অনলাইন ডেস্ক
আগামী মাস অর্থাৎ ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যেই সব শিক্ষার্থীর হাতে নতুন বই পৌঁছাবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
শফিকুল আলম বলেন, ‘আজকের (বৃহস্পতিবার) উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে পাঠ্যপুস্তক নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, আগামী মাসের মধ্যে সবার হাতে পাঠ্যপুস্তক পৌঁছাবে। একই সঙ্গে বলা হয়, গত বছরেও বই উৎসব করা হলেও সব বই দেরিতে পৌঁছানো হয়েছিল।’
এর আগে, প্রতিবছরের মতো এবারও বছরের প্রথম দিনে সব শিক্ষার্থীর হাতে নতুন বই পৌঁছানোর কথা থাকলেও তা হয়নি। অন্যবারের মতো শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিনে এবার আর ‘বই উৎসব’ও হয়নি। সব শিক্ষার্থীও সব বই পায়নি। যারা পেয়েছে তারাও বছরের প্রথম দিনে সর্বোচ্চ তিনটি বই পেয়েছে। কারণ, ৪০ কোটির বেশি বই দরকার হলেও বছরের শেষ দিন পর্যন্ত ছাপা হয়েছিল মাত্র সাড়ে ৬ কোটি বই। সব উপজেলায় বই পাঠানোও হয়নি।
এনসিটিবি সূত্র জানিয়েছে, জুলাই-আগস্টের আন্দোলন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান এবং ক্ষমতার পটপরিবর্তনের কারণে পাঠ্যবই ছাপানোর দরপত্র, পুনঃ দরপত্র প্রক্রিয়ায় এবার অনেক দেরি হয়েছে। নতুন শিক্ষাক্রম বাতিল, বইয়ে সংশোধন, সংযোজন ও পরিমার্জন হয়েছে। এতে দরপত্র প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে অক্টোবরে। কয়েকটি বইয়ের দরপত্র প্রক্রিয়া এখনো চলছে। অন্যান্য বছর দরপত্র প্রক্রিয়া জুনে শেষ হয়েছিল। এ ছাড়া এবার মানসম্মত কাগজ ও কালির ব্যাপক সংকট ছিল। সব মিলিয়ে সময়মতো বই ছাপানো শুরু করা যায়নি।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ‘শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিনে সব শ্রেণির শিক্ষার্থীদের হাতে বই পৌঁছে দিতে আমরা কাজ করছি। আশা করছি, সব শ্রেণির শিক্ষার্থী প্রথম দিনই অন্তত তিনটি বই পাবে। জানুয়ারি মাসেই সব বই হাতে পাবে শিক্ষার্থীরা। তবে প্রথম দিন সব বইয়ের সফট কপি অনলাইনে উন্মুক্ত করা হবে।’ তিনি বলেন, অর্থের অপচয় রোধ করতেই এবার বই উৎসব হচ্ছে না।
পরে, ১ জানুয়ারি শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, বই বিতরণ নিয়ে ‘ষড়যন্ত্র’ হয়েছে। তিনি বলেন, কোনো কোনো জেলায় ষড়যন্ত্র করে বই বিতরণ আটকে রাখা হয়েছিল। উপদেষ্টা বলেন, ‘কাউকে দোষারোপ করতে আমি চাই না। এর মধ্যে অনেক ষড়যন্ত্র ছিল। এমনকি বই বিতরণের ক্ষেত্রে কোনো কোনো জেলায় ষড়যন্ত্র করে সেগুলো আটকে রাখা হয়েছিল। কত দিক থেকে আমাদের বিপরীতমুখী শক্তির সম্মুখীন হতে হয়েছে এটা কল্পনাতীত! বিপরীতমুখী শক্তি কত জায়গা থেকে আসছে সেটা আমরা বুঝতেও পারি না।’
আগামী মাস অর্থাৎ ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যেই সব শিক্ষার্থীর হাতে নতুন বই পৌঁছাবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
শফিকুল আলম বলেন, ‘আজকের (বৃহস্পতিবার) উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে পাঠ্যপুস্তক নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, আগামী মাসের মধ্যে সবার হাতে পাঠ্যপুস্তক পৌঁছাবে। একই সঙ্গে বলা হয়, গত বছরেও বই উৎসব করা হলেও সব বই দেরিতে পৌঁছানো হয়েছিল।’
