা ডাক বিভাগের বিদ্যমান সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলে তাদের পণ্য সরাসরি ভোক্তার কাছে পৌঁছাতে পারবে। অন্যথায় তাদের জন্য সাপ্লাই চেইন তৈরি করে ভোক্তা পর্যন্ত পৌঁছানোর এ কাজ কঠিন হবে।’
এই কার্যক্রমের নেতৃত্বে রয়েছেন কওমি উদ্যোক্তারা—যারা কওমি মাদ্রাসার শিক্ষিত তরুণদের জন্য তৈরি করা একটি প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে নিজেদের উদ্যোক্তা-জীবনের যাত্রা শুরু করেছেন। ইসলামি আদর্শ ও নৈতিকতার আলোকে গড়ে ওঠা এই কমিউনিটির লক্ষ্য হালাল উপার্জনের মাধ্যমে আত্মনির্ভরতা অর্জন, প্রযুক্তি ও দক্ষতা শেখানো এবং একটি বিশ্বাসযোগ্য ও বরকতময় ব্যবসায়িক মানসিকতা গড়ে তোলা।
বর্তমানে তাদের কমিউনিটিতে যুক্ত আছেন ৮০ হাজারের বেশি কওমি তরুণ উদ্যোক্তা, যাঁরা ফ্রিল্যান্সিং, অনলাইন বিজনেস, ই-কমার্স, কৃষি ও উৎপাদন খাতে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়ছেন।
বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরোনো ও নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ডাক বিভাগ এই প্রকল্পের পরিবহন সহযোগী হিসেবে কাজ করছে। ডাক বিভাগের বিস্তৃত নেটওয়ার্কের মাধ্যমে চাষিদের কাছ থেকে সংগৃহীত আম প্রতিদিন ঢাকার প্রতিটি প্রান্তে গ্রাহকদের ঠিকানায় পৌঁছে দেওয়া হবে, যা ভোক্তাদের জন্য নিশ্চিত করবে এক অনন্য অভিজ্ঞতা।
উদ্যোক্তারা আশা করছেন, এই প্রকল্প শুধু একটি মৌসুমি কার্যক্রম নয়, বরং এটি একটি টেকসই কৃষিপণ্য বিপণন মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে। যা ভবিষ্যতে অন্যান্য ফল, কৃষিপণ্য ও আঞ্চলিক উৎপাদনের ক্ষেত্রেও অনুকরণীয় উদাহরণ হতে পারে।
এই উদ্যোগের আওতায় প্রতিদিন প্রায় ৪ হাজার কেজি আম ঢাকায় পরিবহন করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে ডাক বিভাগের বিশ্বস্ত লজিস্টিক নেটওয়ার্কের ওপর আস্থা রেখে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সুলভে পরিবহন সুবিধা পাচ্ছেন উদ্যোক্তা ও চাষিরা; ভোক্তাপর্যায়ে যার সুফল সরাসরি গ্রাহকেরাও উপভোগ করবেন।
এই উদ্যোগের সেবা নিতে যেকোনো নাগরিক কওমি উদ্যোক্তা নামের ফেসবুক গ্রুপ বা এই উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত বিক্রেতাদের ফেসবুক পেজে যোগাযোগ করে অর্ডার করতে পারবেন।
রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও সাতক্ষীরার বিখ্যাত আম এবার ঢাকাবাসীর দোরগোড়ায় পৌঁছাবে সরাসরি চাষিদের হাত থেকে। ডাক বিভাগের বিশ্বস্ত নেটওয়ার্ক এবং পরিবহন ও সেবা কাঠামো ব্যবহার করে কওমির তরুণ উদ্যোক্তাদের উদ্যোগে এ কর্মকাণ্ড শুরু হতে যাচ্ছে, যার মাধ্যমে প্রতিদিন প্রায় ৪ হাজার কেজি আম ঢাকার গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে। আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের ডাক ভবনে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘বাংলাদেশ ডাক বিভাগকে আমরা সংস্কারের মধ্যে দিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। এই সংস্কার কার্যক্রমের একটি অংশ হচ্ছে সাপ্লাই চেইনগুলোকে সচল করা। ডাক বিভাগের বিদ্যমান অবকাঠামোগুলোকে কাজে লাগিয়ে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা কীভাবে উপকৃত হতে পারে, আমরা সেই চেষ্টা করছি। যেহেতু ডাক বিভাগ অত্যন্ত প্রাচীন একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান, যাদের দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে শাখা রয়েছে, তাই আমরা মনে করি, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা ডাক বিভাগের বিদ্যমান সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলে তাদের পণ্য সরাসরি ভোক্তার কাছে পৌঁছাতে পারবে। অন্যথায় তাদের জন্য সাপ্লাই চেইন তৈরি করে ভোক্তা পর্যন্ত পৌঁছানোর এ কাজ কঠিন হবে।’
এই কার্যক্রমের নেতৃত্বে রয়েছেন কওমি উদ্যোক্তারা—যারা কওমি মাদ্রাসার শিক্ষিত তরুণদের জন্য তৈরি করা একটি প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে নিজেদের উদ্যোক্তা-জীবনের যাত্রা শুরু করেছেন। ইসলামি আদর্শ ও নৈতিকতার আলোকে গড়ে ওঠা এই কমিউনিটির লক্ষ্য হালাল উপার্জনের মাধ্যমে আত্মনির্ভরতা অর্জন, প্রযুক্তি ও দক্ষতা শেখানো এবং একটি বিশ্বাসযোগ্য ও বরকতময় ব্যবসায়িক মানসিকতা গড়ে তোলা।
বর্তমানে তাদের কমিউনিটিতে যুক্ত আছেন ৮০ হাজারের বেশি কওমি তরুণ উদ্যোক্তা, যাঁরা ফ্রিল্যান্সিং, অনলাইন বিজনেস, ই-কমার্স, কৃষি ও উৎপাদন খাতে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়ছেন।
বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরোনো ও নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ডাক বিভাগ এই প্রকল্পের পরিবহন সহযোগী হিসেবে কাজ করছে। ডাক বিভাগের বিস্তৃত নেটওয়ার্কের মাধ্যমে চাষিদের কাছ থেকে সংগৃহীত আম প্রতিদিন ঢাকার প্রতিটি প্রান্তে গ্রাহকদের ঠিকানায় পৌঁছে দেওয়া হবে, যা ভোক্তাদের জন্য নিশ্চিত করবে এক অনন্য অভিজ্ঞতা।
উদ্যোক্তারা আশা করছেন, এই প্রকল্প শুধু একটি মৌসুমি কার্যক্রম নয়, বরং এটি একটি টেকসই কৃষিপণ্য বিপণন মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে। যা ভবিষ্যতে অন্যান্য ফল, কৃষিপণ্য ও আঞ্চলিক উৎপাদনের ক্ষেত্রেও অনুকরণীয় উদাহরণ হতে পারে।
