কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারত থেকে দলে দলে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে আসছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। ভালো খাবারের আশায় ভারতে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে আসছে। এ বিষয়টি ভারত সরকারকে বাংলাদেশ জানাবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সম্প্রতি ভারত থেকে দুর্ভাগ্যবশত অনেক রোহিঙ্গা আসছেন। এ রোহিঙ্গারা ২০১২ সালে, ৯ বছর আগে ভারতে গিয়েছিলেন। বিভিন্ন প্রদেশে ছিলেন। এখন রোহিঙ্গারা শুনেছেন, বাংলাদেশে আসলে খাওয়া-দাওয়া ভালো পাবেন। কারণ, বাংলাদেশে কক্সবাজারে যারা আছেন, তারা খুব সুখে আছেন।’
বাংলাদেশে থাকা রোহিঙ্গারা তাঁদের আত্মীয়স্বজনদের খবর দিয়েছেন জানিয়ে মন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘এখন দলে দলে ভারত থেকে রোহিঙ্গারা আসছেন। তাঁরা বিভিন্নভাবে ৪ হাজার কিলোমিটারের ওপর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে আসছেন। দুঃসংবাদ হচ্ছে, কাঁটাতারের বেড়ার যেখানে দরজা রয়েছে, সেখানে এসে রোহিঙ্গারা ব্যবস্থা করে পার হচ্ছেন। ভারতের পাশে দালাল আছে এবং বাংলাদেশের পাশে দালাল আছে, তাদের মাধ্যমে আসছে। কাঁটাতারের বেড়ার যেখানে নিরাপত্তা বেশি সেদিক থেকে ঢুকছে। এটি দুশ্চিন্তার কারণ।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা কিছু রোহিঙ্গাকে আটকও করেছি। মূল কারণ জিজ্ঞাসা করলে তারা বলেন যে তোমাদের কক্সবাজারে জাতিসংঘ ভালো খাওয়া-দাওয়া দিচ্ছ। আমরা ভারতে অনেক দিন ধরে আছি, অনেক কষ্টে আছি।’
মোমেন বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের উচিত মিয়ানমারে যাওয়া। প্রায়ই কিছু করে রোহিঙ্গা আটক করা হচ্ছে। বিভিন্নভাবে ভাগে ভাগে তারা বাংলাদেশে প্রবেশ করছেন। এটি ঠেকাতে আমাদের আরও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করতে হবে।’
এ নিয়ে ভারতকে কোনো বার্তা দেওয়া হয়েছে কি না, জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত সরকারকে বলব যে এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটছে। অনেক কিছু ভারত সরকার জানে না। সরকারি দালালদের চক্র খুব শক্তিশালী। সরকারের বাইরে কাজ করে তারা। তবে যেগুলো কাঁটাতারের বেড়ার ওদিক দিয়ে আসে, সেখানে স্থানীয়ভাবে ব্যবস্থা করে বাংলাদেশে পার হয়।’
ভারত থেকে দলে দলে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে আসছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। ভালো খাবারের আশায় ভারতে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে আসছে। এ বিষয়টি ভারত সরকারকে বাংলাদেশ জানাবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সম্প্রতি ভারত থেকে দুর্ভাগ্যবশত অনেক রোহিঙ্গা আসছেন। এ রোহিঙ্গারা ২০১২ সালে, ৯ বছর আগে ভারতে গিয়েছিলেন। বিভিন্ন প্রদেশে ছিলেন। এখন রোহিঙ্গারা শুনেছেন, বাংলাদেশে আসলে খাওয়া-দাওয়া ভালো পাবেন। কারণ, বাংলাদেশে কক্সবাজারে যারা আছেন, তারা খুব সুখে আছেন।’
বাংলাদেশে থাকা রোহিঙ্গারা তাঁদের আত্মীয়স্বজনদের খবর দিয়েছেন জানিয়ে মন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘এখন দলে দলে ভারত থেকে রোহিঙ্গারা আসছেন। তাঁরা বিভিন্নভাবে ৪ হাজার কিলোমিটারের ওপর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে আসছেন। দুঃসংবাদ হচ্ছে, কাঁটাতারের বেড়ার যেখানে দরজা রয়েছে, সেখানে এসে রোহিঙ্গারা ব্যবস্থা করে পার হচ্ছেন। ভারতের পাশে দালাল আছে এবং বাংলাদেশের পাশে দালাল আছে, তাদের মাধ্যমে আসছে। কাঁটাতারের বেড়ার যেখানে নিরাপত্তা বেশি সেদিক থেকে ঢুকছে। এটি দুশ্চিন্তার কারণ।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা কিছু রোহিঙ্গাকে আটকও করেছি। মূল কারণ জিজ্ঞাসা করলে তারা বলেন যে তোমাদের কক্সবাজারে জাতিসংঘ ভালো খাওয়া-দাওয়া দিচ্ছ। আমরা ভারতে অনেক দিন ধরে আছি, অনেক কষ্টে আছি।’
মোমেন বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের উচিত মিয়ানমারে যাওয়া। প্রায়ই কিছু করে রোহিঙ্গা আটক করা হচ্ছে। বিভিন্নভাবে ভাগে ভাগে তারা বাংলাদেশে প্রবেশ করছেন। এটি ঠেকাতে আমাদের আরও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করতে হবে।’
এ নিয়ে ভারতকে কোনো বার্তা দেওয়া হয়েছে কি না, জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত সরকারকে বলব যে এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটছে। অনেক কিছু ভারত সরকার জানে না। সরকারি দালালদের চক্র খুব শক্তিশালী। সরকারের বাইরে কাজ করে তারা। তবে যেগুলো কাঁটাতারের বেড়ার ওদিক দিয়ে আসে, সেখানে স্থানীয়ভাবে ব্যবস্থা করে বাংলাদেশে পার হয়।’
বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস পে-কমিশন পুনর্গঠন করা হয়েছে। এতে আপিল বিভাগের বিচারপতি এস, এম, এমদাদুল হককে কমিশনের সভাপতি মনোনিত করা হয়েছে।
৫ মিনিট আগেবাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের বাঁকবদল ঘটানো জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ সবাই ‘জাতীয় বীর’ হিসেবে মর্যাদা পাবেন। আর শহীদদের পরিবার, আহত যোদ্ধা ও অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া ছাত্র-জনতাকে আইনি সুরক্ষা দেওয়া হবে। সদ্য ঘোষণা করা জুলাই ঘোষণাপত্রে এসব অঙ্গীকার তুলে ধরেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান
৪৩ মিনিট আগে‘অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি পাঠাব, যেন নির্বাচন কমিশন আগামী রমজানের আগে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।’
২ ঘণ্টা আগেআলোচনা সভায় বক্তারা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও তাৎপর্য তুলে ধরে বলেন, এই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই দেশে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়ে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। তরুণ প্রজন্মের সাহসিকতা ও দৃঢ় অবস্থান এই আন্দোলনকে সাফল্যমণ্ডিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে