বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন তাদের প্রতিবেদনে বিসিএস পরিবার পরিকল্পনা সাধারণ ক্যাডার নিয়ে কোনো সুপারিশ না রাখায় এই ক্যাডারের কর্মকর্তারা ক্ষোভ জানিয়েছেন।
একই সঙ্গে পরিবার পরিকল্পনা সাধারণ ক্যাডার সার্ভিসের সদস্যদের নিয়ে বাংলাদেশ পরিবারকল্যাণ সার্ভিস নামে স্বতন্ত্র সার্ভিস গঠন বা কোনো সাধারণ ক্যাডারের সঙ্গে এই ক্যাডারকে একীভূতের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিসিএস (পরিবার পরিকল্পনা) অ্যাসোসিয়েশন আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এই দাবি জানায়। সেখানে বলা হয়েছে, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডার সম্পর্কে কোনো ধরনের পুনর্গঠন বা সংস্কারের প্রস্তাব বা কোনো দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়নি। বিষয়টি এই ক্যাডার সংশ্লিষ্টদের আশাহত করেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সংস্কার কমিটির প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরিবার পরিকল্পনা সাধারণ ক্যাডারের অবস্থান কী হবে তা বলা নেই। বিভিন্ন ক্যাডার সার্ভিস পুনর্গঠন প্রস্তাবেও পরিবার পরিকল্পনার নাম উল্লেখ করা হয়নি। প্রতিবেদনে স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ নামে একটি ক্যাডারের নাম থাকলেও বাস্তবে এই নামে কোনো ক্যাডার নেই।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডারের ৩৩১ জন কর্মকর্তার অধীনে ৫৫ হাজার জনবল কর্মরত আছে। এরা দেশের জনসংখ্যা নীতিসহ পরিবার পরিকল্পনা, মা ও শিশু স্বাস্থ্য, কিশোর-কিশোরী প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা এবং পুষ্টি কার্যক্রমসহ বাল্যবিবাহ রোধের মতো কাজ করে যাচ্ছে।
এই বিশাল জনবলের নেতৃত্বদানকারী একটি সাধারণ ক্যাডারের ভবিষ্যৎ অবস্থান কোথায় হবে, তার কোনো নির্দেশনা সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে নেই। প্রতিবেদনে বাংলাদেশ স্বাস্থ্য সার্ভিসের অধীন দুটি উপসার্ভিসের কথা বলা হয়েছে। এসব সার্ভিস যদি পুরোপুরি কারিগরি খাতের হয়ে থাকে, তবে পরিবার পরিকল্পনা সাধারণ ক্যাডারের অবস্থান কী হবে, সে বিষয়ে কোনো নির্দেশনা বা প্রস্তাব কমিশন দেয়নি।
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন তাদের প্রতিবেদনে বিসিএস পরিবার পরিকল্পনা সাধারণ ক্যাডার নিয়ে কোনো সুপারিশ না রাখায় এই ক্যাডারের কর্মকর্তারা ক্ষোভ জানিয়েছেন।
একই সঙ্গে পরিবার পরিকল্পনা সাধারণ ক্যাডার সার্ভিসের সদস্যদের নিয়ে বাংলাদেশ পরিবারকল্যাণ সার্ভিস নামে স্বতন্ত্র সার্ভিস গঠন বা কোনো সাধারণ ক্যাডারের সঙ্গে এই ক্যাডারকে একীভূতের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিসিএস (পরিবার পরিকল্পনা) অ্যাসোসিয়েশন আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এই দাবি জানায়। সেখানে বলা হয়েছে, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডার সম্পর্কে কোনো ধরনের পুনর্গঠন বা সংস্কারের প্রস্তাব বা কোনো দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়নি। বিষয়টি এই ক্যাডার সংশ্লিষ্টদের আশাহত করেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সংস্কার কমিটির প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরিবার পরিকল্পনা সাধারণ ক্যাডারের অবস্থান কী হবে তা বলা নেই। বিভিন্ন ক্যাডার সার্ভিস পুনর্গঠন প্রস্তাবেও পরিবার পরিকল্পনার নাম উল্লেখ করা হয়নি। প্রতিবেদনে স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ নামে একটি ক্যাডারের নাম থাকলেও বাস্তবে এই নামে কোনো ক্যাডার নেই।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডারের ৩৩১ জন কর্মকর্তার অধীনে ৫৫ হাজার জনবল কর্মরত আছে। এরা দেশের জনসংখ্যা নীতিসহ পরিবার পরিকল্পনা, মা ও শিশু স্বাস্থ্য, কিশোর-কিশোরী প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা এবং পুষ্টি কার্যক্রমসহ বাল্যবিবাহ রোধের মতো কাজ করে যাচ্ছে।
এই বিশাল জনবলের নেতৃত্বদানকারী একটি সাধারণ ক্যাডারের ভবিষ্যৎ অবস্থান কোথায় হবে, তার কোনো নির্দেশনা সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে নেই। প্রতিবেদনে বাংলাদেশ স্বাস্থ্য সার্ভিসের অধীন দুটি উপসার্ভিসের কথা বলা হয়েছে। এসব সার্ভিস যদি পুরোপুরি কারিগরি খাতের হয়ে থাকে, তবে পরিবার পরিকল্পনা সাধারণ ক্যাডারের অবস্থান কী হবে, সে বিষয়ে কোনো নির্দেশনা বা প্রস্তাব কমিশন দেয়নি।
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিল না করলে কোরবানির ঈদের পর কঠোর আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণার হুমকি দিয়েছেন কর্মচারী নেতারা। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এবং অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদকে গতকাল মঙ্গলবার নিজেদের দাবি জানিয়ে স্মারকলিপি দেওয়ার পর এ হুমকি দেয় বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরাম।
৩ ঘণ্টা আগেআইন মন্ত্রণালয়ের সাবেক যুগ্ম সচিব বিকাশ কুমার সাহার বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ অনুসন্ধানে অনুসন্ধান কর্মকর্তা নিয়োগ চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে চিঠি দিয়েছে মন্ত্রণালয়। অভিযোগের বিষয়ে তিনি ব্যাখ্যা না দেওয়ায় এই চিঠি দেওয়া হয়।
৩ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েও বাজেটে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়ায় এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে। এই অবস্থায় চূড়ান্ত বাজেটে তা বাদ দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেছেন, ‘আমরা বলছি না যে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ দিয়ে খুব ভালো কিছু করেছি।
৩ ঘণ্টা আগেনরসিংদী সদর উপজেলার আলোকবালী ইউনিয়ন এলাকার কৃষিজমি থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধে সরকারের সংশ্লিষ্টদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
৭ ঘণ্টা আগে