আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বন্যার পানিতে ভেসে গেছে দেশের বেশ কিছু অঞ্চল। পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন কয়েক লাখ মানুষ। পদ্মা, যমুনা সহ নদ-নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। মানিকগঞ্জ, জামালপুর ও সিরাজগঞ্জের কিছু এলাকায় বন্যার সঙ্গে যোগ হয়েছে নদীভাঙনও।
মানিকগঞ্জের ঘিওর প্রতিনিধি জানান, পদ্মা ও যমুনার সঙ্গে সংযোগ থাকায় জেলার কালীগঙ্গা, ধলেশ্বরী, গাজীখালি ও ইছামতী নদীর পানিও বাড়ছে। ফলে প্রতিদিন নতুন নতুন নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। নদী তীরবর্তী এলাকায় ভাঙনও বেড়েছে। বিলীন হয়ে যাচ্ছে মানুষের ঘরবাড়ি, জমিজমা ও প্রতিষ্ঠান। গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীতে ৯ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। চলতি বছর নদী ভাঙনে জেলার ৮ কিলোমিটার এলাকা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। সরেজমিন দেখা গেছে, ইছামতীর শাখা নদী ভাঙনে কুস্তা কফিল উদ্দিন দরজি উচ্চবিদ্যালয় ও শত বছরের ঐতিহ্যবাহী ঘিওর গরুর হাট অর্ধেক বিলীন হয়ে গেছে। ভয়াবহ হুমকির মধ্যে রয়েছে উপজেলার সরকারি খাদ্য গুদাম। ইতিমধ্যে নদী ভাঙনের শিকার হয়েছে অর্ধশত পরিবার। ভাঙনে সর্বস্ব হারানো এসব মানুষ উদ্বাস্তু হয়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছেন।
জামালপুরের ইসলামপুর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, উপজেলায় ব্রহ্মপুত্র, যমুনা ও দশআনী নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে। নদী উপচে বিভিন্ন এলাকায় প্রবেশ করেছে বন্যার পানি। পানি বাড়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শুরু হয়েছে নদী ভাঙনও। পানিতে তলিয়ে গেছে শত শত একর রোপা আমন ও শাকসবজির খেত, বীজতলা, রাস্তাঘাটসহ দুই ডজনখানেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠসহ স্বাস্থ্যসেবার কেন্দ্র। অন্তত ৫০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ছে। তীব্র ভাঙনে ইতিমধ্যেই নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে পাঁচ শতাধিক বসতভিটা। ভাঙনের মুখে রয়েছে একাধিক আশ্রয়ণ প্রকল্প, গুচ্ছগ্রাম, স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মিত ইন্দুল্লামারী বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধসহ বহু স্থাপনা।
কুড়িগ্রামের চিলমারী প্রতিনিধি জানিয়েছেন, উজান থেকে নেমে আসা ঢলের পানিতে উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তা নদীতে অব্যাহত পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় প্লাবিত হচ্ছে একের পর এক এলাকা। রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ায় উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়েছে পড়েছে এসব এলাকার মানুষ। এদিকে, ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তা নদীতে অব্যাহত পানি বৃদ্ধিতে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হওয়ায় প্রায় ৩০ হাজার মানুষ পানি বন্দী হয়ে পড়েছেন। বন্যা কবলিত এলাকায় সুপেয় পানি ও খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন এসব এলাকার মানুষ। এ ছাড়া কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার ৬ ইউনিয়নের ৩০ হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় প্রতিনিধি।
উপজেলার বন্যা পরিস্থিতি অবনতি হওয়ার খবর দিয়েছেন কুষ্টিয়ার দৌলতপুর প্রতিনিধিও। আগস্টে মাসের শেষ সপ্তাহে এই এলাকার বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও সেপ্টেম্বরের প্রথম দিন থেকে আবার বাড়তে শুরু করেছে পদ্মার পানি। এতে দৌলতপুরের রামকৃষ্ণপুর ও চিলমারি ইউনিয়নের ৪০ গ্রামের ৫০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন।
গাইবান্ধার ফুলছড়ি প্রতিনিধি জানান, উপজেলায় ব্রহ্মপুত্রের পানি বৃদ্ধির পর রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি মানুষের বাড়িঘরেও পানি ঢুকে পড়েছে। আমনের বীজতলা ও ফসল ডুবে যাওয়ায় শঙ্কিত চর-দ্বীপচরের কৃষক। বানভাসিদের সহায়তার প্রস্তুতি নিচ্ছে উপজেলা প্রশাসন।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলায় পদ্মার পানি বিপৎসীমার ৬১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে প্রায় আড়াই হাজার পরিবার। বিশুদ্ধ খাবার পানি ও খাদ্যের সংকট দেখা দেওয়ায় মানবেতর জীবন-যাপন করছে তারা। গবাদিপশু নিয়ে পড়েছেন বিপাকে।
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি জানিয়েছেন, যমুনার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় জেলার বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সিরাজগঞ্জ যমুনার শহর রক্ষা বাধ হার্ড পয়েন্টে নদীর পানি ১৩ সেন্টিমিটার বেড়ে বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় বিপৎসীমার ৬২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এ ছাড়া কাজিপুর পয়েন্টে ৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে পানি বিপৎসীমার ৫৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। পানিবন্দী হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন লক্ষাধিক মানুষ। সদর উপজেলার ভাটপেয়ারী, সয়দাবাদ, বেলকুচির চর, বড়ধুল, চৌহালীর সদিয়াচাঁদপুর, স্থল, খুকনী, জালালপুর ইউনিয়নের মানুষ বেশি কষ্ট করছে। ডুবে গেছে খেতের ফসল। এসব এলাকার ভেসে গেছে পুকুরের মাছ। বাধ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বানভাসি মানুষেরা। একই সঙ্গে নদী তীরবর্তী এলাকায় নদী ভাঙনের আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছে নদীপাড়ের মানুষ।
বগুড়ার সারিয়াকান্দি প্রতিনিধি জানান, উপজেলার ৬০ হাজার মানুষ এখন পানিবন্দী।
বন্যার পানিতে ভেসে গেছে দেশের বেশ কিছু অঞ্চল। পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন কয়েক লাখ মানুষ। পদ্মা, যমুনা সহ নদ-নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। মানিকগঞ্জ, জামালপুর ও সিরাজগঞ্জের কিছু এলাকায় বন্যার সঙ্গে যোগ হয়েছে নদীভাঙনও।
মানিকগঞ্জের ঘিওর প্রতিনিধি জানান, পদ্মা ও যমুনার সঙ্গে সংযোগ থাকায় জেলার কালীগঙ্গা, ধলেশ্বরী, গাজীখালি ও ইছামতী নদীর পানিও বাড়ছে। ফলে প্রতিদিন নতুন নতুন নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। নদী তীরবর্তী এলাকায় ভাঙনও বেড়েছে। বিলীন হয়ে যাচ্ছে মানুষের ঘরবাড়ি, জমিজমা ও প্রতিষ্ঠান। গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীতে ৯ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। চলতি বছর নদী ভাঙনে জেলার ৮ কিলোমিটার এলাকা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। সরেজমিন দেখা গেছে, ইছামতীর শাখা নদী ভাঙনে কুস্তা কফিল উদ্দিন দরজি উচ্চবিদ্যালয় ও শত বছরের ঐতিহ্যবাহী ঘিওর গরুর হাট অর্ধেক বিলীন হয়ে গেছে। ভয়াবহ হুমকির মধ্যে রয়েছে উপজেলার সরকারি খাদ্য গুদাম। ইতিমধ্যে নদী ভাঙনের শিকার হয়েছে অর্ধশত পরিবার। ভাঙনে সর্বস্ব হারানো এসব মানুষ উদ্বাস্তু হয়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছেন।
জামালপুরের ইসলামপুর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, উপজেলায় ব্রহ্মপুত্র, যমুনা ও দশআনী নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে। নদী উপচে বিভিন্ন এলাকায় প্রবেশ করেছে বন্যার পানি। পানি বাড়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শুরু হয়েছে নদী ভাঙনও। পানিতে তলিয়ে গেছে শত শত একর রোপা আমন ও শাকসবজির খেত, বীজতলা, রাস্তাঘাটসহ দুই ডজনখানেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠসহ স্বাস্থ্যসেবার কেন্দ্র। অন্তত ৫০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ছে। তীব্র ভাঙনে ইতিমধ্যেই নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে পাঁচ শতাধিক বসতভিটা। ভাঙনের মুখে রয়েছে একাধিক আশ্রয়ণ প্রকল্প, গুচ্ছগ্রাম, স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মিত ইন্দুল্লামারী বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধসহ বহু স্থাপনা।
