নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার ও ভরণপোষণে সমান অধিকারের জন্য অধ্যাদেশ জারির সুপারিশ করেছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া প্রতিবেদনে এই সুপারিশ করা হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন পারভীন হকের নেতৃত্বে কমিশনের সদস্যরা এই প্রতিবেদন জমা দেন।
এরপর বিকেল সাড়ে ৫টায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদন বিষয়ে তথ্য তুলে ধরেন তাঁরা।
প্রতিবেদনে ১৫টি মূল বিষয়সহ ৪৩৩টি সুপারিশ করেছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন। এর মধ্যে কিছু সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদে করণীয় এবং কিছু সুপারিশ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি বলে জানিয়েছেন কমিশনের সদস্যরা। অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদে করণীয় সুপারিশে সংবিধানে পরিবর্তন এনে নারী-পুরুষ সমতার নিশ্চয়তাসহ বিভিন্ন আইনে পরিবর্তন আনার কথা বলা হয়েছে। যেসব আইনের পরিবর্তনের সুপারিশ করা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে—অভিন্ন পারিবারিক আইন, পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ আইন, অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন, যৌন হয়রানি প্রতিরোধ আইন, ধর্ষণ আইন, নাগরিকত্ব আইন, সাক্ষী সুরক্ষা আইন ইত্যাদি।
প্রতিবেদনে সংবিধান আইন ও নারীর অধিকার: সমতা ও সুরক্ষার ভিত্তি, নারীর অগ্রগতির জন্য প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা ও জাতীয় সংস্থাসমূহ, নারীর স্বার্থ ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় বিকেন্দ্রীকরণ ও স্থানীয় পর্যায়ের উন্নয়ন, নারী ও মেয়েশিশুর জন্য সহিংসতা মুক্ত সমাজ, জনপরিসরে নারীর ভূমিকা: জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে, জনপ্রশাসনে নারীর অংশগ্রহণ, নারীর অগ্রগতির জন্য শিক্ষা, প্রযুক্তি ও দক্ষতা বৃদ্ধি, সব বয়সী নারীর জন্য সুস্বাস্থ্য, অর্থনীতিতে অংশগ্রহণ ও সম্পদের অধিকার, শ্রম ও কর্মসংস্থান, নারী শ্রমিকের নিরাপদ অভিবাসন, দারিদ্র্য কমাতে টেকসই সামাজিক সুরক্ষা গণমাধ্যমে নারীর অংশগ্রহণ, চিত্রায়ণ ও প্রকাশ, ক্রীড়া ও সংস্কৃতিতে নারীর অন্তর্ভুক্তি ও বিকাশ এবং দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তনে নারী বিষয়ে সুপারিশ করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে কমিশনের প্রধান শিরীন পারভীন হক বলেন, ‘আমরা যেই নীতি অনুসরণ করেছি, তার প্রথমেই রয়েছে বৈষম্যহীনতা। কারণ, এটার শুরুই হয়েছে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন দিয়ে। দ্বিতীয়ত হচ্ছে, মানবাধিকারের মূল্যবোধ। এরপরে আমরা দেখতে চেয়েছি, আমরা কেমন রাষ্ট্র চাই। আমরা ইহজাগতিক, মানবিক, গণতান্ত্রিক ও কল্যাণকর রাষ্ট্র দেখতে চাই। আমরা অসাম্প্রদায়িক সমাজ চাই। আমরা যত দূর সম্ভব শ্রেণিবৈষম্য, শ্রেণি পার্থক্য দূর করতে চাই।’
কমিশনের প্রতিবেদনে নারীবিষয়ক সংস্কারে স্থায়ী কমিশন, জাতীয় সংসদে ৬০০ আসনের করে নারীর জন্য ৩০০ আসন বরাদ্দ, সরাসরিই নির্বাচনের মাধ্যমে নারীর প্রতিনিধিত্ব বাড়ানোর সুপারিশ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে নারীর অর্থনীতিতে অংশগ্রহণ ও সম্পদের অধিকার বিষয়ক অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, নারীদের সামাজিক ও পারিবারিক ভূমিকা তাঁদের কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ ও অংশগ্রহণে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। খাসজমি বন্দোবস্ত ও বনজ সম্পদে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। মৎস্যজীবী হিসেবে নারীদের নিবন্ধনের মাধ্যমে স্বীকৃতি ও সরকারি জলমহাল বন্দোবস্ত নীতিমালার সংস্কার করে জলমহাল ইজারা গ্রহণে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। সম্পত্তিতে নারীদের সমান উত্তরাধিকার নিশ্চিত করতে উত্তরাধিকার আইন সংশোধন করা জরুরি।
