নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পৃথক সচিবালয় না করে বিভাগীয় পর্যায়ে হাইকোর্ট বেঞ্চ নিলে বিচার কলুষিত হওয়ার আশঙ্কা করছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন।
আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মাহবুব উদ্দিন খোকন এই আশঙ্কার কথা জানান। ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা সরকারের আমলে রাজনৈতিক আজ্ঞাবহ হয়ে রায় দেওয়া বিচারকদের অপসারণের দাবিতে আইনজীবী সমিতির ব্যানারে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ‘বিচার বিভাগ এখনো শক্তিশালী হয়নি। এক বছর হয়ে গেল বিচার বিভাগ সচিবালয় প্রতিষ্ঠা হয়নি। জনগণের দাবি, বিচার বিভাগ শাসন বিভাগ থেকে সম্পূর্ণ পৃথক করতে হবে। আইন মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণমুক্ত করতে হবে বিচার বিভাগকে।
‘শক্তিশালী বিচার বিভাগ না হলে, পৃথক সচিবালয় না হলে আগের মতোই চলবে, নির্বাহীরা নিয়ন্ত্রণ করবে রায় কি হবে না হবে। পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা না করলে বিভাগীয় পর্যায়ে হাইকোর্ট বেঞ্চ নিলে সেখানে কলুষিত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। তাই প্রথম শর্ত হলো, পৃথক সচিবালয় করতে হবে। এক বছরে কিছুই হয়নি। সংস্কার নিয়ে আমরা হতাশ।’
মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ‘বিভিন্ন রাজনৈতিক মামলায় বিগত সরকারের সময় ম্যাজিস্ট্রেটরা যে ভূমিকা পালন করেছেন, তা শুধু রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্ট নয়, বিচার বিভাগকেও প্রশ্নবিদ্ধ করেছিল। সরকারের শেষের দিকে রাতের বেলা মোমবাতি জ্বালিয়ে বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের শাস্তি দিয়েছেন।
‘আমরা বর্তমান সরকারের আইন উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধান বিচারপতির কাছে জানতে চাই, পক্ষপাতদুষ্ট ও মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী ওইসব বিচারক বা বিচারপতির অপসারণের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি কেন? একটি জনগোষ্ঠীর মৌলিক অধিকার হরণ করা হয়েছে তাদের রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে। এ বিষয়ে কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ দেশবাসী দেখেনি।’
বারের সভাপতি বলেন, ‘আমরা চাই না, সরকারের ভেতরে কোনো চক্র কাজ করুক। অতি উৎসাহী সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করেছেন। খায়রুল হক সমগ্র জাতির জন্য সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি করলেন এবং ভোটবিহীন নির্বাচনের সুযোগ করে দিলেন। এখন পর্যন্ত তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
‘চাকরির কোটা নিয়ে হাইকোর্ট রায় দিয়েছিলেন। আমরা দেখছি, এখান থেকেই সব সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। আবারও ৫ আগস্ট চলে আসছে। এখনো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি কেন? তাহলে কি সরকারের ভেতর এখনো ফ্যাসিস্টের লোকজন রয়ে গেছে?’
মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ‘বিচার বিভাগের পবিত্রতা রক্ষা করতে অবিলম্বে বিতর্কিত ও পক্ষপাতদুষ্ট বিচারক–বিচারপতিদের অপসারণের দাবি জানাচ্ছি। তা না হলে বিচার বিভাগের ওপর থেকে জনগণের আস্থা ভেঙে পড়বে। বেশির ভাগ ক্রসফায়ার ম্যাজিস্ট্রেটরা জাস্টিফাই করে দিয়েছিল। তারা কীভাবে বিচার করে? বিচার করার তাদের নৈতিক অধিকার আছে?’
পৃথক সচিবালয় না করে বিভাগীয় পর্যায়ে হাইকোর্ট বেঞ্চ নিলে বিচার কলুষিত হওয়ার আশঙ্কা করছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন।
আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মাহবুব উদ্দিন খোকন এই আশঙ্কার কথা জানান। ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা সরকারের আমলে রাজনৈতিক আজ্ঞাবহ হয়ে রায় দেওয়া বিচারকদের অপসারণের দাবিতে আইনজীবী সমিতির ব্যানারে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ‘বিচার বিভাগ এখনো শক্তিশালী হয়নি। এক বছর হয়ে গেল বিচার বিভাগ সচিবালয় প্রতিষ্ঠা হয়নি। জনগণের দাবি, বিচার বিভাগ শাসন বিভাগ থেকে সম্পূর্ণ পৃথক করতে হবে। আইন মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণমুক্ত করতে হবে বিচার বিভাগকে।
‘শক্তিশালী বিচার বিভাগ না হলে, পৃথক সচিবালয় না হলে আগের মতোই চলবে, নির্বাহীরা নিয়ন্ত্রণ করবে রায় কি হবে না হবে। পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা না করলে বিভাগীয় পর্যায়ে হাইকোর্ট বেঞ্চ নিলে সেখানে কলুষিত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। তাই প্রথম শর্ত হলো, পৃথক সচিবালয় করতে হবে। এক বছরে কিছুই হয়নি। সংস্কার নিয়ে আমরা হতাশ।’
মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ‘বিভিন্ন রাজনৈতিক মামলায় বিগত সরকারের সময় ম্যাজিস্ট্রেটরা যে ভূমিকা পালন করেছেন, তা শুধু রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্ট নয়, বিচার বিভাগকেও প্রশ্নবিদ্ধ করেছিল। সরকারের শেষের দিকে রাতের বেলা মোমবাতি জ্বালিয়ে বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের শাস্তি দিয়েছেন।
‘আমরা বর্তমান সরকারের আইন উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধান বিচারপতির কাছে জানতে চাই, পক্ষপাতদুষ্ট ও মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী ওইসব বিচারক বা বিচারপতির অপসারণের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি কেন? একটি জনগোষ্ঠীর মৌলিক অধিকার হরণ করা হয়েছে তাদের রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে। এ বিষয়ে কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ দেশবাসী দেখেনি।’
বারের সভাপতি বলেন, ‘আমরা চাই না, সরকারের ভেতরে কোনো চক্র কাজ করুক। অতি উৎসাহী সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করেছেন। খায়রুল হক সমগ্র জাতির জন্য সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি করলেন এবং ভোটবিহীন নির্বাচনের সুযোগ করে দিলেন। এখন পর্যন্ত তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
‘চাকরির কোটা নিয়ে হাইকোর্ট রায় দিয়েছিলেন। আমরা দেখছি, এখান থেকেই সব সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। আবারও ৫ আগস্ট চলে আসছে। এখনো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি কেন? তাহলে কি সরকারের ভেতর এখনো ফ্যাসিস্টের লোকজন রয়ে গেছে?’
মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ‘বিচার বিভাগের পবিত্রতা রক্ষা করতে অবিলম্বে বিতর্কিত ও পক্ষপাতদুষ্ট বিচারক–বিচারপতিদের অপসারণের দাবি জানাচ্ছি। তা না হলে বিচার বিভাগের ওপর থেকে জনগণের আস্থা ভেঙে পড়বে। বেশির ভাগ ক্রসফায়ার ম্যাজিস্ট্রেটরা জাস্টিফাই করে দিয়েছিল। তারা কীভাবে বিচার করে? বিচার করার তাদের নৈতিক অধিকার আছে?’
ঢাকায় একটি ‘চায়না টাউন’ প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন। চীন-বাংলাদেশ দ্বিপক্ষীয় বিনিয়োগ ও শিল্প সহযোগিতা প্রসারে আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এই প্রস্তাব রাখেন।
২ ঘণ্টা আগেচীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেছেন, তাঁর দেশ বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সঙ্গে সহযোগিতা এগিয়ে নিতে ১২টি সুনির্দিষ্ট ক্ষেত্র চিহ্নিত করেছে। শিল্প, বাণিজ্য, শিক্ষা, পরিবেশ সুরক্ষা ও পানিসম্পদসহ ১২টি ক্ষেত্রে সহযোগিতা এগিয়ে নিতে তিন দেশ কাজ করছে।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক ও ব্যবসায়িক সম্পর্ক জোরদার করেছে সরকার। চীনা বিনিয়োগের গতিও বাড়ছে দিন দিন। এরই ধারাবাহিকতায় সাত মাসে ৪০ কোটি ডলারের চীনা বিনিয়োগ পেয়েছে বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি অথবা এপ্রিলে অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য প্রয়োজনীয় প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর প্রস্তুতি এখন থেকে শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বুধবার (৯ জুলাই) ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত বৈঠকে তিনি এই নি
২ ঘণ্টা আগে