নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোরআন শরিফ, নবী-রাসুলসহ সকল ধর্মগ্রন্থের বিষয়ে কটূক্তি করলে সাইবার নিরাপত্তা আইনে জামিন অযোগ্যসহ সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড অথবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান করতে মতামত দিয়েছেন হাইকোর্ট। হজরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে ফেসবুকে অবমাননাকর মন্তব্য করার ঘটনায় করা মামলায় এক আসামির জামিন আদেশে মঙ্গলবার এমন মত দেন হাইকোর্ট।
বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি ফাহমিদা কাদেরের বেঞ্চ রায়ের পর্যবেক্ষণে বলেন, পূর্ববর্তী আইনে জামিন অযোগ্য ধারা ছিল। বর্তমান আইনে ধর্মীয় অনুভূতির বিষয়ে কটূক্তি করলে জামিনযোগ্য ধারা হওয়ায় অপরাধপ্রবণতা বাড়ছে। আদালত বলেছেন, এটি একটি সংঘবদ্ধ অপরাধ এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ছিল। কোরআন শরিফ ও হজরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে বিজ্ঞানী নিউটন, আইনস্টাইনসহ কেউ কখনো প্রশ্ন তোলেননি। এ সময় আদালত পবিত্র কোরআন শরিফের সুরা আশশুরার কয়েকটি আয়াতের বিষয়ে অবতারণা করেন।
শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাহাব উদ্দিন আহমেদ টিপু ও মো. মজিবুর রহমান মুজিব। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের মামলায় ২৫ লাখ টাকা ব্যাংক গ্যারান্টির বিনিময়ে রুল নিষ্পত্তি করে আসামি সেলিমের জামিন মঞ্জুর করেছেন। আর আসামি নাফিসা চৌধুরীকে সম্পূরক চার্জশিট করে অন্তর্ভুক্ত করতে বলেছেন।
রাষ্ট্রপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে গত বছরের ২ নভেম্বর ফেসবুকে নাফিসা চৌধুরী একটি পোস্ট দেন। তাতে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার সেলিম খান নামে এক ব্যক্তি হজরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন। ওই ঘটনায় কুষ্টিয়ার হানিফ শাহ ৪ নভেম্বর ভেড়ামারা থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার পর গ্রেপ্তার হন সেলিম খান। তিনি জেলা আদালতে জামিন না পেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করলে রুল জারি করা হয়। মঙ্গলবার ওই রুল নিষ্পত্তি করে জামিন দেন হাইকোর্ট।
তদন্তকারী কর্মকর্তা গত ৩১ ডিসেম্বর ওই মামলায় অভিযোগপত্র দেন। যাতে আসামি সেলিম খানকে অভিযুক্ত করা হয়। তবে পোস্টকারী নাফিসা চৌধুরীকে অভিযোগপত্রে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। হাইকোর্ট বলেছেন, তাঁর বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ থাকায় সম্পূরক চার্জশিটের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
কোরআন শরিফ, নবী-রাসুলসহ সকল ধর্মগ্রন্থের বিষয়ে কটূক্তি করলে সাইবার নিরাপত্তা আইনে জামিন অযোগ্যসহ সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড অথবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান করতে মতামত দিয়েছেন হাইকোর্ট। হজরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে ফেসবুকে অবমাননাকর মন্তব্য করার ঘটনায় করা মামলায় এক আসামির জামিন আদেশে মঙ্গলবার এমন মত দেন হাইকোর্ট।
বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি ফাহমিদা কাদেরের বেঞ্চ রায়ের পর্যবেক্ষণে বলেন, পূর্ববর্তী আইনে জামিন অযোগ্য ধারা ছিল। বর্তমান আইনে ধর্মীয় অনুভূতির বিষয়ে কটূক্তি করলে জামিনযোগ্য ধারা হওয়ায় অপরাধপ্রবণতা বাড়ছে। আদালত বলেছেন, এটি একটি সংঘবদ্ধ অপরাধ এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ছিল। কোরআন শরিফ ও হজরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে বিজ্ঞানী নিউটন, আইনস্টাইনসহ কেউ কখনো প্রশ্ন তোলেননি। এ সময় আদালত পবিত্র কোরআন শরিফের সুরা আশশুরার কয়েকটি আয়াতের বিষয়ে অবতারণা করেন।
শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাহাব উদ্দিন আহমেদ টিপু ও মো. মজিবুর রহমান মুজিব। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের মামলায় ২৫ লাখ টাকা ব্যাংক গ্যারান্টির বিনিময়ে রুল নিষ্পত্তি করে আসামি সেলিমের জামিন মঞ্জুর করেছেন। আর আসামি নাফিসা চৌধুরীকে সম্পূরক চার্জশিট করে অন্তর্ভুক্ত করতে বলেছেন।
রাষ্ট্রপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে গত বছরের ২ নভেম্বর ফেসবুকে নাফিসা চৌধুরী একটি পোস্ট দেন। তাতে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার সেলিম খান নামে এক ব্যক্তি হজরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন। ওই ঘটনায় কুষ্টিয়ার হানিফ শাহ ৪ নভেম্বর ভেড়ামারা থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার পর গ্রেপ্তার হন সেলিম খান। তিনি জেলা আদালতে জামিন না পেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করলে রুল জারি করা হয়। মঙ্গলবার ওই রুল নিষ্পত্তি করে জামিন দেন হাইকোর্ট।
তদন্তকারী কর্মকর্তা গত ৩১ ডিসেম্বর ওই মামলায় অভিযোগপত্র দেন। যাতে আসামি সেলিম খানকে অভিযুক্ত করা হয়। তবে পোস্টকারী নাফিসা চৌধুরীকে অভিযোগপত্রে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। হাইকোর্ট বলেছেন, তাঁর বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ থাকায় সম্পূরক চার্জশিটের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নির্দেশদাতা উল্লেখ করে তার বিরুদ্ধে আনা ৫টি অভিযোগ আমলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
৯ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ দিন পর্যন্ত গঙ্গা ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়তে পারে, তবে বিপদসীমার নীচ দিয়ে তা প্রবাহিত হতে পারে। আজ শনিবার গঙ্গা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়ছে ।
৯ ঘণ্টা আগেছবিতে দেখা যায়, সেনাপ্রধান ও তাঁর স্ত্রী সারাহনাজ কমলিকা রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও বঙ্গবভনের কর্মকর্তারা। তাঁরা শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতির সঙ্গে করমর্দন ও উষ্ণ আলিঙ্গন করেন।
১০ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) তাঁর মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।
১০ ঘণ্টা আগে