সম্পত্তিতে নারীদের সমান উত্তরাধিকারের দাবিতে বহু বছর ধরে আন্দোলন করে আসছে নারী অধিকার সংগঠনগুলো। কিন্তু বিগত কোনো সরকারই এ-সংক্রান্ত আইনে পরিবর্তন আনেনি। বর্তমান সরকার তা পারবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে শিরীন হক বলেন, ‘কেউ পারলে বর্তমান সরকারই পারবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা মনে করি, ৪৩৩টির মধ্যে যদি ২০০টিও বাস্তবায়ন হয়, তাহলেও আমরা অনেকটা এগিয়ে যাব। আমাদের সুপারিশগুলো তিনটি ভাগে করেছি। আমরা মনে করি, এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময় করা সম্ভব, দ্বিতীয়ত আমরা মনে করছি, এর পরের যে সরকার আসবে, যেই মেয়াদেই হোক না কেন, সেই সময়ের মধ্যে কী করা যায়—সেটাকে আমরা আলাদা ভাগ করেছি। আরেকটি ভাগ হচ্ছে, নারী আন্দোলনের যে চিরন্তন আকাঙ্ক্ষা “স্বাধীনতা” এবং সেই স্বাধীনতা পেতে হলে, নারীর যদি সত্যিকারের মুক্তি পেতে হয়, তাহলে আমরা কী করতে চাই, আমাদের আকাঙ্ক্ষা কী, স্বপ্ন কী—সেগুলো তুলে ধরেছি। আমরা জানি, অনেক কিছু নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হবে, আমরা সেই বিতর্ককে স্বাগত জানাই। কারণ, আমরা মনে করি, এখন ২০২৫ সাল, হাই টাইম—এগুলো নিয়ে জনপরিসরে আলোচনা হোক, বিতর্ক হোক, জানাজানি হোক, মানুষ জানুক নারী কী চায়, নারীর স্বপ্নটা কী।’
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত মোট ১১টি সংস্কার কমিশনের একটি হচ্ছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন। সর্বস্তরে নারীর অংশগ্রহণ ও ক্ষমতায়ন বিষয়ে প্রয়োজনীয় সংস্কারের লক্ষ্যে গত ১৮ নভেম্বর এই কমিশন গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি হয়।
বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার ও ভরণপোষণে সমান অধিকারের জন্য অধ্যাদেশ জারির সুপারিশ করেছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া প্রতিবেদনে এই সুপারিশ করা হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন পারভীন হকের নেতৃত্বে কমিশনের সদস্যরা এই প্রতিবেদন জমা দেন।
এরপর বিকেল সাড়ে ৫টায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদন বিষয়ে তথ্য তুলে ধরেন তাঁরা।
প্রতিবেদনে ১৫টি মূল বিষয়সহ ৪৩৩টি সুপারিশ করেছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন। এর মধ্যে কিছু সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদে করণীয় এবং কিছু সুপারিশ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি বলে জানিয়েছেন কমিশনের সদস্যরা। অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদে করণীয় সুপারিশে সংবিধানে পরিবর্তন এনে নারী-পুরুষ সমতার নিশ্চয়তাসহ বিভিন্ন আইনে পরিবর্তন আনার কথা বলা হয়েছে। যেসব আইনের পরিবর্তনের সুপারিশ করা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে—অভিন্ন পারিবারিক আইন, পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ আইন, অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন, যৌন হয়রানি প্রতিরোধ আইন, ধর্ষণ আইন, নাগরিকত্ব আইন, সাক্ষী সুরক্ষা আইন ইত্যাদি।
প্রতিবেদনে সংবিধান আইন ও নারীর অধিকার: সমতা ও সুরক্ষার ভিত্তি, নারীর অগ্রগতির জন্য প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা ও জাতীয় সংস্থাসমূহ, নারীর স্বার্থ ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় বিকেন্দ্রীকরণ ও স্থানীয় পর্যায়ের উন্নয়ন, নারী ও মেয়েশিশুর জন্য সহিংসতা মুক্ত সমাজ, জনপরিসরে নারীর ভূমিকা: জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে, জনপ্রশাসনে নারীর অংশগ্রহণ, নারীর অগ্রগতির জন্য শিক্ষা, প্রযুক্তি ও দক্ষতা বৃদ্ধি, সব বয়সী নারীর জন্য সুস্বাস্থ্য, অর্থনীতিতে অংশগ্রহণ ও সম্পদের অধিকার, শ্রম ও কর্মসংস্থান, নারী শ্রমিকের নিরাপদ অভিবাসন, দারিদ্র্য কমাতে টেকসই সামাজিক সুরক্ষা গণমাধ্যমে নারীর অংশগ্রহণ, চিত্রায়ণ ও প্রকাশ, ক্রীড়া ও সংস্কৃতিতে নারীর অন্তর্ভুক্তি ও বিকাশ এবং দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তনে নারী বিষয়ে সুপারিশ করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে কমিশনের প্রধান শিরীন পারভীন হক বলেন, ‘আমরা যেই নীতি অনুসরণ করেছি, তার প্রথমেই রয়েছে বৈষম্যহীনতা। কারণ, এটার শুরুই হয়েছে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন দিয়ে। দ্বিতীয়ত হচ্ছে, মানবাধিকারের মূল্যবোধ। এরপরে আমরা দেখতে চেয়েছি, আমরা কেমন রাষ্ট্র চাই। আমরা ইহজাগতিক, মানবিক, গণতান্ত্রিক ও কল্যাণকর রাষ্ট্র দেখতে চাই। আমরা অসাম্প্রদায়িক সমাজ চাই। আমরা যত দূর সম্ভব শ্রেণিবৈষম্য, শ্রেণি পার্থক্য দূর করতে চাই।’
কমিশনের প্রতিবেদনে নারীবিষয়ক সংস্কারে স্থায়ী কমিশন, জাতীয় সংসদে ৬০০ আসনের করে নারীর জন্য ৩০০ আসন বরাদ্দ, সরাসরিই নির্বাচনের মাধ্যমে নারীর প্রতিনিধিত্ব বাড়ানোর সুপারিশ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে নারীর অর্থনীতিতে অংশগ্রহণ ও সম্পদের অধিকার বিষয়ক অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, নারীদের সামাজিক ও পারিবারিক ভূমিকা তাঁদের কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ ও অংশগ্রহণে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। খাসজমি বন্দোবস্ত ও বনজ সম্পদে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। মৎস্যজীবী হিসেবে নারীদের নিবন্ধনের মাধ্যমে স্বীকৃতি ও সরকারি জলমহাল বন্দোবস্ত নীতিমালার সংস্কার করে জলমহাল ইজারা গ্রহণে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। সম্পত্তিতে নারীদের সমান উত্তরাধিকার নিশ্চিত করতে উত্তরাধিকার আইন সংশোধন করা জরুরি।
সম্পত্তিতে নারীদের সমান উত্তরাধিকারের দাবিতে বহু বছর ধরে আন্দোলন করে আসছে নারী অধিকার সংগঠনগুলো। কিন্তু বিগত কোনো সরকারই এ-সংক্রান্ত আইনে পরিবর্তন আনেনি। বর্তমান সরকার তা পারবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে শিরীন হক বলেন, ‘কেউ পারলে বর্তমান সরকারই পারবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা মনে করি, ৪৩৩টির মধ্যে যদি ২০০টিও বাস্তবায়ন হয়, তাহলেও আমরা অনেকটা এগিয়ে যাব। আমাদের সুপারিশগুলো তিনটি ভাগে করেছি। আমরা মনে করি, এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময় করা সম্ভব, দ্বিতীয়ত আমরা মনে করছি, এর পরের যে সরকার আসবে, যেই মেয়াদেই হোক না কেন, সেই সময়ের মধ্যে কী করা যায়—সেটাকে আমরা আলাদা ভাগ করেছি। আরেকটি ভাগ হচ্ছে, নারী আন্দোলনের যে চিরন্তন আকাঙ্ক্ষা “স্বাধীনতা” এবং সেই স্বাধীনতা পেতে হলে, নারীর যদি সত্যিকারের মুক্তি পেতে হয়, তাহলে আমরা কী করতে চাই, আমাদের আকাঙ্ক্ষা কী, স্বপ্ন কী—সেগুলো তুলে ধরেছি। আমরা জানি, অনেক কিছু নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হবে, আমরা সেই বিতর্ককে স্বাগত জানাই। কারণ, আমরা মনে করি, এখন ২০২৫ সাল, হাই টাইম—এগুলো নিয়ে জনপরিসরে আলোচনা হোক, বিতর্ক হোক, জানাজানি হোক, মানুষ জানুক নারী কী চায়, নারীর স্বপ্নটা কী।’
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত মোট ১১টি সংস্কার কমিশনের একটি হচ্ছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন। সর্বস্তরে নারীর অংশগ্রহণ ও ক্ষমতায়ন বিষয়ে প্রয়োজনীয় সংস্কারের লক্ষ্যে গত ১৮ নভেম্বর এই কমিশন গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি হয়।
সৌদি আরবের ‘মক্কা রুট ইনিশিয়েটিভ’ বাস্তবায়ন নিয়ে আলোচনার জন্য দেশটির উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল আজ রোববার রাতে ঢাকায় আসছে। ঢাকায় অবস্থিত সৌদি আরব দূতাবাস বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে এক কূটনৈতিক নোটের মাধ্যমে এই তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেমাগুরার আলোচিত শিশু ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার পর ধর্ষণ মামলার বিচার দ্রুত করার জন্য আইন সংশোধন করা হয়েছে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধন করে গত ২৫ মার্চ গেজেট প্রকাশ করে অন্তর্বর্তী সরকার। সংশোধিত আইনে ধর্ষণের বিচারের সময়সীমা কমিয়ে ৯০ কার্যদিবসে...
১২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ১৫ বছর পর অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-পাকিস্তান পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে কাশ্মীর ইস্যু তুলে ধরে ভারতের সঙ্গে দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গ তোলে পাকিস্তান। তবে বাংলাদেশের বিবৃতিতে এই ইস্যুর উল্লেখ না থাকলেও ঢাকা একাত্তরের গণহত্যা, ক্ষতিপূরণসহ একাধিক ঐতিহাসিক বিষয় উত্থাপন করে। বৈঠকে সার্ক পুনরুজ্জীবন এবং
১৭ ঘণ্টা আগেনারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নযোগ্য, সেসব দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
১৯ ঘণ্টা আগে