ঢাবি প্রতিনিধি
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে ১৭ সদস্যের স্বাস্থ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটি গঠন করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সহসমন্বয়ক নাহিদা বুশরা ইতিকে আহ্বায়ক ও তারেকুল ইসলামকে সদস্যসচিব করে এ উপকমিটি ঘোষণা করা হয়।
আজ বুধবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (ডুজা) কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ উপকমিটি ঘোষণা করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে তারেকুল ইসলাম বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত ও আহত ব্যক্তিদের তালিকা প্রণয়ন ও সার্বিক সহযোগিতায় নিয়োজিত থাকবে। স্বাস্থ্যবিষয়ক উপকমিটির সব সদস্যকে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সত্যায়িত আইডি কার্ড দেওয়া হয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে জরুরি নির্দেশনা দেওয়া হয়। সেগুলো হলো—ছাত্র–জনতার চব্বিশের বিপ্লবে নিহত ও আহত ব্যক্তিদের সার্বিক সহযোগিতার দায়িত্ব বাংলাদেশ সরকারের। ছাত্রদের পক্ষ থেকে সরকারের সঙ্গে সমন্বয় করবে এই কমিটি। এই কমিটির কোনো সদস্য কোনো প্রকার আর্থিক লেনদেনে জড়িত থাকবে না। কোনো প্রকার অনুদান বা সহায়তা গ্রহণ কিংবা আহত বা নিহত পরিবারকে সরাসরি কোনো আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে না। সমন্বয়ক বা অন্য কোনো পরিচয়ে কেউ যদি ভুয়া চাঁদা বা টাকা কালেকশনের চেষ্টা করে, তবে এ বিষয়ে স্বাস্থ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটি দায়ী থাকবে না।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, স্বাস্থ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্য কিংবা এই উপকমিটির অনুমোদিত ভলান্টিয়ার ব্যতীত কোনো ব্যক্তি বা সংগঠন যদি সমন্বয়ক বা অন্য কোনো পরিচয়ে হাসপাতাল পরিদর্শনের নামে হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা দানে ব্যাঘাত ঘটায় তাহলে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উপকমিটির বাকি সদস্যরা হলেন—আবদুল্লাহ ইবনে হানিফ আরিয়ান, মো. মাসউদুজ্জামান, মো. রাসেল মাহমুদ, মো. রিয়াজ উদ্দিন সাকিব, শাহরিয়ার মোহাম্মদ ইয়ামিন, ডা. মো. মনিরুজ্জামান, ডা. আতাউর রহমান রাজিব, ডা. ইফফাত জাহান নাদিয়া, মাহমুদল হাসান, আবদুল্লাহ আল মাহমুদ (মেহেদী), মো. মেহেদি হাসান, মো. মাশরাফি সরকার, শাহরিয়ার হাসনাত তপু, মো. রামিম খান ও আবির হাসান।
সংবাদ সম্মেলনে বেশ কয়েকটি যোগাযোগের ঠিকানা, টেলিফোন ও মোবাইল নম্বর দেওয়া হয়। সেগুলো হলো—আহত বা নিহতদের তথ্য প্রেরণের নিমিত্তে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিম্নোক্ত নম্বরে যোগাযোগ করবেন: স্বাস্থ্য বাতায়ন (২৪/৭ কল সেন্টার) নম্বর: ১৬২৬৩, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের নম্বর: ০১৭৫৯১১৪৪৮৮ ও ০১৭৬৯৯৫৪১৯২।
এ ছাড়া, জরুরি প্রয়োজনে: ০১৮১৮২৭৯২১৭ ও ০১৪০০৭২৮০৮০ নম্বরে সরাসরি যোগাযোগ করা যাবে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে ১৭ সদস্যের স্বাস্থ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটি গঠন করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সহসমন্বয়ক নাহিদা বুশরা ইতিকে আহ্বায়ক ও তারেকুল ইসলামকে সদস্যসচিব করে এ উপকমিটি ঘোষণা করা হয়।
আজ বুধবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (ডুজা) কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ উপকমিটি ঘোষণা করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে তারেকুল ইসলাম বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত ও আহত ব্যক্তিদের তালিকা প্রণয়ন ও সার্বিক সহযোগিতায় নিয়োজিত থাকবে। স্বাস্থ্যবিষয়ক উপকমিটির সব সদস্যকে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সত্যায়িত আইডি কার্ড দেওয়া হয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে জরুরি নির্দেশনা দেওয়া হয়। সেগুলো হলো—ছাত্র–জনতার চব্বিশের বিপ্লবে নিহত ও আহত ব্যক্তিদের সার্বিক সহযোগিতার দায়িত্ব বাংলাদেশ সরকারের। ছাত্রদের পক্ষ থেকে সরকারের সঙ্গে সমন্বয় করবে এই কমিটি। এই কমিটির কোনো সদস্য কোনো প্রকার আর্থিক লেনদেনে জড়িত থাকবে না। কোনো প্রকার অনুদান বা সহায়তা গ্রহণ কিংবা আহত বা নিহত পরিবারকে সরাসরি কোনো আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে না। সমন্বয়ক বা অন্য কোনো পরিচয়ে কেউ যদি ভুয়া চাঁদা বা টাকা কালেকশনের চেষ্টা করে, তবে এ বিষয়ে স্বাস্থ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটি দায়ী থাকবে না।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, স্বাস্থ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্য কিংবা এই উপকমিটির অনুমোদিত ভলান্টিয়ার ব্যতীত কোনো ব্যক্তি বা সংগঠন যদি সমন্বয়ক বা অন্য কোনো পরিচয়ে হাসপাতাল পরিদর্শনের নামে হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা দানে ব্যাঘাত ঘটায় তাহলে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উপকমিটির বাকি সদস্যরা হলেন—আবদুল্লাহ ইবনে হানিফ আরিয়ান, মো. মাসউদুজ্জামান, মো. রাসেল মাহমুদ, মো. রিয়াজ উদ্দিন সাকিব, শাহরিয়ার মোহাম্মদ ইয়ামিন, ডা. মো. মনিরুজ্জামান, ডা. আতাউর রহমান রাজিব, ডা. ইফফাত জাহান নাদিয়া, মাহমুদল হাসান, আবদুল্লাহ আল মাহমুদ (মেহেদী), মো. মেহেদি হাসান, মো. মাশরাফি সরকার, শাহরিয়ার হাসনাত তপু, মো. রামিম খান ও আবির হাসান।
সংবাদ সম্মেলনে বেশ কয়েকটি যোগাযোগের ঠিকানা, টেলিফোন ও মোবাইল নম্বর দেওয়া হয়। সেগুলো হলো—আহত বা নিহতদের তথ্য প্রেরণের নিমিত্তে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিম্নোক্ত নম্বরে যোগাযোগ করবেন: স্বাস্থ্য বাতায়ন (২৪/৭ কল সেন্টার) নম্বর: ১৬২৬৩, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের নম্বর: ০১৭৫৯১১৪৪৮৮ ও ০১৭৬৯৯৫৪১৯২।
এ ছাড়া, জরুরি প্রয়োজনে: ০১৮১৮২৭৯২১৭ ও ০১৪০০৭২৮০৮০ নম্বরে সরাসরি যোগাযোগ করা যাবে।
উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বড় ধরনের ব্যর্থতা দেখিয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক দলের নেতারা। মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনায় মঙ্গলবার দিনভর রাজধানীতে বিক্ষোভ ছিল।
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
৯ ঘণ্টা আগেবিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক রাত সাড়ে ৯টার পর শেষ হয়।
১১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থসহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেটিকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠলে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়
১১ ঘণ্টা আগে