এই উদ্যোগের আওতায় প্রতিদিন প্রায় ৪ হাজার কেজি আম ঢাকায় পরিবহন করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে ডাক বিভাগের বিশ্বস্ত লজিস্টিক নেটওয়ার্কের ওপর আস্থা রেখে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সুলভে পরিবহন সুবিধা পাচ্ছেন উদ্যোক্তা ও চাষিরা; ভোক্তাপর্যায়ে যার সুফল সরাসরি গ্রাহকেরাও উপভোগ করবেন।
এই উদ্যোগের সেবা নিতে যেকোনো নাগরিক কওমি উদ্যোক্তা নামের ফেসবুক গ্রুপ বা এই উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত বিক্রেতাদের ফেসবুক পেজে যোগাযোগ করে অর্ডার করতে পারবেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও সাতক্ষীরার বিখ্যাত আম এবার ঢাকাবাসীর দোরগোড়ায় পৌঁছাবে সরাসরি চাষিদের হাত থেকে। ডাক বিভাগের বিশ্বস্ত নেটওয়ার্ক এবং পরিবহন ও সেবা কাঠামো ব্যবহার করে কওমির তরুণ উদ্যোক্তাদের উদ্যোগে এ কর্মকাণ্ড শুরু হতে যাচ্ছে, যার মাধ্যমে প্রতিদিন প্রায় ৪ হাজার কেজি আম ঢাকার গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে। আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের ডাক ভবনে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘বাংলাদেশ ডাক বিভাগকে আমরা সংস্কারের মধ্যে দিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। এই সংস্কার কার্যক্রমের একটি অংশ হচ্ছে সাপ্লাই চেইনগুলোকে সচল করা। ডাক বিভাগের বিদ্যমান অবকাঠামোগুলোকে কাজে লাগিয়ে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা কীভাবে উপকৃত হতে পারে, আমরা সেই চেষ্টা করছি। যেহেতু ডাক বিভাগ অত্যন্ত প্রাচীন একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান, যাদের দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে শাখা রয়েছে, তাই আমরা মনে করি, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা ডাক বিভাগের বিদ্যমান সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলে তাদের পণ্য সরাসরি ভোক্তার কাছে পৌঁছাতে পারবে। অন্যথায় তাদের জন্য সাপ্লাই চেইন তৈরি করে ভোক্তা পর্যন্ত পৌঁছানোর এ কাজ কঠিন হবে।’
এই কার্যক্রমের নেতৃত্বে রয়েছেন কওমি উদ্যোক্তারা—যারা কওমি মাদ্রাসার শিক্ষিত তরুণদের জন্য তৈরি করা একটি প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে নিজেদের উদ্যোক্তা-জীবনের যাত্রা শুরু করেছেন। ইসলামি আদর্শ ও নৈতিকতার আলোকে গড়ে ওঠা এই কমিউনিটির লক্ষ্য হালাল উপার্জনের মাধ্যমে আত্মনির্ভরতা অর্জন, প্রযুক্তি ও দক্ষতা শেখানো এবং একটি বিশ্বাসযোগ্য ও বরকতময় ব্যবসায়িক মানসিকতা গড়ে তোলা।
বর্তমানে তাদের কমিউনিটিতে যুক্ত আছেন ৮০ হাজারের বেশি কওমি তরুণ উদ্যোক্তা, যাঁরা ফ্রিল্যান্সিং, অনলাইন বিজনেস, ই-কমার্স, কৃষি ও উৎপাদন খাতে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়ছেন।
বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরোনো ও নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ডাক বিভাগ এই প্রকল্পের পরিবহন সহযোগী হিসেবে কাজ করছে। ডাক বিভাগের বিস্তৃত নেটওয়ার্কের মাধ্যমে চাষিদের কাছ থেকে সংগৃহীত আম প্রতিদিন ঢাকার প্রতিটি প্রান্তে গ্রাহকদের ঠিকানায় পৌঁছে দেওয়া হবে, যা ভোক্তাদের জন্য নিশ্চিত করবে এক অনন্য অভিজ্ঞতা।
উদ্যোক্তারা আশা করছেন, এই প্রকল্প শুধু একটি মৌসুমি কার্যক্রম নয়, বরং এটি একটি টেকসই কৃষিপণ্য বিপণন মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে। যা ভবিষ্যতে অন্যান্য ফল, কৃষিপণ্য ও আঞ্চলিক উৎপাদনের ক্ষেত্রেও অনুকরণীয় উদাহরণ হতে পারে।
এই উদ্যোগের আওতায় প্রতিদিন প্রায় ৪ হাজার কেজি আম ঢাকায় পরিবহন করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে ডাক বিভাগের বিশ্বস্ত লজিস্টিক নেটওয়ার্কের ওপর আস্থা রেখে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সুলভে পরিবহন সুবিধা পাচ্ছেন উদ্যোক্তা ও চাষিরা; ভোক্তাপর্যায়ে যার সুফল সরাসরি গ্রাহকেরাও উপভোগ করবেন।
এই উদ্যোগের সেবা নিতে যেকোনো নাগরিক কওমি উদ্যোক্তা নামের ফেসবুক গ্রুপ বা এই উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত বিক্রেতাদের ফেসবুক পেজে যোগাযোগ করে অর্ডার করতে পারবেন।
রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও সাতক্ষীরার বিখ্যাত আম এবার ঢাকাবাসীর দোরগোড়ায় পৌঁছাবে সরাসরি চাষিদের হাত থেকে। ডাক বিভাগের বিশ্বস্ত নেটওয়ার্ক এবং পরিবহন ও সেবা কাঠামো ব্যবহার করে কওমির তরুণ উদ্যোক্তাদের উদ্যোগে এ কর্মকাণ্ড শুরু হতে যাচ্ছে, যার মাধ্যমে প্রতিদিন প্রায় ৪ হাজার কেজি আম ঢাকার গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে। আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের ডাক ভবনে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘বাংলাদেশ ডাক বিভাগকে আমরা সংস্কারের মধ্যে দিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। এই সংস্কার কার্যক্রমের একটি অংশ হচ্ছে সাপ্লাই চেইনগুলোকে সচল করা। ডাক বিভাগের বিদ্যমান অবকাঠামোগুলোকে কাজে লাগিয়ে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা কীভাবে উপকৃত হতে পারে, আমরা সেই চেষ্টা করছি। যেহেতু ডাক বিভাগ অত্যন্ত প্রাচীন একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান, যাদের দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে শাখা রয়েছে, তাই আমরা মনে করি, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা ডাক বিভাগের বিদ্যমান সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলে তাদের পণ্য সরাসরি ভোক্তার কাছে পৌঁছাতে পারবে। অন্যথায় তাদের জন্য সাপ্লাই চেইন তৈরি করে ভোক্তা পর্যন্ত পৌঁছানোর এ কাজ কঠিন হবে।’
এই কার্যক্রমের নেতৃত্বে রয়েছেন কওমি উদ্যোক্তারা—যারা কওমি মাদ্রাসার শিক্ষিত তরুণদের জন্য তৈরি করা একটি প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে নিজেদের উদ্যোক্তা-জীবনের যাত্রা শুরু করেছেন। ইসলামি আদর্শ ও নৈতিকতার আলোকে গড়ে ওঠা এই কমিউনিটির লক্ষ্য হালাল উপার্জনের মাধ্যমে আত্মনির্ভরতা অর্জন, প্রযুক্তি ও দক্ষতা শেখানো এবং একটি বিশ্বাসযোগ্য ও বরকতময় ব্যবসায়িক মানসিকতা গড়ে তোলা।
বর্তমানে তাদের কমিউনিটিতে যুক্ত আছেন ৮০ হাজারের বেশি কওমি তরুণ উদ্যোক্তা, যাঁরা ফ্রিল্যান্সিং, অনলাইন বিজনেস, ই-কমার্স, কৃষি ও উৎপাদন খাতে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়ছেন।
বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরোনো ও নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ডাক বিভাগ এই প্রকল্পের পরিবহন সহযোগী হিসেবে কাজ করছে। ডাক বিভাগের বিস্তৃত নেটওয়ার্কের মাধ্যমে চাষিদের কাছ থেকে সংগৃহীত আম প্রতিদিন ঢাকার প্রতিটি প্রান্তে গ্রাহকদের ঠিকানায় পৌঁছে দেওয়া হবে, যা ভোক্তাদের জন্য নিশ্চিত করবে এক অনন্য অভিজ্ঞতা।
উদ্যোক্তারা আশা করছেন, এই প্রকল্প শুধু একটি মৌসুমি কার্যক্রম নয়, বরং এটি একটি টেকসই কৃষিপণ্য বিপণন মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে। যা ভবিষ্যতে অন্যান্য ফল, কৃষিপণ্য ও আঞ্চলিক উৎপাদনের ক্ষেত্রেও অনুকরণীয় উদাহরণ হতে পারে।
এই উদ্যোগের আওতায় প্রতিদিন প্রায় ৪ হাজার কেজি আম ঢাকায় পরিবহন করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে ডাক বিভাগের বিশ্বস্ত লজিস্টিক নেটওয়ার্কের ওপর আস্থা রেখে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সুলভে পরিবহন সুবিধা পাচ্ছেন উদ্যোক্তা ও চাষিরা; ভোক্তাপর্যায়ে যার সুফল সরাসরি গ্রাহকেরাও উপভোগ করবেন।
এই উদ্যোগের সেবা নিতে যেকোনো নাগরিক কওমি উদ্যোক্তা নামের ফেসবুক গ্রুপ বা এই উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত বিক্রেতাদের ফেসবুক পেজে যোগাযোগ করে অর্ডার করতে পারবেন।
ভারতীয় ঋণচুক্তির আওতায় আলোচিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে শুধু একটি বাতিল করা হয়েছে এবং বাকিগুলির কোনটির কী অবস্থা তা বিস্তারিত জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উপদেষ্টা ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি বাতিলের তালিকা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আগামীকাল বুধবার বৈঠক করবে জামায়াতে ইসলামী। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেশুনানিতে আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া বলেন, ‘সাংবিধানিক বিষয় ব্যাখ্যা করার কিছু পদ্ধতি বা রীতিনীতি আছে। বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের যে রায়ের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা হয়েছিল, সেখানে ওই রীতিনীতি প্রয়োগ করতে ভুল করেছেন আপিল বিভাগ। সংবিধান ব্যাখ্যা করতে ভুল করার কারণে তাঁরা
১ ঘণ্টা আগে২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনে যা কিছু প্রয়োজন, তা করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সরকারের প্রস্তুতি নিয়ে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতীয় ঋণচুক্তির আওতায় আলোচিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে শুধু একটি বাতিল করা হয়েছে এবং বাকিগুলির কোনটির কী অবস্থা তা বিস্তারিত জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উপদেষ্টা ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি বাতিলের তালিকা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব তথ্য জানান। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন তিনি।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি বাতিল করা হয়েছে বলে যে তালিকা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসেছে, সেটা সঠিক নয়। ওই তালিকার অনেকগুলোর অস্তিত্ব নেই। শুধু গার্ডেন রিচের সঙ্গে করা একটি চুক্তি অনেক আগেই বাতিল করা হয়েছে। বাকিগুলোর কয়েকটি বিভিন্ন পর্যায়ে আছে। তালিকার সঙ্গে সেগুলোর নাম ও বিবরণের সামঞ্জস্য নেই।
তিনি জানান, ত্রিপুরা-চট্টগ্রাম রেলসংযোগ প্রকল্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাতিল বলে উল্লেখ করা হলেও এ রকম কোনো প্রকল্প নেই। অভয়পুর-আখাউড়া রেলপথ সম্প্রসারণ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাতিল উল্লেখ করা হলেও এ রকম কোনো প্রকল্প নেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আশুগঞ্জ-আগরতলা করিডোর বাতিল উল্লেখ করা হলেও হুবহু এ নামের কোনো প্রকল্প নেই। তবে ‘আশুগঞ্জ-সরাইল-ধারখার প্রকল্প’ নামে একটি প্রকল্প চলমান আছে। ওই প্রকল্পের আওতায় কেবল একটি প্যাকেজ বাতিল হয়েছে (প্যাকেজ ৩: ধারখার থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর)।
তৌহিদ হোসেন বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া তালিকায় ফেনী নদীর পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্প বাতিল উল্লেখ করা হয়েছে। আদতে এ নামের কোনো প্রকল্প নেই। তবে ত্রিপুরার সাবরুম শহরে পানীয় জল সরবরাহে ১ দশমিক ৮২ কিউসেক পানি প্রত্যাহারের জন্য ২০১৯ সালে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। ওই সমঝোতা স্মারক বাতিল হয়নি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া তালিকায় স্থগিত হিসেবে উল্লেখিত ‘কুশিয়ারা নদীর পানি বণ্টন প্রকল্পের’ও কোনো অস্তিত্ব নেই জানিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, তবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অভিন্ন নদী কুশিয়ারা থেকে পানি প্রত্যাহারের বিষয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ২০২২ সালে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। সেটিও স্থগিত হয়নি।
তিনি বলেন, ‘বন্দরের ব্যবহার সংক্রান্ত সড়ক ও নৌপথ উন্নয়ন চুক্তি’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাতিল উল্লেখ করা হলেও হুবহু এ নামের কোনো চুক্তি নেই। তবে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করে পণ্য পরিবহনের বিষয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ২০১৮ সালে চুক্তি সই হয়েছে। চুক্তিটি বলবৎ আছে।
তৌহিদ হোসেন জানান, ফারাক্কা বাঁধসংক্রান্ত প্রকল্পে বাংলাদেশের আর্থিক সহযোগিতা প্রস্তাব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাতিল হিসেবে উল্লেখ করা হলেও এ রকম কোনো প্রস্তাবের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় অবগত নয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সিলেট-শিলচর সংযোগ প্রকল্প বাতিল হিসেবে উল্লেখ করা হলেও এ রকম কোনো প্রকল্প নেই।
তিনি আরো বলেন, পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন সম্প্রসারণ চুক্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাতিল উল্লেখ করা হলেও ভারতের সঙ্গে এ ধরনের কোনো চুক্তি হয়নি। বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী পাইপলাইনের আওতায় ভারতের নুমালীগড় থেকে বাংলাদেশের দিনাজপুরের পার্বতীপুর পর্যন্ত যে পাইপলাইন আছে, তা সম্প্রসারণের জন্য ভারতের সঙ্গে একবার প্রাথমিক আলোচনা হয়েছিল। কিন্তু এ বিষয়ে কোনো চুক্তি হয়নি।
উপদেষ্টা জানান, ভারতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রকল্প (মিরসরাই ও মোংলা) বাতিল বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উল্লেখ করা হয়েছে। ভারতীয় ঋণচুক্তির (এলওসি) আওতায় ওই প্রকল্পগুলোতে অর্থায়নের বিষয়টি বাতিলের প্রক্রিয়া চলমান।
এছাড়া আদানি পাওয়ার বিদ্যুৎ আমদানি চুক্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পুনর্বিবেচনার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, চুক্তিটি পুনর্বিবেচনার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা চলমান রয়েছে।
আর গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তিকে (১৯৯৬) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘নবায়ন/পুনর্বিবেচনা’ হিসেবে উল্লেখ করা হলেও ২০২৬ সালে চুক্তিটির মেয়াদ শেষ হবে। চুক্তি নবায়নের জন্য আলোচনা হবে। তিস্তা নদীর পানি বণ্টন চুক্তি (খসড়া) (২০১১) বাস্তবায়নের জন্য আলোচনায় বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উল্লেখ করা হয়েছে। বাস্তবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ২০১০-২০১১ সালে খসড়া হওয়া তিস্তা চুক্তিটি এখনো স্বাক্ষরিত হয়নি।
ভারতীয় ঋণচুক্তির আওতায় আলোচিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে শুধু একটি বাতিল করা হয়েছে এবং বাকিগুলির কোনটির কী অবস্থা তা বিস্তারিত জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উপদেষ্টা ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি বাতিলের তালিকা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব তথ্য জানান। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন তিনি।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি বাতিল করা হয়েছে বলে যে তালিকা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসেছে, সেটা সঠিক নয়। ওই তালিকার অনেকগুলোর অস্তিত্ব নেই। শুধু গার্ডেন রিচের সঙ্গে করা একটি চুক্তি অনেক আগেই বাতিল করা হয়েছে। বাকিগুলোর কয়েকটি বিভিন্ন পর্যায়ে আছে। তালিকার সঙ্গে সেগুলোর নাম ও বিবরণের সামঞ্জস্য নেই।
তিনি জানান, ত্রিপুরা-চট্টগ্রাম রেলসংযোগ প্রকল্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাতিল বলে উল্লেখ করা হলেও এ রকম কোনো প্রকল্প নেই। অভয়পুর-আখাউড়া রেলপথ সম্প্রসারণ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাতিল উল্লেখ করা হলেও এ রকম কোনো প্রকল্প নেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আশুগঞ্জ-আগরতলা করিডোর বাতিল উল্লেখ করা হলেও হুবহু এ নামের কোনো প্রকল্প নেই। তবে ‘আশুগঞ্জ-সরাইল-ধারখার প্রকল্প’ নামে একটি প্রকল্প চলমান আছে। ওই প্রকল্পের আওতায় কেবল একটি প্যাকেজ বাতিল হয়েছে (প্যাকেজ ৩: ধারখার থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর)।
তৌহিদ হোসেন বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া তালিকায় ফেনী নদীর পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্প বাতিল উল্লেখ করা হয়েছে। আদতে এ নামের কোনো প্রকল্প নেই। তবে ত্রিপুরার সাবরুম শহরে পানীয় জল সরবরাহে ১ দশমিক ৮২ কিউসেক পানি প্রত্যাহারের জন্য ২০১৯ সালে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। ওই সমঝোতা স্মারক বাতিল হয়নি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া তালিকায় স্থগিত হিসেবে উল্লেখিত ‘কুশিয়ারা নদীর পানি বণ্টন প্রকল্পের’ও কোনো অস্তিত্ব নেই জানিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, তবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অভিন্ন নদী কুশিয়ারা থেকে পানি প্রত্যাহারের বিষয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ২০২২ সালে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। সেটিও স্থগিত হয়নি।
তিনি বলেন, ‘বন্দরের ব্যবহার সংক্রান্ত সড়ক ও নৌপথ উন্নয়ন চুক্তি’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাতিল উল্লেখ করা হলেও হুবহু এ নামের কোনো চুক্তি নেই। তবে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করে পণ্য পরিবহনের বিষয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ২০১৮ সালে চুক্তি সই হয়েছে। চুক্তিটি বলবৎ আছে।
তৌহিদ হোসেন জানান, ফারাক্কা বাঁধসংক্রান্ত প্রকল্পে বাংলাদেশের আর্থিক সহযোগিতা প্রস্তাব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাতিল হিসেবে উল্লেখ করা হলেও এ রকম কোনো প্রস্তাবের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় অবগত নয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সিলেট-শিলচর সংযোগ প্রকল্প বাতিল হিসেবে উল্লেখ করা হলেও এ রকম কোনো প্রকল্প নেই।
তিনি আরো বলেন, পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন সম্প্রসারণ চুক্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাতিল উল্লেখ করা হলেও ভারতের সঙ্গে এ ধরনের কোনো চুক্তি হয়নি। বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী পাইপলাইনের আওতায় ভারতের নুমালীগড় থেকে বাংলাদেশের দিনাজপুরের পার্বতীপুর পর্যন্ত যে পাইপলাইন আছে, তা সম্প্রসারণের জন্য ভারতের সঙ্গে একবার প্রাথমিক আলোচনা হয়েছিল। কিন্তু এ বিষয়ে কোনো চুক্তি হয়নি।
উপদেষ্টা জানান, ভারতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রকল্প (মিরসরাই ও মোংলা) বাতিল বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উল্লেখ করা হয়েছে। ভারতীয় ঋণচুক্তির (এলওসি) আওতায় ওই প্রকল্পগুলোতে অর্থায়নের বিষয়টি বাতিলের প্রক্রিয়া চলমান।
এছাড়া আদানি পাওয়ার বিদ্যুৎ আমদানি চুক্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পুনর্বিবেচনার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, চুক্তিটি পুনর্বিবেচনার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা চলমান রয়েছে।
আর গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তিকে (১৯৯৬) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘নবায়ন/পুনর্বিবেচনা’ হিসেবে উল্লেখ করা হলেও ২০২৬ সালে চুক্তিটির মেয়াদ শেষ হবে। চুক্তি নবায়নের জন্য আলোচনা হবে। তিস্তা নদীর পানি বণ্টন চুক্তি (খসড়া) (২০১১) বাস্তবায়নের জন্য আলোচনায় বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উল্লেখ করা হয়েছে। বাস্তবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ২০১০-২০১১ সালে খসড়া হওয়া তিস্তা চুক্তিটি এখনো স্বাক্ষরিত হয়নি।
রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও সাতক্ষীরার বিখ্যাত আম এবার ঢাকাবাসীর দোরগোড়ায় পৌঁছাবে সরাসরি চাষিদের হাত থেকে। ডাক বিভাগের বিশ্বস্ত নেটওয়ার্ক এবং পরিবহন ও সেবা কাঠামো ব্যবহার করে কওমি তরুণ উদ্যোক্তাদের উদ্যোগে এ কর্মকাণ্ড শুরু হতে যাচ্ছে, যার মাধ্যমে প্রতিদিন প্রায় ৪ হাজার কেজি আম ঢাকার
১৫ মে ২০২৫অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আগামীকাল বুধবার বৈঠক করবে জামায়াতে ইসলামী। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেশুনানিতে আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া বলেন, ‘সাংবিধানিক বিষয় ব্যাখ্যা করার কিছু পদ্ধতি বা রীতিনীতি আছে। বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের যে রায়ের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা হয়েছিল, সেখানে ওই রীতিনীতি প্রয়োগ করতে ভুল করেছেন আপিল বিভাগ। সংবিধান ব্যাখ্যা করতে ভুল করার কারণে তাঁরা