কুড়িগ্রামের চিলমারী প্রতিনিধি জানিয়েছেন, উজান থেকে নেমে আসা ঢলের পানিতে উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তা নদীতে অব্যাহত পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় প্লাবিত হচ্ছে একের পর এক এলাকা। রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ায় উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়েছে পড়েছে এসব এলাকার মানুষ। এদিকে, ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তা নদীতে অব্যাহত পানি বৃদ্ধিতে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হওয়ায় প্রায় ৩০ হাজার মানুষ পানি বন্দী হয়ে পড়েছেন। বন্যা কবলিত এলাকায় সুপেয় পানি ও খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন এসব এলাকার মানুষ। এ ছাড়া কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার ৬ ইউনিয়নের ৩০ হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় প্রতিনিধি।
উপজেলার বন্যা পরিস্থিতি অবনতি হওয়ার খবর দিয়েছেন কুষ্টিয়ার দৌলতপুর প্রতিনিধিও। আগস্টে মাসের শেষ সপ্তাহে এই এলাকার বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও সেপ্টেম্বরের প্রথম দিন থেকে আবার বাড়তে শুরু করেছে পদ্মার পানি। এতে দৌলতপুরের রামকৃষ্ণপুর ও চিলমারি ইউনিয়নের ৪০ গ্রামের ৫০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন।
গাইবান্ধার ফুলছড়ি প্রতিনিধি জানান, উপজেলায় ব্রহ্মপুত্রের পানি বৃদ্ধির পর রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি মানুষের বাড়িঘরেও পানি ঢুকে পড়েছে। আমনের বীজতলা ও ফসল ডুবে যাওয়ায় শঙ্কিত চর-দ্বীপচরের কৃষক। বানভাসিদের সহায়তার প্রস্তুতি নিচ্ছে উপজেলা প্রশাসন।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলায় পদ্মার পানি বিপৎসীমার ৬১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে প্রায় আড়াই হাজার পরিবার। বিশুদ্ধ খাবার পানি ও খাদ্যের সংকট দেখা দেওয়ায় মানবেতর জীবন-যাপন করছে তারা। গবাদিপশু নিয়ে পড়েছেন বিপাকে।
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি জানিয়েছেন, যমুনার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় জেলার বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সিরাজগঞ্জ যমুনার শহর রক্ষা বাধ হার্ড পয়েন্টে নদীর পানি ১৩ সেন্টিমিটার বেড়ে বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় বিপৎসীমার ৬২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এ ছাড়া কাজিপুর পয়েন্টে ৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে পানি বিপৎসীমার ৫৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। পানিবন্দী হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন লক্ষাধিক মানুষ। সদর উপজেলার ভাটপেয়ারী, সয়দাবাদ, বেলকুচির চর, বড়ধুল, চৌহালীর সদিয়াচাঁদপুর, স্থল, খুকনী, জালালপুর ইউনিয়নের মানুষ বেশি কষ্ট করছে। ডুবে গেছে খেতের ফসল। এসব এলাকার ভেসে গেছে পুকুরের মাছ। বাধ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বানভাসি মানুষেরা। একই সঙ্গে নদী তীরবর্তী এলাকায় নদী ভাঙনের আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছে নদীপাড়ের মানুষ।
বগুড়ার সারিয়াকান্দি প্রতিনিধি জানান, উপজেলার ৬০ হাজার মানুষ এখন পানিবন্দী।
‘অন্তত ২২৭ জনকে মারার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’—ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও গাইবান্ধার আওয়ামী লীগ নেতা শাকিল আহমেদের মধ্যে এমন কথোপকথনের বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
১ ঘণ্টা আগেবেসরকারি টেলিভিশনের তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান-সম্পর্কিত মামলায় ৪ জেলায় কমপক্ষে ১৩৭ জন সাংবাদিককে আসামি করা এবং সংস্কৃতিকর্মীদের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা দায়েরের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। গতকাল বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে উদ্বেগ জানিয়েছে
১ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে বাস্তবায়নযোগ্য নির্বাচনী আইন-বিধিসংশ্লিষ্ট সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ে আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত না আসায় আইনি বাধ্যবাধকতা থাকায় ইশরাক হোসেনের নামে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ‘চতুর্থ কমিশন সভা’ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে