হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ১০ বছরের বেশি সময় ধরে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকা ১২টি এয়ারক্রাফট বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। পরিত্যক্ত এয়ারলাইনসের মধ্যে আটটি ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের, দুটি রিজেন্ট এয়ারওয়েজের, একটি জিএমজি এয়ারলাইনসের, একটি অ্যাঞ্জেল এয়ারওয়েজের।
গত ২৫ মে বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) এরোড্রামস অ্যান্ড ফ্যাসিলিটেশন শাখার সদস্য (পরিচালনা ও পরিকল্পনা) দপ্তরের জারি করা এক নির্দেশনায় এ জানানো হয়েছে।
বেবিচকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরিত্যক্ত এসব উড়োজাহাজ সরিয়ে নিতে বেবিচক থেকে কয়েক দফা চিঠি দেওয়া হলেও সংস্থাগুলো থেকে সাড়া মেলেনি। তাই এগুলো বাজেয়াপ্ত করা হলো। বাজেয়াপ্ত হওয়া উড়োজাহাজগুলোর মধ্যে রয়েছে: ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের ৪টি এমডি–৮৩,১টি এ–৩১০–৩২৫,১ টি এটিআর ৭২–২০২,১ টি এটিআর ৭২–১২, একটি ড্যাশ–৮, রিজেন্ট এয়ারওয়েজের ২টি ড্যাশ–৮, অ্যাঞ্জেল এয়ারওয়েজ লিমিটেডের একটি এএন—২, জিএমজি এয়ারওয়েজের ১টি এমডি–৮২ মডেলের এয়ারক্রাফট।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রপ্তানি কার্গোর সম্মুখস্থ অ্যাপ্রোচে দীর্ঘদিন যাবৎ ১২টি উড়োজাহাজ ও আনুষঙ্গিক মালামাল অব্যবহৃত, পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। উড়োজাহাজগুলো অপসারণ করার ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে পত্রের মাধ্যমে একাধিকবার অনুরোধ করা সত্ত্বেও কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এতে রপ্তানি কার্গো এলাকায় নিয়মিত/অনিয়মিত ফ্লাইটের পার্কিং, উড়োজাহাজে মালামাল বোঝাই ও যানবাহন চলাচলের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে।
এমনকি পার্কিংয়ের জায়গা সংকুলান না হওয়ার কারণে নতুন/অনিয়মিত কার্গো ফ্লাইটের অনুমোদন, বিমানবন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রমসহ সার্বিক অ্যাভিয়েশন কর্মকাণ্ড এবং দেশের রপ্তানি উন্নয়ন কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। এ ছাড়া, এগুলোর কারণে বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট সুযোগ-সুবিধার সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না।
এ ক্ষেত্রে শুধু অ্যাভিয়েশন কার্যক্রমই নয়, বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ তথা বাংলাদেশ সরকারি কার্গো ফ্লাইট এবং সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা রাজস্ব থেকে দীর্ঘদিন যাবৎ বঞ্চিত হচ্ছে।
বর্তমানে উল্লিখিত উড়োজাহাজসহ আনুষঙ্গিক গ্রাউন্ড সাপোর্ট ইকুইপমেন্টস পার্কিং এরিয়াতে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে যা আনুমানিক ১ লাখ ৯২ হাজার ১০০ বর্গফুট জায়গা দখল করে আছে। এই পরিত্যক্ত উড়োজাহাজগুলো অপসারণ করা হলে আনুমানিক ১২টি বে পার্কিং প্রস্তুত করা যাবে। পার্কিং বেগুলো ব্যবহার করতে না পারার কারণে দৈনিক বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক আয় ও রাজস্ব থেকে দীর্ঘদিন যাবৎ বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ বঞ্চিত হয়ে আসছে।
এ বিষয়ে বেবিচকের এক কর্মকর্তা জানান, উড়োজাহাজগুলো নিলামের বিক্রির প্রস্তুতি চলছে। নিলামে বিক্রির গ্রাহক না পেলে এগুলো কেজি দরে বিক্রি করা হতে পারে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ১০ বছরের বেশি সময় ধরে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকা ১২টি এয়ারক্রাফট বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। পরিত্যক্ত এয়ারলাইনসের মধ্যে আটটি ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের, দুটি রিজেন্ট এয়ারওয়েজের, একটি জিএমজি এয়ারলাইনসের, একটি অ্যাঞ্জেল এয়ারওয়েজের।