১ ঘণ্টা আগে২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনে যা কিছু প্রয়োজন, তা করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সরকারের প্রস্তুতি নিয়ে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আগামীকাল বুধবার বৈঠক করবে জামায়াতে ইসলামী। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে, চলমান রাজনৈতিক সংলাপের অংশ হিসেবে আগামীকাল বুধবার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় যমুনায় গিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আগামীকাল বুধবার বৈঠক করবে জামায়াতে ইসলামী। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে, চলমান রাজনৈতিক সংলাপের অংশ হিসেবে আগামীকাল বুধবার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় যমুনায় গিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।
রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও সাতক্ষীরার বিখ্যাত আম এবার ঢাকাবাসীর দোরগোড়ায় পৌঁছাবে সরাসরি চাষিদের হাত থেকে। ডাক বিভাগের বিশ্বস্ত নেটওয়ার্ক এবং পরিবহন ও সেবা কাঠামো ব্যবহার করে কওমি তরুণ উদ্যোক্তাদের উদ্যোগে এ কর্মকাণ্ড শুরু হতে যাচ্ছে, যার মাধ্যমে প্রতিদিন প্রায় ৪ হাজার কেজি আম ঢাকার
১৫ মে ২০২৫ভারতীয় ঋণচুক্তির আওতায় আলোচিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে শুধু একটি বাতিল করা হয়েছে এবং বাকিগুলির কোনটির কী অবস্থা তা বিস্তারিত জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উপদেষ্টা ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি বাতিলের তালিকা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগেশুনানিতে আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া বলেন, ‘সাংবিধানিক বিষয় ব্যাখ্যা করার কিছু পদ্ধতি বা রীতিনীতি আছে। বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের যে রায়ের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা হয়েছিল, সেখানে ওই রীতিনীতি প্রয়োগ করতে ভুল করেছেন আপিল বিভাগ। সংবিধান ব্যাখ্যা করতে ভুল করার কারণে তাঁরা
১ ঘণ্টা আগে২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনে যা কিছু প্রয়োজন, তা করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সরকারের প্রস্তুতি নিয়ে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল বিভাগে শুনানি শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বেঞ্চে এই শুনানি শুরু হয়। সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচজনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া।
এ সময় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারের পক্ষে আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির এবং রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
শুনানিতে আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া বলেন, ‘সাংবিধানিক বিষয় ব্যাখ্যা করার কিছু পদ্ধতি বা রীতিনীতি আছে। বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের যে রায়ের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা হয়েছিল, সেখানে ওই রীতিনীতি প্রয়োগ করতে ভুল করেছেন আপিল বিভাগ। সংবিধান ব্যাখ্যা করতে ভুল করার কারণে তাঁরা ভুল সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন।
‘বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ রায়ে বলেছিলেন, নির্দলীয় সরকারব্যবস্থা গণতন্ত্রের পরিপন্থী। কারণ, তারা অনির্বাচিত। অনির্বাচিত ব্যক্তি ক্ষমতায় থাকলে গণতান্ত্রিক চরিত্র নষ্ট হয়ে যায়। তারা বুঝিয়ে ছিল, একদিনও অনির্বাচিত ব্যক্তি ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। সংবিধানের যে ব্যাখ্যা তাঁরা দিলেন, তার ফলাফল হলো ১০ বছরের বেশি অনির্বাচিত সরকার দ্বারা পরিচালিত হয়েছি।’
তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের পর যেসব নির্বাচন হয়েছে, সেগুলো কোনো নির্বাচনই হয়নি। এসব একতরফা সিলেকশন হয়েছে। সংবিধান ব্যাখ্যা করতে হলে দেশের রাজনৈতিক বাস্তবতা ও ফলাফল কী দাঁড়াবে—এগুলো বিবেচনায় নিতে হয়। ত্রয়োদশ সংশোধনী বৃহত্তর রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে গৃহীত হয়েছিল। ’৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংবিধানে গৃহীত হয়। এটা মূলত আওয়ামী লীগের দাবি ছিল। সবাই যা মেনে নিয়েছিল। সবারই দাবি ছিল, নিরপেক্ষ সরকারব্যবস্থা চালু করতে হবে। এটি বাতিল করলে কী হবে, বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারপতিরা সেটি বিবেচনায় নেননি। তাঁরা দেশের বাস্তবতা আমলে নেননি।
২০১১ সালের ১০ মে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা-সংক্রান্ত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আপিল বিভাগের ওই রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে আবেদন করেন বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ বিশিষ্ট ব্যক্তি। পরে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারও রিভিউ আবেদন করেন।