এর আগে, প্রতিবছরের মতো এবারও বছরের প্রথম দিনে সব শিক্ষার্থীর হাতে নতুন বই পৌঁছানোর কথা থাকলেও তা হয়নি। অন্যবারের মতো শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিনে এবার আর ‘বই উৎসব’ও হয়নি। সব শিক্ষার্থীও সব বই পায়নি। যারা পেয়েছে তারাও বছরের প্রথম দিনে সর্বোচ্চ তিনটি বই পেয়েছে। কারণ, ৪০ কোটির বেশি বই দরকার হলেও বছরের শেষ দিন পর্যন্ত ছাপা হয়েছিল মাত্র সাড়ে ৬ কোটি বই। সব উপজেলায় বই পাঠানোও হয়নি।
এনসিটিবি সূত্র জানিয়েছে, জুলাই-আগস্টের আন্দোলন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান এবং ক্ষমতার পটপরিবর্তনের কারণে পাঠ্যবই ছাপানোর দরপত্র, পুনঃ দরপত্র প্রক্রিয়ায় এবার অনেক দেরি হয়েছে। নতুন শিক্ষাক্রম বাতিল, বইয়ে সংশোধন, সংযোজন ও পরিমার্জন হয়েছে। এতে দরপত্র প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে অক্টোবরে। কয়েকটি বইয়ের দরপত্র প্রক্রিয়া এখনো চলছে। অন্যান্য বছর দরপত্র প্রক্রিয়া জুনে শেষ হয়েছিল। এ ছাড়া এবার মানসম্মত কাগজ ও কালির ব্যাপক সংকট ছিল। সব মিলিয়ে সময়মতো বই ছাপানো শুরু করা যায়নি।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ‘শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিনে সব শ্রেণির শিক্ষার্থীদের হাতে বই পৌঁছে দিতে আমরা কাজ করছি। আশা করছি, সব শ্রেণির শিক্ষার্থী প্রথম দিনই অন্তত তিনটি বই পাবে। জানুয়ারি মাসেই সব বই হাতে পাবে শিক্ষার্থীরা। তবে প্রথম দিন সব বইয়ের সফট কপি অনলাইনে উন্মুক্ত করা হবে।’ তিনি বলেন, অর্থের অপচয় রোধ করতেই এবার বই উৎসব হচ্ছে না।
পরে, ১ জানুয়ারি শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, বই বিতরণ নিয়ে ‘ষড়যন্ত্র’ হয়েছে। তিনি বলেন, কোনো কোনো জেলায় ষড়যন্ত্র করে বই বিতরণ আটকে রাখা হয়েছিল। উপদেষ্টা বলেন, ‘কাউকে দোষারোপ করতে আমি চাই না। এর মধ্যে অনেক ষড়যন্ত্র ছিল। এমনকি বই বিতরণের ক্ষেত্রে কোনো কোনো জেলায় ষড়যন্ত্র করে সেগুলো আটকে রাখা হয়েছিল। কত দিক থেকে আমাদের বিপরীতমুখী শক্তির সম্মুখীন হতে হয়েছে এটা কল্পনাতীত! বিপরীতমুখী শক্তি কত জায়গা থেকে আসছে সেটা আমরা বুঝতেও পারি না।’
উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বড় ধরনের ব্যর্থতা দেখিয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক দলের নেতারা। মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনায় মঙ্গলবার দিনভর রাজধানীতে বিক্ষোভ ছিল।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
৫ ঘণ্টা আগেবিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক রাত সাড়ে ৯টার পর শেষ হয়।
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থসহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেটিকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠলে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়
৭ ঘণ্টা আগে