গত ২৫ মে বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) এরোড্রামস অ্যান্ড ফ্যাসিলিটেশন শাখার সদস্য (পরিচালনা ও পরিকল্পনা) দপ্তরের জারি করা এক নির্দেশনায় এ জানানো হয়েছে।
বেবিচকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরিত্যক্ত এসব উড়োজাহাজ সরিয়ে নিতে বেবিচক থেকে কয়েক দফা চিঠি দেওয়া হলেও সংস্থাগুলো থেকে সাড়া মেলেনি। তাই এগুলো বাজেয়াপ্ত করা হলো। বাজেয়াপ্ত হওয়া উড়োজাহাজগুলোর মধ্যে রয়েছে: ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের ৪টি এমডি–৮৩,১টি এ–৩১০–৩২৫,১ টি এটিআর ৭২–২০২,১ টি এটিআর ৭২–১২, একটি ড্যাশ–৮, রিজেন্ট এয়ারওয়েজের ২টি ড্যাশ–৮, অ্যাঞ্জেল এয়ারওয়েজ লিমিটেডের একটি এএন—২, জিএমজি এয়ারওয়েজের ১টি এমডি–৮২ মডেলের এয়ারক্রাফট।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রপ্তানি কার্গোর সম্মুখস্থ অ্যাপ্রোচে দীর্ঘদিন যাবৎ ১২টি উড়োজাহাজ ও আনুষঙ্গিক মালামাল অব্যবহৃত, পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। উড়োজাহাজগুলো অপসারণ করার ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে পত্রের মাধ্যমে একাধিকবার অনুরোধ করা সত্ত্বেও কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এতে রপ্তানি কার্গো এলাকায় নিয়মিত/অনিয়মিত ফ্লাইটের পার্কিং, উড়োজাহাজে মালামাল বোঝাই ও যানবাহন চলাচলের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে।
এমনকি পার্কিংয়ের জায়গা সংকুলান না হওয়ার কারণে নতুন/অনিয়মিত কার্গো ফ্লাইটের অনুমোদন, বিমানবন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রমসহ সার্বিক অ্যাভিয়েশন কর্মকাণ্ড এবং দেশের রপ্তানি উন্নয়ন কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। এ ছাড়া, এগুলোর কারণে বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট সুযোগ-সুবিধার সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না।
এ ক্ষেত্রে শুধু অ্যাভিয়েশন কার্যক্রমই নয়, বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ তথা বাংলাদেশ সরকারি কার্গো ফ্লাইট এবং সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা রাজস্ব থেকে দীর্ঘদিন যাবৎ বঞ্চিত হচ্ছে।
বর্তমানে উল্লিখিত উড়োজাহাজসহ আনুষঙ্গিক গ্রাউন্ড সাপোর্ট ইকুইপমেন্টস পার্কিং এরিয়াতে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে যা আনুমানিক ১ লাখ ৯২ হাজার ১০০ বর্গফুট জায়গা দখল করে আছে। এই পরিত্যক্ত উড়োজাহাজগুলো অপসারণ করা হলে আনুমানিক ১২টি বে পার্কিং প্রস্তুত করা যাবে। পার্কিং বেগুলো ব্যবহার করতে না পারার কারণে দৈনিক বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক আয় ও রাজস্ব থেকে দীর্ঘদিন যাবৎ বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ বঞ্চিত হয়ে আসছে।
এ বিষয়ে বেবিচকের এক কর্মকর্তা জানান, উড়োজাহাজগুলো নিলামের বিক্রির প্রস্তুতি চলছে। নিলামে বিক্রির গ্রাহক না পেলে এগুলো কেজি দরে বিক্রি করা হতে পারে।
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিলের দাবিতে ডাকা হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে জুলাইয়ের সম্মুখসারির নারীদের নোংরা ভাষায় গালি-গালাজের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম সদস্য সচিব রিফাত রশিদ।
৩৫ মিনিট আগেনারী সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন বাতিল করা হলে অন্য কমিশনগুলোর রিপোর্টও বাতিলযোগ্য বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা। শনিবার (৩ মে) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ফেসবুক পেজ হ্যাক হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি বিভাগের পরিচালক এ এইচ এম মাসুম বিল্লাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আবার বৃত্তি পরীক্ষা চালু হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার। আজ শনিবার লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে
৫ ঘণ্টা আগে