নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়ার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান করতে দুই সদস্যর কমিটি গঠন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদকের উপপরিচালক মো. হুমায়ুন কবীরকে প্রধান করে দুই সদস্যের একটি টিম করা হয়েছ। কমিটি অপর সদস্য হলেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আলিয়াজ হোসেন। দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন কমিটি গঠনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
গত ১৮ আগস্ট আসাদুজ্জামান মিয়ার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধানের সিদ্ধান্তের কথা জানান দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন। অভিযোগ অনুসন্ধানের পর যাচাই বাছাই ও গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই আছাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছিলেন। দুদকের সিদ্ধান্তের পরই তাদের দুর্নীতি অনুসন্ধানে এই তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
এর আগে গত ২৭ জুন আছাদুজ্জামান মিয়ার সম্পদের বিষয়ে অনুসন্ধানের আহ্বান জানিয়ে দুদক চেয়ারম্যানকে চিঠি দেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সালাহ উদ্দিন রিগ্যান। ওই আইনজীবী তারা চিঠিতে জানান, আছাদুজ্জামানের বিপুল সম্পদের খবর প্রকাশ হলেও দুদক এ বিষয়ে কেন সিদ্ধান্ত নিচ্ছে না এ নিয়ে বিষ্মিত তিনি। এই বিষয়ে দুদকের নজরে আনতেই চিঠি দেন বলে জানান রিগ্যান।
দুদক সূত্রে জানা যায়, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়ার স্ত্রীর নামে ঢাকায় একটি বাড়ি ও দুটি ফ্ল্যাট এবং মেয়ের নামে একটি ফ্ল্যাট রয়েছে। ঢাকা, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে তার স্ত্রী ও সন্তানদের নামে ৬৭ শতক জমি রয়েছে। এই তিন জেলায় তার পরিবারের সদস্যদের নামে রয়েছে আরও ১৬৬ শতক জমি।
আছাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে দুদকে আসা অভিযোগে বলা হয়েছে, আছাদুজ্জামান নিজ নামে, স্ত্রী আফরোজা জামান ও তিন সন্তান আসিফ শাহাদাত, আয়েশা সিদ্দিকা, আসিফ মাহাদীন এবং আরও অনেকের নামে-বেনামে হাজার-হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন।
আছাদুজ্জামান মিয়ার স্ত্রী আফরোজা জামানের নামে ঢাকায় একটি বাড়ি ও দুটি ফ্ল্যাট এবং মেয়ের নামে একটি ফ্ল্যাট রয়েছে। এছাড়া ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে আছাদের স্ত্রী ও সন্তানদের নামে কয়েকশ শতক জমি রয়েছে।
দুদক সূত্র জানায়, সংস্থাটির প্রাথমিক অনুসন্ধানে সাবেক এই কমিশানর তার চাকরি জীবনে বেতন-ভাতা বাবদ সাকল্যে মোট আয় করেছেন প্রায় দুই কোটি টাকা।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়ার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান করতে দুই সদস্যর কমিটি গঠন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদকের উপপরিচালক মো. হুমায়ুন কবীরকে প্রধান করে দুই সদস্যের একটি টিম করা হয়েছ। কমিটি অপর সদস্য হলেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আলিয়াজ হোসেন। দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন কমিটি গঠনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
গত ১৮ আগস্ট আসাদুজ্জামান মিয়ার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধানের সিদ্ধান্তের কথা জানান দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন। অভিযোগ অনুসন্ধানের পর যাচাই বাছাই ও গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই আছাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছিলেন। দুদকের সিদ্ধান্তের পরই তাদের দুর্নীতি অনুসন্ধানে এই তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
এর আগে গত ২৭ জুন আছাদুজ্জামান মিয়ার সম্পদের বিষয়ে অনুসন্ধানের আহ্বান জানিয়ে দুদক চেয়ারম্যানকে চিঠি দেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সালাহ উদ্দিন রিগ্যান। ওই আইনজীবী তারা চিঠিতে জানান, আছাদুজ্জামানের বিপুল সম্পদের খবর প্রকাশ হলেও দুদক এ বিষয়ে কেন সিদ্ধান্ত নিচ্ছে না এ নিয়ে বিষ্মিত তিনি। এই বিষয়ে দুদকের নজরে আনতেই চিঠি দেন বলে জানান রিগ্যান।
দুদক সূত্রে জানা যায়, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়ার স্ত্রীর নামে ঢাকায় একটি বাড়ি ও দুটি ফ্ল্যাট এবং মেয়ের নামে একটি ফ্ল্যাট রয়েছে। ঢাকা, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে তার স্ত্রী ও সন্তানদের নামে ৬৭ শতক জমি রয়েছে। এই তিন জেলায় তার পরিবারের সদস্যদের নামে রয়েছে আরও ১৬৬ শতক জমি।
আছাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে দুদকে আসা অভিযোগে বলা হয়েছে, আছাদুজ্জামান নিজ নামে, স্ত্রী আফরোজা জামান ও তিন সন্তান আসিফ শাহাদাত, আয়েশা সিদ্দিকা, আসিফ মাহাদীন এবং আরও অনেকের নামে-বেনামে হাজার-হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন।
আছাদুজ্জামান মিয়ার স্ত্রী আফরোজা জামানের নামে ঢাকায় একটি বাড়ি ও দুটি ফ্ল্যাট এবং মেয়ের নামে একটি ফ্ল্যাট রয়েছে। এছাড়া ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে আছাদের স্ত্রী ও সন্তানদের নামে কয়েকশ শতক জমি রয়েছে।
দুদক সূত্র জানায়, সংস্থাটির প্রাথমিক অনুসন্ধানে সাবেক এই কমিশানর তার চাকরি জীবনে বেতন-ভাতা বাবদ সাকল্যে মোট আয় করেছেন প্রায় দুই কোটি টাকা।
হাসপাতালগুলোর সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য সচিব, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে এবং স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট অন্য সদস্যদের সমন্বয়ে একটি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে এবং প্রতিটি হাসপাতালের জন্য পৃথক স্থানীয় যৌথ ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে। এই ব্যবস্থাপনা কমিটির গঠন ও কার্যপরিধি সরকার..
১১ মিনিট আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সংস্কার কমিশনগুলোর উদ্দেশ্য বাংলাদেশ যেন এমন একটা ব্যবস্থা তৈরি করা, যাতে করে পুনরায় কোন অবস্থাতে ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠিত হতে না পারে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস চার দিনের সরকারি সফরে কাতার যাচ্ছেন। আজ সোমবার সন্ধ্যায় কাতারের রাজধানী দোহার উদ্দেশে রওনা দেবেন তিনি। সেখানে তিনি ‘আর্থনা সামিট-২০২৫’–এ যোগ দেবেন।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার সম্প্রতি চীন সফরের ফলাফল পর্যালোচনা এবং বাংলাদেশ-চীন সহযোগিতা দ্রুততর করতে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাঁরা এ সাক্ষাৎ করেন।
১৪ ঘণ্টা আগে