এ ছাড়া নওগাঁর রানীনগরের নারায়ণপাড়ার বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোফাজ্জল হোসেনও আপিল বিভাগের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে আবেদন করেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে করা আবেদনের শুনানি শেষে আপিলের অনুমতি দেওয়া হয় গত ২৭ আগস্ট। সে অনুযায়ী আপিল বিভাগে শুনানি চলছে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল বিভাগে শুনানি শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বেঞ্চে এই শুনানি শুরু হয়। সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচজনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া।
এ সময় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারের পক্ষে আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির এবং রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
শুনানিতে আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া বলেন, ‘সাংবিধানিক বিষয় ব্যাখ্যা করার কিছু পদ্ধতি বা রীতিনীতি আছে। বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের যে রায়ের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা হয়েছিল, সেখানে ওই রীতিনীতি প্রয়োগ করতে ভুল করেছেন আপিল বিভাগ। সংবিধান ব্যাখ্যা করতে ভুল করার কারণে তাঁরা ভুল সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন।
‘বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ রায়ে বলেছিলেন, নির্দলীয় সরকারব্যবস্থা গণতন্ত্রের পরিপন্থী। কারণ, তারা অনির্বাচিত। অনির্বাচিত ব্যক্তি ক্ষমতায় থাকলে গণতান্ত্রিক চরিত্র নষ্ট হয়ে যায়। তারা বুঝিয়ে ছিল, একদিনও অনির্বাচিত ব্যক্তি ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। সংবিধানের যে ব্যাখ্যা তাঁরা দিলেন, তার ফলাফল হলো ১০ বছরের বেশি অনির্বাচিত সরকার দ্বারা পরিচালিত হয়েছি।’
তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের পর যেসব নির্বাচন হয়েছে, সেগুলো কোনো নির্বাচনই হয়নি। এসব একতরফা সিলেকশন হয়েছে। সংবিধান ব্যাখ্যা করতে হলে দেশের রাজনৈতিক বাস্তবতা ও ফলাফল কী দাঁড়াবে—এগুলো বিবেচনায় নিতে হয়। ত্রয়োদশ সংশোধনী বৃহত্তর রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে গৃহীত হয়েছিল। ’৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংবিধানে গৃহীত হয়। এটা মূলত আওয়ামী লীগের দাবি ছিল। সবাই যা মেনে নিয়েছিল। সবারই দাবি ছিল, নিরপেক্ষ সরকারব্যবস্থা চালু করতে হবে। এটি বাতিল করলে কী হবে, বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারপতিরা সেটি বিবেচনায় নেননি। তাঁরা দেশের বাস্তবতা আমলে নেননি।
২০১১ সালের ১০ মে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা-সংক্রান্ত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আপিল বিভাগের ওই রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে আবেদন করেন বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ বিশিষ্ট ব্যক্তি। পরে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারও রিভিউ আবেদন করেন।
এ ছাড়া নওগাঁর রানীনগরের নারায়ণপাড়ার বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোফাজ্জল হোসেনও আপিল বিভাগের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে আবেদন করেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে করা আবেদনের শুনানি শেষে আপিলের অনুমতি দেওয়া হয় গত ২৭ আগস্ট। সে অনুযায়ী আপিল বিভাগে শুনানি চলছে।
রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও সাতক্ষীরার বিখ্যাত আম এবার ঢাকাবাসীর দোরগোড়ায় পৌঁছাবে সরাসরি চাষিদের হাত থেকে। ডাক বিভাগের বিশ্বস্ত নেটওয়ার্ক এবং পরিবহন ও সেবা কাঠামো ব্যবহার করে কওমি তরুণ উদ্যোক্তাদের উদ্যোগে এ কর্মকাণ্ড শুরু হতে যাচ্ছে, যার মাধ্যমে প্রতিদিন প্রায় ৪ হাজার কেজি আম ঢাকার
১৫ মে ২০২৫ভারতীয় ঋণচুক্তির আওতায় আলোচিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে শুধু একটি বাতিল করা হয়েছে এবং বাকিগুলির কোনটির কী অবস্থা তা বিস্তারিত জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উপদেষ্টা ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি বাতিলের তালিকা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আগামীকাল বুধবার বৈঠক করবে জামায়াতে ইসলামী। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনে যা কিছু প্রয়োজন, তা করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সরকারের প্রস্তুতি নিয়ে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনে যা কিছু প্রয়োজন, তা করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সরকারের প্রস্তুতি নিয়ে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রেস উইং থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বিএনপি নেতাদের জানান, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা হিসেবে নির্বাচনের আগে প্রশাসনের যাবতীয় রদবদল সরাসরি তাঁর তত্ত্বাবধানে হবে। তিনি বলেন, জেলা প্রশাসক পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে যোগ্যতার ভিত্তিতেই কর্মকর্তাদের বাছাই করে নির্বাচনের আগে যথোপযুক্ত স্থানে নিয়োগ দেওয়া হবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব নিরপেক্ষ থাকা। নির্বাচন একটি মহা আয়োজন। এখানে যিনি শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সক্ষম, সেই ব্যক্তিকেই আমরা বেছে নেব। এটি আমার তত্ত্বাবধানে থাকবে। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ করার জন্য যা কিছু প্রয়োজন, আমরা তা করব।’
বিতর্কিত কোনো কর্মকর্তা, বিশেষ করে, স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ শাসনামলে নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করেছেন—এমন কর্মকর্তাদের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন থেকে নিবৃত্ত রাখার জন্য প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির নেতারা।
নির্বাচনের আগে প্রশাসনে রদবদলে নিরপেক্ষ অবস্থান বজায় রাখতে প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানান বিএনপির নেতারা।
বৈঠকে পুলিশের নিয়োগ ও বদলিপ্রক্রিয়া নিয়ে কিছু পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার কাছে জানান বিএনপির নেতারা।
জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সম্পৃক্ত করায় এবং ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সফলভাবে আয়োজন করতে পারায় সরকারকে অভিনন্দন জানায় বিএনপি।
এর পাশাপাশি সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থাপনায় একাধিক অগ্নিকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা। এসব ঘটনা অন্তর্ঘাতমূলক কি না, এ বিষয়ে অনুসন্ধানেরও আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ। সরকারের পক্ষ থেকে ছিলেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনে যা কিছু প্রয়োজন, তা করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সরকারের প্রস্তুতি নিয়ে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রেস উইং থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বিএনপি নেতাদের জানান, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা হিসেবে নির্বাচনের আগে প্রশাসনের যাবতীয় রদবদল সরাসরি তাঁর তত্ত্বাবধানে হবে। তিনি বলেন, জেলা প্রশাসক পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে যোগ্যতার ভিত্তিতেই কর্মকর্তাদের বাছাই করে নির্বাচনের আগে যথোপযুক্ত স্থানে নিয়োগ দেওয়া হবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব নিরপেক্ষ থাকা। নির্বাচন একটি মহা আয়োজন। এখানে যিনি শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সক্ষম, সেই ব্যক্তিকেই আমরা বেছে নেব। এটি আমার তত্ত্বাবধানে থাকবে। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ করার জন্য যা কিছু প্রয়োজন, আমরা তা করব।’
বিতর্কিত কোনো কর্মকর্তা, বিশেষ করে, স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ শাসনামলে নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করেছেন—এমন কর্মকর্তাদের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন থেকে নিবৃত্ত রাখার জন্য প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির নেতারা।
নির্বাচনের আগে প্রশাসনে রদবদলে নিরপেক্ষ অবস্থান বজায় রাখতে প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানান বিএনপির নেতারা।
বৈঠকে পুলিশের নিয়োগ ও বদলিপ্রক্রিয়া নিয়ে কিছু পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার কাছে জানান বিএনপির নেতারা।
জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সম্পৃক্ত করায় এবং ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সফলভাবে আয়োজন করতে পারায় সরকারকে অভিনন্দন জানায় বিএনপি।
এর পাশাপাশি সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থাপনায় একাধিক অগ্নিকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা। এসব ঘটনা অন্তর্ঘাতমূলক কি না, এ বিষয়ে অনুসন্ধানেরও আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ। সরকারের পক্ষ থেকে ছিলেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও সাতক্ষীরার বিখ্যাত আম এবার ঢাকাবাসীর দোরগোড়ায় পৌঁছাবে সরাসরি চাষিদের হাত থেকে। ডাক বিভাগের বিশ্বস্ত নেটওয়ার্ক এবং পরিবহন ও সেবা কাঠামো ব্যবহার করে কওমি তরুণ উদ্যোক্তাদের উদ্যোগে এ কর্মকাণ্ড শুরু হতে যাচ্ছে, যার মাধ্যমে প্রতিদিন প্রায় ৪ হাজার কেজি আম ঢাকার
১৫ মে ২০২৫ভারতীয় ঋণচুক্তির আওতায় আলোচিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে শুধু একটি বাতিল করা হয়েছে এবং বাকিগুলির কোনটির কী অবস্থা তা বিস্তারিত জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উপদেষ্টা ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি বাতিলের তালিকা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আগামীকাল বুধবার বৈঠক করবে জামায়াতে ইসলামী। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেশুনানিতে আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া বলেন, ‘সাংবিধানিক বিষয় ব্যাখ্যা করার কিছু পদ্ধতি বা রীতিনীতি আছে। বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের যে রায়ের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা হয়েছিল, সেখানে ওই রীতিনীতি প্রয়োগ করতে ভুল করেছেন আপিল বিভাগ। সংবিধান ব্যাখ্যা করতে ভুল করার কারণে তাঁরা
১ ঘণ্টা আগে